Last Update

কালীগঞ্জে কিস্তিমাত তৃণমূলের | এসি লোকালে উঠতে কত ভাড়া লাগবে? | বড় পদক্ষেপের পথে রেল , বদলে যাচ্ছে বিধাননগর-দমদম স্টেশনের চেহারা | অনশনে চাকরিহারাদের ভাঙছে শরীর, বিগড়োচ্ছে সোডিয়াম | আজকের রাশিফল | বোরিভালির বাড়ি বিক্রি করে দিলেন অক্ষয় | কালীগঞ্জে কিস্তিমাত তৃণমূলের | এসি লোকালে উঠতে কত ভাড়া লাগবে? | বড় পদক্ষেপের পথে রেল , বদলে যাচ্ছে বিধাননগর-দমদম স্টেশনের চেহারা | অনশনে চাকরিহারাদের ভাঙছে শরীর, বিগড়োচ্ছে সোডিয়াম | আজকের রাশিফল | বোরিভালির বাড়ি বিক্রি করে দিলেন অক্ষয় |

‘ঘোমটার নিচে খ্যামটা নাচন আর নয়’, কটাক্ষ সুকান্তর

‘ঘোমটার নিচে খ্যামটা নাচন আর নয়’, কটাক্ষ সুকান্তর

Published on: Published on 2024-11-19 06:45 PM

Share on:

ফিরহাদ হাকিমের পর বর্ষীয়ান সাংসদ সৌগত রায়। কসবায় তৃণমূল কাউন্সিলর খুনের চেষ্টার পর শহরের নিরাপত্তা ও বেআইনি অস্ত্র ঢোকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি। সৌগত বলেন, “শহরে পিস্তল ঢুকছে, পুলিশ ধরতে পারে না।” সেই মন্তব্যের পালটা দিয়ে বরানগরের একটি অনুষ্ঠানে সৌগত ও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিঁধলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী তথা রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, “পুলিশমন্ত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রশ্ন করুন।”সুশান্ত ঘোষকে খুনের চেষ্টা ও ভাটপাড়ায় তৃণমূলের প্রাক্তন ওয়ার্ড সভাপতিকে খুনের ঘটনায় চাপে রাজ্যের শাসকদল। অপরাধ ও রাজ্যে অস্ত্রের প্রবেশ রোখা নিয়ে প্রশ্নের মুখে পুলিশের ভূমিকা। সেই আবহে ফিরহাদ ও সৌগত মুখ খোলায় চাপ সৃষ্টি হয়েছে দলের অন্দরে। স্বাভাবিকভাবেই সেই সুযোগ হাতছাড়া করতে চায়নি বিজেপি। রবিবার সৌগতের মন্তব্যকে হাতিয়ার করেন সুকান্ত। বরানগর সিটিজেন ফোরামের আয়োজিত বিজয়া সম্মিলনী অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বলেন, “ঘোমটার নিচে খ্যামটা নাচন আর নয়। উনি পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন। কিন্তু প্রশ্নটা যদি তুলতে হয় তাহলে পুলিশমন্ত্রীর উপর তুলুন। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রশ্ন করুন।”অনুষ্ঠানে আর জি কর কাণ্ডের প্রসঙ্গ তুলে আনেন তিনি। রাজ্য বিজেপির সভাপতি বলেন, “রাজা যদি উলঙ্গ হয়, নির্লজ্জ হয় তাহলে প্রজারা সুখে থাকতে পারে না। এই মমতাময়ীর তাড়নায় একজন ডাক্তারের প্রাণ চলে গেল।” অনুষ্ঠান থেকে রাজ্যের বেকারত্ব নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি, “পড়াশোনা করে এখন বাংলাতে চাকরি পাওয়া যায় না। বিষাক্ত মদ খেয়ে মারা গেলে তবে পরিবারের লোকেরা চাকরি পান। এটাকেই সম্ভবত বলে এগিয়ে বাংলা।”

TOP RELATED