Last Update

কালীগঞ্জে কিস্তিমাত তৃণমূলের | এসি লোকালে উঠতে কত ভাড়া লাগবে? | বড় পদক্ষেপের পথে রেল , বদলে যাচ্ছে বিধাননগর-দমদম স্টেশনের চেহারা | অনশনে চাকরিহারাদের ভাঙছে শরীর, বিগড়োচ্ছে সোডিয়াম | আজকের রাশিফল | বোরিভালির বাড়ি বিক্রি করে দিলেন অক্ষয় | কালীগঞ্জে কিস্তিমাত তৃণমূলের | এসি লোকালে উঠতে কত ভাড়া লাগবে? | বড় পদক্ষেপের পথে রেল , বদলে যাচ্ছে বিধাননগর-দমদম স্টেশনের চেহারা | অনশনে চাকরিহারাদের ভাঙছে শরীর, বিগড়োচ্ছে সোডিয়াম | আজকের রাশিফল | বোরিভালির বাড়ি বিক্রি করে দিলেন অক্ষয় |

BREAKING NEWS:

Card image cap

কালীগঞ্জে কিস্তিমাত তৃণমূলের

১৭৫৭ সালে আজকের দিনেই এই কালীগঞ্জ ব্লকে হয়েছিল পলাশীর যুদ্ধ! আজ সেখানে অন্য যুদ্ধের উত্তেজনা। কালীগঞ্জ উপনির্বাচন ।  ৫০ হাজার ৪৯ ভোটে এগিয়ে কিস্তিমাত তৃণমূলেরই। ছাব্বিশের আগে অক্সিজেন পেল শাসক। কালীগঞ্জে কিস্তিমাত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।

সোমবার সকালে কালীগঞ্জ উপনির্বাচনে প্রাকৃতিক দুর্যোগের মধ্যেই ভোট গণনা শুরু হয়। গত ১৯ মে উপনির্বাচন হয়েছিল। সেদিনও প্রাকৃতিক দুর্যোগ ছিল সারাদিন।  এই কেন্দ্রে ৩০৯টি বুথ। ভোটগণনা কেন্দ্র দেবগ্রাম পানিঘাটা হাইস্কুলে দুটি রুমে ১৪টি টেবিলে ২২ রাউন্ডে এই গণনাপর্ব শেষ হওয়ার কথা ছিল। তেমনই ঘটেছে।কালীগঞ্জ বিধানসভা আসনে মোট ভোটার-- ২৫২৬৭০ জন; ১৯ জুন সেখানে ভোট পড়েছিল ৭৩.৩৬%! পুরুষ ভোটার ৯৫০৩৯ জন, মহিলা ভোটার ৯০৩২৫ জন! তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার চারজন এর মধ্যে অবশ্য বড় ছন্দপতন ঘটেছে কালীগঞ্জে। বোমার আঘাতে  মৃত্যু ঘটেছে এক কিশোরীর। ঘটনায় গ্রেফতার ১।

প্রথম রাউন্ডে তৃণমূল কংগ্রেস ৪৫৪৫, বিজেপি ১১১২, এবং বাম-কং জোট পেয়েছে ১৮৩০টি ভোট। প্রথম রাউন্ড থেকেই এগিয়ে থেকেছেন তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী আলিফা আহমেদ। দ্বিতীয় স্থানে কখনও রয়েছেন বাম-সমর্থিত কংগ্রেস প্রার্থী কাবিল উদ্দিন শেইখ, কখনও বিজেপির আশিস ঘোষ। প্রথম রাউন্ডের শেষে ভোট গণনা হয়েছে ৭৫৯২টি। শতাংশের হিসেবে তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী আলিফা আহমেদ পেয়েছেন ৫৯.৮৭ শতাংশ ভোট। কাবিল উদ্দিন শেইখ শতাংশ হিসেবে পেয়েছেন ২৪.১ শতাংশ ভোট। বিজেপির প্রার্থী পেয়েছেন ১৪.৬৫ শতাংশ। নোটায় পড়েছে ১০৫টি ভোট, শতাংশ হিসেবে যা ১.৩৮। দ্বিতীয় রাউন্ডে তৃণমূল ৮৭২৫, বিজেপি ৪১৭৬ এবং বাম-কং জোট ৩২৮২। তৃতীয় রাউন্ডে তৃণমূল কংগ্রেস ১৩৭৬১, বিজেপি ৬২৯৭, এবং বাম-কং জোট পেয়েছে ৫৩০১টি ভোট। চতুর্থ রাউন্ডে ছবিটা এরকম: তৃণমূল কংগ্রেস ১৮১৭২, বিজেপি ৭৯৯১, এবং বাম-কং জোট ৭৪২৬। পঞ্চম রাউন্ডে তৃণমূল পেয়েছে ২৩ হাজার ৮৩২টি ভোট, বিজেপি ৯২০৬টি, বাম-কং জোট ৯৩৭০! ১৪৪৬২ ভোটে এগিয়ে তৃণমূল, বিজেপি তৃতীয় স্থানে।
২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে এটাই শেষ উপনির্বাচন পশ্চিমবঙ্গে। এটি একদিকে যেমন রাজনৈতিক দলগুলির কাছে বড় পরীক্ষা, ঝালিয়ে নেওয়ার শেষ জায়গা, অন্য দিকে নির্বাচন কমিশনের কাছেও কালীগঞ্জ বিধানসভার উপনির্বাচন যেন একটা অ্যাসিড টেস্ট ছিল।

Published on 2025-06-23 05:27 PM
Card image cap

স্যালাইন কাণ্ডে মেদিনীপুরে DM অফিসে বিক্ষোভ

স্যালাইন কাণ্ডের প্রতিবাদে পথে নেমেছিলেন। পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তিতে জড়িয়ে পড়েন ডিওয়াইএফআইয়ের রাজ্য সম্পাদক মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়। এবার মীনাক্ষী-সহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে একাধিক জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা রুজু করল মেদিনীপুরের কোতয়ালি থানার পুলিশ।পুলিশকর্মীদের উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আঘাত, গালিগালাজ, হেনস্তা-সহ একাধিক ধারায় মামলা রুজু হয়েছে বলেই খবর। মীনাক্ষী বলেন, “পুলিশ লাঠি হাতে দাঁড়িয়েছিল। আন্দোলনকারীরা বসেছিল। ওখানে হামলা করলেই অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটত।” পুলিশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়ে তিনি আরও বলেন, “যখনই দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমরা লড়াই করেছি, তখনই আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করেছে। আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হচ্ছে।”চলতি মাসেই মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে এক প্রসূতির মৃত্যু হয়। অন্য চার প্রসূতির শারীরিক অবস্থাও যথেষ্ট আশঙ্কাজনক ছিল। অসুস্থদের দ্রুত কলকাতার হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসা হয়। অভিযোগ, ‘বিষাক্ত’ স্যালাইন দেওয়ার কারণে ওই প্রসূতির মৃত্যু হয়। ঘটনা জানাজানি হতেই দ্রুত পদক্ষেপ করে রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তর। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও ক্ষোভপ্রকাশ করেন। এই ঘটনার প্রতিবাদে গত ২২ জানুয়ারি, মেদিনীপুর শহরের পঞ্চুরচক এলাকা থেকে মিছিল করে ডিওয়াইএফআই এবং এসএফআই। তাতে নেতৃত্ব দেন মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়। জেলাশাসকের দপ্তরের সামনে বিক্ষোভ দেখান। তা নিয়ে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে এগনোর চেষ্টা করেন মীনাক্ষী। শুরু হয় ধস্তাধস্তি। একসময় রাস্তায় বসে বিক্ষোভ দেখে শুরু করেন মিছিলকারীরা। দীর্ঘক্ষণ ধরে চলে অবস্থান বিক্ষোভ। ওই ঘটনাতেই মীনাক্ষী-সহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা রুজু হয়েছে।

Published on 2025-01-24 07:21 PM
Card image cap

আরও অসুস্থ পার্থ চট্টোপাধ্যায়

নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ধৃত পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছে। শ্বাসকষ্ট-সহ একাধিক সমস্যায় ভোগার ফলে গত ২০ জানুয়ারি তাঁকে এসএসকেএমে ভর্তি করা হয়েছিল। বৃহস্পতিবার রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীকে রাখা হল আইসিসিইউতে। সূত্রানুসারে এমনটাই জানা যাচ্ছে।সোমবার দুপুরে অত্যন্ত অসুস্থ হয়ে পড়েন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী। শুরু হয় শ্বাসকষ্ট। জেলের চিকিৎসকরা প্রথমে তাঁর শারীরিক পরীক্ষা করেন। এরপরই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এসএসকেএমে পাঠানোর। সেদিনই ভর্তি করানো হয় তাঁকে। এই পরিস্থিতিতে সূত্রের দাবি, বৃহস্পতিবার শারীরিক অবস্থান আরও অবনতি হয়েছে পার্থর। কিডনি ও ফুসফুসের সমস্যার পাশাপাশি ক্রিয়েটিনিনের মাত্রাতেও রয়েছে সমস্যা। পটাশিয়াম, সোডিয়ামের পরিমাণেও গোলমাল হচ্ছে।গত বৃহস্পতিবারও আচমকা অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন পার্থ। রাতে হঠাৎই বুকে ব্যথা অনুভব করেন তিনি। সঙ্গে সঙ্গে এসএসকেএমে খবর পাঠানো হয়। দ্রুত সেখানকার চিকিৎসকদের জেলে গিয়ে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের শারীরিক অবস্থা খতিয়ে দেখার আর্জি জানানো হয়েছিল।২০২২ সালে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ‘ঘনিষ্ঠ’ অর্পিতার আবাসন থেকে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ও বহুমূল্যের গয়না বাজেয়াপ্ত করে ইডি। তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর বয়ানের ভিত্তিতে পার্থর বাড়িতে চলে ম্যারাথন তল্লাশি। আর তারপরই নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় গ্রেপ্তার হন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। গ্রেপ্তারির পর অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিনি। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তত্ত্বাবধানে শারীরিক পরীক্ষার জন্য তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল ভুবনেশ্বরে। পরবর্তীতে একাধিকবার জামিনের আর্জি জানান পার্থ। প্রতিবারই কারণ হিসেবে দেখানো হয়েছিল শারীরিক অসুস্থতা। একাধিকবার জেলে অসুস্থও হয়ে পড়েন পার্থ। আদালতের নির্দেশে চলত রুটিন চেকআপও। এদিকে প্রাথমিকে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সুপ্রিম কোর্ট পার্থকে জামিন দিলেও সিবিআইয়ের মামলায় এখনও জামিননা মেলায় জেলেই থাকতে হচ্ছিল তাঁকে।

Published on 2025-01-24 07:19 PM
Card image cap

কলকাতায় ফের হেলে পড়া বাড়ির হদিশ!

