Last Update

কালীগঞ্জে কিস্তিমাত তৃণমূলের | এসি লোকালে উঠতে কত ভাড়া লাগবে? | বড় পদক্ষেপের পথে রেল , বদলে যাচ্ছে বিধাননগর-দমদম স্টেশনের চেহারা | অনশনে চাকরিহারাদের ভাঙছে শরীর, বিগড়োচ্ছে সোডিয়াম | আজকের রাশিফল | বোরিভালির বাড়ি বিক্রি করে দিলেন অক্ষয় | কালীগঞ্জে কিস্তিমাত তৃণমূলের | এসি লোকালে উঠতে কত ভাড়া লাগবে? | বড় পদক্ষেপের পথে রেল , বদলে যাচ্ছে বিধাননগর-দমদম স্টেশনের চেহারা | অনশনে চাকরিহারাদের ভাঙছে শরীর, বিগড়োচ্ছে সোডিয়াম | আজকের রাশিফল | বোরিভালির বাড়ি বিক্রি করে দিলেন অক্ষয় |

আগামী শিক্ষাবর্ষে প্রাথমিকেও সেমেস্টার

আগামী শিক্ষাবর্ষে প্রাথমিকেও সেমেস্টার

Published on: Published on 2024-12-27 07:02 PM

Share on:

নতুন শিক্ষাবর্ষে প্রাথমিক শিক্ষায় বড়সড় রদবদল। এবার থেকে প্রাথমিকেও চালু সেমেস্টার পদ্ধতি। ছোট ছোট পড়ুয়াদের উপর থেকে চাপ কমাতে এবং পড়াশোনায় উৎসাহী করতে চালু হবে ক্রেডিট পয়েন্ট সিস্টেমও। শুক্রবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে একথা জানান প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের চেয়ারম্যান গৌতম পাল।তিনি জানান, প্রাথমিকে প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত চালু হবে সেমেস্টার পদ্ধতি। জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত প্রথম সেমেস্টার এবং জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত দ্বিতীয় সেমেস্টার। প্রথম থেকে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত ‘পেন অ্যান্ড পেপার লেস’। অর্থাৎ খাতায় কলমে কোনও শিশু শিক্ষার্থীকে পরীক্ষা দিতে হবে না। সারাবছর ক্লাসে কী করবে সে, তা দেখে মূল্যায়ন করা হবে। তবে চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির পড়ুয়াদের পরীক্ষা দিতে হবে।গৌতম পালের আরও জানান, ২০০৯ রাইট টু এডুকেশন আইন অনুসারে পঞ্চম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত ‘নো ডিটেনশন’ পলিসি আছে। প্রাক প্রাথমিকে ‘ক্রেডিট ফ্রেমওয়ার্ক’ আনা হবে না। প্রথম থেকে দ্বিতীয় শ্রেণিতে গোটা শিক্ষাবর্ষে ৮০০ ঘণ্টা এবং তৃতীয় থেকে পঞ্চম শ্রেণিতে গোটা শিক্ষাবর্ষে ১০০০ ঘণ্টা অতিক্রম করতে হবে। প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে এক একটি সেমেস্টারে ৩৭৬ ঘণ্টা করে ও তৃতীয় থেকে পঞ্চম শ্রেণিতে ৪৬০ ঘণ্টা সেমেস্টারে কাটাতে হবে। লিখিত পরীক্ষা হবে ৬০ ঘণ্টার।এছাড়া নতুন বছরে পড়ুয়াদের জন্য থাকছে ‘ক্রেডিট স্কোর’ও। প্রথম এবং দ্বিতীয় শ্রেণিকে মোট ৩৭৬ ঘণ্টা ক্লাসের উপর দেওয়া হবে ‘ক্রেডিট স্কোর’। সর্বোচ্চ ‘ক্রেডিট স্কোর’ ১৩.৫। তৃতীয় থেকে পঞ্চম শ্রেণিতে বছরে ৪৬০ ঘণ্টা ক্লাসের জন্য সর্বোচ্চ ‘ক্রেডিট স্কোর’ ১৬.৫। নতুন শিক্ষাবর্ষে প্রশ্নপত্র তৈরি করার দায়িত্ব স্কুলের হাতে থাকবে না। প্রাথমিকের প্রশ্নপত্র তৈরি করবে পর্ষদই। গোটা রাজ্যে একই প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা হবে। তবে খাতা দেখবে স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকারাই।

TOP RELATED