CATEGORY country:

Card image cap

কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে শিক্ষক সহ প্রায় ৪০ হাজার শূন্যপদে ক্লার্ক নিয়োেগ

শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী পদে প্রচুর নিয়োগ করতে চলেছে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়। শীঘ্রই এই সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হতে পারে। জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে অ্যাকাডেমিক ও নন অ্যাকাডেমিক মিলিয়ে প্রায় ৪০ হাজারের বেশি শূন্যপদ পূরণ করা হবে। পিজিটি এবং টিজিটি শিক্ষকদের পাশাপাশি ক্লার্ক এবং পিয়ন পদেও প্রচুর শূন্যপদ রয়েছে।


আগামী দুই-এক মাসের মধ্যেই নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি সংস্থার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হবে।


কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের পিজিটি (প্রাথমিক শিক্ষক) টিজিটি (প্রশিক্ষিত স্নাতক শিক্ষক, স্নাতকোত্তর শিক্ষক) ক্লার্ক এবং পিয়ন পদে নিয়োগ করা হবে। গত বছরে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে সব মিলিয়ে শূন্যপদ ছিল ১৩ হাজার। চলতি বছরে আনুমানিক ৪০ হাজার শূন্যপদ থাকতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।


প্রাথমিক শিক্ষকপদগুলিতে আবেদন করার দ্বাদশ শ্রেণী পাশের সংশাপত্র সহ D.El.Ed ট্রেনিং সার্টিফিকেট থাকতে হবে। মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষক পদের জন্য অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক অথবা স্নাতকোত্তর ডিগ্রী সহ D.Ed অথবা B.Ed ট্রেনিং করতে হবে। ক্লার্ক এবং পিয়ন শ্রেণির পদগুলির জন্য মাধ্যমিক অথবা উচ্চমাধ্যমিক পাশ যোগ্যতা প্রয়োজন হবে।


Card image cap

ইউক্রেনের পরমাণু কেন্দ্রে আগুন লাগানোর চেষ্টা রাশিয়ার

নিজেদের হেফাজতে থাকা ইউক্রেনের জাপোরজিয়া পরমাণু কেন্দ্রে আগুন লাগানোর চেষ্টা করে রাশিয়া। রবিবার দক্ষিণ ইউক্রেনে যে জাপোরজিয়া পরমাণু কেন্দ্র রয়েছে, সেখানে আগুন লাগানোর চেষ্টা করে রুশ সেনা। একটি টেলিগ্রাম মেসেজের মাধ্যমে এমনই অভিযোগ করেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলনস্কি।


যে খবর প্রকাশ্যে আসতেই নিয়ে চাঞ্চল্য ছড়ায়। ইউক্রেন-সহ গোটা পশ্চিমী বিশ্বকে ব্ল্যাকমেল করতেই জাপোরজিয়া পরমাণু কেন্দ্রে রাশিয়া আগুন ধরানোর চেষ্টা করে বলে অভিযোগ করেন ভলোদিমির জেলেনস্কি। 



জাপোরজিয়া পরমাণু কেন্দ্রে রাশিয়া যেভাবে আগুন ধরানোর চেষ্টা করে, তার প্রেক্ষিতে গোটা বিশ্বের তরফে কী বলা হয়, সেই  মতবাদের অপেক্ষা করা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেন ইউক্রেনের প্রধান ভলোদিমির জেলেনস্কি। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অ্যাটমিক এনার্জি এজেন্সিকেও বিষয়টি জানানো হয়েছে। জাপোরজিয়া পরমাণু কেন্দ্রে আগুন লাগলে, তার জন্য পুরোপুরিভাবে রাশিয়া দায়ি বলে তোপ দাগেন জেলেনস্কি।

Card image cap

স্বাধীনতা অতীত, এবার ভারত দখল করে 'অখণ্ড বাংলাদেশ' গড়ার লক্ষ্য?

পৃথিবীতে একমাত্র বাংলাদেশই তিনবার স্বাধীন হয়েছে। দু'বার খাতায় কলমে, একবার মুখে মুখে স্বাধীনতা অর্জন করেছে ভারতের প্রতিবেশী দেশ। যদিও, অধিকাংশ বাংলাদেশিদের দাবি তাঁদের দেশ দু'বার স্বাধীন হয়েছে। বলে দিই, ১৯৪৭ সাল ব্রিটিশ শাসন থেকে মুক্তি পায় ভারত।


সেই সময় বাংলাদেশ পাকিস্তানের অংশ ছিল। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান নামে পরিচিত আজকের বাংলাদেশ ১৯৪৭-এ প্রথম স্বাধীনতা পায়। যদিও, সেটি স্বাধীনতা ছিল না। কারণ ভারতকে চাপে রাখতে তৎকালীন জিন্নাহ সরকার পূর্ব পাকিস্তানে নিজেদের হাতে নিয়ে অকথ্য অত্যচার চালাত।