বাঘাযতীন, ট্যাংরা, বিধাননগরের পর তপসিয়া। ফের খাস কলকাতায় একটি আবাসনের গায়ে হেলে পড়েছে আরও একটি বহুতল। কয়েকটি বিম দিয়ে দুটি বহুতলের মাঝে ঠেকনা দেওয়া হয়েছে। সেই বিমগুলির উপর নির্ভর করেই দাঁড়িয়ে রয়েছে হেলে পড়া আবাসনটি। আতঙ্কে দুই আবাসনের বাসিন্দারা। এদিকে কলকাতা পুরসভার পক্ষ থেকে কাউন্সিলরের কাছে ওয়ার্ডের সমস্ত বিপজ্জনক আবাসনের তথ্য চাওয়া হয়েছে।কলকাতা পুরসভার ৫৯ নম্বর ওয়ার্ডের ১২ নম্বর লোকনাথ বোস গার্ডেন লেনের ঘটনা। স্থানীয় ও আবাসনের বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গিয়েছে, ৭-৮ বছর আগে হেলে পড়া আবাসনটি তৈরি হয়। বহুতলটি হেলে পড়ায় লোহার বিম দিয়ে পাশের আবাসনের সঙ্গে ঠেকনা দেওয়া হয়েছে। প্রায় প্রতিটি তলায় বিম রয়েছে। নিচ থেকে উপরের দিকে তাকালে দুটি আবাসন যে আরও কাছিকাছি এসে পড়েছে, তা দেখা যাচ্ছে।এখানেই প্রশ্ন উঠছে দীর্ঘদিন ধরে আবাসনটি এই অবস্থায় থাকলেও কেউ জানে না কেন? বহুতল তৈরির ক্ষেত্রে সব নিয়ম মানা হয়েছিল কি না তা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। ৫৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জলি বিশ্বাস জানান, “বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। আগে জানতাম না। পুরসভার এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার (সিভিল) আমার কাছে ওয়ার্ডের পুরনো বহুতলের তথ্য চেয়েছেন। আমি পাঠিয়ে দেব।” মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেখানে বেআইনি নির্মাণের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপের কথা বলেছেন, তারপরও কেন সেই বিষয়ে নজরদারি চালানো হচ্ছে না। তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে কলকাতা পুরসভার ৯৯ ওয়ার্ডে বাঘাযতীন চত্বরে বিদ্যাসাগরের কলোনির একটি আবাসন হেলে পড়ে। নিচের তলাটি কার্যত চুরমার হয়ে যায়। ঘটনার প্রাথমিক তদন্তে কলকাতা পুরসভা জানায়, অনুমতি ছাড়াই তৈরি হয়েছিল ওই বহুতল। তারপর ট্যাংরার ক্রিস্টোফার রোডে হেলে পড়ে একটি নির্মীয়মাণ বহুতল। বৃহস্পতিবার বিধাননগর পুরনিগমের ২৩ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় পরপর দুটি বাড়ি বিপজ্জনকভাবে হেলে পড়ে। অন্যদিকে, ৩ নং ওয়ার্ড এলাকার দক্ষিণ নারায়ণপুরের একটি বাড়িও হেলে পড়ে। সেই রেশ কাটতে না কাটতে সামনে এল তপসিয়ার ঘটনা।

Published on 2025-01-24 07:17 PM
Card image cap

বিধায়ক নারায়ণ গোস্বামীকে শোকজ তৃণমূলের

বারবার বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে বিপাকে অশোকনগরের বিধায়ক নারায়ণ গোস্বামী। তাঁকে শোকজ করল বিধানসভার শৃঙ্খলারক্ষা কমিটি। শুক্রবার নবান্নে ডেকে তাঁর হাতে শোকজ লেটার দেন বিধানসভার পরিষদীয় মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। তবে কতদিনের মধ্যে শোকজের জবাব দিতে হবে, সে সংক্রান্ত কোনও তথ্য ওই চিঠিতে উল্লেখ নেই। যদিও বিধায়কের ঘনিষ্ঠ মহল সূত্রে খবর, ইতিমধ্যে নিজের মন্তব্যের জন্য ভুল স্বীকার করেছেন বিধায়ক। আবেগের বশে নানা বিতর্কিত মন্তব্য করে ফেলেছেন বলেই জানান তিনি।গত ডিসেম্বরে খোদ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অশোকনগরের বিধায়ক নারায়ণ গোস্বামীকে সতর্ক করেছিলেন। তিনি যেন অন্য বিধানসভা এলাকায় নজর না দেন, তা স্পষ্ট ভাষায় বলেছিলেন। তবে তারপরেও লাগাতার বিতর্কিত মন্তব্য করতে দেখা গিয়েছে নারায়ণ গোস্বামীকে। সম্প্রতি অশোকনগরের একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে মঞ্চে অপ্রকৃতিস্থ অবস্থায় দেখা গিয়েছিল বিধায়ককে। মঞ্চে দাঁড়িয়ে একের পর এক ‘চটুল’ রসিকতা করতে থাকেন তিনি। দর্শকাসনে থাকা তরুণীদের উদ্দেশে নানা ধরনের কুকথা বলতে শোনা যায় তাঁকে। সেই ভিডিও ভাইরাল হতেই সোশাল মিডিয়ায় আলোচনা শুরু হয়। বিষয়টা দলেরও কানে পৌঁছয়।তৃণমূলের রাজ্য সহ-সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার সাংবাদিক বৈঠক করেন। অশোকনগরের বিধায়ক তথা উত্তর ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের সভাধিপতি নারায়ণ গোস্বামীর আচরণ ‘অসৌজন্যমূলক’ বলে উল্লেখ করেন। এই আচরণ যে দল কোনওভাবেই অনুমোদন করে না, তা-ও সাফ জানিয়েছিলেন। জেলা শৃঙ্খলারক্ষা কমিটি নারায়ণ গোস্বামীর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করবে বলেও জানান। তার মাত্র কয়েকদিনের মধ্যে শাস্তির খাঁড়া নেমে এল নারায়ণ গোস্বামীর উপর।

Published on 2025-01-24 07:06 PM

VIDEOS:

১৫ বছর পর বাবাকে ফিরে পেয়ে ছেলের চোখে জল।

Published on 2024-04-27

এ কি যত কান্ড নদীয়ায়? মুঠো মুঠো লঙ্কা খাচ্ছে কিন্তু কেন?

Published on 2024-04-27

সংসারের হাল ধরতে, ভ্যানের স্টারিং ধরল গ্রাজুয়েট

Published on 2024-03-20

মানুষ গড়ার কারিগর দৃষ্টিহীন শিক্ষক

Published on 2024-03-20
View All

TRENDING:

Card image cap

কালীগঞ্জে কিস্তিমাত তৃণমূলের

১৭৫৭ সালে আজকের দিনেই এই কালীগঞ্জ ব্লকে হয়েছিল পলাশীর যুদ্ধ! আজ সেখানে অন্য যুদ্ধের উত্তেজনা। কালীগঞ্জ উপনির্বাচন ।  ৫০ হাজার ৪৯ ভোটে এগিয়ে কিস্তিমাত তৃণমূলেরই। ছাব্বিশের আগে অক্সিজেন পেল শাসক। কালীগঞ্জে কিস্তিমাত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।

সোমবার সকালে কালীগঞ্জ উপনির্বাচনে প্রাকৃতিক দুর্যোগের মধ্যেই ভোট গণনা শুরু হয়। গত ১৯ মে উপনির্বাচন হয়েছিল। সেদিনও প্রাকৃতিক দুর্যোগ ছিল সারাদিন।  এই কেন্দ্রে ৩০৯টি বুথ। ভোটগণনা কেন্দ্র দেবগ্রাম পানিঘাটা হাইস্কুলে দুটি রুমে ১৪টি টেবিলে ২২ রাউন্ডে এই গণনাপর্ব শেষ হওয়ার কথা ছিল। তেমনই ঘটেছে।কালীগঞ্জ বিধানসভা আসনে মোট ভোটার-- ২৫২৬৭০ জন; ১৯ জুন সেখানে ভোট পড়েছিল ৭৩.৩৬%! পুরুষ ভোটার ৯৫০৩৯ জন, মহিলা ভোটার ৯০৩২৫ জন! তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার চারজন এর মধ্যে অবশ্য বড় ছন্দপতন ঘটেছে কালীগঞ্জে। বোমার আঘাতে  মৃত্যু ঘটেছে এক কিশোরীর। ঘটনায় গ্রেফতার ১।

প্রথম রাউন্ডে তৃণমূল কংগ্রেস ৪৫৪৫, বিজেপি ১১১২, এবং বাম-কং জোট পেয়েছে ১৮৩০টি ভোট। প্রথম রাউন্ড থেকেই এগিয়ে থেকেছেন তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী আলিফা আহমেদ। দ্বিতীয় স্থানে কখনও রয়েছেন বাম-সমর্থিত কংগ্রেস প্রার্থী কাবিল উদ্দিন শেইখ, কখনও বিজেপির আশিস ঘোষ। প্রথম রাউন্ডের শেষে ভোট গণনা হয়েছে ৭৫৯২টি। শতাংশের হিসেবে তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী আলিফা আহমেদ পেয়েছেন ৫৯.৮৭ শতাংশ ভোট। কাবিল উদ্দিন শেইখ শতাংশ হিসেবে পেয়েছেন ২৪.১ শতাংশ ভোট। বিজেপির প্রার্থী পেয়েছেন ১৪.৬৫ শতাংশ। নোটায় পড়েছে ১০৫টি ভোট, শতাংশ হিসেবে যা ১.৩৮। দ্বিতীয় রাউন্ডে তৃণমূল ৮৭২৫, বিজেপি ৪১৭৬ এবং বাম-কং জোট ৩২৮২। তৃতীয় রাউন্ডে তৃণমূল কংগ্রেস ১৩৭৬১, বিজেপি ৬২৯৭, এবং বাম-কং জোট পেয়েছে ৫৩০১টি ভোট। চতুর্থ রাউন্ডে ছবিটা এরকম: তৃণমূল কংগ্রেস ১৮১৭২, বিজেপি ৭৯৯১, এবং বাম-কং জোট ৭৪২৬। পঞ্চম রাউন্ডে তৃণমূল পেয়েছে ২৩ হাজার ৮৩২টি ভোট, বিজেপি ৯২০৬টি, বাম-কং জোট ৯৩৭০! ১৪৪৬২ ভোটে এগিয়ে তৃণমূল, বিজেপি তৃতীয় স্থানে।
২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে এটাই শেষ উপনির্বাচন পশ্চিমবঙ্গে। এটি একদিকে যেমন রাজনৈতিক দলগুলির কাছে বড় পরীক্ষা, ঝালিয়ে নেওয়ার শেষ জায়গা, অন্য দিকে নির্বাচন কমিশনের কাছেও কালীগঞ্জ বিধানসভার উপনির্বাচন যেন একটা অ্যাসিড টেস্ট ছিল।

Card image cap

এসি লোকালে উঠতে কত ভাড়া লাগবে?

