Last Update

কালীগঞ্জে কিস্তিমাত তৃণমূলের | এসি লোকালে উঠতে কত ভাড়া লাগবে? | বড় পদক্ষেপের পথে রেল , বদলে যাচ্ছে বিধাননগর-দমদম স্টেশনের চেহারা | অনশনে চাকরিহারাদের ভাঙছে শরীর, বিগড়োচ্ছে সোডিয়াম | আজকের রাশিফল | বোরিভালির বাড়ি বিক্রি করে দিলেন অক্ষয় | কালীগঞ্জে কিস্তিমাত তৃণমূলের | এসি লোকালে উঠতে কত ভাড়া লাগবে? | বড় পদক্ষেপের পথে রেল , বদলে যাচ্ছে বিধাননগর-দমদম স্টেশনের চেহারা | অনশনে চাকরিহারাদের ভাঙছে শরীর, বিগড়োচ্ছে সোডিয়াম | আজকের রাশিফল | বোরিভালির বাড়ি বিক্রি করে দিলেন অক্ষয় |

BREAKING NEWS:

Card image cap

কালীগঞ্জে কিস্তিমাত তৃণমূলের

১৭৫৭ সালে আজকের দিনেই এই কালীগঞ্জ ব্লকে হয়েছিল পলাশীর যুদ্ধ! আজ সেখানে অন্য যুদ্ধের উত্তেজনা। কালীগঞ্জ উপনির্বাচন ।  ৫০ হাজার ৪৯ ভোটে এগিয়ে কিস্তিমাত তৃণমূলেরই। ছাব্বিশের আগে অক্সিজেন পেল শাসক। কালীগঞ্জে কিস্তিমাত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।

সোমবার সকালে কালীগঞ্জ উপনির্বাচনে প্রাকৃতিক দুর্যোগের মধ্যেই ভোট গণনা শুরু হয়। গত ১৯ মে উপনির্বাচন হয়েছিল। সেদিনও প্রাকৃতিক দুর্যোগ ছিল সারাদিন।  এই কেন্দ্রে ৩০৯টি বুথ। ভোটগণনা কেন্দ্র দেবগ্রাম পানিঘাটা হাইস্কুলে দুটি রুমে ১৪টি টেবিলে ২২ রাউন্ডে এই গণনাপর্ব শেষ হওয়ার কথা ছিল। তেমনই ঘটেছে।কালীগঞ্জ বিধানসভা আসনে মোট ভোটার-- ২৫২৬৭০ জন; ১৯ জুন সেখানে ভোট পড়েছিল ৭৩.৩৬%! পুরুষ ভোটার ৯৫০৩৯ জন, মহিলা ভোটার ৯০৩২৫ জন! তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার চারজন এর মধ্যে অবশ্য বড় ছন্দপতন ঘটেছে কালীগঞ্জে। বোমার আঘাতে  মৃত্যু ঘটেছে এক কিশোরীর। ঘটনায় গ্রেফতার ১।

প্রথম রাউন্ডে তৃণমূল কংগ্রেস ৪৫৪৫, বিজেপি ১১১২, এবং বাম-কং জোট পেয়েছে ১৮৩০টি ভোট। প্রথম রাউন্ড থেকেই এগিয়ে থেকেছেন তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী আলিফা আহমেদ। দ্বিতীয় স্থানে কখনও রয়েছেন বাম-সমর্থিত কংগ্রেস প্রার্থী কাবিল উদ্দিন শেইখ, কখনও বিজেপির আশিস ঘোষ। প্রথম রাউন্ডের শেষে ভোট গণনা হয়েছে ৭৫৯২টি। শতাংশের হিসেবে তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী আলিফা আহমেদ পেয়েছেন ৫৯.৮৭ শতাংশ ভোট। কাবিল উদ্দিন শেইখ শতাংশ হিসেবে পেয়েছেন ২৪.১ শতাংশ ভোট। বিজেপির প্রার্থী পেয়েছেন ১৪.৬৫ শতাংশ। নোটায় পড়েছে ১০৫টি ভোট, শতাংশ হিসেবে যা ১.৩৮। দ্বিতীয় রাউন্ডে তৃণমূল ৮৭২৫, বিজেপি ৪১৭৬ এবং বাম-কং জোট ৩২৮২। তৃতীয় রাউন্ডে তৃণমূল কংগ্রেস ১৩৭৬১, বিজেপি ৬২৯৭, এবং বাম-কং জোট পেয়েছে ৫৩০১টি ভোট। চতুর্থ রাউন্ডে ছবিটা এরকম: তৃণমূল কংগ্রেস ১৮১৭২, বিজেপি ৭৯৯১, এবং বাম-কং জোট ৭৪২৬। পঞ্চম রাউন্ডে তৃণমূল পেয়েছে ২৩ হাজার ৮৩২টি ভোট, বিজেপি ৯২০৬টি, বাম-কং জোট ৯৩৭০! ১৪৪৬২ ভোটে এগিয়ে তৃণমূল, বিজেপি তৃতীয় স্থানে।
২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে এটাই শেষ উপনির্বাচন পশ্চিমবঙ্গে। এটি একদিকে যেমন রাজনৈতিক দলগুলির কাছে বড় পরীক্ষা, ঝালিয়ে নেওয়ার শেষ জায়গা, অন্য দিকে নির্বাচন কমিশনের কাছেও কালীগঞ্জ বিধানসভার উপনির্বাচন যেন একটা অ্যাসিড টেস্ট ছিল।

Published on 2025-06-23 05:27 PM
Card image cap

স্যালাইন কাণ্ডে মেদিনীপুরে DM অফিসে বিক্ষোভ

স্যালাইন কাণ্ডের প্রতিবাদে পথে নেমেছিলেন। পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তিতে জড়িয়ে পড়েন ডিওয়াইএফআইয়ের রাজ্য সম্পাদক মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়। এবার মীনাক্ষী-সহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে একাধিক জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা রুজু করল মেদিনীপুরের কোতয়ালি থানার পুলিশ।পুলিশকর্মীদের উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আঘাত, গালিগালাজ, হেনস্তা-সহ একাধিক ধারায় মামলা রুজু হয়েছে বলেই খবর। মীনাক্ষী বলেন, “পুলিশ লাঠি হাতে দাঁড়িয়েছিল। আন্দোলনকারীরা বসেছিল। ওখানে হামলা করলেই অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটত।” পুলিশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়ে তিনি আরও বলেন, “যখনই দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমরা লড়াই করেছি, তখনই আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করেছে। আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হচ্ছে।”চলতি মাসেই মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে এক প্রসূতির মৃত্যু হয়। অন্য চার প্রসূতির শারীরিক অবস্থাও যথেষ্ট আশঙ্কাজনক ছিল। অসুস্থদের দ্রুত কলকাতার হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসা হয়। অভিযোগ, ‘বিষাক্ত’ স্যালাইন দেওয়ার কারণে ওই প্রসূতির মৃত্যু হয়। ঘটনা জানাজানি হতেই দ্রুত পদক্ষেপ করে রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তর। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও ক্ষোভপ্রকাশ করেন। এই ঘটনার প্রতিবাদে গত ২২ জানুয়ারি, মেদিনীপুর শহরের পঞ্চুরচক এলাকা থেকে মিছিল করে ডিওয়াইএফআই এবং এসএফআই। তাতে নেতৃত্ব দেন মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়। জেলাশাসকের দপ্তরের সামনে বিক্ষোভ দেখান। তা নিয়ে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে এগনোর চেষ্টা করেন মীনাক্ষী। শুরু হয় ধস্তাধস্তি। একসময় রাস্তায় বসে বিক্ষোভ দেখে শুরু করেন মিছিলকারীরা। দীর্ঘক্ষণ ধরে চলে অবস্থান বিক্ষোভ। ওই ঘটনাতেই মীনাক্ষী-সহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা রুজু হয়েছে।

Published on 2025-01-24 07:21 PM
Card image cap

আরও অসুস্থ পার্থ চট্টোপাধ্যায়

নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ধৃত পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছে। শ্বাসকষ্ট-সহ একাধিক সমস্যায় ভোগার ফলে গত ২০ জানুয়ারি তাঁকে এসএসকেএমে ভর্তি করা হয়েছিল। বৃহস্পতিবার রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীকে রাখা হল আইসিসিইউতে। সূত্রানুসারে এমনটাই জানা যাচ্ছে।সোমবার দুপুরে অত্যন্ত অসুস্থ হয়ে পড়েন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী। শুরু হয় শ্বাসকষ্ট। জেলের চিকিৎসকরা প্রথমে তাঁর শারীরিক পরীক্ষা করেন। এরপরই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এসএসকেএমে পাঠানোর। সেদিনই ভর্তি করানো হয় তাঁকে। এই পরিস্থিতিতে সূত্রের দাবি, বৃহস্পতিবার শারীরিক অবস্থান আরও অবনতি হয়েছে পার্থর। কিডনি ও ফুসফুসের সমস্যার পাশাপাশি ক্রিয়েটিনিনের মাত্রাতেও রয়েছে সমস্যা। পটাশিয়াম, সোডিয়ামের পরিমাণেও গোলমাল হচ্ছে।গত বৃহস্পতিবারও আচমকা অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন পার্থ। রাতে হঠাৎই বুকে ব্যথা অনুভব করেন তিনি। সঙ্গে সঙ্গে এসএসকেএমে খবর পাঠানো হয়। দ্রুত সেখানকার চিকিৎসকদের জেলে গিয়ে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের শারীরিক অবস্থা খতিয়ে দেখার আর্জি জানানো হয়েছিল।২০২২ সালে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ‘ঘনিষ্ঠ’ অর্পিতার আবাসন থেকে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ও বহুমূল্যের গয়না বাজেয়াপ্ত করে ইডি। তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর বয়ানের ভিত্তিতে পার্থর বাড়িতে চলে ম্যারাথন তল্লাশি। আর তারপরই নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় গ্রেপ্তার হন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। গ্রেপ্তারির পর অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিনি। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তত্ত্বাবধানে শারীরিক পরীক্ষার জন্য তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল ভুবনেশ্বরে। পরবর্তীতে একাধিকবার জামিনের আর্জি জানান পার্থ। প্রতিবারই কারণ হিসেবে দেখানো হয়েছিল শারীরিক অসুস্থতা। একাধিকবার জেলে অসুস্থও হয়ে পড়েন পার্থ। আদালতের নির্দেশে চলত রুটিন চেকআপও। এদিকে প্রাথমিকে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সুপ্রিম কোর্ট পার্থকে জামিন দিলেও সিবিআইয়ের মামলায় এখনও জামিননা মেলায় জেলেই থাকতে হচ্ছিল তাঁকে।

Published on 2025-01-24 07:19 PM
Card image cap

কলকাতায় ফের হেলে পড়া বাড়ির হদিশ!

