Last Update
এই গরমে পান করুন কুঁজোর জল। জেনে নিন উপকারিতা।
Summer Health Care Tips: গরম পড়লেই শরীর ঠাণ্ডা করতে আমরা ঠাণ্ডা জল পান করি। ফ্রিজের ঠাণ্ডা জলে অনেকেই এক নিঃশ্বাসে খেয়ে নেন। আবার কেউ কেউ বরফ মিশিয়ে জল ঠাণ্ডা করে নেন। এছাড়াও আমরা অনেকেই ঠাণ্ডা পানীয় বাজার থেকে কিনে পান করে থাকি। কিন্তু এগুলি আদৌ কি শরীর ঠাণ্ডা করে? কেন তীব্র গরম পড়লেও ফ্রিজের জল খেতে নেই? কেনই বা খাবেন কুঁজোর জল? বিস্তারিত জেনে নিন।
পুষ্টিবিদদের কথায়, ফ্রিজের জল সবসময় হিমাঙ্কের কাছাকাছি থাকে। অর্থাৎ আর একটু ঠাণ্ডা হলে সেটি বরফ হয়ে যাবে। এছাড়াও এই তীব্র ঠাণ্ডা জল গলা ব্যথা, সর্দি-কাশির কারণ হতে পারে। আমাদের গলায় কিছু রক্তজালিকা থাকে। বারবার ঠাণ্ডা জল খেলে ওই রক্তজালিকার মধ্যে দিয়ে রক্তের প্রবাহ ঠিকমতো হয় না। এমনকি ওই অংশের অনুভব ক্ষমতাও কমে যায়।
ফ্রিজের জলের বদলে কুঁজোর জল খেলে শরীরের উপকার। কারণ কুঁজোর জল প্রাকৃতিক উপায়ে ঠাণ্ডা হয়। কুঁজোর মাটি দিয়ে তৈরি হওয়ায় এর গায়ে প্রচুর ছিদ্র থাকে। এই ছিদ্রগুলি দিয়ে জল বেশ কিছুটা বাইরে বেরিয়ে আসে। এবার এই জল বাষ্পীভূত হয়। তার জন্য প্রয়োজনীয় তাপ কুজোর ভিতরের জল থেকে সংগ্রহ করে। ফলে ভিতরের জল ঠাণ্ডা হয়ে যায়।
কুঁজোর জলের তাপমাত্রা কখনই হিমাঙ্কের কাছাকাছি পৌঁছায় না। ফলে এই জল থেকে ঠাণ্ডা লাগার কোনও আশঙ্কা থাকে না। কুঁজো মাটি থেকে তৈরি হয়। এই মাটির মধ্যে বেশ কিছু জরুরি খনিজ পদার্থ থাকে। ফলে সেগুলিও শরীর পায়। কুঁজোর জলের স্বাদও কিছুটা আলাদা হয়। যা মূলত খনিজ পদার্থগুলির জন্য হয়ে থাকে। এছাড়াও জলের পিএইচ ঠিক রাখে কুঁজোর জল। যা শরীরে জন্য জরুরি।
কুঁজোর মাটি দিয়ে তৈরি হওয়ায় এর গায়ে প্রচুর ছিদ্র থাকে। এই ছিদ্রগুলি দিয়ে জল বেশ কিছুটা বাইরে বেরিয়ে আসে। এবার এই জল বাষ্পীভূত হয়। তার জন্য প্রয়োজনীয় তাপ কুজোর ভিতরের জল থেকে সংগ্রহ করে। ফলে ভিতরের জল ঠাণ্ডা হয়ে যায়।
TOP RELATED