প্রতিদিন লোকাল ট্রেনে ঘামে ভিজে যাতায়াত করার অভিজ্ঞতা প্রায় সবারই আছে। সেই লোকাল ট্রেনে এবার এসি-র হাওয়া খাবেন যাত্রীরা। ইতিমধ্যেই রেল জানিয়েছে, রানাঘাট থেকে শিয়ালদহ পর্যন্ত ছুটবে লোকাল ট্রেন। এসি ইএমইউ লোকাল ট্রেন চালু হতে আর খুব বেশি দেরী নেই। চেন্নাইয়ের ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরি থেকে ইতিমধ্যেই শিয়ালদহ ডিভিশনে পৌঁছেছে সেই ট্রেন। তবে এসি লোকালে কি আর আগের মতো কম দামের টিকিটে যাতায়াত করার সুযোগ থাকবে? সামনে এল সেই তথ্য।

জানা গিয়েছে, ট্রায়াল শেষ হয়েছে ইতিমধ্য়েই। ফলে এসি লোকাল চালানোর প্রস্তুতি আরও একধাপ এগিয়েছে। তবে এই এসি লোকাল ট্রেন কোন-কোন স্টেশনে থামবে, তা এখনও পর্যন্ত সুনিশ্চিত করা হয়নি।

রেলের তরফে জানানো হয়েছে, ভাড়া যাতে সাধারণ যাত্রীদের সাধ্যের মধ্যেই থাকে, সে কথা মাথায় রেখেই ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে। সিঙ্গল জার্নি অর্থাৎ একদিকে যাওয়ার ক্ষেত্রে ১০ কিলোমিটারের জন্য দিতে হবে ২৯ টাকা ভাড়া। ১০ কিলোমিটারের বেশি হলে, ১১ থেকে ১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত দূরত্ব যাওয়ার ভাড়া লাগবে ৩৭ টাকা। ১০ কিলোমিটারের জন্য একমাসের সিজন টিকিটের জন্য খরচ পড়বে ৫৯০ টাকা। আর ১১ থেকে ১৫ কিলোমিটারের জন্য সিজন টিকিটের দাম ৭৮০ টাকা।

প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, আপাতত ১২ কোচের দু’টি রেক দেওয়া হচ্ছে। পরে এসি লোকাল ট্রেন আরও বাড়ানো হবে কি না, তা এখনও জানায়নি রেল।

Card image cap

বড় পদক্ষেপের পথে রেল , বদলে যাচ্ছে বিধাননগর-দমদম স্টেশনের চেহারা

ভিড় ভিড় আর ভিড়, সকাল হোক বা বিকাল, সর্বক্ষণই একই ছবি দুই স্টেশনে। বিধাননগর হোক বা দমদম, সারাদিনে প্রতি স্টেশনে প্রায় ২ লক্ষ যাত্রীর পা পড়ে এই স্টেশনে। এদিকে দুই স্টেশনেই ছড়িয়ে ছটিয়ে রয়েছে অসংখ্য দোকান। ফলে অফিসের ব্য়স্ত সময় হোক বা দিনের অন্যান্য সময় ব্যাপক সমস্যায় পড়তে হয় যাত্রীদের। এবার সপ্তাখানেকের মধ্যেই ভোলবদল হতে চলেছে দুই স্টেশনের। বড় সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে রেল। দুই স্টেশনই আগামী মাসের মধ্যে রেলের মানচিত্রে এক্কেবারে ‘বিক্রেতামুক্ত’ স্টেশন হিসাবে উঠে আসতে চলেছে দুই স্টেশন। সূত্রের খবর, সপ্তাহখানেকের মধ্যেই দুই স্টেশন থেকে তুলে দেওয়া হবে সব হকারদের। 

রেল সূত্রে খবর, প্রতিদিন যথাক্রমে ২২২ এবং ২১৬ জোড়া লোকাল ট্রেন দমদম এবং বিধাননগর স্টেশনে চলাচল করে। সাধারণ দিনে বিধাননগর স্টেশনে প্রায় ১.৭ লক্ষ যাত্রী যাতায়াত করেন। যার মধ্যে সকাল ও সন্ধ্যার ব্যস্ত সময়েই যাতায়াত করেন ১ লক্ষেরও বেশি যাত্রী। অন্যদিকে দমদম স্টেশনে প্রায় ১.৫ লক্ষ যাত্রীর সমাগম হয় প্রত্যহই। 

তাই ভিড় নিয়ন্ত্রণেই এবার বড় পদক্ষেপের পথে রেল। ব্যস্ত সময়ে যাতে পদপিষ্টের মতো ঘটনা না ঘটে সে কারণেই সব দোকাল তুলে স্টেশন ফাঁকা করতে চাইছে রেল। আগামী সপ্তাহের মধ্যেই কাজ শুরু হয়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। 

শুধু স্টেশন ফাঁকা করাই নয়, স্টেশনের সামগ্রিক পরিকাঠামোর ক্ষেত্রেও বেশ কিছু বদল আনা হতে পারে বলে খবর। ট্রেনের সময়সূচি, প্ল্যাটফর্ম পরিবর্তন ইত্যাদি সম্পর্কে যাত্রীদের অবহিত করার জন্য ট্রেন ইনফর্মেশন বোর্ড, পাবলিক অ্যাড্রেস সিস্টেমের মাধ্যমে সামগ্রিক অ্য়ানাউন্সমেন্ট সিস্টেমকে ঢেলে সাজাতে চাইছে রেল। দমদমের আরপিএফ ব্যারাকের কাছে নতুন টিকিট বুকিং অফিস চালু করার কথা ভাবা হচ্ছে বলে খবর।

Card image cap

অনশনে চাকরিহারাদের ভাঙছে শরীর, বিগড়োচ্ছে সোডিয়াম

অনশনে চাকরিহারাদের ভাঙছে শরীর, বিগড়োচ্ছে সোডিয়াম-পটাশিয়াম লেভেল! হাসপাতালে তড়িঘড়ি

ব্লাড সুগার লেভেল কমে গিয়েছে চিন্ময় মন্ডল। বাকিদেরও শারীরিক অবস্থা ধীরে ধীরে খারাপ হচ্ছে। ইতিমধ্যে মাসল ক্রাম্প শুরু হয়েছে অনশনকারীদের। 

অবিলম্বে যোগ্যদের তালিকা প্রকাশ-সহ পাঁচ দফা দাবিতে বৃহস্পতিবার রাত থেকে বিকাশ ভবনের  বিপরীতে যোগ্য শিক্ষকদের তৈরি মঞ্চে আমরণ অনশনে বসেছিলেন ১০ জন চাকরিহারা যোগ্য শিক্ষক । টানা ৪৮ ঘণ্টা ধরে অনশন করছেন তাঁরা। শনিবার রাতে অনশন মঞ্চে আসেন মেডিকেল সার্ভিস সেন্টারের চিকিৎসকরা। তাঁরা অনশনরত শিক্ষকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করার পাশাপাশি অনশন প্রত্যাহার করার জন্য তাঁদের অনুরোধও করেন।
অনশনরত ১০ জন প্রতিনিধির মধ্যে একজনের শারীরিক অবস্থার অবনতি দেখা দিয়েছে। অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তড়িঘড়ি আরজি কর  মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করা হল বলরাম বিশ্বাস নামে এক শিক্ষককে।
যদিও অনশনরত চাকরিহারা শিক্ষকরা নিজেদের দাবিতে অনড়। তাঁদের বক্তব্য, এভাবে হকের চাকরি কেড়ে নিতে দেব না। অবিলম্বে যোগ্য শিক্ষকদের তালিকা প্রকাশ করতে হবে। সরকার যতক্ষণ না স্কুলে ফেরানোর ব্যবস্থা করবে ততক্ষণ এভাবেই তাঁরা আমরণ অনশন চালিয়ে যাবেন বলেও জানিয়ে দেন।
অবিলম্বে যোগ্যদের তালিকা প্রকাশ-সহ পাঁচ দফা দাবিতে বৃহস্পতিবার রাত থেকে বিকাশ ভবনের  বিপরীতে যোগ্য শিক্ষকদের তৈরি মঞ্চে  আমরণ অনশনে  বসেছেন ১০ জন চাকরিহারা যোগ্য শিক্ষক । তাঁদেরই একজন এই বলরাম।
বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া অনশন তিন দিনে পড়েছে । শনিবার রাতে অনশন মঞ্চে আসেন মেডিকেল সার্ভিস সেন্টারের চিকিৎসকরা। তাঁরা অনশনরত শিক্ষকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করার পাশাপাশি অনশন প্রত্যাহার করার জন্য তাঁদের অনুরোধও করেন।
যদিও অনশনরত চাকরিহারা শিক্ষকরা নিজেদের দাবিতে অনড়। তাঁদের বক্তব্য, এভাবে হকের চাকরি কেড়ে নিতে দেব না। অবিলম্বে যোগ্য শিক্ষকদের তালিকা প্রকাশ করতে হবে। সরকার যতক্ষণ না স্কুলে ফেরানোর ব্যবস্থা করবে ততক্ষণ এভাবেই তাঁরা আমরণ অনশন চালিয়ে যাবেন বলেও জানিয়ে দেন।
নিয়োগে দুর্নীতির  অভিযোগে ২০১৬ সালের গোটা প্যালেনটাই বাতিল করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। যার জেরে চাকরিহারা হয়েছেন প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী। যোগ্যদের তালিকা প্রকাশের দাবিতে মে মাসের শুরু থেকে সল্টলেকে বিকাশ ভবনের সামনে অবস্থান বিক্ষোভে বসেছিলেন চাকরিহারারা। এখনও সেই আন্দোলন চলছে।
 ব্লাড সুগার লেভেল কমে গিয়েছে চিন্ময় মন্ডল। বাকিদেরও শারীরিক অবস্থা ধীরে ধীরে খারাপ হচ্ছে। ইতিমধ্যে মাসল ক্রাম্প শুরু হয়েছে অনশনকারীদের। যার যার ফলে, মেডিকেল চেকআপ করে দেখা গিয়েছে উঠে দাঁড়ালেই যেকোনো সময় অঘটন করতে পারে। সোডিয়াম পটাশিয়াম এর অভাব দেখা দিচ্ছে প্রত্যেকের।