বাঘাযতীন, ট্যাংরা, বিধাননগরের পর তপসিয়া। ফের খাস কলকাতায় একটি আবাসনের গায়ে হেলে পড়েছে আরও একটি বহুতল। কয়েকটি বিম দিয়ে দুটি বহুতলের মাঝে ঠেকনা দেওয়া হয়েছে। সেই বিমগুলির উপর নির্ভর করেই দাঁড়িয়ে রয়েছে হেলে পড়া আবাসনটি। আতঙ্কে দুই আবাসনের বাসিন্দারা। এদিকে কলকাতা পুরসভার পক্ষ থেকে কাউন্সিলরের কাছে ওয়ার্ডের সমস্ত বিপজ্জনক আবাসনের তথ্য চাওয়া হয়েছে।কলকাতা পুরসভার ৫৯ নম্বর ওয়ার্ডের ১২ নম্বর লোকনাথ বোস গার্ডেন লেনের ঘটনা। স্থানীয় ও আবাসনের বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গিয়েছে, ৭-৮ বছর আগে হেলে পড়া আবাসনটি তৈরি হয়। বহুতলটি হেলে পড়ায় লোহার বিম দিয়ে পাশের আবাসনের সঙ্গে ঠেকনা দেওয়া হয়েছে। প্রায় প্রতিটি তলায় বিম রয়েছে। নিচ থেকে উপরের দিকে তাকালে দুটি আবাসন যে আরও কাছিকাছি এসে পড়েছে, তা দেখা যাচ্ছে।এখানেই প্রশ্ন উঠছে দীর্ঘদিন ধরে আবাসনটি এই অবস্থায় থাকলেও কেউ জানে না কেন? বহুতল তৈরির ক্ষেত্রে সব নিয়ম মানা হয়েছিল কি না তা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। ৫৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জলি বিশ্বাস জানান, “বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। আগে জানতাম না। পুরসভার এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার (সিভিল) আমার কাছে ওয়ার্ডের পুরনো বহুতলের তথ্য চেয়েছেন। আমি পাঠিয়ে দেব।” মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেখানে বেআইনি নির্মাণের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপের কথা বলেছেন, তারপরও কেন সেই বিষয়ে নজরদারি চালানো হচ্ছে না। তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে কলকাতা পুরসভার ৯৯ ওয়ার্ডে বাঘাযতীন চত্বরে বিদ্যাসাগরের কলোনির একটি আবাসন হেলে পড়ে। নিচের তলাটি কার্যত চুরমার হয়ে যায়। ঘটনার প্রাথমিক তদন্তে কলকাতা পুরসভা জানায়, অনুমতি ছাড়াই তৈরি হয়েছিল ওই বহুতল। তারপর ট্যাংরার ক্রিস্টোফার রোডে হেলে পড়ে একটি নির্মীয়মাণ বহুতল। বৃহস্পতিবার বিধাননগর পুরনিগমের ২৩ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় পরপর দুটি বাড়ি বিপজ্জনকভাবে হেলে পড়ে। অন্যদিকে, ৩ নং ওয়ার্ড এলাকার দক্ষিণ নারায়ণপুরের একটি বাড়িও হেলে পড়ে। সেই রেশ কাটতে না কাটতে সামনে এল তপসিয়ার ঘটনা।

Published on 2025-01-24 07:17 PM
Card image cap

বিধায়ক নারায়ণ গোস্বামীকে শোকজ তৃণমূলের

বারবার বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে বিপাকে অশোকনগরের বিধায়ক নারায়ণ গোস্বামী। তাঁকে শোকজ করল বিধানসভার শৃঙ্খলারক্ষা কমিটি। শুক্রবার নবান্নে ডেকে তাঁর হাতে শোকজ লেটার দেন বিধানসভার পরিষদীয় মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। তবে কতদিনের মধ্যে শোকজের জবাব দিতে হবে, সে সংক্রান্ত কোনও তথ্য ওই চিঠিতে উল্লেখ নেই। যদিও বিধায়কের ঘনিষ্ঠ মহল সূত্রে খবর, ইতিমধ্যে নিজের মন্তব্যের জন্য ভুল স্বীকার করেছেন বিধায়ক। আবেগের বশে নানা বিতর্কিত মন্তব্য করে ফেলেছেন বলেই জানান তিনি।গত ডিসেম্বরে খোদ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অশোকনগরের বিধায়ক নারায়ণ গোস্বামীকে সতর্ক করেছিলেন। তিনি যেন অন্য বিধানসভা এলাকায় নজর না দেন, তা স্পষ্ট ভাষায় বলেছিলেন। তবে তারপরেও লাগাতার বিতর্কিত মন্তব্য করতে দেখা গিয়েছে নারায়ণ গোস্বামীকে। সম্প্রতি অশোকনগরের একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে মঞ্চে অপ্রকৃতিস্থ অবস্থায় দেখা গিয়েছিল বিধায়ককে। মঞ্চে দাঁড়িয়ে একের পর এক ‘চটুল’ রসিকতা করতে থাকেন তিনি। দর্শকাসনে থাকা তরুণীদের উদ্দেশে নানা ধরনের কুকথা বলতে শোনা যায় তাঁকে। সেই ভিডিও ভাইরাল হতেই সোশাল মিডিয়ায় আলোচনা শুরু হয়। বিষয়টা দলেরও কানে পৌঁছয়।তৃণমূলের রাজ্য সহ-সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার সাংবাদিক বৈঠক করেন। অশোকনগরের বিধায়ক তথা উত্তর ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের সভাধিপতি নারায়ণ গোস্বামীর আচরণ ‘অসৌজন্যমূলক’ বলে উল্লেখ করেন। এই আচরণ যে দল কোনওভাবেই অনুমোদন করে না, তা-ও সাফ জানিয়েছিলেন। জেলা শৃঙ্খলারক্ষা কমিটি নারায়ণ গোস্বামীর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করবে বলেও জানান। তার মাত্র কয়েকদিনের মধ্যে শাস্তির খাঁড়া নেমে এল নারায়ণ গোস্বামীর উপর।

Published on 2025-01-24 07:06 PM

VIDEOS:

১৫ বছর পর বাবাকে ফিরে পেয়ে ছেলের চোখে জল।

Published on 2024-04-27

এ কি যত কান্ড নদীয়ায়? মুঠো মুঠো লঙ্কা খাচ্ছে কিন্তু কেন?

Published on 2024-04-27

সংসারের হাল ধরতে, ভ্যানের স্টারিং ধরল গ্রাজুয়েট

Published on 2024-03-20

মানুষ গড়ার কারিগর দৃষ্টিহীন শিক্ষক

Published on 2024-03-20
View All

TRENDING:

Card image cap

কালীগঞ্জে কিস্তিমাত তৃণমূলের

১৭৫৭ সালে আজকের দিনেই এই কালীগঞ্জ ব্লকে হয়েছিল পলাশীর যুদ্ধ! আজ সেখানে অন্য যুদ্ধের উত্তেজনা। কালীগঞ্জ উপনির্বাচন ।  ৫০ হাজার ৪৯ ভোটে এগিয়ে কিস্তিমাত তৃণমূলেরই। ছাব্বিশের আগে অক্সিজেন পেল শাসক। কালীগঞ্জে কিস্তিমাত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।

সোমবার সকালে কালীগঞ্জ উপনির্বাচনে প্রাকৃতিক দুর্যোগের মধ্যেই ভোট গণনা শুরু হয়। গত ১৯ মে উপনির্বাচন হয়েছিল। সেদিনও প্রাকৃতিক দুর্যোগ ছিল সারাদিন।  এই কেন্দ্রে ৩০৯টি বুথ। ভোটগণনা কেন্দ্র দেবগ্রাম পানিঘাটা হাইস্কুলে দুটি রুমে ১৪টি টেবিলে ২২ রাউন্ডে এই গণনাপর্ব শেষ হওয়ার কথা ছিল। তেমনই ঘটেছে।কালীগঞ্জ বিধানসভা আসনে মোট ভোটার-- ২৫২৬৭০ জন; ১৯ জুন সেখানে ভোট পড়েছিল ৭৩.৩৬%! পুরুষ ভোটার ৯৫০৩৯ জন, মহিলা ভোটার ৯০৩২৫ জন! তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার চারজন এর মধ্যে অবশ্য বড় ছন্দপতন ঘটেছে কালীগঞ্জে। বোমার আঘাতে  মৃত্যু ঘটেছে এক কিশোরীর। ঘটনায় গ্রেফতার ১।

প্রথম রাউন্ডে তৃণমূল কংগ্রেস ৪৫৪৫, বিজেপি ১১১২, এবং বাম-কং জোট পেয়েছে ১৮৩০টি ভোট। প্রথম রাউন্ড থেকেই এগিয়ে থেকেছেন তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী আলিফা আহমেদ। দ্বিতীয় স্থানে কখনও রয়েছেন বাম-সমর্থিত কংগ্রেস প্রার্থী কাবিল উদ্দিন শেইখ, কখনও বিজেপির আশিস ঘোষ। প্রথম রাউন্ডের শেষে ভোট গণনা হয়েছে ৭৫৯২টি। শতাংশের হিসেবে তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী আলিফা আহমেদ পেয়েছেন ৫৯.৮৭ শতাংশ ভোট। কাবিল উদ্দিন শেইখ শতাংশ হিসেবে পেয়েছেন ২৪.১ শতাংশ ভোট। বিজেপির প্রার্থী পেয়েছেন ১৪.৬৫ শতাংশ। নোটায় পড়েছে ১০৫টি ভোট, শতাংশ হিসেবে যা ১.৩৮। দ্বিতীয় রাউন্ডে তৃণমূল ৮৭২৫, বিজেপি ৪১৭৬ এবং বাম-কং জোট ৩২৮২। তৃতীয় রাউন্ডে তৃণমূল কংগ্রেস ১৩৭৬১, বিজেপি ৬২৯৭, এবং বাম-কং জোট পেয়েছে ৫৩০১টি ভোট। চতুর্থ রাউন্ডে ছবিটা এরকম: তৃণমূল কংগ্রেস ১৮১৭২, বিজেপি ৭৯৯১, এবং বাম-কং জোট ৭৪২৬। পঞ্চম রাউন্ডে তৃণমূল পেয়েছে ২৩ হাজার ৮৩২টি ভোট, বিজেপি ৯২০৬টি, বাম-কং জোট ৯৩৭০! ১৪৪৬২ ভোটে এগিয়ে তৃণমূল, বিজেপি তৃতীয় স্থানে।
২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে এটাই শেষ উপনির্বাচন পশ্চিমবঙ্গে। এটি একদিকে যেমন রাজনৈতিক দলগুলির কাছে বড় পরীক্ষা, ঝালিয়ে নেওয়ার শেষ জায়গা, অন্য দিকে নির্বাচন কমিশনের কাছেও কালীগঞ্জ বিধানসভার উপনির্বাচন যেন একটা অ্যাসিড টেস্ট ছিল।

Card image cap

এসি লোকালে উঠতে কত ভাড়া লাগবে?

