CATEGORY state:

Card image cap

ধেয়ে আসছে ‘ডানা’

কালীপুজোর মুখে ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা। দেশের পূর্ব উপকূলে এই ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানতে পারে। এই ঘূর্ণিঝড়ের গতিবেগ ঘণ্টায় ১২০ কিলোমিটারে পৌঁছতে পারে। আন্তজার্তিক আবহাওয়ার মডেলগুলির তথ‌্য অনুযায়ী, বঙ্গোপসাগরে অক্টোবরের শেষে এই ঘূর্ণিঝড় তৈরির লক্ষণ স্পষ্ট। বৃহস্পতি ও শুক্রবারের মধ্যে ঘূর্ণিঝড়টি তৈরি হতে পারে। কাতার ঘূর্ণিঝড়টির নাম দিয়েছে ‘ডানা’। ‘ডানা’ তৈরি হলে ওড়িশা থেকে বাংলাদেশের খুলনার মধ্যে আছড়ে পড়তে পারে।রবিবার আন্দামান সাগরে একটি ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হবে। মঙ্গলবার এই ঘূর্ণাবর্ত মধ‌্য বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের রূপ নেবে। বৃহস্পতিবার তা গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়ে ক্রমশ শক্তি বাড়িয়ে অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে মায়ানামার, যে কোনও উপকূলে স্থলভাগে প্রবেশ করতে পারে। ফলে সমুদ্র উত্তাল থাকবে। মৎস‌্যজীবীদের মঙ্গল থেকে বুধ পর্যন্ত সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। নিম্নচাপের জেরে গত কয়েকদিন ধরে রাজ্যে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত চলছে। শুক্রবারও কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টিপাত চলে। শনি থেকে হাওয়া বদল হবে। রবি ও সোমবার পর্যন্ত শুষ্ক আবহাওয়া থাকবে। মঙ্গল থেকে ফের হাওয়া বদল হবে। সমুদ্রে প্রায় ৫৫ কিলোমিটার গতিবেগে ঝড় বইবে। বুধ ও বৃহস্পতিবার কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। নিম্নচাপের জেরে উত্তরবঙ্গেও বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়ে রেখেছে আবহাওয়া দপ্তর।গত মে মাসে সাগরে আছড়ে পড়েছিল ঘূর্ণিঝড় রেমাল। আছড়ে পড়ার সময় তার গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১৩০ কিমি। লন্ডভন্ড করে দিয়েছিল দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবন ও বাংলাদেশ এলাকা। রেমালের প্রভাবে কলকাতা ও শহরতলি এলাকায় অতিভারী বর্ষণ হয়েছিল। ৩১ অক্টোবর কালীপুজো। তার আগেই ঘূর্ণিঝড়ের চোখরাঙানি। ডানার ঝাপটায় বাংলায় কতটা প্রভাব পড়তে পারে তা এখনও স্পষ্ট নয়। ডানার গতিবেগ সর্বোচ্চ ১২০ কিমিতে পৌঁছতে পারে বলে আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।

Card image cap

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেল রাজ্যের দুগ্ধ সংস্থা ‘সুন্দরীনি’

সুন্দরবনের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। প্যারিসে আন্তর্জাতিক ডেয়ারি ফেডারেশনের তরফে রাজ্যের ডেয়ারি সংস্থাকে বিশেষ স্বীকৃতি দেওয়া হল।সুন্দরবন এলাকার বেশ কয়েকটি স্বনির্ভর গোষ্ঠী সম্মিলিতভাবে ‘সুন্দরীনি’ নামের একটি দুগ্ধ সমবায় তৈরি করে। অল্প পরিসরে পথচলা শুরু করে সেই দুগ্ধ সমবায় ক্রমে মহীরুহে পরিণত হয়েছে। বর্তমানে দক্ষিণ ২৪ পরগনার প্রায় সাড়ে ৪ হাজার মহিলা এই সুন্দরীনির সঙ্গে যুক্ত। প্রতিদিন প্রায় ২০ হাজার লিটার দুধ উৎপাদন করে ‘সুন্দরীনি’ নামের এই দুগ্ধ সমবায় সংস্থা। একই সঙ্গে উৎপন্ন হয় প্রায় ২৫০ কেজি দুগ্ধজাত পণ্য। শুধু ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে ‘সুন্দরীনি’র আয় ছিল ৪ কোটি টাকা।সুন্দরবনের এই দুগ্ধ সমবায়কে আন্তর্জাতিক ডেয়ারি ফাউন্ডেশনের ‘ডেয়ারি ইনোভেশন’ সম্মানে সম্মানিত করা হয়েছে। শুক্রবার প্যারিসে ওই সংস্থার বার্ষিক অনুষ্ঠানে বাংলার ডেয়ারিকে সম্মানিত করেছে। গোটা বিশ্বের মোট ১৫৩টি ডেয়ারি সংস্থা ওই সম্মানের জন্য আবেদন করেছিল। তাদের মধ্যে সেরা নির্বাচিত হয়েছে বাংলার সুন্দরীনি। স্বাভাবিকভাবেই রাজ্যের সমবায় সংস্থার সাফল্যে উচ্ছ্বসিত মুখ্যমন্ত্রী।
সোশাল মিডিয়ায় তিনি জানিয়েছেন, “সুন্দরবনের মহিলাদের সাফল্যে আমরা উচ্ছ্বসিত। আমি সুন্দরীনি দুগ্ধ সমবায়ের সঙ্গে যুক্ত মহিলাদের এবং আধিকারিকদের শুভেচ্ছা জানাতে চাই।” রাজ্যে সরকার দীর্ঘদিন ধরেই মহিলাদের কর্মসংস্থানে উৎসাহ দিচ্ছে। স্বাভাবিকভাবেই রাজ্যের সমবায়ের এই সাফল্যকে নিজেদের সাফল্য হিসাবেই মনে করছে রাজ্য।

Card image cap

অনশনে অনড় জুনিয়র ডাক্তাররা

‘দয়া করে অনশন তুলে কাজে যোগ দাও’। জুনিয়র চিকিৎসকদেক অনুরোধ করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আন্দোলনকারীদের দশের মধ্যে ৯ দফা দাবিতে সহমত হয়েছেন তিনি। তার পরেও নিজের অবস্থানে অনড় আন্দোলনকারীরা। অনশন চালিয়ে যাবেন তাঁরা।শনিবার দুপুরে মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে ফোনালাপ হয় আন্দোলনকারীদের। সোমবার বিকেলে ফের বৈঠকে বসার ডাক দেন মুখ্যমন্ত্রী। তার পরেও অনশন তুলছেন না ৮ জুনিয়র ডাক্তার। তাঁদের তরফে রুমেলিকা কুমার বলেন,”আজ শনিবার। আর উনি সোমবার বৈঠক ডেকেছেন। অর্থাৎ, আরও দুদিন বাধ্য হয়েই চালিয়ে যেতে হবে অনশন।” তবে সোমবারই যে অনশন উঠে যাবে, এমন কোনও নিশ্চয়তা তাঁরা দেননি। বরং ওইদিনও দাবি না মানা হলে একই তীব্রতায় আন্দোলন চলবে। একই সঙ্গে আন্দোলনকারীর আক্ষেপ, “মুখ্যমন্ত্রীর কি একবারও মনে হল না এরা আরও দুদিন না খেয়ে থাকবে?”মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথোপকথন নিয়ে কিছুটা হতাশ দেবাশিস-রুমেলিকারা। বলছেন, “আমরা ভেবেছিলাম আজ সব মিটতে চলেছে। কিন্তু উনি বললেন, আজ ব্যস্ত। আমরা সোমবারের অপেক্ষায় থাকব।” তাঁদের আরও সংযোজন, “‘এত দিন ধরে একই দাবি জানিয়েছি। তবু ৭১ দিন পরেও শুনতে হচ্ছে উনি নাকি দাবিগুলি জানেনই না।” প্রশ্ন, “তা হলে কি ওঁকে জানানো হচ্ছে না? এত কষ্ট কি তাঁর কানে পৌঁছচ্ছে না?”অনশন তুলে কাজে ফেরার আর্জি জানিয়েছেন মমতা। জানিয়েছেন, স্বাস্থ্য পরিষেবার প্রভাব পড়ছে। এনিয়ে ডা. স্নিগ্ধা হাজরা দাবি করেন, “আমরা মাত্র আট জন এখানে অনশনে বসার জন্য স্বাস্থ্যব্যবস্থা ভেঙে পড়ছে? এটা উনি কীভাবে বললেন? উনি দাবি মেনে নিন, তা হলে এখনই কাজে ফিরব আমরা।” সবমিলিয়ে মুখ্যমন্ত্রী দাবিপূরণের আশ্বাস দিলেও নিজেদের অবস্থানে অনড়ই জুনিয়র ডাক্তাররা।

