Last Update

কালীগঞ্জে কিস্তিমাত তৃণমূলের | এসি লোকালে উঠতে কত ভাড়া লাগবে? | বড় পদক্ষেপের পথে রেল , বদলে যাচ্ছে বিধাননগর-দমদম স্টেশনের চেহারা | অনশনে চাকরিহারাদের ভাঙছে শরীর, বিগড়োচ্ছে সোডিয়াম | আজকের রাশিফল | বোরিভালির বাড়ি বিক্রি করে দিলেন অক্ষয় | কালীগঞ্জে কিস্তিমাত তৃণমূলের | এসি লোকালে উঠতে কত ভাড়া লাগবে? | বড় পদক্ষেপের পথে রেল , বদলে যাচ্ছে বিধাননগর-দমদম স্টেশনের চেহারা | অনশনে চাকরিহারাদের ভাঙছে শরীর, বিগড়োচ্ছে সোডিয়াম | আজকের রাশিফল | বোরিভালির বাড়ি বিক্রি করে দিলেন অক্ষয় |

কলকাতা পুলিশের চাকরি প্রত্যাখ্যান

কলকাতা পুলিশের চাকরি প্রত্যাখ্যান

Published on: Published on 2024-09-04 08:10 PM

Share on:

তিলোত্তমার বিচার চাইতে গিয়ে এই শহর সাহসী হয়েছে। মুখর হয়েছে প্রতিবাদে। গণ আন্দোলনের চেহারা নিয়েছে ‘রাত দখল’। প্রতিবাদ অনেকেই করছেন।  এবার সরকারি চাকরি প্রত‌্যাখ‌্যান করে প্রতিবাদ জানালেন এক কবি! কলকাতা পুলিশের দেওয়া ‘সরকারি চাকরি’ চিঠি লিখে প্রত‌্যাখ‌্যান করলেন কবি ঝর্ণা দত্ত।জানা গিয়েছে, ঝর্ণা দত্তের স্বামী কলকাতা পুলিশের ট্রাফিক সার্জেন্ট ছিলেন সৌরভ দত্ত। রহস্যজনকভাবে মৃত্যু হয় তাঁর। সৌরভের মৃত্যুর পর কলকাতা পুলিশে ঝর্ণাকে চাকরির আশ্বাস দেওয়া হয়। কিন্তু ঝর্ণা সেই চাকরি নেবেন না বলে জানিয়ে দেন। তবে অনুরোধ করেন, মেয়ে স্নিগ্ধার জন্য চাকরিটি যদি সংরক্ষিত রাখা যায়। কলকাতা পুলিশের তরফে ঝর্ণাকে আশ্বস্ত করা হয়েছিল। কিন্তু তিলোত্তমার মৃত্যু ঝর্ণা ও তাঁর মেয়ে স্নিগ্ধাকে এতটাই নাড়া দেয় যে তিনি সিদ্ধান্ত বদল করেন। বলেন, ‘‘আমি আগেই চাকরি প্রত্যাখ্যান করেছি। মেয়ের জন্য সংরক্ষিত রাখার অনুরোধ করেছিলাম। ভেবেছিলাম মেয়ে সাবালক হয়ে বাবার চাকরি করবে। কিন্তু চলতি আবহে সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলাম। নীতি আদর্শ জলাঞ্জলি দিয়ে মেয়েকে কলকাতা পুলিশে চাকরি করতে পাঠাতে পারব না।’’ঝর্ণার দাবি, আত্মহত্যা বলে সৌরভের মৃত্যুকে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে। তাঁর মৃত্যুর পিছনে কে বা কারা ছিল তা আজও জানা যায়নি। আর জি করের ঘটনাও তো ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে। আত্মহত‌্যা বলে চালানোর চেষ্টা হয়েছে।’’ এদিন কথা বলতে বলতে এদিন বারবার ঝাপসা হয়ে আসছিল ঝর্ণার চোখ। বললেন, ‘‘পুলিশের উর্দিকে আমি সম্মান করতাম। এই উর্দি ছিল আমাদের পরিবারের তীর্থস্থান। আমাদের অন্ন জোগাত এই উর্দি। অত্যন্ত যত্ন নিয়ে উর্দি পরিষ্কার করতাম। তাতে এখন কালো দাগ লেগেছে। এখানে মেয়েকে চাকরি করতে পাঠাতে পারব না।’’

TOP RELATED