Card image cap

আজকের রাশিফল

মেষ- আপনি সিনিয়র ও মেন্টরদের সঙ্গ পাবেন যারা আপনার কাজকে সমর্থন করবে। দায়িত্ব পালন করার আপনার ক্ষমতা সবাই প্রশংসা করবে, এবং আত্মবিশ্বাসের মাধ্যমে আপনি চ্যালেঞ্জগুলো সুনিপুণভাবে মোকাবিলা করতে পারবেন। 

বৃষ- ভাগ্যের শক্তিশালী সহায়তা আপনার পাশে থাকবে, যা সব দিক থেকে শুভ পরিস্থিতি বজায় রাখতে সাহায্য করবে। আপনার আত্মবিশ্বাস মনকে উন্নত করবে এবং আপনি সম্মানের সঙ্গে চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে পারবেন। 

মিথুন- ব্যক্তিগত কাজগুলোতে কিছু বিলম্ব বা বাধা আসতে পারে, তাই নতুন চুক্তি করার সময় সতর্ক থাকুন। ব্যবসায়িক অংশীদাররা সহযোগিতাপূর্ণ থাকবেন, এবং কাজ সংক্রান্ত আলোচনায় আপনি সক্রিয় ও ভালোভাবে অবগত থাকুন। শৃঙ্খলা ও স্পষ্টতার মাধ্যমে আত্মবিশ্বাস বাড়ান।

কর্কট- বন্ধু ও সহকর্মীদের উপর বিশ্বাস রাখুন এবং অভিজ্ঞদের সঙ্গে সংযোগ বজায় রাখুন, যেন প্রয়োজনমতো দিকনির্দেশনা পেতে পারেন। তবে, নতুন মানুষের সঙ্গে দেখা বা কোনো চুক্তিতে যাওয়ার সময় সতর্ক থাকুন—সব ধরনের লেনদেনে স্পষ্টতা খুব জরুরি। 

সিংহ- আজ সময় ব্যবস্থাপনা ও শৃঙ্খলার গুরুত্ব বেশি থাকবে। আপনার সৃজনশীলতা ও দক্ষতা পেশাগত কাজে উন্নতি আনতে সাহায্য করবে, আর কাজসংক্রান্ত বিষয়ে স্পষ্টতা ধীরে ধীরে বাড়বে। সহকর্মীদের কাছ থেকে, বিশেষ করে সেবামূলক কাজে, আপনি সহায়তা পেতে পারেন। 

কন্যা- ধ্যান বা যোগব্যায়ামের মতো সচেতনতা বৃদ্ধির অভ্যাস গ্রহণ করতে পারেন, যা আপনার জীবনযাত্রাকে আরও উন্নত করবে। ব্যক্তিগত আগ্রহে আপনি সক্রিয় থাকবেন এবং শিক্ষা বা প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত কাজে নিজেকে ব্যস্ত রাখবেন। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা বা দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য এটি একটি উপযুক্ত সময়।

তুলা- স্বার্থপরতা থেকে দূরে থাকুন এবং প্রতিটি বিষয় সম্মান ও মর্যাদার সঙ্গে সামলান। বয়োজ্যেষ্ঠদের প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান দেখান। ব্যক্তিগত কাজগুলো সুন্দরভাবে সম্পন্ন হবে, এবং অতিথি আসার ফলে ঘরে সুখ ও পজিটিভ পরিবেশ তৈরি হতে পারে।

বৃশ্চিক- ভাই-বোনদের সঙ্গে সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ঠ হবে এবং পরিবারে অর্থবহ সাক্ষাৎ হতে পারে। আলোচনার মাধ্যমে সফলতা আসবে এবং গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্কগুলোতে সামঞ্জস্য বজায় থাকবে। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে অগ্রগতি আশা করা যায়।

ধনু- পজিটিভ খবর আসবে, যা আনন্দ এবং লাভ বৃদ্ধির কারণ হবে। বাড়িতে উৎসব বা আনন্দঘন অনুষ্ঠান আয়োজনের পরিকল্পনা হতে পারে। আপনি পারিবারিক কাজে সক্রিয় থাকবেন এবং কোনো গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার অংশ হতে পারেন। আলোচনার ও কথাবার্তার ফলাফল হবে পজিটিভ। 

মকর- আপনি পরিকল্পনাগুলো ধাপে ধাপে ও বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে বাস্তবায়ন করবেন। আপনার কথা হবে কোমল ও ভদ্র। পেশাগত বিষয়ে সঠিক পরামর্শ এবং কাছের মানুষদের সহায়তায় ভালো সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো আপনি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে সহজেই প্রকাশ করতে পারবেন।

কুম্ভ- সাবধানে ও ধৈর্যের সঙ্গে ধীরে ধীরে এগিয়ে যান এবং সব ধরনের আর্থিক বিষয়ে সতর্ক থাকুন। টাকার বিষয়ে ভুল করা থেকে বিরত থাকুন এবং দায়িত্বগুলোকে হালকাভাবে নেবেন না। ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও আত্মীয়দের সহযোগিতা উপকারে আসবে, তবে আইনি বা প্রশাসনিক বিষয়ে সবসময় সতর্ক থাকুন। 

মিন- সব বিষয়কে সৌজন্য ও ভদ্রতার সঙ্গে মোকাবিলা করুন। লক্ষ্য পূরণের দিকে মনোযোগ আরও দৃঢ় হবে, যার ফলে লাভ ও প্রভাব—দুটোই বাড়বে। নতুন চুক্তি নিয়ে কাজ করার সময় শান্ত থাকুন। বিভিন্ন কাজে গতি আসবে এবং বন্ধু-বান্ধবরা সহায়ক হবে।

Card image cap

বোরিভালির বাড়ি বিক্রি করে দিলেন অক্ষয়

ফিল্মি কেরিয়ারে হিটের খরা কিছুতেই কাটছে না অক্ষয় কুমারের। কেরিয়ারে বেশ দুঃসময়ের মধ্যে দিয়েই যাচ্ছেন অক্ষয় কুমার। গত চার বছরে হিটের মুখ পর্যন্ত দেখেননি! একের পর এক সিনেমা ফ্লপ। ‘বেল বটম’, ‘বচ্চন পাণ্ডে’, ‘পৃথ্বীরাজ, ‘রক্ষাবন্ধন’, ‘রামসেতু’, ‘মিশন রানিগঞ্জ’ থেকে ‘বড়ে মিঞা ছোটে মিঞা’ ফ্লপের তালিকা অনেক লম্বা। শুক্রবারই মুক্তিপ্রাপ্ত খিলাড়ির ‘স্কাই ফোর্স’-এর পয়লা দিনের ব্যবসার গ্রাফ যদিও আশা জাগাচ্ছে, তবে এসবের মাঝেই শোনা গেল বোরিভালির সাধের বাড়ি বিক্রি করে দিলেন অক্ষয় কুমার।বলিউড মাধ্যম সূত্রে খবর, ওবেরয় রিয়ালিটি সংস্থার নির্মিত স্কাই সিটিতে অক্ষয়ের একটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট ছিল। সেই ডুপ্লেক্স অ্যাপার্টমেন্টে তিনটি ঘর, স্টুডিও-সহ চোখধাঁধানো অন্দরসজ্জা। ২০১৭ সালে ২.৩৮ কোটি টাকায় সেই ফ্ল্যাটটি কিনেছিলেন অক্ষয়। স্বাভাবিকভাবেই সেই স্থাবর সম্পত্তির দাম বর্তমানে বেড়েছে। সূত্রের খবর, দিন তিনেক আগে ২১ জানুয়ারি ‘স্কাই ফোর্স’ মুক্তির প্রাক্কালেই পূর্ব বোরিভালির সেই বিলাসবহুল ফ্ল্যাট চড়া দামে বিক্রি করে দিয়েছেন অভিনেতা। প্রায় আড়াই কোটি টাকা দিয়ে কেনা অ্যাপার্টমেন্ট বিক্রি করলেন ৪.২৫ কোটি টাকায়। উল্লেখ্য, বক্স অফিসে কিছুতেই ম্যাজিক দেখাতে পারছেন না খিলাড়ি! যে অক্ষয়ের হাত ধরে একের পর এক ব্লকবাস্টার দেখেছে বলিউড, সেই অক্ষয়ের ছবি থেকে মুখ ফিরিয়েছে দর্শকরাও। সমস্যা কোথায় অভিনয় না কন্টেন্ট? প্রশ্ন উঠেছে বারবার। এর আগে একটানা ১৬টি ফ্লপের মুখ দেখেছিলেন তিনি, সেই সংখ্যা যদিও এবার ছুঁতে পারেননি তবে হিটের খরা থাকা সত্ত্বেও তাঁর ঝুলিতে কিন্তু সিনেমার জোয়ার। পাইপলাইনে একের পর এক ছবি রয়েছে। তবুও কেন বোরিভালির বাড়ি বিক্রি করলেন খিলাড়ি?প্রসঙ্গত, জুহুতে অক্ষয়-টুইঙ্কলের যে বাংলো রয়েছে, সেটা যেন আস্ত একটা উদ্যান। সমুদ্রমুখী সেই বাংলো সযত্নে সাজিয়েছেন তাঁরা। এছাড়াও গোয়াতে পর্তুগিজ স্টাইলের একটি ভিলা রয়েছে তারকাদম্পতির। মাঝেমধ্যে সেখানে গিয়েই দুই সন্তান আরব, নীতারাকে নিয়ে সময় কাটান অক্ষয়-টুইঙ্কল। এছাড়াও কানাডাতে নাকি বিপুল সম্পত্তি রয়েছে খিলাড়ির। শোনা যায়, টরন্টোর পাহাড়ি এলাকায় সুবিশাল একটা জমি কিনে বিলাসবহুল একাধিক বাংলোও বানিয়ে ফেলেছেন বলিউড তারকা।

YOU MAY ALSO LIKE:

Card image cap

দুর্ঘটনার আগেই বিস্ফোরণের শব্দ!