Card image cap

জেলবন্দি পার্থকে নিয়ে অবশেষে বড় নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের, তোলপাড় রাজ্য

লা হান্ট ডেস্কঃ নিয়োগ দুর্নীতি  মামলায় বহুদিন জেলবন্দি রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তার জামিন মামলা চলছে সুপ্রিম কোর্টে। এদিন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রীর জামিন মামলায় কাছে হলফনামা তলব করল সুপ্রিম কোর্ট। বৃহস্পতিবার বিচারপতি সূর্য কান্ত, বিচারপতি সিটি রবি কুমার এবং বিচারপতি উজ্জল ভূয়ানের ডিভিশন বেঞ্চে এই মামলার শুনানি ছিল।


সেখানেই কেন্দ্রীয় এজেন্সির কাছে হলফনামা চায় সর্বোচ্চ আদালত।


নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ২০২২ সালে রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে  গ্রেফতার করে ইডি। সেই মামলায় জামিন চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন পার্থ। এদিন শুনানিতে পার্থর জামিনে বিরোধীতা করে ইডি। ইডির আইনজীবীর দাবি, এটি একটি বড় দুর্নীতির মামলা। জামিনের বিরোধিতা করে বক্তব্য জানাতে চায় ইডি। ইডির কাছে হলফনামা চেয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।এক সপ্তাহ পর মামলার পরবর্তী শুনানি।


এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ২০২২ সালের ২২ জুলাই মাসে রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে গ্রেফতার করে ইডি। তারপর থেকেই প্রাক্তন মন্ত্রীর ঠিকানা প্রেসিডেন্সি জেল। সেবছর জুলাই মাসেই পার্থর বান্ধবী অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের টালিগঞ্জ ও বেলঘরিয়ার ফ্ল্যাটে হানা দিয়ে নগদ প্রায় ৫০ কোটি টাকা সহ কেজি কেজি সোনার গয়না উদ্ধার করে তদন্তকারী সংস্থা। কাঁড়ি কাঁড়ি টাকার পাহাড় উদ্ধারের পর গ্রেফতার করা হয় অর্পিতাকেও।


নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ইডির পাশাপাশি পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনে সিবিআইও। এসএসসিতে নিয়োগের মামলায় সিবিআই-ও পরবর্তী সময়ে গ্রেফতার করে পার্থ-অর্পিতাকে দুজনকেই। দীর্ঘ এই সময়ের মধ্যে বহুবার জামিনের আবেদন জানিয়েছেন পার্থ-অর্পিতা দুজনেই। কিন্তু সুরাহা হয়নি। একাধিকবার 'প্রভাবশালী' তত্ত্বে পার্থর জামিনের আবেদন খারিজ হয়েছে। এদিকে সম্প্রতি প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলাতেও গ্রেফতার হয়েছেন পার্থ।


এদিকে সম্প্রতি সল্টলেকের বিকাশ ভবনের গুদামে তল্লাশি চালিয়ে চাঞ্চল্যকর নথি পেয়েছে সিবিআই। সিবিআই সূত্রে খবর, বাজেয়াপ্ত নথিতে দেখা গেছে, এক সরকারি আমলার কাছে TET-এ অযোগ্য প্রার্থীদের তালিকা পাঠিয়েছিলেন পার্থ। ২০১৪ সালের টেটের অযোগ্য প্রার্থীদের তালিকা ছিল। সিবিআই সূত্রে দাবি, ওই তালিকায় ৭৫২ জন অযোগ্য চাকরিপ্রার্থীর নাম ছিল। যার মধ্যে প্রাথমিকে চাকরি পান ৩১০ জন।


এখানেই শেষ নয়, বিকাশ ভবন থেকে উদ্ধার হওয়া নথিতে কয়েকজন প্রভাবশালীর নামও পাওয়া গিয়েছে বলে তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে দাবি। এর থেকেই সিবিআই-র দাবি প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের  সঙ্গে টেট দুর্নীতির প্রত্যক্ষ যোগ রয়েছে। সেইসবের ভিত্তিতে মঙ্গলবারই প্রেসিডেন্সি জেলে গিয়ে পার্থকে জেরা করেন তদন্তকারীরা। আগামীদিনেও জেলে গিয়ে এই নথি দেখিয়ে ফের পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে সিবিআই।

Card image cap

লটারিতে জিতলেন কোটি টাকা, তারপরই তিন দিন ধরে থানায় যুবক!

অপরাধ না করেই তিন দিন ধরে থানায় রাত কাটাতে হল এক যুবককে। কিন্তু কেন? কারন জানলে অবাক হবেন আপনিও। হঠাৎই বদলে গিয়েছে ওই যুবকের ভাগ্য। লটারির টিকিট কেটে কোটিপতি হয়েছেন পূর্ব বর্ধমানের আউশগ্রামের ডাঙ্গাপাড়ার বাসিন্দা বামাচরণ মেটে। কিন্তু এখন নিরাপত্তার জন্য তাকে তিনদিন ধরে থাকতে হল আউশগ্রামের ছোড়া ফাঁড়িতেই।


তাঁর ভয় যদি কেউ ছিনতাই করে নেয় তার টিকিট! তখন তো আর কিছুই করার থাকবে না। সেই আতঙ্কেই পুলিশ ফাঁড়িতে আশ্রয় নেওয়া তাঁর।


তিনি বামাচরণ মেটে। মাত্র ষাট টাকা খরচ করে তিনি যে কোটিপতি হয়ে যাবেন ভাবতে পারেননি তিনিও। বামাচরণ জানান,ফসলে দেওয়ার জন্য সার কিনতে ১০০ টাকা দিয়েছিলেন তাঁর স্ত্রী। আর সেই ১০০ টাকায় বদলে গেছে তার ভাগ্য। সারের দোকান বন্ধ থাকায় সোমবার সকালে সেই টাকা থেকে ষাট টাকার লটারির টিকিট কাটেন তিনি। তাতেই বাজিমাত।

দুপুরে খেতে বসে ফোনে টিকিট মেলাতে গিয়ে চক্ষু চড়কগাছ হয়ে যায় রামচরণের। তাঁর যেন বিশ্বাসই হচ্ছিল না প্রথম পুরস্কার জিতেছেন তিনি।জানতে পারার পর আর কালক্ষেপ করেননি। সোজা চলে যান আউশগ্রামের ছোড়া ফাঁড়িতে।




লটারিতে কোটিপতি হয়ে গিয়েও শান্তি নাই তার। নিরাপত্তার অভাবে ভুগছিলেন তিনি। তাই পুরস্কার জেতার ঘন্টা খানেকের মধ্যেই ভাইপোকে নিয়ে থানায় চলে আসেন। সেখানে পুলিশের কাছে নিরাপত্তা চেয়ে আবেদন জানান বামাচরণ। তাঁর আবেদনে সাড়া দেয় পুলিশ।


সোম,মঙ্গল, বুধবার ছোড়া ফাঁড়িতেই সময় কাটান তিনি। তাঁর নিজস্ব কোনও ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ছিল না। তাই কী করণীয় সেসবও পুলিশ অফিসারদের কাছ থেকেই জেনে নেন বামাচরণ। বুধবার একটি রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাংকের স্হানীয় শাখায় তাঁর অ্যাকাউন্ট খোলা হয়। এরপর বৃহস্পতিবার আত্মীয় পরিজনদের নিয়ে কলকাতায় লটারি সংস্হার অফিসে যান তিনি। জেলা পুলিশ জানিয়েছে, প্রথম পুরস্কার পেয়ে নিরাপত্তার অভাব বোধ করছিলেন ওই ব্যক্তি। তাই তিনি তিনদিন পুলিশ ফাঁড়িতে ছিলেন।

Card image cap

আসছে বড় দুর্যোগ...! ১৮ থেকে ২১ অক্টোবর ভারী বৃষ্টির সতর্কবার্তা রাজ্যে রাজ্যে!