প্রতিদিন লোকাল ট্রেনে ঘামে ভিজে যাতায়াত করার অভিজ্ঞতা প্রায় সবারই আছে। সেই লোকাল ট্রেনে এবার এসি-র হাওয়া খাবেন যাত্রীরা। ইতিমধ্যেই রেল জানিয়েছে, রানাঘাট থেকে শিয়ালদহ পর্যন্ত ছুটবে লোকাল ট্রেন। এসি ইএমইউ লোকাল ট্রেন চালু হতে আর খুব বেশি দেরী নেই। চেন্নাইয়ের ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরি থেকে ইতিমধ্যেই শিয়ালদহ ডিভিশনে পৌঁছেছে সেই ট্রেন। তবে এসি লোকালে কি আর আগের মতো কম দামের টিকিটে যাতায়াত করার সুযোগ থাকবে? সামনে এল সেই তথ্য।

জানা গিয়েছে, ট্রায়াল শেষ হয়েছে ইতিমধ্য়েই। ফলে এসি লোকাল চালানোর প্রস্তুতি আরও একধাপ এগিয়েছে। তবে এই এসি লোকাল ট্রেন কোন-কোন স্টেশনে থামবে, তা এখনও পর্যন্ত সুনিশ্চিত করা হয়নি।

রেলের তরফে জানানো হয়েছে, ভাড়া যাতে সাধারণ যাত্রীদের সাধ্যের মধ্যেই থাকে, সে কথা মাথায় রেখেই ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে। সিঙ্গল জার্নি অর্থাৎ একদিকে যাওয়ার ক্ষেত্রে ১০ কিলোমিটারের জন্য দিতে হবে ২৯ টাকা ভাড়া। ১০ কিলোমিটারের বেশি হলে, ১১ থেকে ১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত দূরত্ব যাওয়ার ভাড়া লাগবে ৩৭ টাকা। ১০ কিলোমিটারের জন্য একমাসের সিজন টিকিটের জন্য খরচ পড়বে ৫৯০ টাকা। আর ১১ থেকে ১৫ কিলোমিটারের জন্য সিজন টিকিটের দাম ৭৮০ টাকা।

প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, আপাতত ১২ কোচের দু’টি রেক দেওয়া হচ্ছে। পরে এসি লোকাল ট্রেন আরও বাড়ানো হবে কি না, তা এখনও জানায়নি রেল।

Card image cap

বড় পদক্ষেপের পথে রেল , বদলে যাচ্ছে বিধাননগর-দমদম স্টেশনের চেহারা

ভিড় ভিড় আর ভিড়, সকাল হোক বা বিকাল, সর্বক্ষণই একই ছবি দুই স্টেশনে। বিধাননগর হোক বা দমদম, সারাদিনে প্রতি স্টেশনে প্রায় ২ লক্ষ যাত্রীর পা পড়ে এই স্টেশনে। এদিকে দুই স্টেশনেই ছড়িয়ে ছটিয়ে রয়েছে অসংখ্য দোকান। ফলে অফিসের ব্য়স্ত সময় হোক বা দিনের অন্যান্য সময় ব্যাপক সমস্যায় পড়তে হয় যাত্রীদের। এবার সপ্তাখানেকের মধ্যেই ভোলবদল হতে চলেছে দুই স্টেশনের। বড় সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে রেল। দুই স্টেশনই আগামী মাসের মধ্যে রেলের মানচিত্রে এক্কেবারে ‘বিক্রেতামুক্ত’ স্টেশন হিসাবে উঠে আসতে চলেছে দুই স্টেশন। সূত্রের খবর, সপ্তাহখানেকের মধ্যেই দুই স্টেশন থেকে তুলে দেওয়া হবে সব হকারদের। 

রেল সূত্রে খবর, প্রতিদিন যথাক্রমে ২২২ এবং ২১৬ জোড়া লোকাল ট্রেন দমদম এবং বিধাননগর স্টেশনে চলাচল করে। সাধারণ দিনে বিধাননগর স্টেশনে প্রায় ১.৭ লক্ষ যাত্রী যাতায়াত করেন। যার মধ্যে সকাল ও সন্ধ্যার ব্যস্ত সময়েই যাতায়াত করেন ১ লক্ষেরও বেশি যাত্রী। অন্যদিকে দমদম স্টেশনে প্রায় ১.৫ লক্ষ যাত্রীর সমাগম হয় প্রত্যহই। 

তাই ভিড় নিয়ন্ত্রণেই এবার বড় পদক্ষেপের পথে রেল। ব্যস্ত সময়ে যাতে পদপিষ্টের মতো ঘটনা না ঘটে সে কারণেই সব দোকাল তুলে স্টেশন ফাঁকা করতে চাইছে রেল। আগামী সপ্তাহের মধ্যেই কাজ শুরু হয়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। 

শুধু স্টেশন ফাঁকা করাই নয়, স্টেশনের সামগ্রিক পরিকাঠামোর ক্ষেত্রেও বেশ কিছু বদল আনা হতে পারে বলে খবর। ট্রেনের সময়সূচি, প্ল্যাটফর্ম পরিবর্তন ইত্যাদি সম্পর্কে যাত্রীদের অবহিত করার জন্য ট্রেন ইনফর্মেশন বোর্ড, পাবলিক অ্যাড্রেস সিস্টেমের মাধ্যমে সামগ্রিক অ্য়ানাউন্সমেন্ট সিস্টেমকে ঢেলে সাজাতে চাইছে রেল। দমদমের আরপিএফ ব্যারাকের কাছে নতুন টিকিট বুকিং অফিস চালু করার কথা ভাবা হচ্ছে বলে খবর।

Card image cap

অনশনে চাকরিহারাদের ভাঙছে শরীর, বিগড়োচ্ছে সোডিয়াম

অনশনে চাকরিহারাদের ভাঙছে শরীর, বিগড়োচ্ছে সোডিয়াম-পটাশিয়াম লেভেল! হাসপাতালে তড়িঘড়ি

ব্লাড সুগার লেভেল কমে গিয়েছে চিন্ময় মন্ডল। বাকিদেরও শারীরিক অবস্থা ধীরে ধীরে খারাপ হচ্ছে। ইতিমধ্যে মাসল ক্রাম্প শুরু হয়েছে অনশনকারীদের। 

অবিলম্বে যোগ্যদের তালিকা প্রকাশ-সহ পাঁচ দফা দাবিতে বৃহস্পতিবার রাত থেকে বিকাশ ভবনের  বিপরীতে যোগ্য শিক্ষকদের তৈরি মঞ্চে আমরণ অনশনে বসেছিলেন ১০ জন চাকরিহারা যোগ্য শিক্ষক । টানা ৪৮ ঘণ্টা ধরে অনশন করছেন তাঁরা। শনিবার রাতে অনশন মঞ্চে আসেন মেডিকেল সার্ভিস সেন্টারের চিকিৎসকরা। তাঁরা অনশনরত শিক্ষকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করার পাশাপাশি অনশন প্রত্যাহার করার জন্য তাঁদের অনুরোধও করেন।
অনশনরত ১০ জন প্রতিনিধির মধ্যে একজনের শারীরিক অবস্থার অবনতি দেখা দিয়েছে। অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তড়িঘড়ি আরজি কর  মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করা হল বলরাম বিশ্বাস নামে এক শিক্ষককে।
যদিও অনশনরত চাকরিহারা শিক্ষকরা নিজেদের দাবিতে অনড়। তাঁদের বক্তব্য, এভাবে হকের চাকরি কেড়ে নিতে দেব না। অবিলম্বে যোগ্য শিক্ষকদের তালিকা প্রকাশ করতে হবে। সরকার যতক্ষণ না স্কুলে ফেরানোর ব্যবস্থা করবে ততক্ষণ এভাবেই তাঁরা আমরণ অনশন চালিয়ে যাবেন বলেও জানিয়ে দেন।
অবিলম্বে যোগ্যদের তালিকা প্রকাশ-সহ পাঁচ দফা দাবিতে বৃহস্পতিবার রাত থেকে বিকাশ ভবনের  বিপরীতে যোগ্য শিক্ষকদের তৈরি মঞ্চে  আমরণ অনশনে  বসেছেন ১০ জন চাকরিহারা যোগ্য শিক্ষক । তাঁদেরই একজন এই বলরাম।
বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া অনশন তিন দিনে পড়েছে । শনিবার রাতে অনশন মঞ্চে আসেন মেডিকেল সার্ভিস সেন্টারের চিকিৎসকরা। তাঁরা অনশনরত শিক্ষকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করার পাশাপাশি অনশন প্রত্যাহার করার জন্য তাঁদের অনুরোধও করেন।
যদিও অনশনরত চাকরিহারা শিক্ষকরা নিজেদের দাবিতে অনড়। তাঁদের বক্তব্য, এভাবে হকের চাকরি কেড়ে নিতে দেব না। অবিলম্বে যোগ্য শিক্ষকদের তালিকা প্রকাশ করতে হবে। সরকার যতক্ষণ না স্কুলে ফেরানোর ব্যবস্থা করবে ততক্ষণ এভাবেই তাঁরা আমরণ অনশন চালিয়ে যাবেন বলেও জানিয়ে দেন।
নিয়োগে দুর্নীতির  অভিযোগে ২০১৬ সালের গোটা প্যালেনটাই বাতিল করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। যার জেরে চাকরিহারা হয়েছেন প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী। যোগ্যদের তালিকা প্রকাশের দাবিতে মে মাসের শুরু থেকে সল্টলেকে বিকাশ ভবনের সামনে অবস্থান বিক্ষোভে বসেছিলেন চাকরিহারারা। এখনও সেই আন্দোলন চলছে।
 ব্লাড সুগার লেভেল কমে গিয়েছে চিন্ময় মন্ডল। বাকিদেরও শারীরিক অবস্থা ধীরে ধীরে খারাপ হচ্ছে। ইতিমধ্যে মাসল ক্রাম্প শুরু হয়েছে অনশনকারীদের। যার যার ফলে, মেডিকেল চেকআপ করে দেখা গিয়েছে উঠে দাঁড়ালেই যেকোনো সময় অঘটন করতে পারে। সোডিয়াম পটাশিয়াম এর অভাব দেখা দিচ্ছে প্রত্যেকের।

Card image cap

আজকের রাশিফল

মেষ- আপনি সিনিয়র ও মেন্টরদের সঙ্গ পাবেন যারা আপনার কাজকে সমর্থন করবে। দায়িত্ব পালন করার আপনার ক্ষমতা সবাই প্রশংসা করবে, এবং আত্মবিশ্বাসের মাধ্যমে আপনি চ্যালেঞ্জগুলো সুনিপুণভাবে মোকাবিলা করতে পারবেন। 

বৃষ- ভাগ্যের শক্তিশালী সহায়তা আপনার পাশে থাকবে, যা সব দিক থেকে শুভ পরিস্থিতি বজায় রাখতে সাহায্য করবে। আপনার আত্মবিশ্বাস মনকে উন্নত করবে এবং আপনি সম্মানের সঙ্গে চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে পারবেন। 