উত্তরপ্রদেশের গোন্ডায় ডিব্রুগড় এক্সপ্রেসে ভয়াবহ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে অন্তত ২ জনের। আহত বহু। চলছে উদ্ধারকাজ। এই পরিস্থিতিতে দুর্ঘটনাগ্রস্ত ট্রেনটির লোকো পাইলট দাবি করলেন, তিনি দুর্ঘটনার আগে বিস্ফোরণের আওয়াজ শুনতে পেয়েছেন।

রেল সূত্রে জানা যাচ্ছে ওই লোকো পাইলটের নাম ত্রিভুবন। এহেন দাবি সামনে আসতেই নড়েচড়ে বসেছে রেল। দুর্ঘটনার পিছনে কোনও রকম নাশকতামূলক ষড়যন্ত্র রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এদিকে কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে দুর্ঘটনার জন্য কাঠগড়ায় তুলেছেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে । এক্স হ্যান্ডলে তিনি লিখেছেন, ‘উত্তরপ্রদেশে চণ্ডীগড়-ডিব্রুগড় এক্সপ্রেসের লাইনচ্যুত হওয়া আবারও প্রমাণ করে দিল মোদি সরকার কীভাবে রেল নিরাপত্তাকে বিপন্ন করে তুলেছে। শোকাহতদের পরিবারের প্রতি আমাদের গভীর সমবেদনা এবং আহতদের প্রতি আমাদের উদ্বেগ ও প্রার্থনা রয়েছে।’ আর তার পরই তিনি কটাক্ষ করেছেন মোদি-অশ্বিনীকে। তাঁর খোঁচা, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও রেলমন্ত্রী আত্মপ্রচারের কোনও সুযোগই ছাড়েন না। ওঁদের উচিত ভারতীয় রেলের এই দুর্দশার দায়স্বীকার করা।’

Card image cap

রবি যোগের প্রভাবে উন্নতির পথে এগোবে ৬ রাশি

চন্দ্র আজ বৃহস্পতির রাশি ধনুতে ভ্রমণ করবে। অন্য দিকে শুক্রের রাশি বৃষতে জুটি বেঁধেছে বৃহস্পতি ও মঙ্গল, যার ফলে গুরু মঙ্গল যোগ তৈরি হয়েছে। এ ছাড়াও এদিন রবি যোগ, এন্দ্র যোগ ও মূল নক্ষত্রের শুভ সংযোগ থাকবে। আজকের গ্রহ নক্ষত্রের শুভ সংযোগের কারণে বেশ কিছু রাশির জাতকরা লাভান্বিত হবেন। সিদ্ধান্ত গ্রহণ ক্ষমতা তাঁদের মুনাফা অর্জনের দিকে এগিয়ে দেবে। পাশাপাশি অনটন দূর হবে এই রাশির জাতকদের। আজকের দিনটি আপনার কেমন কাটবে, তা জেনে নিন।


মেষ রাশির জাতকরা কোনও ব্যাঙ্ক, ব্যক্তি বা সংস্থার কাছ থেকে ঋণ নেওয়ার পরিকল্পনা করে থাকলে তা এড়িয়ে যান, কারণ ঋণের টাকা শোধ করা কঠিন হয়ে পড়বে। জীবনসঙ্গীর সহযোগিতা লাভ করবেন। পরিবারে মান-সম্মান পাবেন। আজ রাতে পরিবারে কোনও শুভ অনুষ্ঠান আয়োজিত হবে। ছাত্রছাত্রীদের নিজের পড়াশোনায় মনোনিবেশ করতে হবে, তখনই সাফল্য লাভ সম্ভব।



ভাগ্য ৮৩ শতাংশ ক্ষেত্রে আপনার সাহায্য করবে। বজরংবলীকে সিঁদূর নিবেদন করুন।

বৃষ রাশির জাতকদের অধিক দৌড়ঝাপ করতে হবে। ব্যবসায় উন্নতির জন্য নতুন সাধন প্রয়োগ করবেন। নিজের সিদ্ধান্তগ্রহণ ক্ষমতার সদ্ব্যবহার করবেন। দীর্ঘদিন ধরে আটকে থাকা কাজ এবার পুরো হতে পারে। খোলা মনে লেনদেন করুন, এর দ্বারা ভবিষ্যতে লাভান্বিত হবেন। সন্ধ্যাবেলা জীবনসঙ্গীর সঙ্গে ঘুরতে যেতে পারেন। কোনও উপহার কিনতে পারেন।



৯৩ শতাংশ ক্ষেত্রে ভাগ্যের সঙ্গ পাবেন। অশ্বত্থ গাছের তলায় প্রদীপ প্রজ্জ্বলিত করুন।

মিথুন রাশির জাতকরা অর্থের অপচয় করবেন না, তা না-হলে অর্থাভাব দেখা দিতে পারে। সন্তানের তরফে সুসংবাদ পাবেন। ভাইয়ের স্বাস্থ্যের বিষয়ে চিন্তিত থাকবেন। সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত সময় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কাটাবেন।

ভাগ্য ৬৯ শতাংশ ক্ষেত্রে আপনার সাহায্য করবে। কৃষ্ণকে মাখন-মিশ্রীর ভোগ নিবেদন করুন।

কর্কট রাশির জাতকরা কর্মক্ষেত্রে যে পরিশ্রম করেছেন, তার দ্বারা লাভান্বিত হবেন। সন্তানের প্রতি বিশ্বাস দৃঢ় হবে। মায়ের কাছ থেকে ভালোবাসা পাবেন। সুখ-সুবিধায় অর্থ ব্য়য় করতে পারেন। পরিবারের সদস্যরা চিন্তিত হবেন। মা-বাবার স্বাস্থ্যের যত্ন নিন। ছাত্রছাত্রীরা গুরুজনদের আশীর্বাদ পাবেন।

আজ ৮১ শতাংশ ক্ষেত্রে ভাগ্যের সঙ্গ পাবেন। প্রথম রুটি গোরুকে খাওয়ান।

সিংহ রাশির জাতকদের শ্বশুরবাড়ির সদস্যদের সঙ্গে বিবাদ হতে পারে। বাণী নিয়ন্ত্রণে রাখুন, তা না-হলে সম্পর্কে তিক্ততা আসতে পারে। বন্ধুদের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত সমস্যার সমাধান পেতে পারেন। কোনও বন্ধুর সাহায্য পেতে পারেন। কোনও বিবাদ চললে তা সমাপ্ত হবে। আর্থিক পরিস্থিতির কারণে চিন্তিত থাকবেন।

৯৩ শতাংশ ক্ষেত্রে ভাগ্য আপনাদের পক্ষে। যোগ প্রাণায়াম অভ্যাস করুন।

কন্যা রাশির জাতকদের ব্যবসার কারণে যাত্রা করতে হবে, এর দ্বারা লাভ সম্ভব। চাকরিতে নিজের শত্রুদের থেকে সতর্ক থাকুন, তা না-হলে তাঁরা আপনার বিরুদ্ধে বড়সড় ষড়যন্ত্র করতে পারেন। আইনি বিবাদের সমাধান সম্ভব। ঘরোয়া জিনিস কেনাকাটা করতে পারেন এই রাশির জাতকরা। সামাজিক ও ধর্মীয় কাজে রুচি বাড়বে।

ভাগ্য ৯৯ শতাংশ ক্ষেত্রে আপনার সঙ্গ দেবে। অসহায় ব্যক্তিকে চাল দান করুন।

তুলা রাশির জাতকদের পরিবারে শুভ অনুষ্ঠান আয়োজিত হতে পারে, যেখানে পরিবারের সমস্ত সদস্যরা ব্যস্ত থাকবেন। কোনও কাজে অর্থ লগ্নির পরিকল্পনা করে থাকলে আজকের দিনটি ভালো। আপনার অধিকার ও সম্পত্তি বৃদ্ধি হবে। ছাত্রছাত্রীদের খাতা-বইয়ের প্রয়োজন হবে। জীবনসঙ্গীর সঙ্গে কথা কাটাকাটি হতে পারে, কিন্তু তাঁদের রাগ ভাঙানোর চেষ্টা করুন। রোজগারের সন্ধানে থাকলে সফল হবেন।

ভাগ্য ৭৯ শতাংশ ক্ষেত্রে আপনার সঙ্গ দেবে। শিব জপ মালা পাঠ করুন।

বৃশ্চিক রাশির জাতকরা কোনও সমস্যার কারণে চিন্তিত থাকবেন। ব্যবসায়িক কাজে সাফল্য লাভ সম্ভব। পরিবারে কথা কাটাকাটি সম্ভব, ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে, তা না-হলে সম্পর্কে বিভেদ সৃষ্টি হতে পারে। সন্ধ্যা পর্যন্ত পরিবারের বয়স্ক সদস্যের পরামর্শে পারিবারিক কলহ সমাপ্ত হবে। চাকরিজীবী জাতকদের পদোন্নতির প্রবল যোগ রয়েছে। সন্ধ্যাবেলা পরিবারের ছোট সদস্যদের সঙ্গে খেলাধুলোয় সময় কাটাবেন।

আজ ৯১ শতাংশ ক্ষেত্রে ভাগ্য আপনার সহায় হবে। তুলসী গাছে নিয়মিত জল নিবেদন করুন।

ধনু রাশির জাতকদের মধ্যে জ্ঞান ও দানের ইচ্ছা বিকশিত হবে। সামাজিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন। আর্থিক পরিস্থিতি মজবুত হবে। পেটের বিকার হতে পারে, তাই সতর্ক থাকুন। খাওয়া-দাওয়ায় সংযত হন। আলস্য ত্যাগ করে অগ্রসর হতে হবে। কাজে সাফল্য অর্জন করবেন। জীবনসঙ্গীর সহযোগিতা পাবেন এই রাশির জাতকরা।

