Last Update

কালীগঞ্জে কিস্তিমাত তৃণমূলের | এসি লোকালে উঠতে কত ভাড়া লাগবে? | বড় পদক্ষেপের পথে রেল , বদলে যাচ্ছে বিধাননগর-দমদম স্টেশনের চেহারা | অনশনে চাকরিহারাদের ভাঙছে শরীর, বিগড়োচ্ছে সোডিয়াম | আজকের রাশিফল | বোরিভালির বাড়ি বিক্রি করে দিলেন অক্ষয় | কালীগঞ্জে কিস্তিমাত তৃণমূলের | এসি লোকালে উঠতে কত ভাড়া লাগবে? | বড় পদক্ষেপের পথে রেল , বদলে যাচ্ছে বিধাননগর-দমদম স্টেশনের চেহারা | অনশনে চাকরিহারাদের ভাঙছে শরীর, বিগড়োচ্ছে সোডিয়াম | আজকের রাশিফল | বোরিভালির বাড়ি বিক্রি করে দিলেন অক্ষয় |

BREAKING NEWS:

Card image cap

কালীগঞ্জে কিস্তিমাত তৃণমূলের

১৭৫৭ সালে আজকের দিনেই এই কালীগঞ্জ ব্লকে হয়েছিল পলাশীর যুদ্ধ! আজ সেখানে অন্য যুদ্ধের উত্তেজনা। কালীগঞ্জ উপনির্বাচন ।  ৫০ হাজার ৪৯ ভোটে এগিয়ে কিস্তিমাত তৃণমূলেরই। ছাব্বিশের আগে অক্সিজেন পেল শাসক। কালীগঞ্জে কিস্তিমাত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।

সোমবার সকালে কালীগঞ্জ উপনির্বাচনে প্রাকৃতিক দুর্যোগের মধ্যেই ভোট গণনা শুরু হয়। গত ১৯ মে উপনির্বাচন হয়েছিল। সেদিনও প্রাকৃতিক দুর্যোগ ছিল সারাদিন।  এই কেন্দ্রে ৩০৯টি বুথ। ভোটগণনা কেন্দ্র দেবগ্রাম পানিঘাটা হাইস্কুলে দুটি রুমে ১৪টি টেবিলে ২২ রাউন্ডে এই গণনাপর্ব শেষ হওয়ার কথা ছিল। তেমনই ঘটেছে।কালীগঞ্জ বিধানসভা আসনে মোট ভোটার-- ২৫২৬৭০ জন; ১৯ জুন সেখানে ভোট পড়েছিল ৭৩.৩৬%! পুরুষ ভোটার ৯৫০৩৯ জন, মহিলা ভোটার ৯০৩২৫ জন! তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার চারজন এর মধ্যে অবশ্য বড় ছন্দপতন ঘটেছে কালীগঞ্জে। বোমার আঘাতে  মৃত্যু ঘটেছে এক কিশোরীর। ঘটনায় গ্রেফতার ১।

প্রথম রাউন্ডে তৃণমূল কংগ্রেস ৪৫৪৫, বিজেপি ১১১২, এবং বাম-কং জোট পেয়েছে ১৮৩০টি ভোট। প্রথম রাউন্ড থেকেই এগিয়ে থেকেছেন তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী আলিফা আহমেদ। দ্বিতীয় স্থানে কখনও রয়েছেন বাম-সমর্থিত কংগ্রেস প্রার্থী কাবিল উদ্দিন শেইখ, কখনও বিজেপির আশিস ঘোষ। প্রথম রাউন্ডের শেষে ভোট গণনা হয়েছে ৭৫৯২টি। শতাংশের হিসেবে তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী আলিফা আহমেদ পেয়েছেন ৫৯.৮৭ শতাংশ ভোট। কাবিল উদ্দিন শেইখ শতাংশ হিসেবে পেয়েছেন ২৪.১ শতাংশ ভোট। বিজেপির প্রার্থী পেয়েছেন ১৪.৬৫ শতাংশ। নোটায় পড়েছে ১০৫টি ভোট, শতাংশ হিসেবে যা ১.৩৮। দ্বিতীয় রাউন্ডে তৃণমূল ৮৭২৫, বিজেপি ৪১৭৬ এবং বাম-কং জোট ৩২৮২। তৃতীয় রাউন্ডে তৃণমূল কংগ্রেস ১৩৭৬১, বিজেপি ৬২৯৭, এবং বাম-কং জোট পেয়েছে ৫৩০১টি ভোট। চতুর্থ রাউন্ডে ছবিটা এরকম: তৃণমূল কংগ্রেস ১৮১৭২, বিজেপি ৭৯৯১, এবং বাম-কং জোট ৭৪২৬। পঞ্চম রাউন্ডে তৃণমূল পেয়েছে ২৩ হাজার ৮৩২টি ভোট, বিজেপি ৯২০৬টি, বাম-কং জোট ৯৩৭০! ১৪৪৬২ ভোটে এগিয়ে তৃণমূল, বিজেপি তৃতীয় স্থানে।
২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে এটাই শেষ উপনির্বাচন পশ্চিমবঙ্গে। এটি একদিকে যেমন রাজনৈতিক দলগুলির কাছে বড় পরীক্ষা, ঝালিয়ে নেওয়ার শেষ জায়গা, অন্য দিকে নির্বাচন কমিশনের কাছেও কালীগঞ্জ বিধানসভার উপনির্বাচন যেন একটা অ্যাসিড টেস্ট ছিল।

Published on 2025-06-23 05:27 PM
Card image cap

স্যালাইন কাণ্ডে মেদিনীপুরে DM অফিসে বিক্ষোভ

স্যালাইন কাণ্ডের প্রতিবাদে পথে নেমেছিলেন। পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তিতে জড়িয়ে পড়েন ডিওয়াইএফআইয়ের রাজ্য সম্পাদক মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়। এবার মীনাক্ষী-সহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে একাধিক জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা রুজু করল মেদিনীপুরের কোতয়ালি থানার পুলিশ।পুলিশকর্মীদের উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আঘাত, গালিগালাজ, হেনস্তা-সহ একাধিক ধারায় মামলা রুজু হয়েছে বলেই খবর। মীনাক্ষী বলেন, “পুলিশ লাঠি হাতে দাঁড়িয়েছিল। আন্দোলনকারীরা বসেছিল। ওখানে হামলা করলেই অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটত।” পুলিশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়ে তিনি আরও বলেন, “যখনই দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমরা লড়াই করেছি, তখনই আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করেছে। আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হচ্ছে।”চলতি মাসেই মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে এক প্রসূতির মৃত্যু হয়। অন্য চার প্রসূতির শারীরিক অবস্থাও যথেষ্ট আশঙ্কাজনক ছিল। অসুস্থদের দ্রুত কলকাতার হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসা হয়। অভিযোগ, ‘বিষাক্ত’ স্যালাইন দেওয়ার কারণে ওই প্রসূতির মৃত্যু হয়। ঘটনা জানাজানি হতেই দ্রুত পদক্ষেপ করে রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তর। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও ক্ষোভপ্রকাশ করেন। এই ঘটনার প্রতিবাদে গত ২২ জানুয়ারি, মেদিনীপুর শহরের পঞ্চুরচক এলাকা থেকে মিছিল করে ডিওয়াইএফআই এবং এসএফআই। তাতে নেতৃত্ব দেন মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়। জেলাশাসকের দপ্তরের সামনে বিক্ষোভ দেখান। তা নিয়ে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে এগনোর চেষ্টা করেন মীনাক্ষী। শুরু হয় ধস্তাধস্তি। একসময় রাস্তায় বসে বিক্ষোভ দেখে শুরু করেন মিছিলকারীরা। দীর্ঘক্ষণ ধরে চলে অবস্থান বিক্ষোভ। ওই ঘটনাতেই মীনাক্ষী-সহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা রুজু হয়েছে।

Published on 2025-01-24 07:21 PM
Card image cap

আরও অসুস্থ পার্থ চট্টোপাধ্যায়

নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ধৃত পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছে। শ্বাসকষ্ট-সহ একাধিক সমস্যায় ভোগার ফলে গত ২০ জানুয়ারি তাঁকে এসএসকেএমে ভর্তি করা হয়েছিল। বৃহস্পতিবার রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীকে রাখা হল আইসিসিইউতে। সূত্রানুসারে এমনটাই জানা যাচ্ছে।সোমবার দুপুরে অত্যন্ত অসুস্থ হয়ে পড়েন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী। শুরু হয় শ্বাসকষ্ট। জেলের চিকিৎসকরা প্রথমে তাঁর শারীরিক পরীক্ষা করেন। এরপরই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এসএসকেএমে পাঠানোর। সেদিনই ভর্তি করানো হয় তাঁকে। এই পরিস্থিতিতে সূত্রের দাবি, বৃহস্পতিবার শারীরিক অবস্থান আরও অবনতি হয়েছে পার্থর। কিডনি ও ফুসফুসের সমস্যার পাশাপাশি ক্রিয়েটিনিনের মাত্রাতেও রয়েছে সমস্যা। পটাশিয়াম, সোডিয়ামের পরিমাণেও গোলমাল হচ্ছে।গত বৃহস্পতিবারও আচমকা অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন পার্থ। রাতে হঠাৎই বুকে ব্যথা অনুভব করেন তিনি। সঙ্গে সঙ্গে এসএসকেএমে খবর পাঠানো হয়। দ্রুত সেখানকার চিকিৎসকদের জেলে গিয়ে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের শারীরিক অবস্থা খতিয়ে দেখার আর্জি জানানো হয়েছিল।২০২২ সালে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ‘ঘনিষ্ঠ’ অর্পিতার আবাসন থেকে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ও বহুমূল্যের গয়না বাজেয়াপ্ত করে ইডি। তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর বয়ানের ভিত্তিতে পার্থর বাড়িতে চলে ম্যারাথন তল্লাশি। আর তারপরই নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় গ্রেপ্তার হন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। গ্রেপ্তারির পর অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিনি। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তত্ত্বাবধানে শারীরিক পরীক্ষার জন্য তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল ভুবনেশ্বরে। পরবর্তীতে একাধিকবার জামিনের আর্জি জানান পার্থ। প্রতিবারই কারণ হিসেবে দেখানো হয়েছিল শারীরিক অসুস্থতা। একাধিকবার জেলে অসুস্থও হয়ে পড়েন পার্থ। আদালতের নির্দেশে চলত রুটিন চেকআপও। এদিকে প্রাথমিকে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সুপ্রিম কোর্ট পার্থকে জামিন দিলেও সিবিআইয়ের মামলায় এখনও জামিননা মেলায় জেলেই থাকতে হচ্ছিল তাঁকে।

Published on 2025-01-24 07:19 PM
Card image cap

কলকাতায় ফের হেলে পড়া বাড়ির হদিশ!

