Last Update

কালীগঞ্জে কিস্তিমাত তৃণমূলের | এসি লোকালে উঠতে কত ভাড়া লাগবে? | বড় পদক্ষেপের পথে রেল , বদলে যাচ্ছে বিধাননগর-দমদম স্টেশনের চেহারা | অনশনে চাকরিহারাদের ভাঙছে শরীর, বিগড়োচ্ছে সোডিয়াম | আজকের রাশিফল | বোরিভালির বাড়ি বিক্রি করে দিলেন অক্ষয় | কালীগঞ্জে কিস্তিমাত তৃণমূলের | এসি লোকালে উঠতে কত ভাড়া লাগবে? | বড় পদক্ষেপের পথে রেল , বদলে যাচ্ছে বিধাননগর-দমদম স্টেশনের চেহারা | অনশনে চাকরিহারাদের ভাঙছে শরীর, বিগড়োচ্ছে সোডিয়াম | আজকের রাশিফল | বোরিভালির বাড়ি বিক্রি করে দিলেন অক্ষয় |

মালগাড়ির মৃত চালকের বিরুদ্ধে FIR যাত্রীর

মালগাড়ির মৃত চালকের বিরুদ্ধে FIR যাত্রীর

Published on: Published on 2024-06-19 08:20 AM

Share on:

কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের দুর্ঘটনার দায় এড়াতে এবার যাত্রীকে ব্যবহার রেলের! না জানিয়েই চৈতালি মজুমদার নামী এক যাত্রীর নাম ব্যবহার করে মালগাড়ির চালক ও সহকারী চালকের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়েরের অভিযোগ উঠল রেলের বিরুদ্ধে। নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতেই কি রেল কর্তৃপক্ষের এই পদক্ষেপ? উঠছে প্রশ্ন। কারণ চৈতালিদেবী নিজেই বলছেন তিনি এব্যাপারে কিছুই জানেন না। তিনি কোনও অভিযোগ দায়ের করেনি। তাঁর বাবা চিন্ময় মজুমদারও একই কথা জানান। যদিও জিআরপির দাবি, ওই মহিলা যাত্রী এখন মিথ্যা বলছেন।নিজবাড়ির কাছে সোমবার সকালে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসে পিছন থেকে ধাক্কা মারে মালগাড়ি। ওইসময় কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসে কলকাতা যাচ্ছিলেন লেকটাউনের চৈতালি মজুমদার। তিনি এস-৬ কামরাতে ছিলেন। যখন ধাক্কা লাগে তখন তিনিও আঘাত পেয়ে জ্ঞান হারান। চিকিৎসার জন্য নিউ জলপাইগুড়ি রেলওয়ে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। চৈতালিদেবী জানিয়েছেন, ওই সময় জিআরপি কর্মীরা এসে তাঁর খোঁজ খবর নেন। বাড়ির ঠিকানা নেন। পাশাপাশি তাঁকে একটি সাদা কাগজে স্বাক্ষরও করিয়ে নেন। এর পর তাঁর স্বাক্ষর ব্যবহার করেই মালগাড়ির মৃত চালক অনিল কুমার ও সহকারী চালক মন্নু কুমারের নামে অভিযোগ দায়ের করে বলে দাবি।চৈতালি মজুমদার বলেন, “আমার পায়ে খুব লেগেছিল। আমি আতঙ্কের মধ্যে আছি এখনও। আমি ট্রেনের ভেতরে থেকে বুঝব কী করে ট্রেনে কে ধাক্কা মারল। যে মারা গিয়েছে তাঁকে আমি চিনি না। তাঁর বিরুদ্ধে খামোখা অভিযোগ দায়ের করতে যাব কেন! আমি যখন ভর্তি ছিলাম তখন আমি শুধু ঘটনার বর্ণনা দিয়েছি। তারপর একটা সাদা কাগজে আমার নাম, ঠিকানা লিখে স্বাক্ষর করেছি। আমার নামে যা হচ্ছে তা ভিত্তিহীন।” একই কথা বলেন চৈতালীর বাবা চিন্ময় মজুমদার। তিনি বলেন, “ঘটনার পর সে অজ্ঞান হয়ে পড়েছিল। চালক ও সহকারী চালককে সে চিনত না, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করবে কেন? অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা। মেয়ের কাছে যখন জিআরপি এসেছিল তখন আমি ওখানেই ছিলাম। ও এরকম কিছুই করেনি।”

TOP RELATED