  ফের ভারী বৃষ্টির সতর্কতা। দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপটি শক্তি বাড়িয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে। ঝড়টি আজ পুদুচেরি এবং নেলোরের মধ্যবর্তী উপকূলের কাছে আঘাত হানতে পারে বলে আবহাওয়াবিদদের পূর্বাভাস।


  বর্তমানে আবহাওয়ার এই মৌসুমী গতিবিধির কারণে দেশের বেশ কিছু এলাকায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।


  ভারতীয় আবহাওয়া দফতরের দেওয়া সর্বশেষ রিপোর্ট অনুযায়ী, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে একটি নিম্নচাপ তৈরি হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপান্তরিত হয়েছে। আবহাওয়া দফতরের মতে, এই সিস্টেমটি আজ অর্থাৎ বৃহস্পতিবার ১৭ অক্টোবর সকালে পুদুচেরি এবং নেলোরের মধ্যবর্তী উপকূলে আঘাত হানতে পারে।


  দক্ষিণাঞ্চলে ঝড় প্রবেশের কারণে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দেশজুড়ে। অনেক জায়গায় ভারী বৃষ্টির পাশাপাশি চলবে দমকা হাওয়া। আইএমডি জানাচ্ছে এই ঝড়ের সর্বোচ্চ প্রভাব দেখা যাবে কেরল, অন্ধ্রপ্রদেশ ও তামিলনাড়ুতে। এছাড়া আরও অনেক রাজ্যে প্রবল বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।


  ভারতের আবহাওয়া বিভাগ জানিয়েছে যে বঙ্গোপসাগরের উপর তৈরি নিম্নচাপের এলাকাটি চেন্নাইয়ের প্রায় ৩৬০ কিলোমিটার পূর্ব-দক্ষিণ-পূর্বে, পুদুচেরির ৩৯০ কিলোমিটার পূর্বে এবং অন্ধ্র প্রদেশের নেলোরের ৪৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত।


  মৌসম বিভাগের মতে, ১৭ অক্টোবরই নিম্নচাপ এলাকাটি পশ্চিম-উত্তর-পশ্চিম দিকে সরে যেতে পারে এবং চেন্নাইয়ের কাছে পুদুচেরি এবং নেলোরের মধ্যে উত্তর তামিলনাড়ু-দক্ষিণ অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।


  আজকের আবহাওয়া:

স্কাইমেট ওয়েদারের রিপোর্ট অনুযায়ী, আজ, বৃহস্পতিবার তামিলনাড়ু, কেরল, দক্ষিণ অভ্যন্তরীণ কর্ণাটক এবং উপকূলীয় অন্ধ্রপ্রদেশে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। তেলঙ্গানা, কোঙ্কন এবং গোয়ায় বৃষ্টির একটি বা দুটি ভারী স্পেল-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে।


  বিদর্ভ, মারাঠওয়াড়া, মধ্য মহারাষ্ট্র, দক্ষিণ গুজরাত এবং দক্ষিণ মধ্যপ্রদেশে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে পারে। উত্তর-পূর্ব ভারত, সিকিম, ওড়িশা, ছত্তিশগড়, দক্ষিণ-পূর্ব রাজস্থান, লাক্ষাদ্বীপ এবং আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে হালকা বৃষ্টি হতে পারে।


  বেঙ্গালুরুতে চলছে বৃষ্টি:

আবহাওয়ার এই পরিবর্তন কর্ণাটকে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলছে। রাজধানী বেঙ্গালুরুতে কার্যত নতুন করে যেন বর্ষাকাল চলছে। বুধবারও অনেক জায়গায় ভারী বৃষ্টি হয়েছে। অনেক এলাকা জলমগ্ন হয়েছে ও যানজটের সমস্যা দেখা দিয়েছে।


  ইতিমধ্যেই বেঙ্গালুরুতে পরিস্থিতি সামাল দিতে বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে। অন্যদিকে লাগাতার বৃষ্টির কারণে মঙ্গলবার একধিক স্থানীয় এলাকা ডুবে গিয়েছে।


  বৃষ্টির কারণে বুধবার বেঙ্গালুরুতে ভারত ও নিউজিল্যান্ড-এর মধ্যে প্রথম ক্রিকেট টেস্ট ম্যাচের প্রথম দিনের খেলাটি বাতিল হয়ে যায়। ট্র্যাকে জল ঢুকে যাওয়ায় দক্ষিণ-পশ্চিম রেলওয়ে বেশ কয়েকটি ট্রেন বাতিল করেছে।


  আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, আগামী তিন থেকে চার দিন আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা। উডুপি, উত্তর কন্নড়, শিবমোগা, চিক্কামাগালুরু, চিত্রদুর্গা, দাভাঙ্গেরে এবং তুমাকুরু জেলায় আজ অর্থাৎ বৃহস্পতিবার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া আন্দামান ও নিকোবরেও ভারী বৃষ্টি হতে পারে।


  আবহাওয়া দফতর অরেঞ্জ অ্যালার্ট (IMD অরেঞ্জ অ্যালার্ট) জারি করেছে:

ভারতের আবহাওয়া বিভাগ কেরলের দুটি জেলা - উত্তর মালাপ্পুরম এবং কান্নুরের জন্য একটি কমলা সতর্কতা জারি করেছে। আবহাওয়া দফতর রাজ্যের দশটি জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে।


  বাংলার আবহাওয়ার পূর্বাভাস:

একের পর এক নিম্নচাপ বঙ্গোপসাগরে। ফলে দখিনা বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বাড়বে। বিক্ষিপ্তভাবে দু এক জায়গায় হালকা মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দক্ষিণবঙ্গ জুড়েই।


  দক্ষিণবঙ্গের উপকূল ও সংলগ্ন জেলায় স্থানীয়ভাবে বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি থাকবে। তবে আপাতত ভারী বৃষ্টির তেমন কোনও সম্ভাবনা নেই বলেই জানাচ্ছে আবহাওয়া দফতর।


  আগামী ২৪ ঘণ্টায় দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। অন্যদিকে উত্তরবঙ্গে দার্জিলিং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, এই পাঁচ জেলাতে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বাকি জেলাগুলিতে শুষ্ক আবহাওয়া পরিলক্ষিত হওয়ার সম্ভাবনা।


  তবে নিম্নচাপের জেরে শুক্রবার রাতের মধ্যে সমুদ্রে জলোচ্ছ্বাসের সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। দেড় মিটার পর্যন্ত বাড়তে পারে ঢেউয়ের উচ্চতা। সর্তকতা আলিপুর আবহাওয়া দফতরেরর।


  শহর কলকাতাতে আজ দুপুর বা বিকেলের মধ্যে দু-এক পশলা বৃষ্টির সম্ভাবনা। শুক্রবার পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকবে। তবে ভারী বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। দু-এক পশলা সামান্য সময়ের হালকা মাঝারি বৃষ্টির সামান্য সম্ভাবনা।


  এরইমধ্যে বুধবারের হালকা মাঝারি বৃষ্টিতে তাপমাত্রা স্বাভাবিকের নীচে নেমেছে কলকাতায়। দিন ও রাতের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের সামান্য নীচে যাচ্চে। সকালে হেমন্তের হওয়ার আর মনোরম আবহাওয়া দেখা যাচ্ছে। তবে বেলা বাড়লে মেঘলা আকাশ ও বৃষ্টির সম্ভাবনা বাড়বে।

Card image cap

চন্দ্রচূড় অতীত! সুপ্রিম কোর্টের নতুন প্রধান বিচারপতি হচ্ছেন সঞ্জীব খান্না!


মাসখানেকও বাকি নেই। আগামী ১০ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি হিসেবে ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। নয়া সিজেআই কে হবেন, ইতিমধ্যেই এই নিয়ে শুরু হয়েছে জোর চর্চা। এবার নিয়ম মেনে নিজেই নিজের উত্তরসূরির নাম কেন্দ্রের কাছে সুপারিশ করলেন চন্দ্রচূড়।


সুপ্রিম কোর্টের  পরবর্তী প্রধান বিচারপতি কে?