বাঘাযতীন, ট্যাংরা, বিধাননগরের পর তপসিয়া। ফের খাস কলকাতায় একটি আবাসনের গায়ে হেলে পড়েছে আরও একটি বহুতল। কয়েকটি বিম দিয়ে দুটি বহুতলের মাঝে ঠেকনা দেওয়া হয়েছে। সেই বিমগুলির উপর নির্ভর করেই দাঁড়িয়ে রয়েছে হেলে পড়া আবাসনটি। আতঙ্কে দুই আবাসনের বাসিন্দারা। এদিকে কলকাতা পুরসভার পক্ষ থেকে কাউন্সিলরের কাছে ওয়ার্ডের সমস্ত বিপজ্জনক আবাসনের তথ্য চাওয়া হয়েছে।কলকাতা পুরসভার ৫৯ নম্বর ওয়ার্ডের ১২ নম্বর লোকনাথ বোস গার্ডেন লেনের ঘটনা। স্থানীয় ও আবাসনের বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গিয়েছে, ৭-৮ বছর আগে হেলে পড়া আবাসনটি তৈরি হয়। বহুতলটি হেলে পড়ায় লোহার বিম দিয়ে পাশের আবাসনের সঙ্গে ঠেকনা দেওয়া হয়েছে। প্রায় প্রতিটি তলায় বিম রয়েছে। নিচ থেকে উপরের দিকে তাকালে দুটি আবাসন যে আরও কাছিকাছি এসে পড়েছে, তা দেখা যাচ্ছে।এখানেই প্রশ্ন উঠছে দীর্ঘদিন ধরে আবাসনটি এই অবস্থায় থাকলেও কেউ জানে না কেন? বহুতল তৈরির ক্ষেত্রে সব নিয়ম মানা হয়েছিল কি না তা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। ৫৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জলি বিশ্বাস জানান, “বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। আগে জানতাম না। পুরসভার এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার (সিভিল) আমার কাছে ওয়ার্ডের পুরনো বহুতলের তথ্য চেয়েছেন। আমি পাঠিয়ে দেব।” মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেখানে বেআইনি নির্মাণের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপের কথা বলেছেন, তারপরও কেন সেই বিষয়ে নজরদারি চালানো হচ্ছে না। তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে কলকাতা পুরসভার ৯৯ ওয়ার্ডে বাঘাযতীন চত্বরে বিদ্যাসাগরের কলোনির একটি আবাসন হেলে পড়ে। নিচের তলাটি কার্যত চুরমার হয়ে যায়। ঘটনার প্রাথমিক তদন্তে কলকাতা পুরসভা জানায়, অনুমতি ছাড়াই তৈরি হয়েছিল ওই বহুতল। তারপর ট্যাংরার ক্রিস্টোফার রোডে হেলে পড়ে একটি নির্মীয়মাণ বহুতল। বৃহস্পতিবার বিধাননগর পুরনিগমের ২৩ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় পরপর দুটি বাড়ি বিপজ্জনকভাবে হেলে পড়ে। অন্যদিকে, ৩ নং ওয়ার্ড এলাকার দক্ষিণ নারায়ণপুরের একটি বাড়িও হেলে পড়ে। সেই রেশ কাটতে না কাটতে সামনে এল তপসিয়ার ঘটনা।

Published on 2025-01-24 07:17 PM
Card image cap

বিধায়ক নারায়ণ গোস্বামীকে শোকজ তৃণমূলের

বারবার বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে বিপাকে অশোকনগরের বিধায়ক নারায়ণ গোস্বামী। তাঁকে শোকজ করল বিধানসভার শৃঙ্খলারক্ষা কমিটি। শুক্রবার নবান্নে ডেকে তাঁর হাতে শোকজ লেটার দেন বিধানসভার পরিষদীয় মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। তবে কতদিনের মধ্যে শোকজের জবাব দিতে হবে, সে সংক্রান্ত কোনও তথ্য ওই চিঠিতে উল্লেখ নেই। যদিও বিধায়কের ঘনিষ্ঠ মহল সূত্রে খবর, ইতিমধ্যে নিজের মন্তব্যের জন্য ভুল স্বীকার করেছেন বিধায়ক। আবেগের বশে নানা বিতর্কিত মন্তব্য করে ফেলেছেন বলেই জানান তিনি।গত ডিসেম্বরে খোদ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অশোকনগরের বিধায়ক নারায়ণ গোস্বামীকে সতর্ক করেছিলেন। তিনি যেন অন্য বিধানসভা এলাকায় নজর না দেন, তা স্পষ্ট ভাষায় বলেছিলেন। তবে তারপরেও লাগাতার বিতর্কিত মন্তব্য করতে দেখা গিয়েছে নারায়ণ গোস্বামীকে। সম্প্রতি অশোকনগরের একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে মঞ্চে অপ্রকৃতিস্থ অবস্থায় দেখা গিয়েছিল বিধায়ককে। মঞ্চে দাঁড়িয়ে একের পর এক ‘চটুল’ রসিকতা করতে থাকেন তিনি। দর্শকাসনে থাকা তরুণীদের উদ্দেশে নানা ধরনের কুকথা বলতে শোনা যায় তাঁকে। সেই ভিডিও ভাইরাল হতেই সোশাল মিডিয়ায় আলোচনা শুরু হয়। বিষয়টা দলেরও কানে পৌঁছয়।তৃণমূলের রাজ্য সহ-সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার সাংবাদিক বৈঠক করেন। অশোকনগরের বিধায়ক তথা উত্তর ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের সভাধিপতি নারায়ণ গোস্বামীর আচরণ ‘অসৌজন্যমূলক’ বলে উল্লেখ করেন। এই আচরণ যে দল কোনওভাবেই অনুমোদন করে না, তা-ও সাফ জানিয়েছিলেন। জেলা শৃঙ্খলারক্ষা কমিটি নারায়ণ গোস্বামীর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করবে বলেও জানান। তার মাত্র কয়েকদিনের মধ্যে শাস্তির খাঁড়া নেমে এল নারায়ণ গোস্বামীর উপর।

Published on 2025-01-24 07:06 PM

VIDEOS:

১৫ বছর পর বাবাকে ফিরে পেয়ে ছেলের চোখে জল।

Published on 2024-04-27

এ কি যত কান্ড নদীয়ায়? মুঠো মুঠো লঙ্কা খাচ্ছে কিন্তু কেন?

Published on 2024-04-27

সংসারের হাল ধরতে, ভ্যানের স্টারিং ধরল গ্রাজুয়েট

Published on 2024-03-20

মানুষ গড়ার কারিগর দৃষ্টিহীন শিক্ষক

Published on 2024-03-20
View All

TRENDING:

Card image cap

কালীগঞ্জে কিস্তিমাত তৃণমূলের

১৭৫৭ সালে আজকের দিনেই এই কালীগঞ্জ ব্লকে হয়েছিল পলাশীর যুদ্ধ! আজ সেখানে অন্য যুদ্ধের উত্তেজনা। কালীগঞ্জ উপনির্বাচন ।  ৫০ হাজার ৪৯ ভোটে এগিয়ে কিস্তিমাত তৃণমূলেরই। ছাব্বিশের আগে অক্সিজেন পেল শাসক। কালীগঞ্জে কিস্তিমাত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।

সোমবার সকালে কালীগঞ্জ উপনির্বাচনে প্রাকৃতিক দুর্যোগের মধ্যেই ভোট গণনা শুরু হয়। গত ১৯ মে উপনির্বাচন হয়েছিল। সেদিনও প্রাকৃতিক দুর্যোগ ছিল সারাদিন।  এই কেন্দ্রে ৩০৯টি বুথ। ভোটগণনা কেন্দ্র দেবগ্রাম পানিঘাটা হাইস্কুলে দুটি রুমে ১৪টি টেবিলে ২২ রাউন্ডে এই গণনাপর্ব শেষ হওয়ার কথা ছিল। তেমনই ঘটেছে।কালীগঞ্জ বিধানসভা আসনে মোট ভোটার-- ২৫২৬৭০ জন; ১৯ জুন সেখানে ভোট পড়েছিল ৭৩.৩৬%! পুরুষ ভোটার ৯৫০৩৯ জন, মহিলা ভোটার ৯০৩২৫ জন! তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার চারজন এর মধ্যে অবশ্য বড় ছন্দপতন ঘটেছে কালীগঞ্জে। বোমার আঘাতে  মৃত্যু ঘটেছে এক কিশোরীর। ঘটনায় গ্রেফতার ১।

প্রথম রাউন্ডে তৃণমূল কংগ্রেস ৪৫৪৫, বিজেপি ১১১২, এবং বাম-কং জোট পেয়েছে ১৮৩০টি ভোট। প্রথম রাউন্ড থেকেই এগিয়ে থেকেছেন তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী আলিফা আহমেদ। দ্বিতীয় স্থানে কখনও রয়েছেন বাম-সমর্থিত কংগ্রেস প্রার্থী কাবিল উদ্দিন শেইখ, কখনও বিজেপির আশিস ঘোষ। প্রথম রাউন্ডের শেষে ভোট গণনা হয়েছে ৭৫৯২টি। শতাংশের হিসেবে তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী আলিফা আহমেদ পেয়েছেন ৫৯.৮৭ শতাংশ ভোট। কাবিল উদ্দিন শেইখ শতাংশ হিসেবে পেয়েছেন ২৪.১ শতাংশ ভোট। বিজেপির প্রার্থী পেয়েছেন ১৪.৬৫ শতাংশ। নোটায় পড়েছে ১০৫টি ভোট, শতাংশ হিসেবে যা ১.৩৮। দ্বিতীয় রাউন্ডে তৃণমূল ৮৭২৫, বিজেপি ৪১৭৬ এবং বাম-কং জোট ৩২৮২। তৃতীয় রাউন্ডে তৃণমূল কংগ্রেস ১৩৭৬১, বিজেপি ৬২৯৭, এবং বাম-কং জোট পেয়েছে ৫৩০১টি ভোট। চতুর্থ রাউন্ডে ছবিটা এরকম: তৃণমূল কংগ্রেস ১৮১৭২, বিজেপি ৭৯৯১, এবং বাম-কং জোট ৭৪২৬। পঞ্চম রাউন্ডে তৃণমূল পেয়েছে ২৩ হাজার ৮৩২টি ভোট, বিজেপি ৯২০৬টি, বাম-কং জোট ৯৩৭০! ১৪৪৬২ ভোটে এগিয়ে তৃণমূল, বিজেপি তৃতীয় স্থানে।
২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে এটাই শেষ উপনির্বাচন পশ্চিমবঙ্গে। এটি একদিকে যেমন রাজনৈতিক দলগুলির কাছে বড় পরীক্ষা, ঝালিয়ে নেওয়ার শেষ জায়গা, অন্য দিকে নির্বাচন কমিশনের কাছেও কালীগঞ্জ বিধানসভার উপনির্বাচন যেন একটা অ্যাসিড টেস্ট ছিল।

Card image cap

এসি লোকালে উঠতে কত ভাড়া লাগবে?