মিথুন- ব্যক্তিগত কাজগুলোতে কিছু বিলম্ব বা বাধা আসতে পারে, তাই নতুন চুক্তি করার সময় সতর্ক থাকুন। ব্যবসায়িক অংশীদাররা সহযোগিতাপূর্ণ থাকবেন, এবং কাজ সংক্রান্ত আলোচনায় আপনি সক্রিয় ও ভালোভাবে অবগত থাকুন। শৃঙ্খলা ও স্পষ্টতার মাধ্যমে আত্মবিশ্বাস বাড়ান।

কর্কট- বন্ধু ও সহকর্মীদের উপর বিশ্বাস রাখুন এবং অভিজ্ঞদের সঙ্গে সংযোগ বজায় রাখুন, যেন প্রয়োজনমতো দিকনির্দেশনা পেতে পারেন। তবে, নতুন মানুষের সঙ্গে দেখা বা কোনো চুক্তিতে যাওয়ার সময় সতর্ক থাকুন—সব ধরনের লেনদেনে স্পষ্টতা খুব জরুরি। 

সিংহ- আজ সময় ব্যবস্থাপনা ও শৃঙ্খলার গুরুত্ব বেশি থাকবে। আপনার সৃজনশীলতা ও দক্ষতা পেশাগত কাজে উন্নতি আনতে সাহায্য করবে, আর কাজসংক্রান্ত বিষয়ে স্পষ্টতা ধীরে ধীরে বাড়বে। সহকর্মীদের কাছ থেকে, বিশেষ করে সেবামূলক কাজে, আপনি সহায়তা পেতে পারেন। 

কন্যা- ধ্যান বা যোগব্যায়ামের মতো সচেতনতা বৃদ্ধির অভ্যাস গ্রহণ করতে পারেন, যা আপনার জীবনযাত্রাকে আরও উন্নত করবে। ব্যক্তিগত আগ্রহে আপনি সক্রিয় থাকবেন এবং শিক্ষা বা প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত কাজে নিজেকে ব্যস্ত রাখবেন। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা বা দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য এটি একটি উপযুক্ত সময়।

তুলা- স্বার্থপরতা থেকে দূরে থাকুন এবং প্রতিটি বিষয় সম্মান ও মর্যাদার সঙ্গে সামলান। বয়োজ্যেষ্ঠদের প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান দেখান। ব্যক্তিগত কাজগুলো সুন্দরভাবে সম্পন্ন হবে, এবং অতিথি আসার ফলে ঘরে সুখ ও পজিটিভ পরিবেশ তৈরি হতে পারে।

বৃশ্চিক- ভাই-বোনদের সঙ্গে সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ঠ হবে এবং পরিবারে অর্থবহ সাক্ষাৎ হতে পারে। আলোচনার মাধ্যমে সফলতা আসবে এবং গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্কগুলোতে সামঞ্জস্য বজায় থাকবে। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে অগ্রগতি আশা করা যায়।

ধনু- পজিটিভ খবর আসবে, যা আনন্দ এবং লাভ বৃদ্ধির কারণ হবে। বাড়িতে উৎসব বা আনন্দঘন অনুষ্ঠান আয়োজনের পরিকল্পনা হতে পারে। আপনি পারিবারিক কাজে সক্রিয় থাকবেন এবং কোনো গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার অংশ হতে পারেন। আলোচনার ও কথাবার্তার ফলাফল হবে পজিটিভ। 

মকর- আপনি পরিকল্পনাগুলো ধাপে ধাপে ও বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে বাস্তবায়ন করবেন। আপনার কথা হবে কোমল ও ভদ্র। পেশাগত বিষয়ে সঠিক পরামর্শ এবং কাছের মানুষদের সহায়তায় ভালো সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো আপনি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে সহজেই প্রকাশ করতে পারবেন।

কুম্ভ- সাবধানে ও ধৈর্যের সঙ্গে ধীরে ধীরে এগিয়ে যান এবং সব ধরনের আর্থিক বিষয়ে সতর্ক থাকুন। টাকার বিষয়ে ভুল করা থেকে বিরত থাকুন এবং দায়িত্বগুলোকে হালকাভাবে নেবেন না। ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও আত্মীয়দের সহযোগিতা উপকারে আসবে, তবে আইনি বা প্রশাসনিক বিষয়ে সবসময় সতর্ক থাকুন। 

মিন- সব বিষয়কে সৌজন্য ও ভদ্রতার সঙ্গে মোকাবিলা করুন। লক্ষ্য পূরণের দিকে মনোযোগ আরও দৃঢ় হবে, যার ফলে লাভ ও প্রভাব—দুটোই বাড়বে। নতুন চুক্তি নিয়ে কাজ করার সময় শান্ত থাকুন। বিভিন্ন কাজে গতি আসবে এবং বন্ধু-বান্ধবরা সহায়ক হবে।

Card image cap

বোরিভালির বাড়ি বিক্রি করে দিলেন অক্ষয়

ফিল্মি কেরিয়ারে হিটের খরা কিছুতেই কাটছে না অক্ষয় কুমারের। কেরিয়ারে বেশ দুঃসময়ের মধ্যে দিয়েই যাচ্ছেন অক্ষয় কুমার। গত চার বছরে হিটের মুখ পর্যন্ত দেখেননি! একের পর এক সিনেমা ফ্লপ। ‘বেল বটম’, ‘বচ্চন পাণ্ডে’, ‘পৃথ্বীরাজ, ‘রক্ষাবন্ধন’, ‘রামসেতু’, ‘মিশন রানিগঞ্জ’ থেকে ‘বড়ে মিঞা ছোটে মিঞা’ ফ্লপের তালিকা অনেক লম্বা। শুক্রবারই মুক্তিপ্রাপ্ত খিলাড়ির ‘স্কাই ফোর্স’-এর পয়লা দিনের ব্যবসার গ্রাফ যদিও আশা জাগাচ্ছে, তবে এসবের মাঝেই শোনা গেল বোরিভালির সাধের বাড়ি বিক্রি করে দিলেন অক্ষয় কুমার।বলিউড মাধ্যম সূত্রে খবর, ওবেরয় রিয়ালিটি সংস্থার নির্মিত স্কাই সিটিতে অক্ষয়ের একটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট ছিল। সেই ডুপ্লেক্স অ্যাপার্টমেন্টে তিনটি ঘর, স্টুডিও-সহ চোখধাঁধানো অন্দরসজ্জা। ২০১৭ সালে ২.৩৮ কোটি টাকায় সেই ফ্ল্যাটটি কিনেছিলেন অক্ষয়। স্বাভাবিকভাবেই সেই স্থাবর সম্পত্তির দাম বর্তমানে বেড়েছে। সূত্রের খবর, দিন তিনেক আগে ২১ জানুয়ারি ‘স্কাই ফোর্স’ মুক্তির প্রাক্কালেই পূর্ব বোরিভালির সেই বিলাসবহুল ফ্ল্যাট চড়া দামে বিক্রি করে দিয়েছেন অভিনেতা। প্রায় আড়াই কোটি টাকা দিয়ে কেনা অ্যাপার্টমেন্ট বিক্রি করলেন ৪.২৫ কোটি টাকায়। উল্লেখ্য, বক্স অফিসে কিছুতেই ম্যাজিক দেখাতে পারছেন না খিলাড়ি! যে অক্ষয়ের হাত ধরে একের পর এক ব্লকবাস্টার দেখেছে বলিউড, সেই অক্ষয়ের ছবি থেকে মুখ ফিরিয়েছে দর্শকরাও। সমস্যা কোথায় অভিনয় না কন্টেন্ট? প্রশ্ন উঠেছে বারবার। এর আগে একটানা ১৬টি ফ্লপের মুখ দেখেছিলেন তিনি, সেই সংখ্যা যদিও এবার ছুঁতে পারেননি তবে হিটের খরা থাকা সত্ত্বেও তাঁর ঝুলিতে কিন্তু সিনেমার জোয়ার। পাইপলাইনে একের পর এক ছবি রয়েছে। তবুও কেন বোরিভালির বাড়ি বিক্রি করলেন খিলাড়ি?প্রসঙ্গত, জুহুতে অক্ষয়-টুইঙ্কলের যে বাংলো রয়েছে, সেটা যেন আস্ত একটা উদ্যান। সমুদ্রমুখী সেই বাংলো সযত্নে সাজিয়েছেন তাঁরা। এছাড়াও গোয়াতে পর্তুগিজ স্টাইলের একটি ভিলা রয়েছে তারকাদম্পতির। মাঝেমধ্যে সেখানে গিয়েই দুই সন্তান আরব, নীতারাকে নিয়ে সময় কাটান অক্ষয়-টুইঙ্কল। এছাড়াও কানাডাতে নাকি বিপুল সম্পত্তি রয়েছে খিলাড়ির। শোনা যায়, টরন্টোর পাহাড়ি এলাকায় সুবিশাল একটা জমি কিনে বিলাসবহুল একাধিক বাংলোও বানিয়ে ফেলেছেন বলিউড তারকা।

YOU MAY ALSO LIKE:

Card image cap

আজকের রাশিফল

আজকের রাশিফল বুধবার ১৯ জুন চন্দ্র আজ তুলা রাশিতে যাত্রা সম্পন্ন করে বৃশ্চিক রাশিতে প্রবেশ করবে। আজ প্রদোষ ব্রত। আজকের দিনে সিদ্ধ যোগ, অমৃতসিদ্ধি যোগ, রবি যোগ ও বিশাখা নক্ষত্রের শুভ সংযোগ থাকছে। আজকের শুভ সংযোগের প্রভাবে বেশ কিছু রাশির জাতকদের উন্নতি হবে। কিছু কিছু রাশির জাতকরা আটকে থাকা অর্থ ফিরে পাবেন। আজকের দিনটি কোন রাশির কেমন কাটবে, কারা লাভবান হবেন, তা বিস্তারিত জেনে নিন।


আজকের মেষ রাশিফল


মেষ রাশির জাতকরা আজ নানান কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হবেন, তবে ভয় পাবেন না। প্রচুর দায়িত্ব থাকবে, সাহসের সঙ্গে নিজের সেই দায়িত্ব পূরণ করতে পারবেন। কাজ সম্পন্ন হতে থাকবে। আটকে থাকা টাকা ফিরে পেতে পারেন। আর্থিক পরিস্থিতি মজবুত হবে। কর্মক্ষেত্রে নিজের প্রচেষ্টার দ্বারা লাভান্বিত হবেন। ছাত্রছাত্রীদের অধিক পরিশ্রম করতে হবে। 


আজকের বৃষ রাশিফল


বৃষ রাশির জাতকরা কোনও নতুন কাজ শুরুর পরিকল্পনা করে থাকলে সময় অনুকূল নয়। ভাগ্য আপনার পাশে থাকবে না। সারাদিনের কাজ সম্পন্ন করে সন্ধ্যাবেলা পরিবারের সদস্যের সঙ্গে সময় কাটাবেন। সন্তানের ভবিষ্যতের কারণে কোনও বিবাদ চললে তা আজ সম্পন্ন হবে। রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত জাতকরা এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবেন। 