রিপোর্ট অনুযায়ী, অবসর গ্রহণের আগে নিজের উত্তরসূরি হিসেবে অভিজ্ঞ বিচারপতি সঞ্জীব খান্নাকে বেছে নিয়েছেন সিজেআই চন্দ্রচূড়। ইতিমধ্যেই কেন্দ্রের কাছে জাস্টিস খান্নার নাম সুপারিশ করেছেন। আগামী ১০ নভেম্বর ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর দেশের ৫১তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করবেন তিনি।


জানা যাচ্ছে, বিগত ৪০ বছরেরও বেশি সময় ধরে আইনি পেশায় রয়েছেন সঞ্জীব খান্না । ১৯৮৩ সালে আইনজীবী হিসেবে প্র্যাকটিস শুরু। রাজধানীর তিস হাজারি কোর্টে প্র্যাকটিস শুরু করেন তিনি। প্রায় ২২ বছর পর, ২০০৫ সালে দিল্লি হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে তাঁকে নিযুক্ত করা হয়। বছর খানেক পরেই স্থায়ী বিচারপতি পদে উন্নীত হন।


২০১৯ সালের জানুয়ারি মাসে শীর্ষ আদালতের বিচারপতি হিসেবে সঞ্জীব খান্নাকে নিয়োগ করা হয়। দেশের পরবর্তী সিজেআই হিসেবে তাঁর নামই কেন্দ্রের কাছে সুপারিশ করলেন ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়। শীর্ষ আদালতের কলেজিয়ামের নিয়ম অনুসারে, অবসর গ্রহণের আগে প্রধান বিচারপতিই নিজের উত্তরসূরির নাম কেন্দ্রের কাছে সুপারিশ করেন। সেই প্রস্তাবে কেন্দ্রীয় সরকার সম্মতি দেয়। ইতিমধ্যেই জাস্টিস খান্নার নাম কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে পাঠিয়ে দিয়েছেন সিজেআই চন্দ্রচূড়।


এদিকে আবার সুপ্রিম কোর্টের  প্রধান বিচারপতি হিসেবে সঞ্জীব খান্নার নাম সুপারিশ করা হলেও, কোনও হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি হিসেবে তাঁর কাজ করার অভিজ্ঞতা নেই। ফলত এই প্রথমবার প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব সামলাবেন তিনি। তবে বিগত কয়েক বছরে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিসেবে একাধিক মামলায় উল্লেখযোগ্য রায় দিয়েছেন জাস্টিস খান্না। সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিল করার বৈধতাকে স্বীকৃত দেওয়া থেকে শুরু করে সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রকল্পে সম্মতি প্রদান, ইলেক্টোরাল বন্ড বাতিলের মামলার নাম রয়েছে সেই তালিকায়।

Card image cap

বিকাশ ভবনের গোডাউনে 'ভয়ঙ্কর' জিনিস পেল সিবিআই!

  প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বিকাশ ভবনের গোডাউন থেকে তল্লাশি চালিয়ে চঞ্চল্যকর নথি উদ্ধার করল সিবিআই। সেই নথি অনুযায়ী, ২০১৪ সালে টেট অযোগ্য প্রার্থীদের তালিকা পাঠিয়েছিলেন খোদ তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়।


  ওই চাকরিপ্রার্থীরা যে পাশ করতে পারবেন না, তা ভাল করেই জানতেন তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়।


সেই নথিতে বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যক্তির নাম উল্লেখ রয়েছে বলে সিবিআই সূত্রে খবর।


  ওই অযোগ্য প্রার্থী তালিকায় ৭৫২ জনের নাম ছিল। তার মধ্যে চাকরি পেয়েছেন ৩১০ জন। এমনই খবর সিবিআই সূত্রে। আগামিদিনে জেলে গিয়ে এই নথি দেখিয়ে ফের পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চান তদন্তকারীরা।


  প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ধৃত প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্য়ায় ও প্রোমোটার অয়ন শীলকে জেলে গিয়ে জেরা করার জন্য় আদালতে আবেদন করেছিল সিবিআই। যদিও কেন্দ্রীয় এজেন্সির আবেদনের বিরোধিতা করেছেন পার্থ চট্টোপাধ্য়ায় ও অয়ন শীলের আইনজীবীরা।


  প্রাথমিকে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্য়ায় ও প্রোমোটার অয়ন শীলকে 'শোন অ্য়ারেস্ট' দেখানোর পর, এবার তাঁদের জেলে গিয়ে জেরা করতে চেয়েচিল CBI. সেই মতো জেলে গিয়ে তাঁদের জেরাও করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।


  ২০২২-এর ২৩ জুলাই ইডির হাতে গ্রেফতার হন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। CBI-এর দাবি, প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তে সম্প্রতি বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উঠে এসেছে। তাই প্রথমে পার্থ চট্টোপাধ্যাকে শোন অ্যারেস্ট করে কেন্দ্রীয় এজেন্সি। এরপর আদালতের অনুমতি নিয়ে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীকে জেরা করতে প্রেসিডেন্সি জেলে যান CBI আধিকারিকরা।

Card image cap

শীত কেমন পড়বে এবার? বিরাট আপডেট

  শীতকাল কবে আসবে! এটাই এখন বাংলার মানুষের মনে সব থেকে বড় প্রশ্ন। কারণ এবার অক্টোবরের মাঝামাঝিতেও অস্বস্তিকর গরম। এখনও রোদে বেরোলে ঘেমে-েনেয়ে একাকার হতে হচ্ছে।


  হাওয়া অফিস জানিয়েছে, বর্ষা এবারের মতো বিদায় নিয়েছে। হেমন্তের শুষ্ক আবহাওয়া মানেই এখন শীতের অপেক্ষা। তবে শীত কেমন পড়বে এবার!


আদৌ কি শীত পড়বে! নাকি নভেম্বর, ডিসেম্বরেও জ্যাকেট, শোয়েটারের দরকার পড়বে না!


  আইমএমডি জানিয়েছে, অক্টোবার পর্যন্ত দেশজুড়ে বৃষ্টি হয়েছে স্বাভাবিকের থেকে ৮ শতাংশ বেশি। আরও জানানো হয়েছে, নভেম্বর থেকেই এবার শীতের আমেজ আসবে।


  IMD জানিয়েছে, এল নিনো-র বছর এটি। এই বছরগুলিতে সাধারণত ভারতে গরম পড়ে খুব বেশি। এবারও তাই হয়েছে। তবে এল নিনোপরিস্থিতি অক্টোবরে শেষ হতে পারে। তার ফলে উত্তর ভারতে নভেম্বর থেকে জাঁকিয়ে শীত পড়তে পারে।


  এবার বর্ষাতেও ভারতে এল নিনোর প্রভাব পড়েছে ভালই। বৃষ্টি হয়েছে বেশি। আর হাওয়া অফিস জানাচ্ছে, এবার জাঁকিয়ে ঠাণ্ডা পড়বে। এবার উত্তর, পূর্ব ও পশ্চিম ভারতে শীত পড়বে জাঁকিয়ে।


  আইএমডি প্রধান মৃত্যুঞ্জয় মহাপাত্র জানিয়েছেন, নভেম্বর নাগাদ লা নিনা পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা ৭১ শতাংশ। ফলে দেশের তাপমাত্রা কমতে থাকবে হু হু করে।


  এবার প্রশ্ন হল, লা নিনা কী! আসলে এটি এল নিনোর বিপরীত পরিস্থিতি। প্রশান্ত মহাসাগরে অক্ষরেখা বরাবর বায়ু পূর্ব দিকের উচ্চচাপ বলয় থেকে পশ্চিম দিকে প্রবাহিত হয়। ফলে সমুদ্রের জলের উষ্ণতা স্বাভাবিকের চেয়ে প্রায় ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমে যায়। এই অবস্থায় পেরু-চিলি উপকূল বরাবর যে শীতল সমুদ্রস্রোত প্রবাহিত হয় তাকে লা-নিনা বলে।

Card image cap

সিভিক ভলেন্টিয়ারদের 'দাদাগিরি' বন্ধ! এই জায়গাগুলিতে আর ডিউটি নয়

এবার সিভিক ভলেন্টিয়ারদের নিয়ে এক গুচ্ছ নির্দেশিকা জারি করল সুপ্রিম কোর্ট। মঙ্গলবার আর জি কর মামলার ষষ্ঠ শুনানিতে ফের সিভিক ভলেন্টিয়ার  নিয়োগ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের  প্রশ্নের মুখে পড়ে রাজ্য সরকার। আর জি কর  হাসপাতালে কর্মরত তরুণী চিকিৎসক ধর্ষণ খুনের মামলার শুনানিতে ফের একবার সুপ্রিম কোর্টে উঠে এল সিভিক ভলেন্টিয়ার প্রসঙ্গ।