প্রতিদিন লোকাল ট্রেনে ঘামে ভিজে যাতায়াত করার অভিজ্ঞতা প্রায় সবারই আছে। সেই লোকাল ট্রেনে এবার এসি-র হাওয়া খাবেন যাত্রীরা। ইতিমধ্যেই রেল জানিয়েছে, রানাঘাট থেকে শিয়ালদহ পর্যন্ত ছুটবে লোকাল ট্রেন। এসি ইএমইউ লোকাল ট্রেন চালু হতে আর খুব বেশি দেরী নেই। চেন্নাইয়ের ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরি থেকে ইতিমধ্যেই শিয়ালদহ ডিভিশনে পৌঁছেছে সেই ট্রেন। তবে এসি লোকালে কি আর আগের মতো কম দামের টিকিটে যাতায়াত করার সুযোগ থাকবে? সামনে এল সেই তথ্য।

জানা গিয়েছে, ট্রায়াল শেষ হয়েছে ইতিমধ্য়েই। ফলে এসি লোকাল চালানোর প্রস্তুতি আরও একধাপ এগিয়েছে। তবে এই এসি লোকাল ট্রেন কোন-কোন স্টেশনে থামবে, তা এখনও পর্যন্ত সুনিশ্চিত করা হয়নি।

রেলের তরফে জানানো হয়েছে, ভাড়া যাতে সাধারণ যাত্রীদের সাধ্যের মধ্যেই থাকে, সে কথা মাথায় রেখেই ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে। সিঙ্গল জার্নি অর্থাৎ একদিকে যাওয়ার ক্ষেত্রে ১০ কিলোমিটারের জন্য দিতে হবে ২৯ টাকা ভাড়া। ১০ কিলোমিটারের বেশি হলে, ১১ থেকে ১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত দূরত্ব যাওয়ার ভাড়া লাগবে ৩৭ টাকা। ১০ কিলোমিটারের জন্য একমাসের সিজন টিকিটের জন্য খরচ পড়বে ৫৯০ টাকা। আর ১১ থেকে ১৫ কিলোমিটারের জন্য সিজন টিকিটের দাম ৭৮০ টাকা।

প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, আপাতত ১২ কোচের দু’টি রেক দেওয়া হচ্ছে। পরে এসি লোকাল ট্রেন আরও বাড়ানো হবে কি না, তা এখনও জানায়নি রেল।

Card image cap

বড় পদক্ষেপের পথে রেল , বদলে যাচ্ছে বিধাননগর-দমদম স্টেশনের চেহারা

ভিড় ভিড় আর ভিড়, সকাল হোক বা বিকাল, সর্বক্ষণই একই ছবি দুই স্টেশনে। বিধাননগর হোক বা দমদম, সারাদিনে প্রতি স্টেশনে প্রায় ২ লক্ষ যাত্রীর পা পড়ে এই স্টেশনে। এদিকে দুই স্টেশনেই ছড়িয়ে ছটিয়ে রয়েছে অসংখ্য দোকান। ফলে অফিসের ব্য়স্ত সময় হোক বা দিনের অন্যান্য সময় ব্যাপক সমস্যায় পড়তে হয় যাত্রীদের। এবার সপ্তাখানেকের মধ্যেই ভোলবদল হতে চলেছে দুই স্টেশনের। বড় সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে রেল। দুই স্টেশনই আগামী মাসের মধ্যে রেলের মানচিত্রে এক্কেবারে ‘বিক্রেতামুক্ত’ স্টেশন হিসাবে উঠে আসতে চলেছে দুই স্টেশন। সূত্রের খবর, সপ্তাহখানেকের মধ্যেই দুই স্টেশন থেকে তুলে দেওয়া হবে সব হকারদের। 

রেল সূত্রে খবর, প্রতিদিন যথাক্রমে ২২২ এবং ২১৬ জোড়া লোকাল ট্রেন দমদম এবং বিধাননগর স্টেশনে চলাচল করে। সাধারণ দিনে বিধাননগর স্টেশনে প্রায় ১.৭ লক্ষ যাত্রী যাতায়াত করেন। যার মধ্যে সকাল ও সন্ধ্যার ব্যস্ত সময়েই যাতায়াত করেন ১ লক্ষেরও বেশি যাত্রী। অন্যদিকে দমদম স্টেশনে প্রায় ১.৫ লক্ষ যাত্রীর সমাগম হয় প্রত্যহই। 

তাই ভিড় নিয়ন্ত্রণেই এবার বড় পদক্ষেপের পথে রেল। ব্যস্ত সময়ে যাতে পদপিষ্টের মতো ঘটনা না ঘটে সে কারণেই সব দোকাল তুলে স্টেশন ফাঁকা করতে চাইছে রেল। আগামী সপ্তাহের মধ্যেই কাজ শুরু হয়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। 

শুধু স্টেশন ফাঁকা করাই নয়, স্টেশনের সামগ্রিক পরিকাঠামোর ক্ষেত্রেও বেশ কিছু বদল আনা হতে পারে বলে খবর। ট্রেনের সময়সূচি, প্ল্যাটফর্ম পরিবর্তন ইত্যাদি সম্পর্কে যাত্রীদের অবহিত করার জন্য ট্রেন ইনফর্মেশন বোর্ড, পাবলিক অ্যাড্রেস সিস্টেমের মাধ্যমে সামগ্রিক অ্য়ানাউন্সমেন্ট সিস্টেমকে ঢেলে সাজাতে চাইছে রেল। দমদমের আরপিএফ ব্যারাকের কাছে নতুন টিকিট বুকিং অফিস চালু করার কথা ভাবা হচ্ছে বলে খবর।

Card image cap

অনশনে চাকরিহারাদের ভাঙছে শরীর, বিগড়োচ্ছে সোডিয়াম

অনশনে চাকরিহারাদের ভাঙছে শরীর, বিগড়োচ্ছে সোডিয়াম-পটাশিয়াম লেভেল! হাসপাতালে তড়িঘড়ি

ব্লাড সুগার লেভেল কমে গিয়েছে চিন্ময় মন্ডল। বাকিদেরও শারীরিক অবস্থা ধীরে ধীরে খারাপ হচ্ছে। ইতিমধ্যে মাসল ক্রাম্প শুরু হয়েছে অনশনকারীদের। 

অবিলম্বে যোগ্যদের তালিকা প্রকাশ-সহ পাঁচ দফা দাবিতে বৃহস্পতিবার রাত থেকে বিকাশ ভবনের  বিপরীতে যোগ্য শিক্ষকদের তৈরি মঞ্চে আমরণ অনশনে বসেছিলেন ১০ জন চাকরিহারা যোগ্য শিক্ষক । টানা ৪৮ ঘণ্টা ধরে অনশন করছেন তাঁরা। শনিবার রাতে অনশন মঞ্চে আসেন মেডিকেল সার্ভিস সেন্টারের চিকিৎসকরা। তাঁরা অনশনরত শিক্ষকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করার পাশাপাশি অনশন প্রত্যাহার করার জন্য তাঁদের অনুরোধও করেন।
অনশনরত ১০ জন প্রতিনিধির মধ্যে একজনের শারীরিক অবস্থার অবনতি দেখা দিয়েছে। অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তড়িঘড়ি আরজি কর  মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করা হল বলরাম বিশ্বাস নামে এক শিক্ষককে।
যদিও অনশনরত চাকরিহারা শিক্ষকরা নিজেদের দাবিতে অনড়। তাঁদের বক্তব্য, এভাবে হকের চাকরি কেড়ে নিতে দেব না। অবিলম্বে যোগ্য শিক্ষকদের তালিকা প্রকাশ করতে হবে। সরকার যতক্ষণ না স্কুলে ফেরানোর ব্যবস্থা করবে ততক্ষণ এভাবেই তাঁরা আমরণ অনশন চালিয়ে যাবেন বলেও জানিয়ে দেন।
অবিলম্বে যোগ্যদের তালিকা প্রকাশ-সহ পাঁচ দফা দাবিতে বৃহস্পতিবার রাত থেকে বিকাশ ভবনের  বিপরীতে যোগ্য শিক্ষকদের তৈরি মঞ্চে  আমরণ অনশনে  বসেছেন ১০ জন চাকরিহারা যোগ্য শিক্ষক । তাঁদেরই একজন এই বলরাম।
বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া অনশন তিন দিনে পড়েছে । শনিবার রাতে অনশন মঞ্চে আসেন মেডিকেল সার্ভিস সেন্টারের চিকিৎসকরা। তাঁরা অনশনরত শিক্ষকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করার পাশাপাশি অনশন প্রত্যাহার করার জন্য তাঁদের অনুরোধও করেন।
যদিও অনশনরত চাকরিহারা শিক্ষকরা নিজেদের দাবিতে অনড়। তাঁদের বক্তব্য, এভাবে হকের চাকরি কেড়ে নিতে দেব না। অবিলম্বে যোগ্য শিক্ষকদের তালিকা প্রকাশ করতে হবে। সরকার যতক্ষণ না স্কুলে ফেরানোর ব্যবস্থা করবে ততক্ষণ এভাবেই তাঁরা আমরণ অনশন চালিয়ে যাবেন বলেও জানিয়ে দেন।
নিয়োগে দুর্নীতির  অভিযোগে ২০১৬ সালের গোটা প্যালেনটাই বাতিল করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। যার জেরে চাকরিহারা হয়েছেন প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী। যোগ্যদের তালিকা প্রকাশের দাবিতে মে মাসের শুরু থেকে সল্টলেকে বিকাশ ভবনের সামনে অবস্থান বিক্ষোভে বসেছিলেন চাকরিহারারা। এখনও সেই আন্দোলন চলছে।
 ব্লাড সুগার লেভেল কমে গিয়েছে চিন্ময় মন্ডল। বাকিদেরও শারীরিক অবস্থা ধীরে ধীরে খারাপ হচ্ছে। ইতিমধ্যে মাসল ক্রাম্প শুরু হয়েছে অনশনকারীদের। যার যার ফলে, মেডিকেল চেকআপ করে দেখা গিয়েছে উঠে দাঁড়ালেই যেকোনো সময় অঘটন করতে পারে। সোডিয়াম পটাশিয়াম এর অভাব দেখা দিচ্ছে প্রত্যেকের।