আজকের মিথুন রাশিফল


মিথুন রাশির জাতকরা সন্তানের তরফে সুসংবাদ পাবেন। এর ফলে আপনাদের মনোবল চরমে থাকবে। কোনও ব্যক্তিকে টাকা ধার দিয়ে থাকলে তা ফিরে পেতে পারেন। আর্থিক পরিস্থিতি মজবুত হবে। ব্যবসায়ীদের জন্য আজকের দিনটি সাধারণ। ছাত্রছাত্রীরা শিক্ষকদের আশীর্বাদ পাবেন। 


আজকের কর্কট রাশিফল


কর্কট রাশির জাতকদের পরিবারে বিবাহযোগ্য ছেলে বা মেয়ের বিয়ের প্রস্তুতি চলবে, যে কারণে ব্যস্ত হয়ে পড়বেন এই রাশির জাতকরা। শুভ কাজে রুচি দেখাবেন। আপনার সিদ্ধান্তের দ্বারা ভবিষ্যতে লাভান্বিত হবেন। কোনও সঙ্গী ব্যবসায়ে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে, তাই সতর্ক থাকুন। ধর্মীয় কাজে সময় কাটাবেন। ছাত্রছাত্রীরা কোনও প্রতিযোগিতার প্রস্তুতি নিয়ে থাকলে সাফল্য লাভ করতে পারেন।


আজকের সিংহ রাশিফল


সিংহ রাশির জাতকদের পুরনো বিবাদের সমাধান হবে। মনের মধ্যে আনন্দ জাগবে। প্রেমীর কাছ থেকে কোনও উপহার পেতে পারেন। নতুন পরিচিতি অর্জন করায় বন্ধু সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। বাড়িতে অতিথি আগমন হবে, অর্থ ব্যয় হবে। আজকের দিনটি আপনার জন্য ভালো। যে 


আজকের কন্যা রাশিফল


কন্যা রাশির জাতকরা বড়দের সেবা ও শুভ কাজে অর্থ ব্যয় করবেন। মনের মধ্যে আনন্দ অনুভূতি থাকবেয জীবনসঙ্গীর ওপর কোনও কারণে রেগে থাকবেন। তাঁর রাগ ভাঙানোর চেষ্টা করুন, এর ফলে প্রেম জীবনে প্রেম ভালোবাসা থাকবে। জনপ্রিতিনিধিরা সমস্যায় থাকবেন। 


আজকের তুলা রাশিফল


তুলা রাশির জাতকরা আজ নানান কারণে ব্যস্ত থাকবেন। অধিক অর্থ ব্যয় হবে। এর ফলে যশ লাভ করতে পারবেন। অপ্রয়োজনীয় দৌড়ঝাপের কারণে পারিবারিক জীবনে অশান্তি থাকবে। 


আজকের বৃশ্চিক রাশিফল



বৃশ্চিক রাশির জাতকদের আজকের দিনটি চ্যালেঞ্জে পরিপূর্ণ থাকবে। গুরুত্বপূর্ণ ব্যবস্থা ও চুক্তি আপনার অনুকূলে থাকবে। বন্ধুদের সঙ্গে সাক্ষাতের পর ভালো সময় কাটাবেন। পরিবারে সুখ-শান্তি বজায় থাকবে। পারিবারিক ব্যবসায়ে মা-বাবার সহযোগিতা লাভ করবেন। 


আজকের ধনু রাশিফল



ধনু রাশির জাতকরা আনন্দিত থাকবেন। সমস্ত ক্ষেত্রে সাফল্য় অর্জন করতে পারবেন। আর্থিক পরিস্থিতি মজবুত করার জন্য যে চেষ্টা করবেন, তাতে সাফল্য অর্জন করবেন। ধন-ধান্য বৃদ্ধি হবে। বন্ধুদের কাছ থেকে ধন লাভ সম্ভব। সন্ধ্যাবেলা পরিজনদের সঙ্গে শুভ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন। 


আজকের মকর রাশিফল


মকর রাশির জাতকরা ভাগ্যের সঙ্গ পাবেন। আটকে থাকা টাকা ফিরে পেতে পারেন, পশাপাশি ব্যবসায়ে ভালো মুনাফা হবে। উচ্চাধিকারিকদের সাহায্যে জমি-সম্পত্তি সংক্রান্ত কোনও বিবাদের সমাধান হবে। সন্ধ্যা নাগাদ স্বাস্থ্য কিছুটা দুর্বল হবে। 


আজকের কুম্ভ রাশিফল


কুম্ভ রাশির জাতকদের ভাই ও প্রতিবেশীর সঙ্গে বিবাদ চললে তা সমাপ্ত হবে। ব্যবসায়ে কোনও বয়স্ক মহিলার আশীর্বাদ পেতে পারেন। যার ফলে উন্নতির বিশেষ সুযোগ পাবেন। ধনলাভের সম্ভাবনা রয়েছে। ভাগ্য আপনার পাশে। 


আজকের মীন রাশিফল


মীন রাশির জাতকদের আর্থিক পরিস্থিতি ভালো থাকবে। আয়ের নতুন উৎস পাবেন এই রাশির জাতকরা। ব্যবসায়ে অধিক অর্থ বিনিয়োগ করায় ভালো মুনাফা অর্জন করতে পারবেন। ভেবেচিন্তে অর্থ ব্যয় করে থাকলে লাভবান হবেন। ব্যবসায়ে শত্রু পরাজিত হবেন। ভাগ্য চমকাবে এই রাশির জাতকদের। 




Card image cap

সবার উপরে দীপিকা!

সন্তান আসার অপেক্ষায় এই মুহূর্তে স্বপ্নে ভাসছেন দীপিকা। আর তা মাঝেই এল আরেক সুখবর। একের পর এক ছবি বক্স অফিসে সুপারহিট দিয়ে ২০২৪ সালের সর্বোচ্চ পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত অভিনেত্রী হিসেবে সেরার তালিকার শীর্ষে উঠে এলেন দীপিকা। তথ্য বলছে, এই তালিকায় দীপিকা পিছনে ফেলেছেন আলিয়া, কঙ্গনা, প্রিয়াঙ্কাদের। এমনকী, পিছনে পড়েছেন ঐশ্বর্য রাই বচ্চনও।
সম্প্রতি বলিউড অভিনেত্রীদের আয়ের হিসেব কষে ফোর্বস একটি তালিকা তৈরি করেছে। যেখানে দীপিকা পাড়ুকোন ভারতের ২০২৪ সালের সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত অভিনেত্রী হিসাবে ঘোষিত হয়েছেন। তথ্য বলছে, অভিনেত্রীর বর্তমান পারিশ্রমিক ভারতীয় মুদ্রায় ১৫ কোটি থেকে ৩০ কোটি টাকা। তালিকায় এরপর রয়েছেন অভিনেত্রী-রাজনীতিবিদ কঙ্গনা রানাউত৷ তাঁর পারিশ্রমিক ১৫ কোটি থেকে ২৭ কোটি টাকা। অপর দিকে প্রতি সিনেমায় ১৫ কোটি থেকে ২৫ কোটি টাকা পারিশ্রমিক নিয়ে তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। ঠিক এর পরেই রয়েছে আলিয়া, ক্যাটরিনা, বিদ্যা বালান, করিনা কাপুর খানরা।
দীপিকার ঝুলিতে রয়েছে বেশ কয়েকটি বিগ বাজেটের ছবি রয়েছে। দীপিকাকে এই মাসের শেষের দিকে প্রভাস এবং অমিতাভ বচ্চনের বিপরীতে ‘কল্কি ২৮৯৮ এডি’-তে দেখা যাবে। রয়েছে রোহিত শেট্টি সিংহম ৩ ছবিও। তবে আপাতত, এসব ভুলে মাতৃত্বকালীন ছুটি উপভোগ করছেন রণবীর সিং ঘরনি।
দীপিকার বলিউড যাত্রা খুব একটা সহজ ছিল না। মডেলিং জগত থেকে সিনেমায় পা দেন তিনি। শাহরুখের সঙ্গে জুটি বেঁধে প্রথম ছবি ‘ওম শান্তি ওম’ সুপারহিট। তার পর বেশ কয়েকটি ফ্লপের মুখও দেখতে হয়েছে তাঁকে। তবে রণবীর কাপুরের সঙ্গে জুটি বেঁধে রিল ও রিয়্যাল দুটোতেই খবরের শিরোনামে উঠে এসেছিলেন দীপিকা। এমনকী, বলিউডের পাশাপাশি হলিউডেও ছবি করেছেন দীপিকা।
অন্তঃসত্ত্বা অবস্থাতেই আম্বানিদের জামনগরের অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন দীপিকা। শোনা গিয়েছিল, এই সময়টায় তিনি বেঙ্গালুরুতে মায়ের কাছে থাকবেন। কিন্তু অভিনেত্রীকে আবার দেখা যায় রোহিত শেট্টির ‘লেডি সিংহম’-এর সেটে। এর মধ্যেই আবার দীপিকার সারোগেসির মাধ্যমে মা হওয়ার গুঞ্জন রটেছে। তবে সম্প্রতি দীপিকার বেবি বাম্প সামনে আসায় সেই জল্পনায় ইতি।

Card image cap

ফের ‘সোনা’র ছেলের ‘সোনা’ জয়

ফের সোনার ছেলের সোনা জয়। প্যারিস অলিম্পিকের এক মাস আগেই জ্যাভলিন ছুঁড়ে ফের সোনা জিতে নিলেন নীরজ চোপড়া। মঙ্গলবার রাতে ফিনল্যান্ডে পাভো নুরমি গেমসে সোনার দ্যুতি ছড়ালেন তিনি। তবে এবারও অধরা পাখির চোখ ৯০ মিটার। ৮৫.৯৭ মিটারের সীমা ছুঁয়েই থামতে হল তাঁকে।রিও অলিম্পিক থেকে ‘সোনা’র দৌড় শুরু হয়েছে নীরজের। জ্যাভলিন প্রতিযোগিতায় সেবার সোনা জয়ের পর আর পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে। দোহায় ডায়মন্ড লিগে রুপো এবং ভারতে ফেডারেশন কাপে সোনা এসেছে তাঁর ঝুলিতে। গতবার চোটের কারনে পাভো নুরমি গেমসে অংশ নিতে পারেননি তিনি। এবার আর এক মাস বাদেই প্যারিসে বসবে  অলিম্পিকের আসর। তার আগে শেষবার নিজেকে ঝালিয়ে নেওয়ার সুযোগ ছিল নীরজের কাছে। এদিন সেই সুযোগ কাজে লাগালেন তিনি। 
এদিন চেনা ছন্দেই শুরু করেন ভারতের ‘সোনার ছেলে’। প্রথম থ্রোয়ে ছোঁড়েন ৮৩.৬২ মিটার। কাছাকাছি ছিলেন মাত্র দুজন। ফিনল্যান্ডের টনি কেরানের থ্রো ছিল ৮২.৫৯ মিটার। তার ঠিক পিছনেই ছিলেন গ্রেনাডার অ্যান্ডারসন পিটার্স। তাঁর থ্রো ছিল ৮২.৫৮ মিটার। দ্বিতীয় চেষ্টায় নীরজ ছোড়েন ৮৩.৪৫ মিটার। সেই সময়ে তাঁকে ছাপিয়ে এগিয়ে যান ফিনল্যান্ডের ওলিভার হেলান্ডার।