ভাগ্য ৭৬ শতাংশ ক্ষেত্রে আপনার পক্ষে। লক্ষ্মীকে পায়েসের ভোগ নিবেদন করুন।

মকর রাশির জাতকদের নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে কিছু ব্যয় বহন করতে হবে। শ্বশুরবাড়ির তরফে সম্মান পাবেন। ব্যবসায় মনোনিবেশ করবেন। আটকে থাকা কাজ সম্পন্ন হবে। কোনও নতুন কাজে লগ্নি করলে ভবিষ্যতে লাভান্বিত হবেন। দুপুর নাগাদ জীবনসঙ্গীর স্বাস্থ্য দুর্বল হতে পারে, এর জন্য দৌড়ঝাপ করতে হবে। সন্তানের সহযোগিতা পাবেন।

ভাগ্য আজ ৮৮ শতাংশ ক্ষেত্রে আপনার সঙ্গে থাকবে। দরিদ্র ও বরিষ্ঠদের আশীর্বাদ গ্রহণ করুন।

কুম্ভ রাশির জাতকরা বুদ্ধি ও বিচক্ষণতার দ্বারা চিন্তাভাবনা করবেন। সীমিত প্রয়োজনয়ীতা অনুযায়ী অর্থ ব্যয় করবেন এই রাশির জাতকরা। তা না-হলে আর্থিক সংকট দেখা দিতে পারে। পরিবারের সদস্যরা আপনার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারেন, তাই সতর্ক থাকুন। যাত্রা করতে পারেন। স্বাস্থ্যের যত্ন নিন, তখনই কাজ সম্পন্ন করতে পারবেন।



ভাগ্য ৬৩ শতাংশ ক্ষেত্রে আপনার সাহায্য করবে। গণেশকে লাড্ডুর ভোগ নিবেদন করুন।

মীন রাশির পিতা ও পুত্রের মধ্যে কোনও বিবাদ চলতে থাকলে তা সমাপ্ত হবে। পরিবারের সদস্যদের মনের মধ্যে সন্তুষ্টি থাকবে। পরিবার ও বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে হাসিঠাট্টা করে সময় কাটাবেন। আপনার হাসিখুশি স্বভাবের কারণে সকলে আপনার সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে চাইবেন।

আজ ৭১ শতাংশ ক্ষেত্রে ভাগ্য আপনার সহায় হবে। অশ্বত্থ গাছে দুধ মিশ্রিত জল নিবেদন করুন।

Card image cap

দুর্ঘটনার কবলে ডিব্রুগড় এক্সপ্রেস

রেল যাত্রার বিভীষিকা কাটার নাম নেই। এবার উত্তরপ্রদেশের গোন্ডায় ডিব্রুগড় এক্সপ্রেসে ভয়াবহ দুর্ঘটনা। লাইনচ্যুত চণ্ডীগড় থেকে ডিব্রুগড়গামী ট্রেনটির ১০ থেকে ১২টি কামরা। মৃত্যু হয়েছে ৪ জন যাত্রীর। আহত বহু। মৃতের সংখ্যা বাড়বে বলেই মনে করা হচ্ছে। শুরু হয়েছে উদ্ধারকাজ।১৭ জুন উত্তরবঙ্গের চটেরহাট এবং রাঙাপানি স্টেশনের মাঝে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস। ওই দুর্ঘটনায় কাঞ্চনজঙ্ঘার গার্ড এবং মালগাড়ির চালক-সহ মোট ১০ জনের মৃত্যু হয়। আহত হন প্রায় ৫০ জন। সেই বিভীষিকা ভোলার আগেই দুর্ঘটনাগ্রস্ত হল ডিব্রুগড় এক্সপ্রেস। প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, চণ্ডীগড় থেকে ডিব্রুগড় যাচ্ছিল ট্রেনটি। মাঝপথে উত্তরপ্রদেশের গোন্ডায় ঝুলাহি স্টেশনের কাছে এক্সপ্রেস ট্রেনটির ১০-১২টি কামরা লাইনচ্যুত হয়। এর মধ্যে ৩টি কামরা সম্পূর্ণভাবে উলটে যায়। এর ফলে মৃত্যু হয়েছে ৪ জন যাত্রীর। আহত বহু। মৃতের সংখ্যা বাড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। শুরু হয়েছে উদ্ধারকাজ। জুনের পর জুলাই মাসে ফের দুর্ঘটনায় রেলের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ উঠেছে। দুর্ঘটনার কারণ এখনও স্পষ্ট নয়।
ডিব্রুগড় এক্সপ্রেসে দুর্ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা।অসম সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, গোন্ডার দুর্ঘটনার উপরে নজর রাখছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী। দুর্ঘটনাস্থলের প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে কর্তৃপক্ষ। উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। উত্তরপ্রদেশ সরকারের তরফে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, জেলার আধিকারিকদের দ্রুত উদ্ধারকাজের জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ১৫টি অ্যাম্বুলেন্স এবং ৪০ সদস্যের মেডিক্যাল টিমকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। এদিকে যাত্রীদের সুবিধার্থে রেলের তরফে বেশ কিছু হেল্পলাইন নম্বর প্রকাশ করা হয়েছে।

Card image cap

দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে কাঁপানো বৃষ্টি কবে থেকে?

 ব্রেক কষেছে বর্ষা। শুরুটা হয়েছিল গতকাল অর্থাৎ বুধবার থেকে। বৃহস্পতিবারেও গোটা রাজ্যেই বৃষ্টির পরিমাণ কমই থাকবে। তবে এরই মধ্যে বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ তৈরির প্রবল সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। আগামিকাল ১৯ জুলাই থেকেই ফের একবার বাংলায় আবহাওয়ার আমূল পরিবর্তন চোখে পড়তে পারে।


আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ তৈরির সব রকম পরিস্থিতি রয়েছে। এই নিম্নচাপের জেরেই ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে একাধিক জেলায়।

দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়ার খবর

আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী শনিবার থেকে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টি শুরু হতে পারে। এই পর্বে শনিবার থেকে সোমবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের অধিকাংশ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। আগামিকাল অর্থাৎ শুক্রবার পূর্ব মেদিনীপুর এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। কাল দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাগুলিতেও বৃষ্টি চলবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস।

একইভাবে আগামী শনিবার দুই মেদিনীপুর, দুই ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি ও কলকাতা শহরে ভারী বৃষ্টি হতে পারে।

কেমন থাকবে ২১ জুলাইয়ের আবহাওয়া?

আগামী রবিবার একুশে জুলাই। তৃণমূলের শহিদ সভা হবে কলকাতায়। ওই দিনও কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের অধিকাংশ জেলায় ভালোমতো বৃষ্টি চলবে।

কলকাতার ওয়েদার আপডেট

বৃহস্পতিবার শহর কলকাতায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে আগামিকাল অর্থাৎ শুক্রবার থেকে কলকাতা শহরে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়তে পারে। বৃষ্টির হাত ধরে সাময়িকভাবে কমতে পারে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তিও।

উত্তরবঙ্গের আবহাওয়ার খবর

বৃহস্পতিবার উত্তরবঙ্গে কমবে বৃষ্টির পরিমাণ। কয়েকটি জেলায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। দক্ষিণবঙ্গের মতোই আগামী শনিবার থেকে উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়তে শুরু করবে। ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে কালিম্পং এবং জলপাইগুড়ি জেলায়।


Card image cap

সত্যিই কি গর্ভবতী দেবলীনা?

সম্প্রতি টেলিভিশনের 'গোপী বহু'-র বিষয়ে একটি খবর প্রকাশ্যে এসেছে। যেখানে খবর তিনি গর্ভবতী। দেবলীনা ভট্টাচার্যের কিছু ছবিও সেই সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছিল, যা দেখে সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকেই অভিনেত্রীকে গর্ভবতী বলে মনে করেছিলেন। ভক্তেরা তাঁর বেবি বাম্পের জন্য ওজন বেড়ে গিয়েছে বলেও জানা গিয়েছে। যদিও, অভিনেত্রী পরে ভক্তদের জানিয়েছিলেন এইরকম কিছুই নয়। তবে এখন তিনি অবশেষে সকলকে সুখবর দিয়েছেন। অভিনেত্রী দেবলীনা ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, তিনি এখন গর্ভবতী।


বিয়ের দেড় বছর পর মা হতে চলেছেন দেবলীনা। শীঘ্রই ছোট শিশুর হাসি শোনা যাবে অভিনেত্রীর ঘরে। তবে, অভিনেত্রী এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁর প্রথম গর্ভাবস্থা ঘোষণা করেননি। তবে খুব শীঘ্রই দেবলীনা ভট্টাচার্য নিজেই গোটা বিশ্বকে এই সুখবর জানাতে পারেন বলে জানা গিয়েছে। অনেকেরই মনে প্রশ্ন জাগতে পারে দেবলীনা ভট্টাচার্য কেন তাঁর গর্ভাবস্থার কথা ঘোষণা করেননি। তাহলে কেন তাঁর গর্ভধারণের দাবি করা হচ্ছে? মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, দেবলীনা ভট্টাচার্য বর্তমানে গর্ভবতী।


অভিনেত্রীর ঘনিষ্ঠ কেউ তাঁর গর্ভাবস্থার কথা মিডিয়াকে জানিয়েছেন। এক ব্যক্তি বলেছেন, দেবলীনা এখনই তাঁর গর্ভাবস্থার কথা বিশ্বের কাছে ঘোষণা করতে চান না। এছাড়াও, অভিনেত্রীর ঘনিষ্ঠ কেউ কেউ জানিয়েছেন, তিনি এই সত্যটি চিরকালের জন্য সবার কাছ থেকে লুকিয়ে রাখতে চান বা তিনি এই খবরটি কখনওই প্রকাশ করতে চান না। কিন্তু, এখন কেন তিনি এই সুখবরটি লুকিয়ে রাখছেন তাও প্রকাশ্যে এসেছে। গর্ভাবস্থার খবর গোপন করার পিছনে অনেক কারণ থাকতে পারে। এটা সম্ভব যে অভিনেত্রী তাঁর ভক্তদের চমকে দিতে চান বা তিনি ডাক্তারের পরামর্শের কারণে নীরবতা বজায় রেখেছেন।