এদিন সিনিয়র ডাক্তারদের আইনজীবী করুণা নন্দী সিভিকদের নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন তুললে রাজ্যকে একাধিক নির্দেশ দিল সর্বোচ্চ আদালত। কলকাতা এবং রাজ্যে মোট কত সিভিক ভলান্টিয়ার রয়েছে? তাদের যোগ্যতা কী? কোন আইন তাদের নিয়োগ? কীভাবে নিয়োগ করা হয়? তাদের দৈনিক ও মাসিক বেতন কত? রাজ্যের কাছে জানতে চাইল সুপ্রিম কোর্ট। পরবর্তী শুনানিতে এই গোটা বিষয় লিখিত হলফনামা দিয়ে জানানোর নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।


আদালতে সিনিয়র চিকিৎসকদের আইনজীবীর প্রশ্ন, "যে সিভিক ভলেন্টিয়ার নিয়োগের বিরোধিতা আমরা করেছিলাম, তাদের নিয়োগ কার্যত দ্বিগুণ করে দিয়েছে রাজ্য সরকার। অথচ আগেই কলকাতা হাই কোর্ট এই নিয়োগ নিয়ে আপত্তি জানিয়েছিল।" এদিকে পালটা রাজ্যের আইনজীবী বলেন, দেশের সব হাসপাতালে একই নিয়ম মেনে নিয়োগ করা হয়। দিল্লিতে যে নিয়ম মেনে নিয়োগ হয় কলকাতাতেও একই জিনিস হয়।


প্রসঙ্গত, আর জি কর হাসপাতালে তরুণী ডাক্তার ধর্ষণ-খুনের ঘটনায় এখনও পর্যন্ত মূল অভিযুক্ত হিসেবে যাকে চিহ্নিত করা হয়েছে, সেই ব্যক্তি কলকাতা পুলিশের এক সিভিক ভলেন্টিয়ার। এই বিষয়ে এদিন প্রধান বিচারপতি বললেন, অভিযুক্ত একজন সিভিক ভলান্টিয়ার। তাকে কিভাবে নিয়োগ করা হয়েছিল? উত্তরে আইনজীবী বলেন, রাজ্য সরকারের বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে নিয়োগ করা হয়েছিল যেই বিজ্ঞপ্তি নিয়ে কলকাতা হাই কোর্টে মামলা হয়েছে। অভিযুক্ত সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায় গার্হস্থ্য হিংসায় অভিযুক্ত বলেও প্রধান বিচারপতিকে জানান আইনজীবী।


এর আগের শুনানিতে আদালতে জুনিয়র ডাক্তারদের আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিংহ হাসপাতালে চুক্তিভিত্তিক নিরাপত্তারক্ষী মোতায়েন কেন সেই বিষয়ে সওয়াল করেন। পাশাপাশি আর জি কর ঘটনায় মূল অভিযুক্ত সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়ের কথাও কোর্টে তুলেছিলেন তিনি। চুক্তিভিত্তিক নিরাপত্তারক্ষী মোতায়েন থাকলে নিরাপত্তা কি বজায় থাকবে? কিকরে ডাক্তার সকল স্বাস্থ্যকর্মীরা সুরক্ষিত মনে করবেন নিজেদের, সেই নিয়ে সওয়াল করেন ইন্ডিয়া।


চুক্তিভিত্তিক কর্মীর পরিবর্তে হাসপাতালে প্রশিক্ষিত পুলিশকর্মী নিয়োগের দাবিও জানিয়েছিলেন জুনিয়র ডাক্তারদের আইনজীবী। সাত দিনের ট্রেনিং দিয়ে কী ভাবে সিভিক ভলান্টিয়ারদের  নিয়োগ করা হয় সেই প্রশ্নও উঠেছিল। সেই সময় প্রধান বিচারপতির মন্তব্য করেছিলেন, "ওই চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের কী ভাবে গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োগ করতে পারে রাজ্য সরকার? রাজ্যের এই বিষয়ে ভাবা উচিত।"


প্রধান বিচারপতির আরও বলেছিলেন, এভাবে চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের নিয়োগ করলে, ডাক্তার, বিশেষত মহিলা ডাক্তাররা কীভাবে নিজেদের সুরক্ষিত মনে করবেন? বিচারপতি বলেন, "এই অপরাধ চুক্তিভিত্তিক কর্মী দ্বারা সংগঠিত হয়েছে। পুলিশ বারাক থাকা সত্ত্বেও হাসপাতালে ঢুকে পড়ে অভিযুক্ত। এই অবস্থায় ফের চুক্তিভিত্তিক কর্মী ৭ দিনের প্রশিক্ষণ দিয়ে নিয়োগ করা হচ্ছে?' আর এদিনও সেই সিভিক ভলেন্টিয়ার নিয়ে রাজ্যের ভূমিকায় প্রশ্ন তুলে দিল সুপ্রিম কোর্ট। যার জেরে নতুন করে অস্বস্তিতে রাজ্য সরকার।

Card image cap

এবার রাজ্যের সব সিভিক ভলেন্টিয়ারদের চাকরি নিয়ে টানাটানি?

 ফের সিভিক ভলেন্টিয়ার  নিয়োগ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের  প্রশ্নের মুখে রাজ্য সরকার। মঙ্গলবার আর জি কর  হাসপাতালে কর্মরত তরুণী চিকিৎসক ধর্ষণ খুনের মামলার শুনানিতে ফের একবার সুপ্রিম কোর্টে উঠে এল সিভিক ভলেন্টিয়ার প্রসঙ্গ।


সিনিয়র ডাক্তারদের আইনজীবী করুণা নন্দী সিভিকদের নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন তুললে রাজ্যকে একাধিক নির্দেশ দিল সর্বোচ্চ আদালত।


কলকাতা এবং রাজ্যে মোট কত সিভিক ভলান্টিয়ার রয়েছে? তাদের যোগ্যতা কী? কোন আইন তাদের নিয়োগ? কীভাবে নিয়োগ করা হয়? তাদের দৈনিক ও মাসিক বেতন কত? রাজ্যের কাছে জানতে চাইল সুপ্রিম কোর্ট। পরবর্তী শুনানিতে এই গোটা বিষয় লিখিত হলফনামা দিয়ে জানানোর নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।


এদিন আদালতে সিনিয়র চিকিৎসকদের আইনজীবীর প্রশ্ন, "যে সিভিক ভলেন্টিয়ার নিয়োগের বিরোধিতা আমরা করেছিলাম, তাদের নিয়োগ কার্যত দ্বিগুণ করে দিয়েছে রাজ্য সরকার। অথচ আগেই কলকাতা হাই কোর্ট এই নিয়োগ নিয়ে আপত্তি জানিয়েছিল।" এদিকে পালটা রাজ্যের আইনজীবী বলেন, দেশের সব হাসপাতালে একই নিয়ম মেনে নিয়োগ করা হয়। দিল্লিতে যে নিয়ম মেনে নিয়োগ হয় কলকাতাতেও একই জিনিস হয়।


প্রসঙ্গত, আর জি কর হাসপাতালে তরুণী ডাক্তার ধর্ষণ-খুনের ঘটনায় এখনও পর্যন্ত মূল অভিযুক্ত হিসেবে যাকে চিহ্নিত করা হয়েছে, সেই ব্যক্তি কলকাতা পুলিশের এক সিভিক ভলেন্টিয়ার। এই বিষয়ে এদিন প্রধান বিচারপতি বললেন, অভিযুক্ত একজন সিভিক ভলান্টিয়ার। তাকে কিভাবে নিয়োগ করা হয়েছিল? উত্তরে আইনজীবী বলেন, রাজ্য সরকারের বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে নিয়োগ করা হয়েছিল যেই বিজ্ঞপ্তি নিয়ে কলকাতা হাই কোর্টে মামলা হয়েছে। অভিযুক্ত সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায় গার্হস্থ্য হিংসায় অভিযুক্ত বলেও প্রধান বিচারপতিকে জানান আইনজীবী।


সুপ্রিম নির্দেশ, হাসপাতাল-থানা এবং অপরাধস্থলে সিভিক ভলেন্টিয়ার মোতায়েন করা যাবে না। এই নির্দেশ পূরণ করতে রাজ্য সরকার ঠিক কী কী পদক্ষেপ করছে, সেই বিষয়েও জানাতে হবে।nএর আগের শুনানিতে আদালতে জুনিয়র ডাক্তারদের আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিংহ হাসপাতালে চুক্তিভিত্তিক নিরাপত্তারক্ষী মোতায়েন কেন সেই বিষয়ে সওয়াল করেন। পাশাপাশি আর জি কর ঘটনায় মূল অভিযুক্ত সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়ের কথাও কোর্টে তুলেছিলেন তিনি। চুক্তিভিত্তিক নিরাপত্তারক্ষী মোতায়েন থাকলে নিরাপত্তা কি বজায় থাকবে? কিকরে ডাক্তার সকল স্বাস্থ্যকর্মীরা সুরক্ষিত মনে করবেন নিজেদের, সেই নিয়ে সওয়াল করেন ইন্ডিয়া।