তবে তৃতীয় থ্রো ছিল নীরজের কামব্যাক। তাঁর ৮৫.৯৭ মিটারের ধারেকাছে ছিলেন না কেউ। এই রাউন্ডেই ভাগ্য নির্ধারণ হয়ে যায় নীরজের। চতুর্থ রাউন্ডে ছোড়েন ৮২.২১ মিটার। লিডও ধরে রাখেন তিনি। পঞ্চম চেষ্টায় নীরজের থ্রো ফাউল হলেও খুব একটা তফাৎ কেউ গড়তে পারেননি। বরং ষষ্ঠ রাউন্ডে ৮২.৯৭ মিটার থ্রো করেন অলিম্পিক পদকজয়ী ভারতীয় তারকা।

পাভো নুরমি-তেও ফেভারিট হিসেবে প্রতিযোগিতায় নেমেছিলেন নীরজ। আশাহত করলেন না দেশকে। তাঁর তৃতীয় থ্রো-ই শীর্ষ স্থান এনে দেয়। তবে তাঁর পাখির চোখ ৯০ মিটার থেকে বেশ কিছুটা দূরেই থেমে গেল তাঁর বর্শা। সেই আক্ষেপই কি অলিম্পিকের আগে নীরজের গলার কাঁটা হয়ে রয়ে গেল? উত্তর মিলবে প্যারিসে। 

Card image cap

তৃণমূল নেতার পা ছুঁয়ে প্রণাম সৌমিত্রর

খুব কম ব্যবধানে চব্বিশের লোকসভা ভোটে প্রাক্তন স্ত্রীকে হারিয়ে বিষ্ণুপুর থেকে জিতেছেন সৌমিত্র খাঁ। জিতেই তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশংসা শোনা গিয়েছিল বিষ্ণুপুরের বিজেপি সাংসদের গলায়। এবার প্রকাশ্য রাস্তায় স্থানীয় এক প্রভাবশালী তৃণমূল নেতার পা ছুঁয়ে প্রণাম করতে দেখা গেল তাঁকে। সৌমিত্র খাঁ-র একের পর এক এই আচরণ কি বিশেষ ইঙ্গিতবাহী? পা ছুঁয়ে প্রণাম করার পর রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে নতুন করে জল্পনা। সৌমিত্রর দাবি, এটা নিছক সৌজন্য। তবে তৃণমূল নেতৃত্বের বক্তব্যও উসকে দিয়েছে নয়া জল্পনা।
সৌমিত্র খাঁ সাম্প্রতিক বঙ্গ রাজনীতির এক বিতর্কিত চরিত্র। ২০১১ সালে কংগ্রেসের টিকিটে কোতুলপুর বিধানসভা থেকে জয়লাভ করে বিধায়ক হন। দুবছর যেতে না যেতেই ২০১৩ সালে যোগ দেন তৃণমূলে। বিধায়ক হিসাবে মেয়াদ শেষের আগেই ২০১৪ সালে তৃণমূলের টিকিটে জিতে বিষ্ণুপুরের সাংসদ হন তিনি। সেবারও মেয়াদ শেষের আগেই দলবদল করেন তিনি। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের ঠিক আগে দলবদল করে বিজেপির প্রার্থী হন তিনি। ২০১৯ এ বিজেপির টিকিটে জয়ী হয়ে দ্বিতীয়বারের জন্য বিষ্ণুপুরের সাংসদ হন সৌমিত্র খাঁ।
২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনেও নিজের প্রাক্তন স্ত্রী তথা তৃণমূল প্রার্থী সুজাতা মণ্ডলের বিরুদ্ধে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই শেষে তৃতীয়বারের জন্য বিষ্ণুপুরের সাংসদ নির্বাচিত হন তিনি। নির্বাচনে জয়লাভের পরই তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ডের গালভরা প্রশংসা শোনা গিয়েছিল সৌমিত্র খাঁ-র গলায়। নিজের দলের নেতৃত্বের বিরুদ্ধেও মুখ খুলতে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। একের পর এক সৌমিত্রর বিস্ফোরক সেই মন্তব্যে রাজনৈতিক মহলে সৌমিত্র ফের শিবির বদলের জল্পনা শুরু হয়। সেই জল্পনাকে সোমবার আরও উসকে অক্সিজেন জোগাল তৃণমূল নেতাকে প্রকাশ্যে তাঁর প্রণাম করার দৃশ্য।
সোমবার রতনপুরে সাংসদ উন্নয়ন তহবিল সংক্রান্ত কাজে গিয়েছিলেন সৌমিত্র খাঁ। ফেরার সময় রাস্তায় তাঁর সঙ্গে দেখা হয় তৃণমূলের প্রাক্তন রাজ্যস্তরের নেতা, বর্তমানে এলাকার দাপুটে তৃণমূল নেতা হিসাবে পরিচিত ভবতারণ চক্রবর্তীকে দেখতে পেয়েই প্রকাশ্যে তাঁর পা ছুঁয়ে প্রণাম করেন সৌমিত্র। করেন কুশল বিনিময়ও। আর এতেই সৌমিত্রর দলবদল নিয়ে তৈরি হওয়া জল্পনা নতুন করে অক্সিজেন পেয়েছে। যদিও সৌমিত্র খাঁ নিজে এই ঘটনাকে নিছকই সৌজন্য বলে দাবি করেছেন। তৃণমূল নেতা ভবতারণ চক্রবর্তীও বিষয়টিকে একইভাবে ব্যাখ্যা করেন। তবে সৌমিত্রর দলবদলের জল্পনা কিন্তু জিইয়ে রয়েছেই। কারণ, পরে সৌমিত্রর মুখে শোনা গিয়েছে, দরকারে তিনি মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গেও দেখা করতে পারেন।

Card image cap

হতাশ বাম-ছাত্র-যুবরাও

যাঁদের উপর ভরসা করে সিপিএম এবার লোকসভা নির্বাচনে ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন দেখেছিল আলিমুদ্দিনের সেই ‘দাপুটে’ সিপিএম প্রার্থীরা এবার নিজের বাড়ির বুথেই হেরেছেন। কেন্দ্রীয় কমিটির সদস‌্য সুজন চক্রবর্তী, দুই তরুণ তুর্কি দীপ্সিতা ধর ও সায়ন বন্দ্যোপাধ‌্যায় নিজেদের লোকসভা কেন্দ্রে শুধু হারেননি যেখানে বসবাস করেন সেই পাড়াতেও ‘কাস্তে হাতুড়ি’কে জেতাতে পারেননি।সুজন ও সায়নের বাড়ি সোনারপুরের দক্ষিণ বিধানসভার কালিকাপুর-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের দুই বুথেই হেরেছে সিপিএম। এমনকী ‘লাল শিবিরে’ অনেক আশা জাগানো যাদবপুরের সৃজন ভট্টাচার্য নিজের বাড়ি, যেখানে সেই ১০৬ নম্বর ওয়ার্ডেও তৃতীয় হয়েছেন, জিতেছেন সায়নী ঘোষ। হাওড়ার বালির নিশ্চিন্দায় নিজের বুথে সিপিএমকে জেতাতে পারেননি শ্রীরামপুরের সিপিএম প্রার্থী দীপ্সিতা ধর। তাঁর বাড়ি ১৮৯ বুথে তৃণমূল ৩৫৭ ভোট পেলেও সিপিএম পেয়েছে মাত্র ২৯৪ ভোট। প্রাপ্ত ভোটের ফল বিশ্লেষণ করে আলিমুদ্দিন দেখেছে, রাজ্যে পাঁচ বছর আগে সিপিএমের ভোট ৬.৩ শতাংশ হলেও এবার কমে প্রায় ৫ শতাংশে নেমেছে। স্বভাবতই ২০১৯ সালে ‘রামে চলে যাওয়া ভোট’ বামে ফেরা দূরের কথা বুথভিত্তিক ফলের তথ‌্য বলছে, রাজ্যের অধিকাংশ বুথে এবছর আরও বেশি সংখ‌্যায় বামপন্থীরা পদ্মফুলে ভোট দিয়েছেন। যে তরুণ প্রজন্মকে ভরসা করে পার্টি ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন দেখেছিল তারা মুখ থুবড়ে পড়েছে, জমানতও জব্দ হয়েছে অধিকাংশের। ভোটের ফলে ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন অধরা, চরম হতাশ বাম ছাত্র-যুবরাও। রাজ‌্য কমিটির সদস‌্য আলিমুদ্দিনের এক প্রবীণ নেতার স্বীকারোক্তি, “এই নির্বাচন প্রমাণ করে দিল, লাল পতাকা নিয়ে এখন যে মুখই নামুক না কেন, রাজ্যের মানুষ বামেদের আর ভরসা করছে না।”
বামেরা এবার দমদমে সুজন চক্রবর্তী, শ্রীরামপুরে দীপ্সিতা ধর, তমলুক কেন্দ্রে সায়ন বন্দ্যোপাধ‌্যায়কে প্রার্থী হিসাবে তুলে ধরে প্রচারের ফানুস উড়িয়েছিল। সুজন ও সায়ন দুজনেই থাকেন দক্ষিণ ২৪ পরগনার সোনারপুর দক্ষিণ বিধানসভার কালিকাপুর-১ গ্রামে পঞ্চায়েতে। বাম জমানায় সুজনের স্ত্রী মিলি চক্রবর্তী এই পঞ্চায়েতের সদস‌্যও ছিলেন। ভোটের দিন একেবারে শেষপ্রহরে এসে নিজের ২৫৫ বুথে ভোটও দেন সুজন। এবছর ওই বুথে সিপিএম ৩০০ ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছে, ৫৫২ ভোট পেয়ে জিতেছে বিজেপি। তৃণমূল প্রার্থী সায়নী ৩৯৫ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন। অন‌্যদিকে তমলুকে পার্টির প্রার্থী হওয়া সায়নের বাড়ি একই গ্রামের ২৪৯ বুথে এবার ৩৭৫ ভোট পেয়ে জিতেছেন সায়নী। সিপিএম পেয়েছে মাত্র ৩০৩ ভোট, বিজেপি ২৪৬ ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছে। সোনারপুর দক্ষিণের বিধায়ক লাভলি মৈত্র জানিয়েছেন, “পঞ্চায়েত ভোটে ২৪৯ বুথে তৃণমূল হারলেও এলাকার ছাত্র-যুব-মহিলা-শ্রমিক সংগঠনের সবাই মিলে অক্লান্ত পরিশ্রম করে লোকসভা ভোটে জোড়াফুলকে জিতিয়েছি। আর সুজন চক্রবর্তীর বুথে আগে সিপিএম জিতে আসছিল, কিন্তু ২০১৯ ও ২০২৪, দুবছরই বামেরা অধিকাংশই পদ্মে ভোট দেওয়ায় বিজেপি জিতছে।”