Card image cap

আজকের রাশিফল

মেষ- আপনি সিনিয়র ও মেন্টরদের সঙ্গ পাবেন যারা আপনার কাজকে সমর্থন করবে। দায়িত্ব পালন করার আপনার ক্ষমতা সবাই প্রশংসা করবে, এবং আত্মবিশ্বাসের মাধ্যমে আপনি চ্যালেঞ্জগুলো সুনিপুণভাবে মোকাবিলা করতে পারবেন। 

বৃষ- ভাগ্যের শক্তিশালী সহায়তা আপনার পাশে থাকবে, যা সব দিক থেকে শুভ পরিস্থিতি বজায় রাখতে সাহায্য করবে। আপনার আত্মবিশ্বাস মনকে উন্নত করবে এবং আপনি সম্মানের সঙ্গে চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে পারবেন। 

মিথুন- ব্যক্তিগত কাজগুলোতে কিছু বিলম্ব বা বাধা আসতে পারে, তাই নতুন চুক্তি করার সময় সতর্ক থাকুন। ব্যবসায়িক অংশীদাররা সহযোগিতাপূর্ণ থাকবেন, এবং কাজ সংক্রান্ত আলোচনায় আপনি সক্রিয় ও ভালোভাবে অবগত থাকুন। শৃঙ্খলা ও স্পষ্টতার মাধ্যমে আত্মবিশ্বাস বাড়ান।

কর্কট- বন্ধু ও সহকর্মীদের উপর বিশ্বাস রাখুন এবং অভিজ্ঞদের সঙ্গে সংযোগ বজায় রাখুন, যেন প্রয়োজনমতো দিকনির্দেশনা পেতে পারেন। তবে, নতুন মানুষের সঙ্গে দেখা বা কোনো চুক্তিতে যাওয়ার সময় সতর্ক থাকুন—সব ধরনের লেনদেনে স্পষ্টতা খুব জরুরি। 

সিংহ- আজ সময় ব্যবস্থাপনা ও শৃঙ্খলার গুরুত্ব বেশি থাকবে। আপনার সৃজনশীলতা ও দক্ষতা পেশাগত কাজে উন্নতি আনতে সাহায্য করবে, আর কাজসংক্রান্ত বিষয়ে স্পষ্টতা ধীরে ধীরে বাড়বে। সহকর্মীদের কাছ থেকে, বিশেষ করে সেবামূলক কাজে, আপনি সহায়তা পেতে পারেন। 

কন্যা- ধ্যান বা যোগব্যায়ামের মতো সচেতনতা বৃদ্ধির অভ্যাস গ্রহণ করতে পারেন, যা আপনার জীবনযাত্রাকে আরও উন্নত করবে। ব্যক্তিগত আগ্রহে আপনি সক্রিয় থাকবেন এবং শিক্ষা বা প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত কাজে নিজেকে ব্যস্ত রাখবেন। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা বা দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য এটি একটি উপযুক্ত সময়।

তুলা- স্বার্থপরতা থেকে দূরে থাকুন এবং প্রতিটি বিষয় সম্মান ও মর্যাদার সঙ্গে সামলান। বয়োজ্যেষ্ঠদের প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান দেখান। ব্যক্তিগত কাজগুলো সুন্দরভাবে সম্পন্ন হবে, এবং অতিথি আসার ফলে ঘরে সুখ ও পজিটিভ পরিবেশ তৈরি হতে পারে।

বৃশ্চিক- ভাই-বোনদের সঙ্গে সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ঠ হবে এবং পরিবারে অর্থবহ সাক্ষাৎ হতে পারে। আলোচনার মাধ্যমে সফলতা আসবে এবং গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্কগুলোতে সামঞ্জস্য বজায় থাকবে। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে অগ্রগতি আশা করা যায়।

ধনু- পজিটিভ খবর আসবে, যা আনন্দ এবং লাভ বৃদ্ধির কারণ হবে। বাড়িতে উৎসব বা আনন্দঘন অনুষ্ঠান আয়োজনের পরিকল্পনা হতে পারে। আপনি পারিবারিক কাজে সক্রিয় থাকবেন এবং কোনো গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার অংশ হতে পারেন। আলোচনার ও কথাবার্তার ফলাফল হবে পজিটিভ। 

মকর- আপনি পরিকল্পনাগুলো ধাপে ধাপে ও বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে বাস্তবায়ন করবেন। আপনার কথা হবে কোমল ও ভদ্র। পেশাগত বিষয়ে সঠিক পরামর্শ এবং কাছের মানুষদের সহায়তায় ভালো সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো আপনি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে সহজেই প্রকাশ করতে পারবেন।

কুম্ভ- সাবধানে ও ধৈর্যের সঙ্গে ধীরে ধীরে এগিয়ে যান এবং সব ধরনের আর্থিক বিষয়ে সতর্ক থাকুন। টাকার বিষয়ে ভুল করা থেকে বিরত থাকুন এবং দায়িত্বগুলোকে হালকাভাবে নেবেন না। ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও আত্মীয়দের সহযোগিতা উপকারে আসবে, তবে আইনি বা প্রশাসনিক বিষয়ে সবসময় সতর্ক থাকুন। 

মিন- সব বিষয়কে সৌজন্য ও ভদ্রতার সঙ্গে মোকাবিলা করুন। লক্ষ্য পূরণের দিকে মনোযোগ আরও দৃঢ় হবে, যার ফলে লাভ ও প্রভাব—দুটোই বাড়বে। নতুন চুক্তি নিয়ে কাজ করার সময় শান্ত থাকুন। বিভিন্ন কাজে গতি আসবে এবং বন্ধু-বান্ধবরা সহায়ক হবে।

Card image cap

বোরিভালির বাড়ি বিক্রি করে দিলেন অক্ষয়

ফিল্মি কেরিয়ারে হিটের খরা কিছুতেই কাটছে না অক্ষয় কুমারের। কেরিয়ারে বেশ দুঃসময়ের মধ্যে দিয়েই যাচ্ছেন অক্ষয় কুমার। গত চার বছরে হিটের মুখ পর্যন্ত দেখেননি! একের পর এক সিনেমা ফ্লপ। ‘বেল বটম’, ‘বচ্চন পাণ্ডে’, ‘পৃথ্বীরাজ, ‘রক্ষাবন্ধন’, ‘রামসেতু’, ‘মিশন রানিগঞ্জ’ থেকে ‘বড়ে মিঞা ছোটে মিঞা’ ফ্লপের তালিকা অনেক লম্বা। শুক্রবারই মুক্তিপ্রাপ্ত খিলাড়ির ‘স্কাই ফোর্স’-এর পয়লা দিনের ব্যবসার গ্রাফ যদিও আশা জাগাচ্ছে, তবে এসবের মাঝেই শোনা গেল বোরিভালির সাধের বাড়ি বিক্রি করে দিলেন অক্ষয় কুমার।বলিউড মাধ্যম সূত্রে খবর, ওবেরয় রিয়ালিটি সংস্থার নির্মিত স্কাই সিটিতে অক্ষয়ের একটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট ছিল। সেই ডুপ্লেক্স অ্যাপার্টমেন্টে তিনটি ঘর, স্টুডিও-সহ চোখধাঁধানো অন্দরসজ্জা। ২০১৭ সালে ২.৩৮ কোটি টাকায় সেই ফ্ল্যাটটি কিনেছিলেন অক্ষয়। স্বাভাবিকভাবেই সেই স্থাবর সম্পত্তির দাম বর্তমানে বেড়েছে। সূত্রের খবর, দিন তিনেক আগে ২১ জানুয়ারি ‘স্কাই ফোর্স’ মুক্তির প্রাক্কালেই পূর্ব বোরিভালির সেই বিলাসবহুল ফ্ল্যাট চড়া দামে বিক্রি করে দিয়েছেন অভিনেতা। প্রায় আড়াই কোটি টাকা দিয়ে কেনা অ্যাপার্টমেন্ট বিক্রি করলেন ৪.২৫ কোটি টাকায়। উল্লেখ্য, বক্স অফিসে কিছুতেই ম্যাজিক দেখাতে পারছেন না খিলাড়ি! যে অক্ষয়ের হাত ধরে একের পর এক ব্লকবাস্টার দেখেছে বলিউড, সেই অক্ষয়ের ছবি থেকে মুখ ফিরিয়েছে দর্শকরাও। সমস্যা কোথায় অভিনয় না কন্টেন্ট? প্রশ্ন উঠেছে বারবার। এর আগে একটানা ১৬টি ফ্লপের মুখ দেখেছিলেন তিনি, সেই সংখ্যা যদিও এবার ছুঁতে পারেননি তবে হিটের খরা থাকা সত্ত্বেও তাঁর ঝুলিতে কিন্তু সিনেমার জোয়ার। পাইপলাইনে একের পর এক ছবি রয়েছে। তবুও কেন বোরিভালির বাড়ি বিক্রি করলেন খিলাড়ি?প্রসঙ্গত, জুহুতে অক্ষয়-টুইঙ্কলের যে বাংলো রয়েছে, সেটা যেন আস্ত একটা উদ্যান। সমুদ্রমুখী সেই বাংলো সযত্নে সাজিয়েছেন তাঁরা। এছাড়াও গোয়াতে পর্তুগিজ স্টাইলের একটি ভিলা রয়েছে তারকাদম্পতির। মাঝেমধ্যে সেখানে গিয়েই দুই সন্তান আরব, নীতারাকে নিয়ে সময় কাটান অক্ষয়-টুইঙ্কল। এছাড়াও কানাডাতে নাকি বিপুল সম্পত্তি রয়েছে খিলাড়ির। শোনা যায়, টরন্টোর পাহাড়ি এলাকায় সুবিশাল একটা জমি কিনে বিলাসবহুল একাধিক বাংলোও বানিয়ে ফেলেছেন বলিউড তারকা।

