Last Update

কালীগঞ্জে কিস্তিমাত তৃণমূলের | এসি লোকালে উঠতে কত ভাড়া লাগবে? | বড় পদক্ষেপের পথে রেল , বদলে যাচ্ছে বিধাননগর-দমদম স্টেশনের চেহারা | অনশনে চাকরিহারাদের ভাঙছে শরীর, বিগড়োচ্ছে সোডিয়াম | আজকের রাশিফল | বোরিভালির বাড়ি বিক্রি করে দিলেন অক্ষয় | কালীগঞ্জে কিস্তিমাত তৃণমূলের | এসি লোকালে উঠতে কত ভাড়া লাগবে? | বড় পদক্ষেপের পথে রেল , বদলে যাচ্ছে বিধাননগর-দমদম স্টেশনের চেহারা | অনশনে চাকরিহারাদের ভাঙছে শরীর, বিগড়োচ্ছে সোডিয়াম | আজকের রাশিফল | বোরিভালির বাড়ি বিক্রি করে দিলেন অক্ষয় |

ঋণে জর্জরিত বাংলা! কেরলের থেকেও খারাপ অবস্থা

ঋণে জর্জরিত বাংলা! কেরলের থেকেও খারাপ অবস্থা

Published on: Published on 2024-06-24 10:27 AM

Share on:

সরকারি অফিসে ইলেকট্রিক অপচয় বন্ধের বিষয়ে সম্প্রতি নবান্নের বৈঠকে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপরই স্কুল শিক্ষা দফতরের তরফে রাজ্যের প্রতিটি স্কুলকে বিদ্যুৎ অপচয় বন্ধের বিষয়ে সতর্ক করা হয়েছে।


রবিবার ওই প্রসঙ্গ টেনে বড় অভিযোগ করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। নন্দীগ্রামের বিধায়কের অভিযোগ, "কেরলের থেকে খারাপ অবস্থা বাংলার। ঋণের সীমা পার করে গেছে। আর তো ঋণ পাবে না। তাই চিৎকার শুরু করেছে। কতটা দেউলিয়া অবস্থা হলে স্কুলকে বলছে ইলেকট্রিক অপচয় করবেন না!"


একই সঙ্গে অনুপ্রবেশের প্রশ্নে রাজ্যকে দুষেছেন বিরোধী দলনেতা। রবিবার হুগলির শ্রীরামপুরে দলীয় কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছিলেন শুভেন্দু। সেখানে তিনি দাবি করেন, "গুজরাটের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গে রাজ্য সরকার অনুমোদিত মাদ্রাসা মুসলিম ছেলেকে হিন্দুনামে সার্টিফিকেট দিয়েছে। এটা মারাত্মক ঘটনা।"


শুভেন্দু এও বলেন, "আমাদের লড়াইটা কোনও ধর্ম সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে নয়। কিন্তু বাংলায় কঠিন সাম্প্রদায়িক কার্ড খেলা হচ্ছে। অনু্প্রবেশকারীদের মদত দিয়ে পশ্চিমবঙ্গটাকে কার্যত ভারতবর্ষের বাইরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা হচ্ছে।" 


তবে নন্দীগ্রামের ৭০ শতাংশ হিন্দুকে তিনি একত্রিত করতে পেরেছেন বলে দাবি করে শুভেন্দু বলেন, "আমি ব্যক্তিগতভাবে অত্যন্ত খুশি, নন্দীগ্রাম বিধানসভাতে আমি ৭০ শতাংশ হিন্দুকে একত্রিত করতে পেরেছি। এটা যেদিন গোটা পশ্চিমবঙ্গে যেদিন হবে সেদিনকে রাষ্ট্রবাদী সরকার হবে।"


নিট ও ইউজিসি-নেট দুর্নীতি প্রসঙ্গে বিরোধী দলনেতার দাবি, "রাজ্যে শিক্ষায় দুর্নীতি হলে অভিযুক্তদের বাঁচানোর চেষ্টা করে রাজ্য সরকার। আর কেন্দ্রে দুর্নীতি হলে শাস্তির ব্যবস্থা করে মোদী সরকার। বিজেপি তৃণমূলের তফাত এখানেই।"

TOP RELATED