Card image cap

লাভ হচ্ছে না ‘রাতের মেট্রো’য়

জনপ্রিয় হল না রাতের ‘বিশেষ’ মেট্রো পরিষেবা। হচ্ছে না যাত্রী। তাই পরিষেবা চালিয়ে যাওয়া নিয়ে চিন্তায় কর্তৃপক্ষ।
আদালতের গুঁতোয় লোকসভা নির্বাচনের মধ্যেই সোম থেকে শুক্র প্রান্তিক স্টেশন থেকে রাত ১১টায় একটা বিশেষ মেট্রো চালানো শুরু হয়। ২৫ শে মে থেকে চালু হওয়া বিশেষ মেট্রো যদিও বেশিরভাগ দিনই থাকে ফাঁকা। রাত করে বাড়ি ফেরা কিছু অফিসকর্মীকেই নিয়েই ছোটে ট্রেন। স্টেশনে ঢোকার অধিকাংশ গেটও থাকে বন্ধ। ফলে অনেকেই প্রবেশদ্বার খুঁজে না পেয়ে ফিরেও যান। দিন কুড়ি শেষে দেখা যাচ্ছে আপ-ডাউন মিলিয়ে দুটি মেট্রোয় দিনে গড়ে ৬০০ জন করে যাত্রী হচ্ছে। টিকিট থেকে রোজগার হচ্ছে ৬০০০ টাকা। আর এখানেই এই পরিষেবা চালিয়ে যাওয়া নিয়ে কর্তৃপক্ষ নিজেরাই প্রশ্ন তুলেছে। প্রেস বিজ্ঞপ্তি করে তারা জানিয়েছে, একেকটি ট্রিপ চালাতে মেট্রোর খরচ পড়ে ১ লক্ষ ৩৫ হাজার টাকা। অর্থাৎ দুটি মেট্রোয় ২ লাখ ৭০ হাজার। সেইসঙ্গে আরও অন‌্যান‌্য খরচ বাবদ আরও ৫০ হাজার টাকা খরচ হয়। অর্থাৎ ওই মেট্রোটি চালাতে গিয়ে কর্তৃপক্ষের ৩ লক্ষ ২০ হাজার টাকা খরচ হয়। আর আয় হয় মাত্র ছহাজার টাকা।  স্বাভাবিকভাবেই তাই এই মেট্রো ছোটানো নিয়ে কর্তৃপক্ষ চিন্তায়।
যাত্রীদের বক্তব‌্য, শেষ ট্রেন রাত ৯টা ৪০ মিনিটে দমদম ও কবি সুভাষ থেকে ছাড়ার পর এই ট্রেনটি প্রায় দেড় ঘণ্টা বাদে। তাই কেউ যদি শেষ ট্রেন মিস করেন, পরের এই বিশেষ মেট্রো ধরতে তাঁকে দেড় ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হবে স্টেশনে। কেউই তা করবেন না। তাঁদের বক্তব‌্য, মেট্রো যদি সতি‌্যই পরিষেবার সময় বাড়ানো নিয়ে আন্তরিক থাকতো, তাহলে ৯টা ৪০ মিনিটের পর সাড়ে ১০টার মধ্যে অন্তত চারটে মেট্রো চালাত। কিন্তু তা না করে রাত ১১টায় মেট্রো দেওয়া আসলে লোক দেখানো। নির্বাচনের মধ্যে এমন হঠকারি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।মেট্রোর আধিকারিকদের একাংশ জানিয়েছিল, দেড় ঘণ্টা পর একটা মেট্রো দিলে তা কখনই জনপ্রিয় হতে পারে না। হলও না। ধীরে ধীরে তাই এই পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়ার কথাই জানাবে। কর্তৃপক্ষের বক্তব‌্য, অত রাতে মেট্রো চালাতে গেলে বহু কর্মীকেই বাড়তি সময় থাকতে হয়। টিকিট কাউন্টার থেকে কন্ট্রোলরুম সর্বত্রই লোক থাকেন। বাড়তি সময় কাজের জন‌্য তাঁদের বাড়তি টাকাও দেওয়া হয়। ফলে এত খরচ করেও যাত্রী হচ্ছে না। স্বাভাবিকভাবেই এই বিশেষ পরিষেবা মেট্রো কতদিন টানবে তা নিয়েই তাই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

Card image cap

মালগাড়ির মৃত চালকের বিরুদ্ধে FIR যাত্রীর

কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের দুর্ঘটনার দায় এড়াতে এবার যাত্রীকে ব্যবহার রেলের! না জানিয়েই চৈতালি মজুমদার নামী এক যাত্রীর নাম ব্যবহার করে মালগাড়ির চালক ও সহকারী চালকের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়েরের অভিযোগ উঠল রেলের বিরুদ্ধে। নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতেই কি রেল কর্তৃপক্ষের এই পদক্ষেপ? উঠছে প্রশ্ন। কারণ চৈতালিদেবী নিজেই বলছেন তিনি এব্যাপারে কিছুই জানেন না। তিনি কোনও অভিযোগ দায়ের করেনি। তাঁর বাবা চিন্ময় মজুমদারও একই কথা জানান। যদিও জিআরপির দাবি, ওই মহিলা যাত্রী এখন মিথ্যা বলছেন।নিজবাড়ির কাছে সোমবার সকালে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসে পিছন থেকে ধাক্কা মারে মালগাড়ি। ওইসময় কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসে কলকাতা যাচ্ছিলেন লেকটাউনের চৈতালি মজুমদার। তিনি এস-৬ কামরাতে ছিলেন। যখন ধাক্কা লাগে তখন তিনিও আঘাত পেয়ে জ্ঞান হারান। চিকিৎসার জন্য নিউ জলপাইগুড়ি রেলওয়ে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। চৈতালিদেবী জানিয়েছেন, ওই সময় জিআরপি কর্মীরা এসে তাঁর খোঁজ খবর নেন। বাড়ির ঠিকানা নেন। পাশাপাশি তাঁকে একটি সাদা কাগজে স্বাক্ষরও করিয়ে নেন। এর পর তাঁর স্বাক্ষর ব্যবহার করেই মালগাড়ির মৃত চালক অনিল কুমার ও সহকারী চালক মন্নু কুমারের নামে অভিযোগ দায়ের করে বলে দাবি।চৈতালি মজুমদার বলেন, “আমার পায়ে খুব লেগেছিল। আমি আতঙ্কের মধ্যে আছি এখনও। আমি ট্রেনের ভেতরে থেকে বুঝব কী করে ট্রেনে কে ধাক্কা মারল। যে মারা গিয়েছে তাঁকে আমি চিনি না। তাঁর বিরুদ্ধে খামোখা অভিযোগ দায়ের করতে যাব কেন! আমি যখন ভর্তি ছিলাম তখন আমি শুধু ঘটনার বর্ণনা দিয়েছি। তারপর একটা সাদা কাগজে আমার নাম, ঠিকানা লিখে স্বাক্ষর করেছি। আমার নামে যা হচ্ছে তা ভিত্তিহীন।” একই কথা বলেন চৈতালীর বাবা চিন্ময় মজুমদার। তিনি বলেন, “ঘটনার পর সে অজ্ঞান হয়ে পড়েছিল। চালক ও সহকারী চালককে সে চিনত না, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করবে কেন? অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা। মেয়ের কাছে যখন জিআরপি এসেছিল তখন আমি ওখানেই ছিলাম। ও এরকম কিছুই করেনি।”

Card image cap

তৃণমূলে যোগদান নিয়ে বিস্ফোরক অনন্ত মহারাজ

আজ হঠাৎ করেই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বিজেপি সাংসদ অনন্ত মহারাজের বাড়িতে চলে যান। স্বাভাবিকভাবেই তুমুল জল্পনা তৈরি হয় রাজ্য রাজনীতিতে। তাহলে কি অনন্ত মহারাজ জার্সি বদল করছেন! তিনি কি তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিচ্ছেন! সেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। অবশেষে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করে বড় মন্তব্য করলেন সেই অনন্ত মহারাজ।


সূত্রের খবর, এদিন মুখ্যমন্ত্রীর আগমন নিয়ে অনন্ত মহারাজকে প্রশ্ন করা হয়। সাংবাদিকরা তিনি কি তৃণমূলে যোগদান করছেন, এইরকম প্রশ্ন করেন। আর সেই প্রশ্ন আসতেই বড় জবাব দেন রাজ্যসভার বিজেপি সাংসদ। তিনি বলেন, "আমার কি মতি মরে গেছে নাকি? আমি তৃণমূলের সঙ্গেও নেই, অন্য কারওর সঙ্গেও নেই। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী আসছেন। সেই কারণে তাকে স্বাগত জানাচ্ছি।"


স্বাভাবিক ভাবেই যারা অনন্ত মহারাজের বাড়িতে মুখ্যমন্ত্রীর পৌঁছে যাওয়া নিয়ে নানা অংক কষতে শুরু করেছিলেন, যে সমস্ত তৃণমূলের চ্যালা, চামুন্ডারা ভাবছিলেন যে, অনন্ত মহারাজ দলবদল করবেন, তাদের জল্পনায় কার্যত জল পড়ে গেল। দিনের শেষে তেমনটাই বলছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।

Card image cap

থানার দ্বারস্থ সল্টলেকের বৃদ্ধা মা-বৌদি

সম্পত্তিগত বিবাদের জেরে অবিলম্বে বাড়ি বিক্রি করার চাপ। আর তার জেরেই ছোট ছেলের হাতে আক্রান্ত বৃদ্ধা মা, দাদা ও বৌদি। বিধাননগর উত্তর থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। সল্টলেকের সি এফ ব্লকের বাসিন্দা বৃদ্ধা মিনতি মুখোপাধ্যায়ের বড় ছেলের নাম দেবাশিস ও বৌমা মিলন। তাঁদের নিয়ে তিন তলা বাড়িতে থাকেন।


মিনতির দুই ছেলে এবং এক মেয়ে, ছোট ছেলে কর্মসূত্রে দুবাইতে ছিল। পরবর্তীতে তিনি ফিরে আসেন কলকাতায়। এরপর নিউটাউননেই থাকতে শুরু করেন।


পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে ছোট ছেলে শুভাশিস বাড়ি এসে মায়ের ওপর মানসিক চাপ তৈরি করতেন প্রতিনিয়ত। গত শনিবারের ঘটনা। অভিযোগ, রাত এগারোটা নাগাদ হঠাৎ শুভাশিস বাড়িতে চড়াও হন। বাড়ির গেট বন্ধ থাকায় হাতুড়ি দিয়ে গেট ভাঙে বলে অভিযোগ।