YOU MAY ALSO LIKE:

Card image cap

টি-২০ থেকে অবসর বিরাট-রোহিতের

এই দিনটা দেখার জন্য অপেক্ষা করেছিল গোটা ভারতবর্ষ। বাকি দল তো বটেই, রোহিত-বিরাটের হাতে বিশ্বকাপ। দুজনের হাতেই একটা করে ট্রফি দেখেছে ক্রিকেটবিশ্ব। কিন্তু পড়ন্তবেলায় কি রাজার বেশে বিদায় নেবেন না দুজনে? সেই স্বপ্নপূরণ হল অবশেষে। জয়ী হয়েই টি-টোয়েন্টি থেকে বিদায় ঘোষণা বিরাট- রোহিতের। আর কোনও দিন দেশের হয়ে কুড়ি-কুড়ির ম্যাচে নামবেন না দুজনে। শুধু থেকে যাবে অসংখ্য স্মৃতি, অসংখ্য স্বপ্নের মুহূর্ত। জয়ের আনন্দের মধ্যেও বাজছে বিদায়ের মূর্ছনা।ভারতীয় ক্রিকেটে কিংবদন্তির অভাব নেই। যুগের পর যুগ কেটেছে। নায়কের আসন কখনও শূন্য থাকেনি। সারা দেশ মেতেছে বীরবন্দনায়। আবার সময়ের স্রোত বেয়ে ‘প্রাক্তন’ তকমা জুড়েছে তাঁদের নামের আগে। সেরকমই এক যুগের সন্ধিক্ষণে ফের দাঁড়িয়ে ভারতের ক্রিকেটভক্তরা।মনে পড়তে পারে, শচীনের অবসরের মূহূর্ত। ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে সেদিন প্রত্যেকের চোখে জল, কেঁদেছিল গোটা দেশ। না, রোহিত শর্মা আর বিরাট কোহলি  সে জায়গায় দাঁড়িয়ে নেই। এখনও অনেকদিন তাঁরা মুগ্ধ করবেন ক্রিকেটবিশ্বকে। কিন্তু টি-টোয়েন্টিতে আর কখনও দেখা যাবে তাঁদের। পরের মেগা টুর্নামেন্ট দেশের মাটিতে। যদিও শ্রীলঙ্কাও রয়েছে আয়োজক দেশ হিসেবে। ২০২৬ সালে রোহিতের বয়স দাঁড়াবে ৩৯। আর বিরাটের ৩৭। ফর্ম, ফিটনেসের যদি-কিন্তু পেরিয়েও তাঁরা যে ফের দেশের জার্সিতে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নামবেন না, সেটা আজই পরিষ্কার হয়ে গেল।প্রথমে বিদায় জানালেন কিং কোহলি, সেই ধাক্কার কিছুক্ষণ পরেই টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর হিটম্যানের।ক্রিকেটভক্তদের তৈরি ছিলেন না এটার জন্য। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে একের পর এক দুরন্ত ইনিংস, ম্যাচ জেতানো হুঙ্কার আর দেখা যাবে না। স্মৃতির সরণী বেয়ে পিছনে চলে যাওয়া যেতে পারে ২০২২-র বিশ্বকাপে। ৩১/৪ হয়ে গিয়ে হারতে থাকা ম্যাচকে প্রায় একার হাতে জিতিয়েছিলেন বিরাট। বিশ্বকাপের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ইনিংস বললেও ভুল বলা হয় না। ফ্রেমে বাঁধিয়ে রাখা যায় হ্যারিস রউফের বলে ব্যাক ফুটে লং অফে ছয়ের মুহূর্ত। তার আগে ২০১৬ সাল ছিল টি-টোয়েন্টিতে তাঁর স্বপ্নের বছর। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ৫১ বলে ৮২ করে ভারতকে জয় এনে দিয়েছিলেন। মনে পড়তে পারে ২০১৪-র বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ৪২ বলে ৭৪ রানের ঐতিহাসিক ইনিংস। আর এবার সেভাবে ফর্মে ছিলেন না। কিন্তু সঠিক সময়ে জ্বলে উঠলেন। ফাইনালে করলেন ৭৬ রান। আর হিটম্যান? রেকর্ডের পাহাড় তৈরি করা যাঁর নিয়মিত কাজ। একেবারে গোড়া থেকেই শুরু করা যাক। ২০০৭-র বিশ্বকাপে ৪০ বলে ৫০ রান করেছিলেন প্রোটিয়াদের বিরুদ্ধে। সেই শুরু। তার পর প্রতিটা বিশ্বকাপেই একের পর এক অসাধারণ ইনিংস উপহার দিয়েছেন তিনি। ২০২১-এ আফগানিস্তানের সঙ্গে ৪৭ বলে করেছিলেন ৭৪ রান। কে ভুলতে পারে ২০১০-এ অস্ট্রেলিয়ার সামনে তাঁর মরিয়া লড়াই। ৪৬ বলে ৭৯ রান করেও ম্যাচ জেতাতে পারেননি রোহিত। আর চলতি বিশ্বকাপে যেন সবকিছুর ‘বদলা’ নিলেন। সুপার এইটে সেই অস্ট্রেলিয়াকেই হারালেন। ৪১ বলে ৯২ রানের মহাকাব্যিক ইনিংসে নিজের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করে দিলেন। এতো শুধু বিশ্বকাপের পরিসংখ্যান। সার্বিক হিসেব-নিকেশ ধরলে আকাশ ছুঁয়ে ফেলবেন তাঁরা। এর আগে ২০০৭-এ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতেছিলেন রোহিত। ২০১১-র বিশ্বসেরা ট্রফি উঠেছিল বিরাটের হাতে। কিন্তু দুজনে একসঙ্গে কখনই শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট পাননি। এবার সেটা হল। কিন্তু বিশ্বজয়ের মাঝেও যে বিদায়ের রিনরিনে সুর। দেশের হয়ে আর টি-টোয়েন্টি খেলবেন না বিরাট আর রোহিত। পরের বিশ্বকাপে আর থাকবেন না দুজন। নতুনদের হাতে ব্যাটন উঠবে। ভারতের জয়রথ থামবে না। কিন্তু ক্রিকেট সমর্থকদের কাছে থেকে যাবে একরাশ স্মৃতি। হারজিতের সমীকরণ পেরিয়ে ভারতের ক্রিকেটে দুজনের চিরস্থায়ী আসন পাতা।

Card image cap

বুথে হারলে উন্নয়ন নয়! ‘হুমকি’ তৃণমূল বিধায়কের

উপনির্বাচনে লিড না পেলে উন্নয়ন হবে না! হুমকি তৃণমূল বিধায়কের। স্বাভাবিকভাবেই শাসক দলের বিধায়কের এহেন মন্তব্যে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। পরে অবশ্য পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন তিনি।
১০ জুলাই বাগদা বিধানসভার উপনির্বাচন। সেই উপলক্ষে শনিবার হেলেঞ্চার নেতাজি শতবার্ষিকী অডিটোরিয়ামে কর্মিসভার আয়োজন করা হয়েছিল তৃণমূলের পক্ষ থেকে। উপস্থিত ছিলেন তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সি, খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষ এবং অশোকনগরের বিধায়ক তথা জেলা সভাধিপতি নারায়ণ গোস্বামী-সহ আরও অনেকে।সেই কর্মিসভায় তোপ দাগেন নারায়ণ গোস্বামী। তাঁর কথায়,”যে বুথে লস হবে সে বুথে আর উন্নয়ন হবে না।” অর্থাৎ যেসব বুথে তৃণমূল প্রার্থী পরাজিত হবেন সেখানে উন্নয়ন হবে না বলেই দাবি বিধায়কের।বিতর্কের মুখে পড়ে অবশ্য পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন তৃণমূল বিধায়ক। বলেন, “শনিবার দলের বুথস্তরের কর্মীদের নিয়ে সভা ছিল। কর্মীরা যাতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রচার করেন। যাতে তাঁরা কাজে গাফিলতি না করেন তাই নেতৃত্বের পক্ষ থেকে তাঁদের চাপে রাখতে এই কথা বলা হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী সকলের জন্যই উন্নয়ন করেন।” এবিষয়ে বিজেপির বনগাঁ সাংগঠনিক জেলা সভাপতি দেবদাস মণ্ডলের প্রতিক্রিয়া, “বাগদার সবকটি বুথেই তৃণমূল হারবে।”

Card image cap

নিখোঁজ একই স্কুলের ৫ ছাত্রী

স্কুলে যাওয়ার নাম করে বাড়ি থেকে বেরিয়ে নিখোঁজ ৫ ছাত্রী। তারা প্রত্যেকেই একই স্কুলের ছাত্রী। এমনকী তারা একই শ্রেণির পড়ুয়া। বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা পেরিয়ে গেলেও মেয়েরা বাড়িতে না ফেরায় খোঁজাখুজি শুরু করে পরিবার। রাতে মগরা থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন প্রত্যেকের অভিভাবক। 
পুলিশ ও নিখোঁজ ছাত্রীদের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, নিখোঁজ ছাত্রীরা মগড়া প্রভাবতী বালিকা বিদ্যালয়ের পড়ুয়া। তারা প্রত্যেকেই অষ্টম শ্রেণির পড়ুয়া। সকলেরই বাড়ি মগরা ১ নম্বর গ্রামপঞ্চায়েত এলাকায়। শনিবার সকালে তারা প্রত্যেকেই স্কুলে যাওয়ার নাম করেই বাড়ি থেকে বেরোয়। তবে ফিরে আসার সময় পেরিয়ে যাওয়ার পরও না আসায় খোঁজাখুজি শুরু হয়। যাওয়া হয় স্কুলেও। সেখানে গিয়ে অভিভাবকরা জানতে পারেন, পাঁচ নিখোঁজ ছাত্রীর কেউই স্কুলে আসেনি।স্থানীয় মগড়া থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। অভিযোগ পেয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এক অভিভাবক বলেন, “নিখোঁজ প্রত্যেকেই একই এলাকার মেয়ে। একসঙ্গেই স্কুলে যাতাওয়াত করে। আজ স্কুলে যাওয়ার পর আর বাড়ি ফিরে আসেনি। খোঁজাখুজির পর না পেয়ে থানায় অভিযোগ করেছি।” ৫ বান্ধবীর এক সঙ্গে নিখোঁজ হয়ে যাওয়ার চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।

