Last Update

কালীগঞ্জে কিস্তিমাত তৃণমূলের | এসি লোকালে উঠতে কত ভাড়া লাগবে? | বড় পদক্ষেপের পথে রেল , বদলে যাচ্ছে বিধাননগর-দমদম স্টেশনের চেহারা | অনশনে চাকরিহারাদের ভাঙছে শরীর, বিগড়োচ্ছে সোডিয়াম | আজকের রাশিফল | বোরিভালির বাড়ি বিক্রি করে দিলেন অক্ষয় | কালীগঞ্জে কিস্তিমাত তৃণমূলের | এসি লোকালে উঠতে কত ভাড়া লাগবে? | বড় পদক্ষেপের পথে রেল , বদলে যাচ্ছে বিধাননগর-দমদম স্টেশনের চেহারা | অনশনে চাকরিহারাদের ভাঙছে শরীর, বিগড়োচ্ছে সোডিয়াম | আজকের রাশিফল | বোরিভালির বাড়ি বিক্রি করে দিলেন অক্ষয় |

বিহারে কনস্টেবল পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসে বাংলা যোগ!

বিহারে কনস্টেবল পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসে বাংলা যোগ!

Published on: Published on 2024-06-29 08:50 AM

Share on:

 বিহারে কনস্টেবল পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় গ্রেপ্তার বাংলার বাসিন্দা। পাটনা পুলিশের হাতে ধৃত মধ্যমগ্রামের বাসিন্দা কৌশিক কর। তিনি একটি ছাপাখানার মালিক বলে জানা গিয়েছে। তাকে গ্রেপ্তারির পর জিজ্ঞাসাবাদ করে পাটনা পুলিশ জানতে পেরেছে, কলকাতায় তাঁর একটি ছাপাখানা রয়েছে। সেখান থেকেই বিহার পুলিশের কনস্টেবল নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ছাপা হয়েছিল। এখান থেকেই তা সরবরাহের বরাত পেয়েছিল কৌশিক। শুক্রবার তার গ্রেপ্তারির খবর প্রকাশ্যে আসার পর মধ্যমগ্রামের বাড়ি ও অফিসের নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে।
মধ্যমগ্রাম পুরসভার ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের গঙ্গানগর এলাকার বাসিন্দা কৌশিক কর। গত কয়েক বছর ধরে তাঁর ‘ব্লাসিং সিকিওর প্রেস’ নামে একটি ছাপাখানা রয়েছে। তারই দোতলায় পরিবার নিয়ে থাকে কৌশিক। এছাড়াও মূল গেটের ভিতরে আরও কয়েকটি অফিস রয়েছে। ২৪ ঘণ্টাই মূল গেট বন্ধ থাকে ছাপাখানার। কর্মী বা অন্য কেউ কোনও কাজে এলেই শুধুমাত্র গেট খোলা হয়। ছাপাখানার কাজে কোনও গাড়ি এলেও একই নিয়ম। সবমিলিয়ে এই ছাপাখানা কড়া নিরাপত্তায় মোড়া থাকে। এমনই জানাচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
তবে গঙ্গানগরের এই ছাপাখানা ছাড়াও কলকাতায়  কৌশিকের আরও একটি ছাপাখানা রয়েছে। সেই ছাপাখানাতেই বিহার পুলিশের কনেস্টবল নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ছাপা এবং সরবরাহ করার বরাত পেয়েছিল বলেই পুলিশ সূত্রে খবর। কৌশিক করের গ্রেপ্তারের পর শুক্রবার তাঁর গঙ্গনগরের ছাপাখানাও এখন পুলিশের নজরে। কিন্তু সেখানে কড়া নিরাপত্তা। কাউকেই ঢুকতে দেওয়া হয়নি। এদিন দুপুরে মধ্যমগ্রাম থানার দুজন পুলিশকর্মী সেখানে গিয়েছিলেন। তাঁদেরকেও ঢুকতে দেওয়া হয়নি বলেই খবর। তবে তদন্তকারীদের অনুমান, কৌশিকের সঙ্গে এই প্রশ্নফাঁসের ঘটনায় আরও অনেকেই জড়িত। তারা কারা, কীভাবেই বা এই চক্র চলছে, বাংলার এই যুবককে কে প্রশ্নপত্র ছাপা ও সরবরাহের বরাত দিল, সেসব খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। কৌশিককে জেরা করে এসব উত্তর পাওয়ার অপেক্ষায় পাটনা পুলিশ।

TOP RELATED