আওয়াজ পেয়ে বৃদ্ধা মা চিৎকার করেন, শুভাশিসকে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন তাঁর দাদা বৌদি। এরপর নম্বরে ফোন করে গোটা বিষয়টি পুলিশকে জানানো হয়। পুলিশ আসছে শুনে তড়িঘড়ি ছোট ছেলে শুভাশিস বাড়ি থেকে বেরোনোর চেষ্টা করে। তখন দাদা ও বৌদি তাঁকে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন। অভিযোগ, অভিযুক্ত বৌদিকে ধাক্কা মেরে ফেলে দেন বলে অভিযোগ। অভিযোগ, ছোট ছেলে বাড়ির মিটার বক্স ভেঙে ফেলেন, যাতে মা অন্ধকারে থাকেন। বাড়ির জিনিসপত্র ভাঙচুর করেন। পরে থানায় এফআইআর দায়ের করেন বৃদ্ধা।


বৃদ্ধা বলেন, “আমাকে জব্দ করতে বাড়ির সব জিনিস ভাঙচুর করে। আমি ঘরে ছিলাম, তালা দিয়ে দিচ্ছে, মিটার বক্স ভেঙে ফেলছে, টিভি ভাঙছে। থানায় বলেছি। আমার ছোট ছেলে কেন এমন করছে বুঝতে পারছি না, আদৌ সুস্থ রয়েছে নাকি অসুস্থ হয়ে গেল, চিন্তা হচ্ছে।”

Card image cap

কাজ করতে গেলেই বিরক্তি? রোজের অভ্যাসে ৫ বদল আনলে উৎসাহ ফিরে পাবেন

আলস্যটা ঝেড়ে ফেলা যাচ্ছে না কিছুতেই। সকালে চোখ খুলে আড়মোড়া ভাঙতে ভাঙতেই যেন ক্লান্তিটা ফিরে আসে। রাতে ঘুমের পরেও কেন যে এত ক্লান্তি, তা বুঝতেই বুঝতেই অফিস যাওয়ার সময়টা এসে যায়। 


কোনও রকমে শরীরটাকে টেনে কাজকর্ম সেরে অফিসে তো গেলেন, সেখানেও কি কাজে মন বসছে? খালি মনে হচ্ছে, কুঁড়েমি করেই দিনটা কাটিয়ে দিলে বেশ হত।


কাজে আগ্রহ নেই, চনমনে ভাবটাই যেন উধাও। উৎসাহ কমে যাওয়ায় যে কোনও কাজেই দেরি হচ্ছে। কাজও মনের মতো হচ্ছে না কিছুতেই। ফলে উদ্বেগও বাড়ছে পাল্লা দিয়ে। মনের উপর চাপ যেন কয়েক মন ভারী পাথরের মতো চেপে বসছে। অতিরিক্ত আলসেমি শরীর ও মনের বারোটা বাজিয়ে দিচ্ছে।



এখনকার ব্যস্ত সময়ে দু'দণ্ড জিরোবার জো নেই। তার মধ্যেই শরীর, মন জুড়ে পাহাড়প্রমাণ ক্লান্তি। মনোবিদেরা জানাচ্ছেন, আপনার অবচেতন মন কাজের ব্যাপারে উদ্যমী হতে দিচ্ছে না। এর কারণ হল অতিরিক্ত চিন্তাভাবনা, মানসিক চাপ এবং অবশ্যই জীবনযাপনের কিছু ত্রুটি। খাওয়াদাওয়ায় অনিয়ম, শরীরচর্চা না করা, তার উপরে নেশা করা, এ সবই আলসেমি দিন দিন বাড়িয়ে দিচ্ছে। তা হলে এর থেকে রেহাই পাওয়ার উপায় কী?


আলস্য কাটিয়ে মন চনমনে করে তুলুন পাঁচ উপায়ে


১. শরীরচর্চা জরুরি


আলস্য কাটিয়ে উঠতে গেলে আগে জীবনযাপনে কিছু প্রয়োজনীয় বদল আনতে হবে। কুঁড়েমি করে খাওয়া বাদ দেওয়া চলবে না। আজ করব, কাল করব বলে শরীরচর্চা বাদ দিলে হবে না। রোজের একটা রুটিন তৈরি করুন। মনোবিদেদের পরামর্শ, রাতে তাড়াতাড়ি ঘুম এবং সকালে তাড়াতাড়ি ওঠা জরুরি। ঘুম ভেঙে গেলে আর বিছানায় গড়াবেন না। অন্তত মিনিট কুড়ি শরীরচর্চা করে নিন। জিমে যাওয়ার সময় না থাকলে বাড়িতেই হাঁটুন। ছাদে বা বাড়ির সামনে জোরে জোরে হাঁটুন। হালকা যোগব্যায়ামও খুব কার্যকরী। সকাল সকাল শরীরচর্চা করে নিলে সারা দিনটা ঝরঝরে লাগবে। রক্ত সঞ্চালন ভাল হবে, এন্ডোক্রিন হরমোনের নিঃসরণ বাড়বে, ফলে কোনও ভাবেই আপনার ক্লান্তি আসবে না। আলসেমি করার ইচ্ছেও থাকবে না।


২. কাজে নতুনত্ব আনুন


গুছিয়ে কাজ করাটা খুব জরুরি। যে কাজটা রোজই করছেন তাতেই হয়তো আকর্ষণ হারিয়ে ফেলেছেন। ফলে কাজের প্রতি আগ্রহ ও উৎসাহ দুই-ই কমেছে। তাই কাজে নতুনত্ব আনা দরকার। প্রথমেই কাজের জায়গাটা ভাল করে গুছিয়ে ফেলুন। অফিসে যে ডেস্কে কাজ করছেন, সেখানটা সুন্দর করে সাজান। বাড়িতে কাজ করলে সেই জায়গাটা পরিচ্ছন্ন রাখুন। কাজের প্রক্রিয়ায় বদল আনুন। নতুন নতুন ভাবনাচিন্তা করুন। সময়কেও গুরুত্ব দিতে হবে। কখন কোন কাজটা করবেন, সেটা সময় হিসাবে ভাগ করে নিন। কাজ ফেলে রাখবেন না। তা হলেই দেখবেন আগ্রহ ফিরে এসেছে।


৩. দুশ্চিন্তা ছেড়ে মনের জোর বাড়ান



আমাদের রোজকার অভ্যাসে এমন কিছু ভুল আছে, যা মানসিক চাপের কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। মনোবিদেরা বলছেন, বর্তমান সময়ের সবচেয়ে বড় সমস্যা অবসাদ। মনের অসুখে বেশি ভুগছেন কমবয়সিরাই। এর কারণ হল দুশ্চিন্তা। প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকতে গিয়ে অনেক বেশি চাপ নিয়ে ফেলছেন তাঁরা মনের উপরে। ফল আশানুরূপ না হলেই হতাশা গ্রাস করছে। তার থেকেই অবসাদ মাথাচাড়া দিচ্ছে। সব কাজেই যে একবারে সাফল্য আসবে, তা নয়। কিন্তু চেষ্টা ছাড়লে চলবে না। হতাশা থেকেই কাজে উৎসাহ কমছে। আর তখনই আলস্য পেয়ে বসছে। তাই মনের জোর, একাগ্রতা বাড়ানোর পরামর্শই দিচ্ছেন মনোবিদেরা। 


৪. খাওয়াদাওয়ায় বদল আনতেই হবে


কম ঘুম, শরীরে জলশূন্যতা, পুষ্টিকর খাবারের অভাব থেকেও বিভিন্ন রোগ বাসা বাঁধে শরীরে। হজমের গোলমাল দীর্ঘ দিন ধরে হতে থাকলে শারীরিক দুর্বলতা আসে। তার জের পড়ে মনের উপরেও। শরীর ঠিক না থাকলে কাজেও মন বসে না। তাই দিনভর যদি তরতাজা থাকতে হয়, তা হলে খাওয়াদাওয়ায় বদল আনতেই হবে। পুষ্টিবিদেরা জানাচ্ছেন, বাইরের খাবার একেবারে বর্জন করতে হবে। বাড়িতে কম তেলমশলায় রান্না করা খাবার খান। ভাত, রুটি, দুধ, মাছ, ফল, শাকসব্জি রোজকার খাবারে দরকার। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।


৫. মন ছটফট করলে ধ্যানে বসুন


হঠাৎ হঠাৎ রেগে যাচ্ছেন, আত্মবিশ্বাস একেবারে তলানিতে ঠেকেছে, ঘুম আসছে না, বিছানায় এ পাশ-ও পাশ করেই রাত কাবার। প্রতি দিন দশ থেকে পনেরো মিনিট করে ধ্যান করুন। দেখবেন সপ্তাহখানেক বাদে অনেকটাই ফল পাচ্ছেন। উদ্বেগ কমছে, আত্মবিশ্বাস ফিরে পাচ্ছেন। আলস্যও উধাও হয়েছে।

Card image cap

আবার বড়পর্দায় অপরাজিতা-মধুমিতা জুটি?

বড়পর্দায় অপরাজিতা আঢ্য এবং মধুমিতা সরকারের জুটি সত্যিই 'চিনি'র মতোই মিষ্টি। শোনা যাচ্ছে মৈনাক ভৌমিকের পরিচালনায় আবারও এই জুটিকে নিয়ে শুরু হচ্ছে নতুন কাজ। তাহলে কি 'চিনি' এবং 'চিনি ২'র পর এবার 'চিনি ৩'?বড় পর্দায় দুর্দান্ত সাফল্য পেয়েছিল মৈনাক ভৌমিক পরিচালিত অপরাজিতা আঢ্য এবং মধুমিতা সরকার অভিনীত মা ও মেয়ের গল্প 'চিনি'।

চিনি ২' তে এই জুটি থাকলেও বদলে যায় সম্পর্কের সমীকরণ। এবার কি তাহলে আসছে 'চিনি ৩'? শোনা যাচ্ছে, ইতিমধ্যেই নাকি পরিচালক নতুন কাজ শুরুর প্রস্তুতি নিচ্ছেন এবং এই ছবিতেও আছেন অপরাজিতা আঢ্য ও মধুমিতা সরকার। আজকাল ডট ইন-এর পক্ষ থেকে অভিনেত্রী অপরাজিতা আঢ্য কে এই বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, "এখনই তেমনভাবে কিছু ঠিক হয়নি। যদিও মৈনাক আলোচনার জন্য বলেছিল আমায়, কিন্তু ধারাবাহিকের শুটিংয়ে ব্যস্ত থাকায় সম্ভব হয়নি। তবে কথা যখন হচ্ছে কাজ নিশ্চয়ই হবে।"


এতদিন স্টার জলসার 'জল থৈ থৈ ভালবাসা' নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন অভিনেত্রী অপরাজিতা আঢ্য। তবে এই ধারাবাহিক হঠাৎ করে শেষ হয়ে যাওয়ায় ক্ষুব্ধ অভিনেত্রী। তাঁর কথায়, "যে ধারাবাহিকগুলোর টিআরপি ভাল নয়, সেই ধারাবাহিক চলছে অথচ আমাদের ধারাবাহিক স্লট লিডার হওয়া ও টিআরপি ভাল থাকা সত্ত্বেও আমাদের ধারাবাহিক বন্ধ করে দেওয়ার কারণ আমি বুঝতে পারিনি।" তবে নতুন কাজ শুরু হবে শীঘ্রই,সে কথাও অনুরাগীদের জানিয়েছেন অপরাজিতা আঢ্য।