Card image cap

এবার ১২ শতাংশ বেতন বৃদ্ধি অস্থায়ী কর্মীদের, বড় সিদ্ধান্ত পশ্চিমবঙ্গ সরকারের

এবার বেতন বৃদ্ধি ঘটল উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের  অস্থায়ী কর্মীদের। এই প্রসঙ্গে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী জানা গিয়েছে যে, বিশেষ কমিটির তরফে অস্থায়ী কর্মীদের বেতন  ১২ শতাংশ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, গত শুক্রবার উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী রেজিস্ট্রার দেবাশিস তত্ত্বের দপ্তরে একটি বৈঠক সম্পন্ন হয়।


আর সেখানেই অস্থায়ী কর্মীদের বেতন বৃদ্ধির বিষয়ে নেওয়া হয় সিদ্ধান্ত।


পাশাপাশি, অস্থায়ী শিক্ষক-শিক্ষিকাদের ন্যূনতম বেতন এবার হতে চলেছে ৫৭,৭০০ টাকা। যদিও, যেহেতু উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নেই সেক্ষেত্রে এই বেতন বৃদ্ধির বিষয়টি লাগু করার ক্ষেত্রে কোনো আইনি সমস্যা থাকবে কিনা সেই বিষয়ে আইনজীবীদের কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়ার জন্য দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে রেজিস্ট্রারকে।


এই প্রসঙ্গে জানিয়ে রাখি যে, শনি এবং রবিবার বিশ্ববিদ্যালয় ছুটি থাকার কারণে ইতিমধ্যেই জুলাই মাসের বেতনের নথিপত্র তৈরি হয়ে গিয়েছে। তাই, আগামী মাসের শুরুতে পূর্ব নির্ধারিত বেতন হবে। তবে, বেতন বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়ে গেলে গত কয়েক মাসের বর্ধিত বেতনের টাকা কর্মীরা পেয়ে যাবেন।


এদিকে, "সারা বাংলা তৃণমূল শিক্ষাবন্ধু সমিতি"-র তরফে বেতন বৃদ্ধির দাবিতে যে লাগাতার আন্দোলন শুরু হয়েছিল তা এই ঘোষণার পরে প্রত্যাহার করা হয়েছে বলেও জানা গিয়েছে। এই প্রসঙ্গে "সারা বাংলা তৃণমূল শিক্ষাবন্ধু সমিতি"-র যুগ্ম সম্পাদক রঞ্জিত রায় জানিয়েছেন, "অস্থায়ী কর্মীদের ১৪ শতাংশ বেতন বৃদ্ধির দাবি আমরা জানিয়েছিলাম। যদিও, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের তরফে ১২ শতাংশ বেতন বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেওয়ায় আমরা খুশি। তাই, আমাদের এই আন্দোলন প্রত্যাহার করা হল।"


এদিকে, বেতন বৃদ্ধির সিদ্ধান্তের প্রসঙ্গে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী রেজিস্ট্রার দেবাশিস দত্ত জানিয়েছেন যে, ''আপাতত অস্থায়ী কর্মীদের বেতন ১২ শতাংশ বৃদ্ধি করা হচ্ছে। এর ফলে অস্থায়ী শিক্ষক-শিক্ষিকারাও ন্যূনতম ৫৭,৭০০ টাকা পাবেন। কর্ম সমিতির সদস্যদের নিয়ে তৈরি করা বিশেষ কমিটির সাথে বৈঠকে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যদিও, উপাচার্য না থাকায় তা লাগু করার ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা থাকবে কি না, সেই বিষয়ে আইনি পরামর্শ নেওয়ার মাধ্যমে পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।''

Card image cap

দীর্ঘ যাত্রাপথের বৃত্ত সম্পূর্ণ করলেন রাহুল দ্রাবিড়

২৩ মার্চ, ২০০৭। ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জে ভারতের স্বপ্নের অপমৃত্যু ঘটেছিল।


২৯ জুন, ২০২৪। সেই ক্যারিবিয়ান ভূমেই বিজয়কেতন উড়ল।

দুটো দিনের মধ্যে প্রায় সতেরো বছরের ব্যবধান। কিন্তু কান্না-হাসি, দুঃখ-সুখ এসে মিশে গেল এক বিন্দুতে।একদিন যে ভূমিতে হেরে প্রস্থান ঘটেছিল, সেখানেই জুটল চ্যাম্পিয়নের বরমাল্য।


জীবন এরকমই। একদিকে সে সব ছিনিয়ে নেয়, নিঃস্ব করে দেয়। সেই আবার ফিরিয়ে দেয় দুহাত ভরে। জীবনের এই খেলা ভারতীয় দলের হেডস্যর রাহুল দ্রাবিড়ের থেকে ভালো আর কে জানেন! তিনি ভূয়োদর্শী। দীর্ঘ ক্রিকেটজীবনে উত্থান দেখেছেন। দেখেছেন পতনও। সাফল্যের পাশাপাশি ব্যর্থতার কদর্য রূপও দেখা হয়ে গিয়েছে তাঁর।


আজ শনিবার বার্বাডোজের মাটিতে তাঁর দলের ক্যাপ্টেন রোহিত শর্মার হাতে যখন কাঙ্খিত কাপটা উঠছে, রাহুল দ্রাবিড়  কি অতীতে অবগাহন করছিলেন? নাকি বর্তমানকে আঁকড়ে ধরেছিলেন তিনি?

২০০৭ বিশ্বকাপের (৫০ ওভারের বিশ্বকাপ) আসর বসেছিল লয়েড-স্যর ভিভের ওয়েস্ট ইন্ডিজে।রাহুল দ্রাবিড়ের হাতেই ছিল অধিনায়কের আর্মব্যান্ড। গুরু গ্রেগ ভারতীয় দলের কোচের হট সিটে। টিম ইন্ডিয়ার ধারণা তখনও শাখাপ্রশাখা বিস্তার করেনি। ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জে বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়ার আগে ভারতীয় ক্রিকেটে কত ঘটনাই না ঘটেছে! মেগা মঞ্চে বিপর্যয় ঘটে দ্রাবিড়-সভ্যতার। প্রথমে বাংলাদেশ, পরে শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে স্বপ্নের সলিলসমাধি ঘটে ভারতের। রাতের অন্ধকারে, পুলিশি প্রহরায় সোনার ছেলেরা থমথমে মুখে দেশে পা রাখেন।

সেদিন থেকে কোনও এক মহেন্দ্র সিং ধোনি বিশ্বজয়ের বীজ বুনেছিলেন মনের ভিতরে। রাহুল দ্রাবিড় নিশ্চয় সেসব অভিশপ্ত দিনের স্মৃতি মনে রাখেননি! অবশ্য রাখেননি বা বলি কীভাবে! ওই দুঃসময়ে হয়তো তিনি শপথ নিয়েছিলেন, এগিয়ে যেতে হবে।চ্যালেঞ্জ যতই আসুক, তা অতিক্রম করতে হবে।তাঁর তূণের অস্ত্র সততা, নিষ্ঠা এবং পরিশ্রম। ওই তিন অস্ত্রের সাহায্যেই কোচিং জীবনের শেষ স্টেশনে এসে ন্যায়বিচার পেলেন রাহুল দ্রাবিড়।

মনে পড়ে যাচ্ছে, তাঁরই বিখ্যাত সেই মন্তব্য, ”আশা ছাড়তে নেই। আপনি যে জিনিসে ভাল তাকেই আঁকড়ে ধরতে হয়।আপনি যেটা ভাল পারেন সেটা মনপ্রাণ দিয়ে নিষ্ঠার সঙ্গে করুন। দেখবেন হয়তো কোথাও একটা

ন্যায়বিচার অপেক্ষা করে আছে। আসবেই এমন গ্যারান্টি নেই।কিন্তু আপনাকে পড়ে থাকতে হবে নিজের নিষ্ঠা নিয়ে।”


সততা, সংকল্পের আরেক নাম রাহুল দ্রাবিড়।ভারতীয় ক্রিকেটে দ্রাবিড়-জমানা শুরু হওয়ার পরে তাঁর দল বারংবার ব্যর্থ হয়েছে মেগা ইভেন্টে।সমালোচক, নিন্দুকদের নখ-দাঁতে ক্ষতবিক্ষত হয়েছেন তিনি কিন্তু লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত হননি।নিরলসভাবে করে গিয়েছেন নিজের কাজ।জানতেন একদিন সূর্য উঠবেই। অন্ধকার রাতের শেষে নতুন ভোর আসবেই।আজ সেই দিন।

কোচ দ্রাবিড় কি ছাপিয়ে গেলেন ক্রিকেটার দ্রাবিড়কেও? এনিয়ে তর্ক চলতেই পারে। ক্রিকেটার জীবনে অবিশ্বাস্য সব ইনিংস খেলেছেন তিনি।রাতের ঘুম কেড়ে নেওয়া সব বোলারদের শান্ত করেছেন ভারতীয় ক্রিকেটের মিস্টার ডিপেনডেবল। তাঁর রক্ষণ ভাঙতে মাথার ঘাম পায়ে ফেলতে হত প্রতিপক্ষ বোলারদের। কিন্তু কোনও এক অজানা কারণে তিনি ভারতীয় ক্রিকেটে থেকে গিয়েছেন পার্শ্বচরিত্র হয়েই। বড় খেতাবও তিনি জেতেননি। দলের ক্যাপ্টেন হিসেবেও তিনি একনম্বর নন।২ নম্বর জার্সির আসল মালিক বোধহয় তিনিই।মহেন্দ্র সিং ধোনি বলতেন, দেড়শো কিলোমিটার বেগে ধেয়ে আসা বল যখন ডিফেন্স করে রাহুল দ্রাবিড়, তখন সেটা আগ্রাসন নয়? বোলার ভিতরে ভিতরে ধ্বংস হয়ে যায়।


ভিতরে ভিতরে ধ্বংস হয়ে যায়।

সেই রাহুল দ্রাবিড় হেডস্যর হয়ে রোহিত-ব্রিগেডকে বোধহয় জীবনের শিক্ষাই দিয়েছেন।নইলে ব্যর্থতার সঙ্গী হওয়া একটা দলকে নিয়ে কোচিং জীবনের শেষ স্টেশনে এসে কীভাবে এমন জয় সম্ভব! ফাইনাল ম্যাচ পেন্ডুলামের মতো দুলল।চাপ যখন প্রবল হয়ে শ্বাসরোধ করার উপক্রম করছে, তখনও হাল ছাড়েননি রোহিতরা।বিশ্বজয়ের আনন্দে রাহুল দ্রাবিড়কেও দেখা গেল শূন্যে ঘুসি ছুড়তে। কাপ হাতে নিয়ে উল্লাস করতে।