এমনটাও হতে পারে দেবলীনা কোনও সংস্কারের কারণে এই খবরটি গোপন রেখেছেন, যাতে কেউ এই বিষয়টা নিয়ে তেমন আলোচনা না করে। এগুলো শুধুই অনুমান, আসল সত্যিটা জানিয়েছেন অভিনেত্রীর ঘনিষ্ঠ কেউ। সেই ব্যক্তি বলেছেন, যে দেবলীনা শুধু সঠিক সময়ের জন্য অপেক্ষা করছেন এবং যখন তিনি অনুভব করবেন যে সঠিক সময় এসেছে, তখন তিনি সবাইকে জানাবেন। এর পিছনে কারণ হিসেবে বলা হয়েছে যে তিনি তাঁর ব্যক্তিগত জীবন গোপন রাখতে চান এবং লাইমলাইট এড়াতে তাঁর গর্ভাবস্থা লুকোচ্ছেন। যদিও এই খবরে অভিনেত্রী এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া জানাননি। তাই দেবলীনা ভট্টাচার্য যে গর্ভবতী, সেকথা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।


Card image cap

নতুন ফৌজদারি আইন পর্যালোচনা করবে মমতার সরকার

পশ্চিমবঙ্গ সরকার এবার ফৌজদারি আইন নিয়ে পর্যালোচনা করবে। এজন্য রাজ্য সরকার সাত সদস্য়ের কমিটি তৈরি করেছে। তার মধ্যে কলকাতা হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতিও রয়েছেন। তাঁরাই এই নতুন ক্রিমিনাল ল পর্যালোচনা করবেন। আগামী তিন সপ্তাহের মধ্য়ে এনিয়ে রিপোর্ট জমা দেওয়া হবে। 


সেই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে ভারতীয় ন্যায় সংহিতা ২০২৩ ভারতীয় ন্যায় সুরক্ষা সংহিতা ২০২৩, ভারতীয় সুরক্ষা অধিনিয়ম ২০২৩ নিয়ে পর্যালোচনা করা হবে।


এনিয়ে নির্দিষ্ট কমিটি তৈরি করা হয়েছে। 


কারা রয়েছেন সেই কমিটিতে? 


সেই কমিটিতে প্রাক্তন বিচারপতি অসীম কুমার রায়, আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক, মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, অ্যাডভোকেট জেনারেল, রাজ্য়ের পক্ষে সিনিয়র স্ট্যান্ডিং কাউন্সেল শ্রী সঞ্জয় বসু, রাজ্য পুলিশের ডিজি ও কলকাতার পুলিশ কমিশনার। এই সাতজনকে নিয়ে কমিটি তৈরি করা হয়েছে। 


তাঁরা এই নতুন আইন নিয়ে পর্যালোচনা করবেন। এরপর তাঁরা বিভিন্ন দিক খতিয়ে দেখবেন। তারপর তাঁরা এনিয়ে রিপোর্ট তৈরি করবেন। সেটা জমা দেওয়া হবে রাজ্য সরকারের কাছে। তাঁরা শিক্ষাবিদ, আইনজীবী, গবেষক সহ অন্যান্য লিগাল এক্সপার্টদের নিয়োগ করতে পারেন। তাঁরা এই কমিটিকে সহায়তা করতে পারেন। এমনকী এই কমিটি প্রয়োজনে পাবলিকের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় মতামতও নিতে পারে। 


প্রসঙ্গত এর আগে বাংলার মুখ্য়মন্ত্রী ভারতীয় ন্যায় সংহিতা নিয়ে পর্যালোচনা করার কথা জানিয়েছিল। সেই অনুসারে এবার তা নিয়ে পর্যালোচনা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। 


২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে ভারতীয় ন্যায় সংহিতা, ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা এবং ভারতীয় সাক্ষ্য সংহিতার বিল পাশ করা হয়েছিল। ভারতীয় ন্যায় ( দ্বিতীয়) সংহিতা, ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা( দ্বিতীয়) সংহিতা, ও ভারতীয় সাক্ষ্য(দ্বিতীয়) বিল পাশ করা হল সংসদে। আর এই তিন বিল পাশ হওয়ার জেরে কার্যত উচ্ছসিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।


এক্স হ্যান্ডেলে এই ফৌজদারি আইন পাশ নিয়ে উচ্ছাস প্রকাশ করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি লিখেছিলেন, ভারতীয় ন্যায় সংহিতা, ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা এবং ভারতীয় সাক্ষ্য অধিনিয়ম ২০২৩ আমাদের ইতিহাসের সন্ধিক্ষণে দাঁড় করিয়েছে। এই বিল ঔপনিবেশিক আইন ব্যবস্থার অবসান ঘটাচ্ছে। একটা নতুন যুগের সূচনা হচ্ছে।


মোদী জানিয়েছিলেন, এই বিল গরিব, প্রান্তিক মানুষদের সুরক্ষায় সহায়তা করবে। সেই সঙ্গেই মোদী জানিয়েছেন, এই বিল সংগঠিত অপরাধের বিরুদ্ধে কঠোরতম ব্যবস্থা নেবে। সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে কঠোরতম ব্যবস্থা নেবে এই বিল। সেই সঙ্গেই রাষ্ট্রদ্রোহিতা রোধে যে মান্ধাতার আমলের ব্যবস্থা ছিল তাকেও বিদায় জানাবে এই ব্যবস্থা।

Card image cap

শিক্ষকদের বেতন বাড়ান..,' সুপ্রিম কোর্টে জোর ধাক্কা খেল রাজ্য সরকার

বহুদিন থেকে সুপ্রিম কোর্টে ঝুলে রয়েছে বাংলার রাজ্য সরকারি কর্মীদের ডিএ মামলা। গত সোমবার চারমাস পর এই মামলার শুনানি হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি। যা নিয়ে কার্যত হতাশ হয়ে পড়েছেন আন্দোলনকারীদের অধিকাংশ। তবে এবার সর্বোচ্চ আদালতে জয় পেল শিক্ষকেরা।


শিক্ষকদের বেতন সংক্রান্ত মামলায় সুপ্রিম কোর্টে জোর ধাক্কা খেল রাজ্য সরকার। এর আগে কলকাতা হাইকোর্টের একক বেঞ্চ ও ডিভিশন বেঞ্চও শিক্ষকদের পক্ষেই রায় দিয়েছিল। তবে সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে ছোটে রাজ্য সরকার। তবে এবার সেখানেও সুরাহা হল না।


সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ, স্থায়ী শিক্ষকদের যে ন্যূনতম বেসিক পে প্রদান করা হয়, সেটা দিতে হবে উচ্চমাধ্যমিক স্তরে চুক্তিভিত্তিক শিক্ষকদেরও। ২০০২-২০০৩ সাল থেকে চুক্তির ভিত্তিতে এই সমস্ত শিক্ষকদের নিয়োগ শুরু হয়। এদিকে ২০১০ সালে এসে রাজ্যের তরফে জানানো হয় চুক্তিভিত্তিক শিক্ষকদেরও স্থায়ী শিক্ষকদের মতোই কাজ করতে হবে।


তবে একই কাজ করতে হলেও স্থায়ী শিক্ষকদের সাথে তাদের বেতনের ফারাক ছিল বিস্তর। তাদের বেতন বৃদ্ধি করে নি রাজ্য সরকার। সেই পরিস্থিতিতে স্থায়ী শিক্ষকদের মতো বেসিক পে-এর দাবি জানিয়ে শেষমেষ হাইকোর্টে মামলা করেছিলেন এই সকল চুক্তিভিত্তিক শিক্ষকেরা। এর আগে তাদের দাবিতে হাইকোর্ট দুবার শীলমোহর দিলেও রাজ্য সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল। এবার শীর্ষ আদালতও সেই একই রায় বহাল রাখল।

Card image cap

সোনারপুরের জামালের বিরুদ্ধে পদক্ষেপের পথে বনদপ্তর

ঠিক যেন সোনারপুরের শাহজাহান। ‘কুকীর্তি’ সামনে আসার পর থেকেই সাম্রাজ্য ছেড়ে ‘পলাতক’ জামাল। বুধবার তাঁর বিরুদ্ধে সোনারপুর থানায় দায়ের হয় নতুন অভিযোগ। জামালের বাড়ির সুইমিং পুলে কচ্ছপ পাওয়া গিয়েছে। তাই তাঁর বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ করছে বনদপ্তর।

এলাকায় জমিজমা কেনাবেচা বা দাম্পত্য কলহ কিংবা পারিবারিক সমস্যা সবকিছুরই সমাধান জামাল ছাড়া হয় না। সোনারপুর থানার পুলিশের সঙ্গেও তার ওঠাবসা রয়েছে বলে অভিযোগ এলাকার লোকজনের। এই ভয় দেখিয়েই এলাকায় দাপিয়ে বেড়াত জামাল। বাড়িতেই বসত সালিশি সভা। সেখানেই চলত বিচার। জামালই বিচারক! যারা তাঁর প্রস্তাবে রাজি হত না তাঁদের উপর অত্যাচার চালানো হত বলে অভিযোগ। ভুরি ভুরি অভিযোগ ওঠায় এখন জামালকে খুঁজছে সোনারপুর থানার পুলিশ।
স্থানীয় বাসিন্দারা কেউই জামালের আয়ের উৎস বলতে পারেননি। তবে একাংশের দাবি, জমি প্রোমোটিং, ফেরাজি জমি বিক্রি করা, বিচার পাইয়ে দেওয়ার নামে তোলাবাজি এবং জমি বিক্রি এসব করেই নাকি পেট চলে তাঁর। তবে প্রাসাদোপম বাড়ির মালিক জামাল। ভিতরে এলাহি ব্যাপার। গৃহস্থের বাড়ি নাকি রিসর্ট, তা বোঝা দায়। বাড়ির ভিতর ও বাইরে মিলিয়ে মোট ৫০ টি সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো রয়েছে। বাড়ির মধ্যে রয়েছে সুইমিং পুলে।
সেই সুইমিং পুলে আবার চড়ে বেড়াচ্ছে কচ্ছপ। বনদপ্তরের নিয়ম বলছে, কচ্ছপ রাখা বেআইনি। তা সত্ত্বেও জামাল সর্দার বাড়িতে কীভাবে কচ্ছপ রাখলেন, উঠছে প্রশ্ন। জামালের পোষ্য ঘোড়াও রয়েছে। তার দেখাশোনা করার জন্য রয়েছে আলাদা লোক। মাসিক ১০ হাজার টাকার বেতন পান তিনি। এছাড়া বাড়িতে কমপক্ষে ৬ জন পরিচারিকা রয়েছে তাঁর। সোনারপুরে পৃথক জগৎ গড়ে তোলা জামালের খোঁজে চলছে জোর তল্লাশি।