চুক্তিভিত্তিক কর্মীর পরিবর্তে হাসপাতালে প্রশিক্ষিত পুলিশকর্মী নিয়োগের দাবিও জানিয়েছিলেন জুনিয়র ডাক্তারদের আইনজীবী। সাত দিনের ট্রেনিং দিয়ে কী ভাবে সিভিক ভলান্টিয়ারদের  নিয়োগ করা হয় সেই প্রশ্নও উঠেছিল। সেই সময় প্রধান বিচারপতির মন্তব্য করেছিলেন, "ওই চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের কী ভাবে গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োগ করতে পারে রাজ্য সরকার? রাজ্যের এই বিষয়ে ভাবা উচিত।"


প্রধান বিচারপতির আরও বলেছিলেন, এভাবে চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের নিয়োগ করলে, ডাক্তার, বিশেষত মহিলা ডাক্তাররা কীভাবে নিজেদের সুরক্ষিত মনে করবেন? বিচারপতি বলেন, "এই অপরাধ চুক্তিভিত্তিক কর্মী দ্বারা সংগঠিত হয়েছে। পুলিশ বারাক থাকা সত্ত্বেও হাসপাতালে ঢুকে পড়ে অভিযুক্ত। এই অবস্থায় ফের চুক্তিভিত্তিক কর্মী ৭ দিনের প্রশিক্ষণ দিয়ে নিয়োগ করা হচ্ছে?' আর এদিনও সেই সিভিক ভলেন্টিয়ার নিয়ে রাজ্যের ভূমিকায় প্রশ্ন তুলে দিল সুপ্রিম কোর্ট। যার জেরে নতুন করে অস্বস্তিতে রাজ্য সরকার।

Card image cap

কাকভোরে অষ্টমীর অঞ্জলি দেওয়া নিয়ে চিন্তা?


অষ্টমী মানেই সকাল সকাল সেজেগুজে প্যান্ডেলে হাজির। হাতে ফুল, মুখে মন্ত্র। অষ্টমীর অঞ্জলির সঙ্গে বহু নস্ট্যালজিয়া জড়িয়ে। কিন্তু এবার পঞ্জিকামতে এমন সময় অঞ্জলি তিথি পড়েছে, যা দেখে কিছুটা চিন্তায় প্রায় সবাই। কাকভোরে উঠে অঞ্জলি দেব কী করে?


আসলে বেশিরভাগ প্যান্ডেলেই পুজো হয় গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা অনুসারে।


আর এই পঞ্জিকা অনুসারে ১০ অক্টোবর সকাল ৭ টা ২৩ মিনিট ৪৬ সেকেন্ডে শুরু অষ্টমী তিথি। পরের দিন ১১ অক্টোবর ভোরে ৬টা ৪৬ মিনিট ৫৮ সেকেন্ডে শেষ হয়ে যাচ্ছে অষ্টমী। অষ্টমী তিথির শেষ কিছুক্ষণ ও নবমী তিথির শুরুর কিছুক্ষণ নিয়ে হয় সন্ধিপুজো। তাই মোটামুটি ভোর ৬. ২০ নাগাদ শেষ করতে হবে অষ্টমীর অঞ্জলী। তাই এত সকালে অষ্টমীর অঞ্জলি তিথি পড়ায় রীতিমতো চিন্তিত সবাই।


তবে এর বিকল্প পদ্ধতি রয়েছে। যেখানে বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে পুজো হয়, সেখানে অঞ্জলি দেওয়া যেতে পারে। বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত অনুসারে অষ্টমী থাকছে ১১ অক্টোবর, শুক্রবার সকাল ১২ টা ৭ মিনিট পর্যন্ত। তাই সেই সব জায়গায় অঞ্জলি দিতে পারেন। বেলুড় মঠে বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে পুজো হয়। সুতরাং যদি ভোরে উঠতে না পারেন, তাহলে এই বিকল্প নিয়মেই সেরে ফেলতে পারেন অষ্টমীর অঞ্জলি।

Card image cap

এবার বাতিল করা হতে চলেছে ২০০ টাকার নোট?

র কি নোট বাতিলের সিদ্ধান্ত নিল মোদী সরকার! রিজার্ভ ব্যাঙ্ক সূত্রে খবর বাজার থেকে তুলে নেওয়া হচ্ছে ২০০ টাকার নোট। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী জানা গিয়েছে যে, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক প্রায় ১৩৭ কোটি টাকার ২০০ টাকার নোট বাজার থেকে সরিয়ে দিয়েছে বলে জানা গেছে। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক গত ৬ মাসে এই সমস্ত কাজ সম্পন্ন করেছে।


এমতাবস্থায়, সাধারণ মানুষের মনে ইতিমধ্যেই এই বিষয়টির পরিপ্রেক্ষিতে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। ইতিমধ্যেই রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বাজার থেকে ২,০০০ টাকার নোট প্রত্যাহার করে নিয়েছে। তবে, এবার ২০০ টাকার নোটও সরানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।


গত বছরও, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক  ১৩৫ কোটি টাকার ২০০ টাকার নোট তুলে নিয়েছিল। এর কারণ হল ওই নোটগুলি নোংরা এবং খারাপ অবস্থায় ছিল। তবে, যদি মূল্যের দিক থেকে দেখা যায় সেক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্ত নোটের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ৫০০ টাকার।


কেন সরানো হচ্ছে ২০০ টাকার নোট


রিজার্ভ ব্যাঙ্ক ২০০ টাকার নোট বাতিল করেনি বা এমন কোনও লক্ষ্যও নেই। আসলে, বাজার থেকে নোটগুলি ফেরত নেওয়ার কারণ ওই নোটগুলির খারাপ অবস্থা। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক তাদের ষাণ্মাসিক রিপোর্টে বলেছে যে এবার সর্বাধিক ত্রুটি দেখা গেছে ২০০ টাকার নোটে। এই কারণে, বাজার থেকে ১৩৭ কোটি টাকার নোট ফেরত নিতে হয়েছে। এই নোটগুলির মধ্যে কিছু অত্যন্ত খারাপ অবস্থায় ছিল। যার কারণে সেগুলি সরিয়ে নিতে হয়।


রিজার্ভ ব্যাঙ্ক  তাদের রিপোর্টে বলেছে, সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৫০০ টাকার নোট। গত অর্থবর্ষে বাজার থেকে প্রায় ৬৩৩ কোটি টাকার ৫০০ টাকার নোট ফেরত নেওয়া হয়েছিল। নোটগুলি বিকৃত হওয়ার কারণে সেগুলি প্রত্যাহার করা হয়।


ব্যাঙ্কিং বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ২,০০০ টাকার নোট বাতিলের পর ২০০ টাকার নোটের ব্যবহার বেড়েছে। এই কারণেই এবার ২০০ টাকার নোট প্রচুর পরিমাণে নষ্ট হয়ে গেছে এবং সেগুলি তুলে নেওয়া হচ্ছে।

Card image cap

দেড় লক্ষ জমা দিলে পাবেন ৩ লক্ষ, দেখে নিন পোস্ট অফিসের নতুন স্কিম

টাকা সঞ্চয় করতে গেলে প্রয়োজন সঠিক স্কিমে টাকা রাখা। তাই না জেনে হুট করে বিনিয়োগ করবেন না। এমন অনেক স্কিম আছে যাতে আপনি অল্প পরিমাণ বিনিয়োগ করে ব্যাপক লাভবান হতে পারেন। এবার প্রকাশ্যে এল এমনই এক স্কিমের কথা। আপনার যদি বিনিয়োগ করার পরিকল্পনা থাকে তাহলে পোস্ট অফিসের নতুন এই স্কিমে বিনিয়োগ করুন।


এই প্রকল্পে বিনিয়োগ করলে আপনি আপনার নিজের জমানো অর্থ থেকে আরও বেশি পরিমাণ লাভ পেতে পারেন। এই প্রকল্পের মূল বিশেষত্ব হল ১১৫ মাসে টাকা হবে দ্বিগুণ। সরকার আপনার বিনিয়োগের ওপর ৭.৫ শতাংশ সুদ দেবে। এই স্কিম সকলের জন্য উপকারী।