ফাইনালের  আগে রাহুল দ্রাবিড়কে বলতে শোনা গিয়েছিল, ”আমার জন্য কাপ জেতার দরকার নেই। দলের একটা কাপ দরকার। সেটাই জিতুক।” টিম ইন্ডিয়া ভুবনজয়ী।২০০৭ সালের পরে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে ভারত আবার বিশ্বসেরা।দ্বিপাক্ষিক সিরিজে রাজা আর আইসিসি টুর্নামেন্ট এলেই ফকির, এই ধারণা যখন কলকাতা থেকে কন্যাকুমারী পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়েছে, তখনই রাহুল দ্রাবিড়ের ভারত সেই ধারণাকে ক্যারিবিয়ান সাগরের জলে ভাসিয়ে দিল।

রাহুল দ্রাবিড় প্রমাণ করলেন তিনিই ভারতীয় ক্রিকেটের মিস্টার ডিপেনডেবল। তাঁর হাতেই সুরক্ষিত ছিল ভারতীয় ক্রিকেট।সব ভালো জিনিসেরই একদিন শেষ হয়।বিশ্বকাপের বল গড়ানোর আগে থেকে উচ্চকিত সুরে বাজছিল রাহুল দ্রাবিড়ের বিদায়ের রিংটোন।এদিনই তাঁর ভারতীয় দলের হেডস্যর হিসেবে শেষদিন। আগামিকাল থেকে তিনি প্রাক্তনের দলে।সরে যাওয়ার আগে রাহুল দ্রাবিড় যেন পূণ্যস্নান করলেন। ব্যর্থতা থেকে সাফল্য, দীর্ঘ যাত্রাপথের একটা বৃত্ত সম্পূর্ণ করলেন।


Card image cap

মঞ্চে হিজড়ে বলে কটাক্ষ পৌষালীকে, কী করেছিলেন তারপর

বাংলা থেকে দেশের বাইরে সবক্ষেত্রেই পৌষালী বন্দ্যোপাধ্যায়ের জনপ্রিয়তা এখন তুঙ্গে। তাঁর গলায় লোকগান শুনে বিভোর হন হাজার হাজার দর্শক। তবে লাখ লাখ দর্শকের ভালোবাসা যেমন পেয়েছেন, তেমন হেনস্থাও হতে হয়েছে তাঁকে। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ভাগ করে নিলেন কীভাবে এক বয়ষ্ক ব্যক্তি তাঁকে হিজড়ে বলে সম্বোধন করেছিল, তাঁর গান শেষ হওয়ার পর।


শুধু তাই নয়, একবার তাঁর দিকে ভুট্টাও ছোঁড়া হয়েছিল ভরা মঞ্চে। 


বর্তমান সময়ে অসহিষ্ণুতা কতটা মারাত্মক আকার নিয়েছে, তা স্পষ্ট হয় পৌষালীর কথা থেকেই। যেখানে জনসম্মুখে, মঞ্চে থাকা শিল্পীকে কটাক্ষ করার সুযোগও ছাড়ে না কিছু মানুষ। তেমনই এক ঘটনা আনন্দবাজারকে জানান পৌষালী। তিনি বলেন, 'একটা জায়গায় গান গাইতে গিয়েছি। আমি রাই জাগো গানটা দিয়েই শুরু করি। গানটা শেষ হয়েছে, সবাই হরিবোল হরিবোল করে উঠেছে। সামনে বসা এখ বৃদ্ধলোক, ভদ্রলোক বলতে পারছি না, বলে উঠল হিজড়া কোথাকার। এই ২০২৪-এ দাঁড়িয়ে আমি, এই কথাটা খারাপভাবে কখনো নেই না। কারণ ওটা একটা সম্প্রদায়। ওর মনে হয়েছে এটা বললে আমার খারাপ লাগবে বা আমি প্রতিক্রিয়া দেব। কিন্তু আমি নেইনি। এটা তো আশীর্বাদসূচক কথা। কিন্তু সেটা ওকে কে বোঝাবে। ও তো অশিক্ষিত। সুরাপান করে অন্য জগতে ছিলেন। তাকে ভালোমন্দ বোঝানোর ক্ষমতা তখন কারও নেই।'



এখানেই শেষ নয়, একদিন আধখাওয়া ভুট্টাও ছুড়ে দেওয়া হয়েছিল পৌষালীর দিকে। কী না, এত আনন্দ পেয়েছিল সেই শ্রোতা গান শুনে, যে তেমনটা করেছিলেন তিনি। শাড়ি পরেই মঞ্চে ওঠেন পৌষালী। কখনও পারফর্ম করতে করতে একটু শাড়ির আঁচল সরে গেলেও, কঠাক্ষ শুনতে হয়েছে তাঁকে। ফেসবুক রে গিয়েছে নোংরা মন্তব্য। যাতে পৌষালীর মতামত, 'আগে ৬টা সেফটিপিন লাগাতাম শাড়িতে, এখন ভয়তে ১২টা লাগাই'। 


লোক সংগীত নিয়েই কাজ করেছেন পৌষালী প্রথম থেকেই। সেটা নিয়েই ভবিষ্যতে আরও এগনোর ইচ্ছে আছে বলে জানালেন তিনি। আরও বেশি করে মাটির কাছাকাছি থাকতে চান।

Card image cap

আজ ভাগ্যের জোরে এগিয়ে যাবে ৫ রাশি

চন্দ্র আজ মীন রাশিতে যাত্রা সম্পন্ন করে মেষ রাশিতে প্রবেশ করবে। আজ সুকর্মা যোগ, সর্বার্থসিদ্ধি যোগ ও রেবতী নক্ষত্রের প্রভাব থাকবে। এই শুভ যোগের প্রভাবে মিথুন, কন্যা, মকর-সহ পাঁচ রাশির জাতকরা লাভান্বিত হবেন। মানসিক শান্তি থাকবে, পুরনো বন্ধুদের সঙ্গে দেখা হতে পারে। রবিবারের দিনটি কোন রাশির জাতকদের জন্য শুভ, কারা লাভবান হবেন, কাদের সমস্যা দেখা দেবে জেনে নিন।


মেষ রাশির জাতকরা নিজের পরিবারের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারবেন। যশ বৃদ্ধি হবে এই রাশির জাতকদের। আজকের দিনটি চ্যালেঞ্জে পরিপূর্ণ থাকবে। একাধিক দায়িত্ব পেতে পারেন। কোন কাজ আগে এবং কোনটি পড়ে সম্পন্ন করবেন, তা বিচার করা জরুরি। এ কারণে মানসিক অবসাদ অনুভূত হবে। পারিবারিক ব্যবসার জন্য সময় ভালো। আর্থিক পরিস্থিতি উন্নত করার জন্য প্রচুর পরিশ্রম করতে হবে। সন্ধ্যাবেলা বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে যেতে পারেন।

নতুন কাজ শুরুর জন্য বৃষ রাশির জাতকদের আজকের দিনটি প্রতিকূল। ভাগ্য আপনার পাশে থাকবে না। তাই বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ করে কাজ করুন। তাড়াতাড়ি কাজ সম্পন্ন করে সন্ধ্যাবেলা পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাবেন। পারিবারিক জীবনে অবসাদ থাকবে। শ্বশুরবাড়ির তরফে লাভজনক পরিস্থিতি উৎপন্ন হবে। ছাত্রছাত্রীরা পরিশ্রমের দ্বারা লাভান্বিত হবেন।

৭০ শতাংশ ক্ষেত্রে ভাগ্যের সঙ্গ পাবেন। গণেশকে লাড্ডুর ভোগ নিবেদন করুন।

মিথুন রাশির জাতকরা বৌদ্ধিক ও ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে লাভান্বিত হবেন। সন্তানের তরফে সুসংবাদ পেতে পারেন। মনোবল বাড়বে। পারিবারিক বিবাদের সমাধান হবে। বাবার স্বাস্থ্যের কারণে চিন্তিত থাকবেন। পুরনো বন্ধুদের সঙ্গে সাক্ষাতের ফলে মনে আনন্দ থাকবে।

ভাগ্য ৮৯ শতাংশ ক্ষেত্রে আপনার সাহায্য করবে। সাদা বস্তু দান করুন।

কর্কট রাশির জাতকদের বিবাহে আগত বাধা সমাপ্ত হবে। মানসিক শান্তি থাকবে। ছাত্রছাত্রীরা নিজের উন্নত ভবিষ্যতের জন্য শিক্ষকদের সহযোগিতা গ্রহণ করবেন। ব্যবসায়ীদের জন্য আজকের দিনটি অনুকূল। ব্যবসায়ে আগত বাধা এবার সমাপ্ত হবে। এর ফলে ব্যবসার গতি বাড়বে। আর্থিক পরিস্থিতি মজবুত হবে।

আজ ৯২ শতাংশ ক্ষেত্রে ভাগ্যের সঙ্গ পাবেন। গোরুকে সবুজ ঘাস খাওয়ান।

সিংহ রাশির জাতকদের কর্মক্ষেত্রে মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে। তাঁরা আপনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করতে পারে, এর শিকার হবেন না, তখনই সাফল্য লাভ সম্ভব। দীর্ঘদিন ধরে পারিবারিক সম্পর্কে চলতে থাকা বিবাদ পারস্পরিক সহমতিতে পরিবর্তিত হবে। রোজগারের ক্ষেত্রে চেষ্টা করছেন যাঁরা, তাঁরা ভালো সুযোগ পাবেন।

৮৬ শতাংশ ক্ষেত্রে ভাগ্য আপনাদের পক্ষে। গণপতিকে দূর্বা নিবেদন করুন।

কন্যা রাশির জাতকদের কর্মক্ষেত্র ও ব্যবসায়ে বিরোধীদের জন্য মাথা ব্যথা হয়ে দাঁড়াবেন, তাই তাঁরা আপনার সমস্যা বাড়াতে পারে। দাম্পত্য জীবন সুখে কাটবে। এর দ্বারা মনের মধ্যে আনন্দ অনুভূতি তৈরি হবে। ছাত্রছাত্রীদের দৌড়ঝাপ করতে হবে আজ।