Card image cap

ওমানের সমুদ্রে তলিয়ে যাওয়া ৮ ভারতীয়কে উদ্ধার নৌসেনার

ওমানে মাঝ সমুদ্রে তেলের ট্যাঙ্কার উলটে নিখোঁজ ছিলেন ১৩ ভারতীয়-সহ মোট ১৬ নাবিক। খবর পেয়েই উদ্ধারকাজে ঝাঁপিয়ে পড়ে ভারতীয় নৌসেনা। দিনভর চেষ্টার পরে জানা গিয়েছে, ৯ নাবিককে উদ্ধার করা গিয়েছে। বাকিদের খোঁজে এখনও চলছে তল্লাশি। এখনও নিখোঁজ ৫ ভারতীয় নাবিক।

সোমবার তেলের ট্যাঙ্কার নিয়ে এডেনের ইয়েমেনি বন্দরের দিকে যাচ্ছিল জাহাজটি। দুকমের ওমানি বন্দরের কাছে রাস মাদ্রাকা থেকে ২৫ নটিক্যাল মাইল দক্ষিণ-পূর্বে ঘটে দুর্ঘটনাটি। আচমকা উলটে যায় জাহাজটি। ট্যাঙ্কারের পাশাপাশি জাহাজে থাকা ১৬ জন নাবিক সমুদ্রে পড়ে যান। খবর পেয়ে তড়িঘড়ি শুরু হয় উদ্ধার কাজ। সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয় ভারতীয় নৌসেনার যুদ্ধজাহাজ আইএনএস তেগকে। যুদ্ধজাহাজকে সাহায্য করতে পাঠানো হয় পি৮আই বিমান।তবে প্রতিকূল পরিবেশের মধ্যে উদ্ধারকাজ চালাতেও প্রবল সমস্যার মুখে পড়েন ভারতীয় নৌসেনার কর্মীরা। ওই এলাকাটিতে সমুদ্র অত্যন্ত বিপজ্জনকভাবে উত্তাল হচ্ছে। সেই সঙ্গে বইছে ঝোড়ো হাওয়া। জোড়া চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করেই ডুবে যাওয়া নাবিকদের খোঁজ শুরু হয় বুধবার সকাল থেকে। সারাদিন লড়াই চালানোর পরে অবশেষে ৯ জনকে উদ্ধার করেছে নৌসেনা। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন শ্রীলঙ্কার এক নাবিক। বাকিরা সকলেই ভারতীয়।এখনও সমুদ্রে তলিয়ে যাওয়া সাত নাবিকের খোঁজ মেলেনি। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন ৫ জন ভারতীয়। তবে এখনও তাঁদের খোঁজে চলছে তল্লাশি। গোটা উদ্ধারকাজের দিকে নজর রাখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে ভারত। কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়, ওমান সরকার এবং উপকূলের নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে অনবরত যোগাযোগ রেখেছে ভারতীয় দূতাবাস। উল্লেখ্য, যে ট্যাঙ্কারটি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে সেটি তৈরি হয়েছিল ২০০৭ সালে।

Card image cap

‘গণতন্ত্র হত্যা দিবস’ নিয়ে ভিন্ন সুর শুভেন্দু-সুকান্তর

২১ জুলাই গণতন্ত্রহত্যা দিবস পালনের ডাক দিয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। দলীয় সেই কর্মসূচি নিয়ে ভিন্নমত পোষণ করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। জানালেন, ২১ তারিখ কোনও দলীয় কর্মসূচিই নেই। ২১ থেকে ২৬ জুলাই পর্যন্ত যে কোনও দিন যে কেউ আন্দোলন কর্মসূচি নিতে পারে। যা দেখে রাজনৈতিক মহল বলছে, বঙ্গ বিজেপির নেতৃত্বের মধ্য়ে যে কোনও সংযোগ নেই, এই ঘটনায় তা আরও একবার স্পষ্ট হয়ে গেল।

২১ জুলাই, তৃণমূলের ‘শহিদ দিবস’। এই দিনটিকে ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবস’ হিসেবে পালন করতে চেয়েছিল বিজেপি । শুভ রাজ্যের প্রত্যেক থানার সামনে মুখ্যমন্ত্রী ও মেয়রের বিরোধিতায় বিক্ষোভ দেখানো হবে। দুপুর ১২টায় যখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বক্তব্য রাখবেন, তখনই বিজেপির তরফে তাঁদের কুশপুতুল পোড়ানো হবে বলে জানিয়েছিলেন শুভেন্দু। কিন্তু সেই দিনক্ষণ নিয়ে ভিন্নমত সুকান্তর।
বিজেপির রাজ্য সভাপতির সাফ জানিয়েছেন, “২১ জুলাই আমাদের কোনও কর্মসূচি নেই। ২১ থেকে ২৬ জুলাই, সপ্তাহভর গণতন্ত্র হত্যা সপ্তাহ পালন করব। এর মধ্যে যে কোনওদিন নিজেদের সুবিধা মতো নিজেদের জেলায় কর্মসূচি নিতে পারে।” স্বাভাবিকভাবেই দলীয় কর্মসূচি নিয়ে রাজ্য বিজেপি সভাপতি ও বিরোধী দলনেতার মধ্য়ে ভিন্নসুর ঘিরে দানা বেঁধেছে বিতর্ক। কীভাবে দুই শীর্ষনেতার সঙ্গে সংযোগ ছাড়া দলীয় কর্মসূচি ঘোষণা হতে পারে, তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।

Card image cap

পুলিশ-শিক্ষার্থী সংঘর্ষ, রাতের ঢাকা যেন যুদ্ধক্ষেত্র!

রাতের ঢাকায় ফের নতুন করে অশান্তি। মেয়র হানিফ ফ্লাইওভারের টোল প্লাজায় আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। কাঠ ও টায়ার জ্বালিয়ে তুমুল বিক্ষোভ দেখান আন্দোলনকারীরা। এদিকে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসেও পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ফাটায় পুলিশ। পালটা পুলিশকে লক্ষ্য ইটবৃষ্টিও হয়।

ঘড়ির কাঁটায় রাত পৌনে দশটা হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিববাড়ি মোড় এলাকায় বঙ্গবন্ধু টাওয়ারের সামনে তখন বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন শিক্ষার্থীরা। অভিযোগ, শিক্ষার্থীদের হঠাতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ফাটায় পুলিশ। পালটা আন্দোলনকারীরা ইট-পাটকেল ছুঁড়তে শুরু করেন। এর পর কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ও চানখারপুল মোড় পর্যন্ত দফায় দফায় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। প্রায় তিরিশ মিনিট ধরে গোটা এলাকায় চরম উত্তেজনার পরিস্থিতি তৈরি হয়।উল্লেখ্য, গত ১ জুলাই থেকে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন শুরু হয়। মঙ্গলবার তা চরম আকার ধারণ করে। প্রাণ যায় অন্তত ৬ জনের। রাজধানী ঢাকা-সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে গুলি ও মারধরে জখম হয়েছেন ৪০০-র উপর মানুষ। আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কোথাও শাসকদলের ছাত্রলিগ-যুবলিগ, কোথাও পুলিশ সংঘর্ষে জড়িয়েছে। এই অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার কথা ভেবে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করে মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ ও মাদ্রাসা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ রাখার কথা ঘোষণা করা হয়েছে। পড়ুয়াদের হস্টেল থেকে চলে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।এদিকে, কোটা পদ্ধতি বহাল রাখতে হাই কোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। সেই আপিলের রায়ের জন্য আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের অপেক্ষা করতে বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সারা দেশে সংঘর্ষের ফলে  প্রাণহানির ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

Card image cap

অবশেষে গ্রেপ্তার কুলতলির ‘এল চাপো’ সাদ্দাম

দু’দিন লুকিয়ে থাকার পর অবশেষে গ্রেপ্তার কুলতলি কাণ্ডের মূল পাণ্ডা সাদ্দাম সর্দার। পুলিশের জালে পড়েছে তার এক সঙ্গীও বলে খবর।

জানা গিয়েছে, বুধবার রাতে কুলতলির ঝুপড়িঝাড়ার বাণীরধল এলাকার একটি আলাঘর থেকে গ্রেপ্তার করা হয় সাদ্দামকে। পাশাপাশি ওই ভেড়ির মালিক তথা কুলতলির সিপিএম নেতা মান্নান খানকেও গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এই নিয়ে মোট চারজনকে গ্রেপ্তার করা হল। আজই সাদ্দামকে আদালতে হাজির করা হতে পারে বলে পুলিশ সূত্রে খবর।
কুলতলির জালাবেরিয়া-২ পঞ্চায়েতের বাসিন্দা সাদ্দমের বিরুদ্ধে অনেক দিন ধরেই প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে। এর আগেও তাকে গ্রেপ্তার করেছিল পুলিশ। গত সোমবার সাদ্দামের বাড়িতে অভিযানে যায় পুলিশ। সাদ্দামকে ধরে ফেলে তারা। এর পরেই বাড়ি এবং আশেপাশের মহিলারা পুলিশকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে। সাদ্দামের ভাই সাইরুল পুলিশকে নিশানা করে গুলিও চালায় বলে অভিযোগ। এই সুযোগে পুলিশের হাত থেকে পালিয়ে যায় সাদ্দাম এবং সাইরুল। অভিযুক্তের বাড়ির খাটের নিচে একটি সুড়ঙ্গের হদিশ মেলে। সেখান দিয়েই সাদ্দাম পালিয়ে যায়। পুলিশ আসলে যাতে খবর পেয়েই দ্রুত পালিয়ে যেতে পারে তার জন্য বাড়ির খাটের নিচেতে সুড়ঙ্গ তৈরি করেছিল সাদ্দাম। সুড়ঙ্গটির মুখ পার্শ্ববর্তী একটি খালে।
উল্লেখ্য, কুলতলির জালাবেরিয়া-২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকাজুড়ে দীর্ঘদিন চলছিল নকল সোনার কারবার। শুধু নকল সোনা নয়, সোনার মূর্তি চুরি করে এনে এখান থেকে বিক্রিও করা হতো। কখনও কখনও মানুষকে ফাঁদে ফেলে মূর্তি বিক্রির নামে সর্বস্বান্ত করা হতো ক্রেতাদের। শুধু তাই নয় এর আগেও এক ব্যক্তিকে খুন করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল এইসব মূর্তি চোর দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় রমরমিয়ে চলছিল এই ব্যবসা। এসব কাণ্ডকারখানার নেপথ্যে সাদামের হাত রয়েছে বলেই অভিযোগ।