Last Update

কালীগঞ্জে কিস্তিমাত তৃণমূলের | এসি লোকালে উঠতে কত ভাড়া লাগবে? | বড় পদক্ষেপের পথে রেল , বদলে যাচ্ছে বিধাননগর-দমদম স্টেশনের চেহারা | অনশনে চাকরিহারাদের ভাঙছে শরীর, বিগড়োচ্ছে সোডিয়াম | আজকের রাশিফল | বোরিভালির বাড়ি বিক্রি করে দিলেন অক্ষয় | কালীগঞ্জে কিস্তিমাত তৃণমূলের | এসি লোকালে উঠতে কত ভাড়া লাগবে? | বড় পদক্ষেপের পথে রেল , বদলে যাচ্ছে বিধাননগর-দমদম স্টেশনের চেহারা | অনশনে চাকরিহারাদের ভাঙছে শরীর, বিগড়োচ্ছে সোডিয়াম | আজকের রাশিফল | বোরিভালির বাড়ি বিক্রি করে দিলেন অক্ষয় |

জনতার জন্য ‘সেবাশ্রয়’ কর্মসূচি অভিষেকের

জনতার জন্য ‘সেবাশ্রয়’ কর্মসূচি অভিষেকের

Published on: Published on 2024-11-30 07:14 PM

Share on:

‘ডায়মন্ড হারবার মডেল’ কে আরও একধাপ এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে ফের নয়া কর্মসূচির সূচনা করলেন সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।  জনতার স্বাস্থ্য পরিষেবায় তাঁর সংযোজন, ‘সেবাশ্রয়’ কর্মসূচি। যার আওতায় আগামী ৭৫ দিন ধরে ডায়মন্ড হারবারের ৭ বিধানসভা এলাকায় চলবে ২৮০০ স্বাস্থ্যশিবির। শনিবার আমতলায় ‘ডক্টরস কনভেনশন’ অনুষ্ঠানে নতুন কর্মসূচিকে ‘কর্মযজ্ঞ’ বলে উল্লেখ করলেন। জানালেন, টিম ওয়ার্কে বিশ্বাসী তিনি। সবাই মিলেই কাজ করলে সাফল্য বাঁধা।আগেই ঘোষণা করেছিলেন, ৩০ নভেম্বর তিনি চিকিৎসক সমাবেশের আয়োজন করছেন এবং সেখান থেকে সংসদীয় এলাকার মানুষজনের জন্য সহজে চিকিৎসার ব্যবস্থা হবে। সেইমতো এদিন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডাকে সাড়া দিয়ে সমাবেশে যোগ দেন প্রায় ১৩০০ চিকিৎসক। বিভিন্ন জেলা থেকে তাঁরা এসেছিলেন। আমতলা স্টেডিয়ামে অভিষেক তাঁদের সামনে রেখে রোগী ও চিকিৎসকদের মধ্যে সেতুবন্ধনে প্রয়াসী হন।জনগণের জন্য স্বাস্থ্য পরিষেবার কথা বলতে গিয়ে অভিষেক ফের ‘ডায়মন্ড হারবার মডেল’ প্রসঙ্গ তুললেন। বুঝিয়ে দিলেন, অনেকে এই মডেল নিয়ে কটাক্ষ করলেও কেন কোভিড কালে তা সত্যিই আদর্শ হয়ে উঠেছিল। তাঁর কথায়, এমন কাজ হয়েছিল করোনার সময় যে এটা দেখে শিক্ষা পেয়েছে গোটা দেশ। সেই কাজই আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে চালু হচ্ছে সেবাশ্রয় কর্মসূচি। আগামী ৭৫ দিন ধরে চলবে স্বাস্থ্যশিবির। সেখানে বিনামূল্যে চিকিৎসা করানোর পাশাপাশি একাধিক পরীক্ষাও করাতে পারবেন এলাকাবাসী। ১০০০ চিকিৎসক, ১৫০০ স্বেচ্ছাসেবক এর দায়িত্ব নিয়েছেন। প্রত্যেক বিধানসভায় এলাকায় অন্তত ৪০ টি ক্যাম্প হবে। ১২ টি হাসপাতাল এই কর্মযজ্ঞে অংশ নিতে আগ্রহী। অভিষেকের কথায়, ”আমি চাইলেই যে এই ব্যবস্থা হয়ে যেত তা নয়। সবাই মিলে এই কর্মসূচি আয়োজন করেছেন। আমি টিম ওয়ার্কে বিশ্বাস করি।”তাঁর কথায়, ”রোগী আর চিকিৎসকদের সম্পর্কের বন্ধন থাকা দরকার। অনেক সময় শুনতে পাই, চিকিৎসকরা অভিযোগ করেন যে রোগীর পরিবার তাঁদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন। আমি বলছি, আমাদের মতো জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গেও অনেক সময় খারাপ ব্যবহার করা হয়। কিন্তু তা সত্ত্বেও বলব, আপনারা তাঁদের কাছে যান, বোঝান। কথা বলুন। আপনাদের কোথাও কোনও অসুবিধা হলে আমি দেখব সেটা। আমি ইতিমধ্যে একটা হেল্পলাইন নম্বর চালু করতে বলেছি। হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপও খুলতে বলেছি। ১০ জনের একটা কোর টিম গড়ে দিয়েছি। সমস্যায় পড়লে আপনারা যোগাযোগ করুন, সাহায্য পাবেনই।”

TOP RELATED