ভাগ্য ৮২ শতাংশ ক্ষেত্রে আপনার সঙ্গ দেবে। গোরুকে গুড় খাওয়ান।

তুলা রাশির জাতকরা অতিরিক্ত পরিশ্রম করবেন ও দৌড়ঝাপ করতে হবে আপনাদের। অধিক পরিশ্রমের পরও আয় কম এবং ব্যয় বেশি হবে। এর ফলে মানসিক অবসাদ বাড়বে এই রাশির জাতকদের। গোপন শত্রু আপনাদের সমস্যায় ফেলার চেষ্টা করবেন। দৌড়ঝাপ করতে হবে ও পারিবারিক অশান্তি বজায় থাকবে। সন্ধ্যাবেলা স্বস্তি পাবেন। সন্তানের তরফে সুসংবাদ পাবেন।

ভাগ্য ৭৮ শতাংশ ক্ষেত্রে আপনার সঙ্গ দেবে। পিঁপড়েকে আটা খাওয়ান।

বৃশ্চিক রাশির জাতকরা অন্যদের নিজের মনের কথা জানাতে পারবেন। ভবিষ্যতে এর দ্বারা লাভান্বিত হবেন এই রাশির জাতকরা। কর্মক্ষেত্রে বাবার পরামর্শের প্রয়োজন হবে। ভাই-বোনের সঙ্গে সম্পর্ক মধুর হবে। গুরুত্বপূর্ণ ব্যবস্থা ও চুক্তিকে চূড়ান্ত রূপ দেবেন। সন্ধ্যাবেলা পরিবারের ছোট সদস্যগের সঙ্গে আনন্দে সময় কাটাবেন।

আজ ৬১ শতাংশ ক্ষেত্রে ভাগ্য আপনার সহায় হবে। বজরংবাণ পাঠ করুন।

ধনু রাশির জাতকদের শারীরিক কষ্ট হবে। বন্ধুদের ধন লাভের যোগ রয়েছে। ধন বৃদ্ধি হবে। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে শুভ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন। জীবনসঙ্গীর জন্য কোনও উপহার কিনতে পারেন। আর্থিক পরিস্থিতির কারণে চিন্তিত থাকবেন।



ভাগ্য ৭০ শতাংশ ক্ষেত্রে আপনার পক্ষে। শিব চালিসা পাঠ করুন।

Card image cap

আফ্রিকাকে হারিয়ে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত

টি-২০ বিশ্বকাপের ফাইনালের ইতিহাসে সর্বোচ্চ স্কোর তুলেছিল ভারত। তবু কুইন্টন ডি'কক, হেনরিখ ক্লাসেন, ডেভিড মিলারের আগ্রাসী ব্যাটিং স্বস্তিতে থাকতে দেয়নি ভারতীয় দলকে। শেষ পর্যন্ত মুশকিল আসান হয়ে হাজির হলেন শীত গ্রীষ্ম বর্ষায় ভারতীয় বোলিংয়ের ভরসা যশপ্রীত বুমরা। ১৮তম ওভারে বল করতে এসে খরচ করলেন মাত্র ৪ রান। সঙ্গে তুলে নিলেন মার্কো জানসেনের উইকেট। সেখানেই ঘুরে গেল ম্যাচের মোড় দক্ষিণ আফ্রিকা ফের প্রমাণ করে দিল, কেন তাদের বিশ্ব ক্রিকেটের চোকার্স বলা হয়। ভারতের ১৭৬/৭ স্কোর তাড়া করতে নেমে একটা সময় ২৪ বলে ২৬ রান দরকার ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার। ক্রিজে বিধ্বংসী ফর্মে থাকা হেনরিখ ক্লাসেন। সঙ্গে ডেভিড মিলার। অতি বড় ভারত সমর্থকও ভাবতে পারেননি যে, সেখান থেকে ৭ রানে ম্যাচ জিতবে ভারত। শেষ পর্যন্ত সেটাই সম্ভব হল ভারতীয় বোলারদের জন্য। ১৭তম ওভারে বল করতে এসে শুরুতেই ভয়ঙ্কর ক্লাসেনকে (২৭ বলে ৫২ রান) ফেরালেন হার্দিক। সেই ওভারে খরচ করলেন মাত্র ৪ রান।

তবু তখনও বিপদ কাটেনি। তিন ওভারে দক্ষিণ আফ্রিকার চাই ২২ রান। ক্রিজে তখনও বিপজ্জনক ডেভিড মিলার। রোহিত শর্মা বল তুলে দিলেন সেরা অস্ত্র যশপ্রীত বুমরার হাতে। এটা জেনেও যে, বুমরার ওই একটা ওভারই বাকি। আর সেই ওভারেই কামাল আমদাবাদের পেসারের। মাত্র ২ রান খরচ করলেন ওই ওভারে। তুলে নিলেন জানসেনকে। আচমকাই দক্ষিণ আফ্রিকার লক্ষ্য দাঁড়ায় ২ ওভারে ২০। চাপ বাড়ছিল। সেই চাপেই শ্বাসরুদ্ধ করলেন অর্শদীপ সিংহ। ১৯তম ওভারে মাত্র ৪ রান খরচ করলেন। শেষ ওভারে হার্দিকও স্নায়ুর চাপ সামলে কাজের কাজ করে গেলেন। দক্ষিণ আফ্রিকা আটকে গেল ১৬৯/৮ স্কোরে। 


Published on 2024-06-29
Card image cap

ইউজিসি-নেটের নয়া দিন জানাল NTA

স্থগিত হওয়া ইউজিসি-নেট এবং সিএসআইআর ইউজিসি নেটের দিনক্ষণ ঘোষণা করল এনটিএ। সিএসআইআর ইউজিসি নেট হবে আগামী ২৫-২৭ জুলাই। ইউজিসি-নেটের ২০২৪ সালের জুন মাসের সাইকেলের পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে ২১ আগস্ট থেকে ৪ সেপ্টেম্বরের মধ্যে। এনসিইটি ২০২৪-এর পরীক্ষা হবে আগামী ১০ জুলাই।
২৮ জুন তারিখের বিজ্ঞপ্তিতে ইউজিসি নেটের নয়া দিনক্ষণ স্পষ্টভাবে জানানো হয়নি। সাধারণ একটি নির্দিষ্ট তারিখে এই পরীক্ষা নেওয়া হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২১ অগাস্ট থেকে ৪ সেপ্টেম্বরের মধ্যে একটি তারিখে এই পরীক্ষা নেওয়া হবে। কোন তারিখে পরীক্ষাটি হবে তা এখনও জানা যায়নি। অন্যদিকে এনসিইটি ২০২৪ সালের পরীক্ষার আগামী ১০ জুলাই হবে বলে জানিয়েছে ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি। এর পর জয়েন্ট সিএসআইআর ইউজিসি নেট পরীক্ষাটি ২৫-২৭ জুলাইয়ের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে‌। তৃতীয় পরীক্ষা অর্থাৎ ইউজিসি ষেট জুনের পরীক্ষাটি ২১ অগাস্ট থেকে ৪ সেপ্টেম্বরের মধ্যে হবে বলে জানিয়েছে এনটিএ।
জুন মাসের ইউজিসি নেট ২০২৪ পরীক্ষাটি কাগজে কলমে ওএমআর শিটে নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এবারের পরীক্ষা আর ওএমআর শিটে নেওয়া হবে। বিতর্ক এড়াতে এবার আগামী সব পরীক্ষাই কম্পিউটার বেসড টেস্ট হবে বলে জানিয়েছে ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি। অর্থাৎ কম্পিউটারে বসে পুরোপুরি অনলাইন মোডেই পরীক্ষা নেওয়া হবে। প্রসঙ্গত, পরীক্ষা দুর্নীতির পিছনে একাধিক সময়ে এই ওএমআর শিট জড়িয়ে গিয়েছে। এবারেও সেই একই ঘটনা ঘটে। তাই কোনওরকম বিতর্ক এড়াতেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

Card image cap

বিতর্কে জড়ালেন মাধুরী দীক্ষিত

জঙ্গি ঘনিষ্ঠ নিষিদ্ধ পাকিস্তানি ব্যবসায়ী আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে অতিথি শিল্পী হিসেবে যোগ দেওয়ার কথা মাধুরী দীক্ষিতের। প্রোমোটার ব্যবসায়ে যুক্ত রেহান সিদ্দিকির আইএসআই যোগ থাকায় ভারতে নিষিদ্ধ তিনি। আর সেই ব্যক্তির সঙ্গেই কাজের সূত্রে জোট বেঁধে বিতর্কে জড়ালেন বলিউডের ‘ধক ধক গার্ল’।
নিষিদ্ধ রেহান বর্তমানে থাকেন হিউস্টনে। সেখানেই এক বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছেন তিনি। চলতি বছরের আগস্টে মাসেই টেক্সাসের হিউস্টন শহরে সেই অনুষ্ঠান রয়েছে। যেখানে যোগ দেওয়ার কথা মাধুরীর। রাজনৈতিক ভাষ্যকার তথা কলামনিস্ট সুনন্দা বশিষ্ঠ সেই খবর শেয়ার করে তীব্র নিন্দা করেছেন। অনুষ্ঠানের পোস্টার পোস্ট করে তিনি লিখেছেন, “দেখে হতবাক হচ্ছি যে পাকিস্তানী প্রোমোটার, ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা যার টিকি খুঁজছে, যে ভারতে নিষিদ্ধ, হিউস্টনের ব্যাবসায়ী যেখানে ব্ল্যাকলিস্টেড। এমনকী বলিউড সেলেবদেরও তার সঙ্গে কাজ করা নিষিদ্ধ ঘোষণা হয়েছে, সেখানে মাধুরী ওই ব্যক্তির সঙ্গে কেন কাজ করছেন? অভিনেত্রী নিজে কিংবা তাঁর পরিবারের কি কেউ এই বিষয়ে আলোকপাত করতে পারবেন? আশা করি তিনি ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন না।”একবাক্যে সকলেই তাঁকে ভারতে নিষিদ্ধ জঙ্গিঘনিষ্ঠ রেহান সিদ্দিকির ওই অনুষ্ঠান বয়কট করার আর্জি জানিয়েছেন। যদিও অভিনেত্রী এই বিষয়ে এখনও কোনওরকম প্রতিক্রিয়া দেননি। সম্প্রতি মাধুরী দীক্ষিত কলকাতায় পা রেখেছিলেন এক ব্র্যান্ড প্রোমোশনের জন্য।