Last Update

কালীগঞ্জে কিস্তিমাত তৃণমূলের | এসি লোকালে উঠতে কত ভাড়া লাগবে? | বড় পদক্ষেপের পথে রেল , বদলে যাচ্ছে বিধাননগর-দমদম স্টেশনের চেহারা | অনশনে চাকরিহারাদের ভাঙছে শরীর, বিগড়োচ্ছে সোডিয়াম | আজকের রাশিফল | বোরিভালির বাড়ি বিক্রি করে দিলেন অক্ষয় | কালীগঞ্জে কিস্তিমাত তৃণমূলের | এসি লোকালে উঠতে কত ভাড়া লাগবে? | বড় পদক্ষেপের পথে রেল , বদলে যাচ্ছে বিধাননগর-দমদম স্টেশনের চেহারা | অনশনে চাকরিহারাদের ভাঙছে শরীর, বিগড়োচ্ছে সোডিয়াম | আজকের রাশিফল | বোরিভালির বাড়ি বিক্রি করে দিলেন অক্ষয় |

ডিএনএ রিপোর্টেও অভিযুক্ত একা সঞ্জয়ই!

ডিএনএ রিপোর্টেও অভিযুক্ত একা সঞ্জয়ই!

Published on: Published on 2024-08-31 08:04 PM

Share on:

আর জি কর কাণ্ডে মূল অভিযুক্তর সংখ্যা কি এক? হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসক ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় ডিএনএ পরীক্ষার সূত্র ধরে সে রকম ইঙ্গিত মিলেছে বলে সূত্রের খবর। যদিও এই ব্যাপারে সিবিআই মুখ খোলেনি। এই রিপোর্ট চূড়ান্ত কি না, সিবিআইয়ের পক্ষে এমনও কিছু জানানো হয়নি। তবে সিবিআইয়ের একটি সূত্রের দাবি, ডিএনএ রিপোর্টে একজনের কথা উল্লেখ করা থাকলে, তার অর্থ ধর্ষণের অভিযুক্ত একজন।ইতিমধ্যেই মূল অভিযুক্ত সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়কে প্রথমে কলকাতা পুলিশ ও পরের সিবিআই গ্রেপ্তার করে। ফলে, ডিএনএ রিপোর্টের ভিত্তিতে সঞ্জয় রায় একাই ধর্ষণের অভিযুক্ত হতে পারে। কিন্তু খুন ওই অভিযুক্ত একাই করেছিল কি না, তা এখনও তদন্ত সাপেক্ষ। ডিএনএ পরীক্ষার ফল দেখে এই অপরাধের মোটিভ সহজে বোঝাও সম্ভব নয়। এমনকী, এই অপরাধ, অপরাধের পিছনে থাকা কোনও ষড়যন্ত্রে আরও ব্যক্তি জড়িত কি না, সিবিআই এখনও তার তদন্ত চালাচ্ছে। এই ব্যাপারে নিশ্চিত হতে মূল অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়, আরজিকর হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ-সহ এখনও পর্যন্ত সিবিআই মোট নজনকে লাই ডিটেক্টর যন্ত্রের সামনে বসিয়ে পলিগ্রাফ পরীক্ষা করিয়েছে। টানা জেরা ও পলিগ্রাফ পরীক্ষায়ও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উঠে এসেছে বলে সিবিআইয়ের দাবি।সূত্রের খবর অনুযায়ী, গত ৯ আগস্ট সকালে আর জি কর হাসপাতালে সেমিনার হলে তরুণী চিকিৎসকের দেহ উদ্ধারের পর ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা ঘটনাস্থলে যান। যেহেতু প্রথমে তদন্তের ভার ছিল কলকাতা পুলিশের উপর, তাই কলকাতা পুলিশের আধিকারিকরাই নির্যাতিতার দেহের নখ থেকে টিস্যু, দেহাংশ থেকে শুক্রাণু ও আরও কিছু নমুনা সংগ্রহ করেন। এমনকী, চতুর্থ ব্যাটালিয়নের বারাক থেকে অভিযুক্ত সঞ্জয় রায় গ্রেপ্তার হওয়ার পর তার জামা ও জুতো থেকেও কিছু নমুনা সংগ্রহ করা হয়। সেগুলি ফরেনসিক বিশেষজ্ঞদের কাছে পাঠানোর আগেই আদালতে নির্দেশে তদন্ত শুরু করে সিবিআই। তখন কলকাতা পুলিশের পক্ষ থেকে যাবতীয় নমুনা সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেওয়া হয়। সিবিআই আধিকারিকরা ওই নমুনাগুলো কেন্দ্রীয় ফরেনসিক ল্যাবরেটরিতে পাঠান বলে জানা গিয়েছে। সিবিআইয়ের সূত্র জানিয়েছে, কেন্দ্রীয় ফরেনসিকের ডিএনএ রিপোর্ট এজেন্সির কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ফলে ওই রিপোর্টের ভিত্তিতেই প্রশ্ন উঠেছে ধর্ষণকারী কি একজনই? কারণ সেই ক্ষেত্রে আর জি করে গণধর্ষণ না হয়ে থাকলেও ষড়যন্ত্রে জড়িয়ে থাকতে পারে আরও অনেকে। সেই বিষয়গুলির উপর গুরুত্ব দিয়েই টানা তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে সিবিআই।

TOP RELATED