কিষাণ বিকাশ পত্র প্রকল্পের অধীনে ১০ বছরের কম বয়সী নাবালকের অ্যাকাউন্ট খোলা যেতে পারে। তবে, এক্ষেত্রে অভিভাবক তার নিজের পক্ষে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। আপনার সন্তান ১০ বছর পূর্ণ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অ্যাকাউন্টটি তার নাম স্থানান্তরিত হবে। এতে ১০০০ টাকা থেকে বিনিয়োগ করতে পারেন ১.৫ টাকা পর্যন্ত। যদি ১.৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেন তবে ১১৫ মাসে আপনি ৩ লক্ষ টাকা ফেরত পাবেন। আসলে আপনি এই স্কিমে চক্রবৃদ্ধি সুদের সুবিধাও পাবেন।


এবার কয়েক মাসে টাকা হবে ডবল। এই স্কিমে টাকা রাখলে দেড় লাখ জমা দিলে পাবেন ৩ লাখ। পোস্ট অফিসের নতুন স্কিমে সঞ্চয় করুন। এতে বাড়বে টাকা। সরকার আপনার টাকার ওপর ৭.৫ শতাংশ সুদ দেবে। বিস্তারিত জানতে চাইলে নিকটবর্তী পোস্ট অফিসে যোগাযোগ করুন।

Card image cap

পুজোর আগেই সাধারণ মানুষের জন্য যা করলেন অভিষেক. ধন্য ধন্য করছে সকলে

 ফের সাধারণ মানুষের মুখে হাসি ফোটালেন অভিষেক। পুজোর  আগে ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের  'দুয়ারে উপহার' কর্মসূচির মাধ্যমে বাড়ি বাড়ি গিয়ে সাধারণ মানুষকে উপহার পৌঁছে দিলেন ওই লোকসভা কেন্দ্রের বিভিন্ন বুথের দায়িত্বে থাকা তৃণমূলের  নেতা-কর্মীরা।


পুজোর আগে সাংসদের কাছ থেকে উপহার পেয়ে আনন্দিত সাধারণ মানুষ।


গত ২২ সেপ্টেম্বর এই 'উৎসবের উপহার' কর্মসূচি শুরু হয়। মহালয়ার দিন ২ অক্টোবরের মধ্যেই বাড়ি বাড়ি গিয়ে গিয়ে উপহার পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। জানিয়ে রাখি ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত সাতটি বিধানসভা এলাকাতেই এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছিল। গতবারও 'অভিষেকের উপহার'  কর্মসূচির মাধ্যমে সাংসদ নিজে উপহার তুলে দিতেন আমজনতার হাতে। এবারে সেই পক্রিয়ায় সামান্য বদল আনা হয়েছিল শুধুমাত্র।


প্রতিবারের মতো এবারেও পুজোর আগেই এলাকাবাসীর কাছে উপহার স্বরূপ নতুন বস্ত্র পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছিলেন অভিষেক। গতবার অভিষেক নিজে দাঁড়িয়ে থেকে সকলের হাতে উপহার তুলে দিয়েছিলেন। এবার তার বদলে বাড়ি বাড়ি গিয়ে উপহার তুলে দিয়ে আসা হয়। এই বিষয়ে স্থানীয় এক তৃণমূল নেতা জানিয়েছিলেন, এবারে সাংসদ হওয়ার পর আমতলার দলীয় কার্যালয়ে ভোটারদের ধন্যবাদ জানাতে বৈঠক করেছিলেন অভিষেক। সেই বৈঠকেই সাধারণ মানুষ কেন মঞ্চে দাঁড়িয়ে নেতাদের হাত থেকে উপহার নেবেন সেই প্রশ্ন তোলেন।


এক্ষেত্রে অনেকেই মঞ্চে উঠে উপহার নেওয়াতে স্বচ্ছন্দ বোধ করেন না। আবার অনেক সময় নেতারা উপহার দেওয়ার মুহূর্তের ছবি তুলে তা সোশ্যাল মিডিয়ায় দিয়ে দেন। যা সাধারণ মানুষের ভালো নাও লাগতে পারে। তাই সমস্ত দিক বিবেচনা করে এবারে বাড়ি বাড়ি গিয়ে উপহার পৌঁছে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন অভিষেক।


নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী, গত ১০ দিনে ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রের প্রত্যন্ত এলাকার মানুষের দুয়ারে পৌঁছে যায় 'অভিষেকের উপহার'। প্রসঙ্গত, ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে ডায়মন্ড হারবার ৭ লক্ষেরও বেশি জয়লাভ করে রেকর্ড গড়েছেন তৃণমূল সেনাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।

Card image cap

জেনে নিন কী কী নিয়ে প্রতিবাদ করেছিলেন নির্যাতিতা

আরজি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুন ছিল পূর্ব পরিকল্পিত বলে জানা গিয়েছে সিবিআই সূত্রে। নিম্নমানের ওষুধ এবং শিক্ষার মান নিয়ে প্রতিবাদ করায় তাকে হত্যা করা হয়।

আরজি কর কাণ্ডের তদন্তে নেমে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাতে পেয়েছেন সিবিআই কর্তারা। জানা গিয়েছে, তরুণী চিকিৎসক পড়ুয়ার ধর্ষণ ও খুন কোনও আকস্মিক ঘটনা নয়।


বরং পুরোটাই ছিল পূর্ব পরিকল্পিত। কোথায় কখন খুন করা হবে সব আগে থেকে ঠিক করা ছিল।

 

জানা গিয়েছে, আরজি কর হাসপাতালে রোগীদের বিনামূল্যে যে ওষুধ দেখা হত, তা ছিল অত্যন্ত নিম্নমানের। এ নিয়ে বেশ কিছু সিনিয়র চিকিৎসককে সরাসরি অভিযোগ করেন ওই তরুণী।

 

সিনিয়র চিকিৎসকরা সকলেই ছিলেন সন্দীপ ঘোষের কাছের লোক। যে কারণে এই খবর সন্দীপ ঘোষের কাছে পৌঁছায়। এই থেকে শুরু হয় সমস্যা।

 

এরই সঙ্গে আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের পঠনপাঠন নিয়েও অভিযোগ তুলেছিলেন। ঠিক মতো ক্লাস হত না কলেজে। তাঁর গবেষণা পত্র অন্য একজনকে দিয়ে দেওয়ার জন্য তাঁকে চাপ দেওয়া হচ্ছিল। - এমন খবর এসেছে সিবিআই কর্তাদের হাতে।

 

প্রথমিক ভাবে অনুমান করা হয়েছিল তরুণী চিকিৎসকের মুখ বন্ধ রাখার জন্য তাকে বোঝানো হয়েছিল। পরে, গোয়ান্দাদের হাতে আসা তথ্য বলে, তরুণী মুখ বন্ধ রাখার জন্য তাকে ভয় দেখানো হচ্ছিল। কিন্তু, সে চুপ না করায় খুন করার ছক কষা হয়।

 

কেন তিলোত্তমাকে ধর্ষণ ও খুন করা হয়, তা জানতে চাওয়া হয় একাধিক কর্মী ও চিকিৎসককে। তাদের কথাতেই ইঙ্গিত মেলে, মাস্টার মাইন্ড প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ।

 

চিকিৎসক পড়ুয়াকে কোথায় ও কীভাবে খুন করা হবে, কার ছক সন্দীপ ঘোষ ছাড়াও জানতেন আরও চার চিকিৎসক। তাঁরাই নাকি এই ছক কষেছিলেন। এমনই জানা গিয়েছে তদন্তে।

জানা গিয়েছে, নিজের ঘনিষ্ট কয়েকজন চিকিৎসক-সহ আরও কয়েকজন ব্যক্তির মাধ্যমেই আর জি করে তরুণী চিকিৎসক পড়ুয়ার ধর্ষণ ও খুনের নিখুঁত পরিকল্পনা ও তার বাস্তবায়ন ঘটান সন্দীপ ঘোষ।

 

হাসপাতালের অভ্যন্তরীন নানা অনিয়ম ও অন্যায় জেনে ফেলায় এবং তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করাতেই এই ধর্ষণ ও খুনের ঘটনা ঘটানো হয়েছে।

 

এখনও চলছে তদন্ত। আগামী ১৫ অক্টোবর আরজি কর মামলার শুনানি হবে শীর্ষ আদালতে। ওই দিন দুপুর ২টোয় সুপ্রিম কোর্টে হবে শুনানি।

Card image cap

এবার পুরুষরাও মাসে মাসে পাবেন ১০০০ টাকা! দুর্দান্ত প্রকল্প সরকারের

তেরো থেকে শুরু করে তিরাশি, রাজ্যের সকল নাগরিকের জন্য কোনও না কোনও প্রকল্প চালু করেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। এর মধ্যে বহু প্রকল্পে  আবার মাসে মাসে ভাতা দেওয়া হয়। এমনই একটি স্কিমের নাম হল লক্ষ্মীর ভাণ্ডার। এই স্কিমের অধীন সাধারণ শ্রেণির মহিলারা মাসিক ১০০০ টাকা এবং তফশিলি জাতি ও উপজাতি শ্রেণির মহিলারা মাসিক ১২০০ টাকা করে পেয়ে থাকেন।

আজ যদিও এই প্রকল্প নয়, বরং রাজ্য সরকারের অন্য আর একটি প্রকল্প নিয়ে আলোচনা করা হবে।


মাসে মাসে ১০০০ টাকা দেবে সরকার !


ভারতবর্ষ হল কৃষিপ্রধান দেশ। এদেশের বহু মানুষের পেশা হল কৃষিকাজ। পশ্চিমবঙ্গের বহু মানুষও কৃষিকাজের সঙ্গে যুক্ত। তবে অনেক সময়ই শোনা যায়, সারা বছর অক্লান্ত পরিশ্রম করলেও সংসার টানতে গিয়ে হিমশিম খেয়ে যান অনেক কৃষক। এবার তাই তাঁদের পাশে দাঁড়িয়ে নতুন প্রকল্প চালু করেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার । কৃষক ভাতা স্কিমের মাধ্যমে প্রত্যেক মাসে ১০০০ টাকা করে দেওয়া হবে উপভোক্তাদের।


রাজ্য সরকারের এই প্রকল্পে  আবেদন করতে ইচ্ছুক কৃষকদের অবশ্য বেশ কয়েকটি যোগ্যতামান পূরণ করতে হবে। তাহলেই মাসে মাসে মিলবে ভাতা। আবেদনকারীকে পশ্চিমবঙ্গের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে অথবা অন্তত ১০ বছর থাকতে হবে। আবেদনকারীর বয়স ৬০ বছরের অধিক হতে হবে। তবে তফশিলি জাতি ও উপজাতির শ্রেণির ক্ষেত্রে ৫৫ বছর হলেও অ্যাপ্লাই করা যাবে।


আবেদনকারী কৃষকের নামে সর্বাধিক ১ একর জমি থাকতে পারে। ভূমিহীন খেমায়ুর হলেও এই স্কিমে আবেদন করা যাবে এবং কেন্দ্র অথবা রাজ্য সরকারের তরফ থেকে আগেই যদি কোনও ভাতা  পেয়ে থাকেন তাহলে এই প্রকল্পে আবেদন করা যাবে না।


জানা যাচ্ছে, রাজ্য সরকারের এই স্কিমে মূলত অফলাইনে আবেদন করা হয়। তবে কেউ যদি চান, তাহলে অনলাইন থেকেও আবেদনপত্র ডাউনলোড করে নিতে পারেন। এরপর সেই ফর্ম ফিল আপ করে স্থানীয় ব্লক কৃষি অধিকর্তার অফিস কিংবা মহকুমা অফিসে করে জমা দিয়ে দিতে হবে।


কৃষক ভাতা প্রকল্পে  আবেদনের জন্য অবশ্য বেশ কিছু নথিপত্র লাগবে। আবেদনকারীর আধার কার্ড অথবা রেশন কার্ড, জমির মালিকানার প্রমাণপত্র, শারীরিক অক্ষমতা থাকলে তার শংসাপত্র, স্থানীয় অঞ্চল প্রধানের শংসাপত্র, ব্লক উন্নয়ন আধিকারিকদের থেকে অন্য স্কিমে টাকা না পাওয়ার সার্টিফিকেট, ব্যাঙ্কের পাসবই এবং অ্যাক্টিভ মোবাইল নম্বর দরকার হয়।

Card image cap

মোদি সরকারের বড় ঘোষণা, প্রতিটি অ্যাকাউন্টে আসবে দেড় লাখ টাকা

 ভারত সরকারের পক্ষ থেকে দেশের সাধারণ জনগণের জন্য সময়-সময়ে বিভিন্ন ধরনের পরিকল্পনা চালু করা হচ্ছে। এই প্রকল্পগুলির উদ্দেশ্য দেশের প্রতিটি স্তরের জনগণকে সুখী করা এবং গরিবদের শক্তিশালী করা, তাদের মৌলিক প্রয়োজন মেটানো।



এ ধরনের প্রকল্পগুলি কেবল কেন্দ্রীয় স্তরে নয়, বরং রাজ্য স্তরে চালানো হচ্ছে।


যার সুফল পাচ্ছেন কোটি কোটি মানুষ। এ রকম একটি প্রকল্পের অধীনে, মোদী সরকার ঘোষণা করেছে যে প্রতিটি খাতে ১.৫ লাখ টাকা দেওয়া হবে। আসলে দীপাবলী দশমী উৎসবের আগে মানুষদের জন্য অনেক সুখবর এসেছে। চলুন জানি পুরো বিষয়টি কী।


কাদের মিলবে ১.৫ লাখ টাকা


সরকারের পক্ষ থেকে সাধারণ জনগণকে মৌলিক সুবিধা প্রদান করাই মূল লক্ষ্য। এই প্রেক্ষিতে, নিজের বাড়ি পাওয়াও সরকারের পরিকল্পনার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজন। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার অধীনে, জনগণকে নিজের বাড়ি কেনার জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। সেই ধারায়, এখন সরকার ঘোষণা করেছে যে প্রতিটি খাতে ১.৫ লাখ টাকা দেওয়া হবে।


দেশের বিভিন্ন রাজ্যে এই প্রকল্পের মাধ্যমে অনেকেই সুফল পাচ্ছেন। এই সরকারি প্রকল্পের সুবিধা এখন হিমাচল প্রদেশের জনগণও পাবেন। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার অধীনে মোদী সরকার হামিরপুরের জনগণের খাতে ১.৫ লাখ টাকা দেওয়ার ঘোষণা করেছেন।


২০০০-এর বেশি পরিবারের মিলবে ১.৫ লাখ টাকা


প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার সবচেয়ে বড় সুফল গরিব শ্রেণির মানুষ পাচ্ছেন। যারা এখনও বাড়ি পাননি, তারা এই প্রকল্পের মাধ্যমে বড় উপকার পাচ্ছেন। হিমাচল প্রদেশের হামিরপুর জেলার প্রায় ৩৮৯৬ পরিবারের এই প্রকল্পের মাধ্যমে নির্বাচিত করা হয়েছে। এর মধ্যে ২০২৫ পরিবারের জন্য সরকার পাকা বাড়ি প্রদান করছে। পাশাপাশি, ১.৫ লাখ টাকা তাদের খাতে জমা করা হবে।


তিন কিস্তিতে পাঠানো হবে অর্থ


সরকারের পক্ষ থেকে যেসব পরিবারের এই প্রকল্পের মাধ্যমে নির্বাচিত করা হয়েছে, তাদের উপকারের অর্থ তিন ভাগে, অর্থাৎ কিস্তিতে খাতে জমা করা হবে। প্রথম কিস্তি হিসেবে ৬৫০০০ টাকা দেওয়া হবে, দ্বিতীয় কিস্তি হবে ৫২০০০ টাকা এবং তৃতীয় এবং শেষ কিস্তি ৩৩০০০ টাকা হবে। পাশাপাশি, সরকারের পক্ষ থেকে এই প্রকল্পের সঙ্গে মনরেগা প্রকল্পে ১৫ হাজার টাকা মানুষের খাতে দেওয়া হবে বলেও ঘোষণা করা হয়েছে।


২০১৬ থেকে চলছে প্রকল্পটি


প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার শুরু ১ এপ্রিল ২০১৬ সালে হয়েছিল। এই প্রকল্পকে বিভিন্ন ধরনের মডেলে চালু করা হয়েছিল। প্রথমে গ্রামীণ আবাস প্রকল্প এবং পরে শহর উন্নয়ন প্রকল্প। এই প্রকল্পের অধীনে এখনও পর্যন্ত বহু সংখ্যক মানুষ পাকা বাড়ি নির্মাণ করেছেন। সরকারের পক্ষ থেকে কোটি কোটি টাকা এই প্রকল্পের মাধ্যমে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।