এরপর ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের শাসন থেকে মুক্তি পায় বাংলাদেশ। সেই সময় ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের সহয়াতায় হাজার হাজার ভারতীয় সেনা পাঠায় বাংলাদেশে। বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধা ও ভারতীয় সেনার দাপটে পালাতে বাধ্য হয় পাকিস্তানের সেনাবাহিনী। ১৯৭১ এর যুদ্ধে ৩৯০০ ভারতীয় সেনা প্রাণ হারান। আহত হন প্রায় ১০ হাজার। পূর্ব পাকিস্তান থেকে জিন্নার দেশের সেনা পালানোর পর বাংলাদেশ দ্বিতীয়বার স্বাধীন হয়।


আর এখন বাংলাদেশিদের মতে দেশ আবার স্বাধীন হয়েছে। শেখ হাসিনার পদত্যাগ আর তার দেশ ছেড়ে ভারতে এসে আশ্রয় নেওয়াকে স্বাধীনতা বলেই গণ্য করছেন ওপার বাংলার মানুষ। বর্তমানে বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন হয়েছে। আর সেই সরকারের প্রধান হয়েছেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ মহম্মদ ইউনূস।


বাংলাদেশে কোটা আন্দোলন দিয়ে শুরু বিক্ষোভ হাসিনার পতন দিয়েও শেষ হয়নি। এখন রোজই ওই দেশ থেকে নানান দাবি উঠে আসছে। এমনকি এখনও বহু জায়গায় থেকে অশান্তির খবর আসছে। আর এই নতুন বাংলাদেশে আরেকটি জিনিস মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে, সেটি হল ভারত বিদ্বেষ। বর্তমানে বাংলাদেশের বিভিন্ন পেজ থেকে ভারত বিদ্বেষী পোস্ট করা হচ্ছে। যদিও, এই পথম নয়, হাসিনা সরকার থাকাকালীনও বাংলাদেশিদের মধ্যে ভারত বিদ্বেষ অনেক দেখা গিয়েছে। এমনকি কয়েকমাস আগেই ওপার বাংলায় 'ভারত বয়কট' এর ডাকও উঠেছিল। কিন্তু ভারত পিঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করায় সেই বয়কটিরাই আবার কেঁদে ভাসিয়েছিল।


অখণ্ড বাংলাদেশের মানচিত্র


এখন বাংলাদেশের বিভিন্ন পেজ থেকে নানান ম্যাপ প্রকাশ করা হচ্ছে। যেখানে কখনও ওরা দাবি করছে যে, তাঁরা পশ্চিমবঙ্গ সরকার পূর্বত্তোর ভারত দখল করে অখণ্ড বাংলাদেশ বানাবে। আবার কখনও দাবি করছে যে, গোটা ভারতই নাকি তাঁরা দখল করে নেবে। যদিও, তাঁদের এসব আজব আজব দাবিকে পাত্তা দিতে নারাজ ভারতের জনগণ। পাল্টা ভারতীয় নেটিজেনরা বলেছেন যে, একবার ফারাক্কা বাঁধটা ছেড়ে দেব কি?


বলে দিই, নদী মাতৃক বাংলাদেশ সারা বছরই জল যন্ত্রণায় ভোগে। কখনও বেশি জল, আবার কখনও কম জল। এদিকে ফারাক্কা ব্যারেজ থেকে ভারত জল ছাড়লেই বাংলাদেশের একাধিক এলাকা ডুবে যায়। আবার জল না ছাড়লেও বাংলাদেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে জলের আকাল দেখা দেয়। তাই এহেন অবস্থায় ভারতীয়রা বাংলাদেশিদের ফারাক্কা ব্যারজের ভয় দেখিয়েই চুপ করে থাকছেন। আবার অনেকেই বলছেন যে, পশ্চিমবঙ্গের সিভিক ভলান্টিয়ারদেরও যদি ছেড়ে দেওয়া হয়, তাহলেও নাকি এক দিনেই পৃথিবীর মানচিত্রে আর বাংলাদেশ বলে কিছু থাকবে না। তবে, অফিসিয়ালি কোনও দেশই এখনও এসব নিয়ে মাথা ঘামায়নি।

Card image cap

স্প্যাম কলে বিরক্ত! আর চিন্তা নেই

রোজ স্প্যাম কল এসে চলেছে আপনার ফোনে? নিত্য নতুন নম্বর থেকে আসা স্প্যাম কলে বিরক্ত হয়ে উঠেছেন? অথচ কিছুতেই তা আটকাতে পারছেন না! আর চিন্তা নেই। স্প্যাম কল  রুখতে এবার কড়া পদক্ষেপ নিল ভারতের টেলিকম রেগুলেটরি অথরিটি।


যে সকল অসাধু ব্যক্তি বা সাইবার প্রতারকেরা স্প্যাম কল করে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য হাতানোর চেষ্টা করছেন এত দিন ধরে এবার তাঁদের পথ আটকাবে ট্রাই TRAI। প্রতারকেরা এখনই সাবধান হয়ে যান, নয়তো পরে বিপদে পড়তে হতে পারে। সদ্য ভারতের বিভিন্ন টেলিকম সংস্থার সঙ্গে এই নিয়ে বৈঠকে বসে ট্রাই। সেখানে সিদ্ধান্ত হয়...  যদি কোনো টেলিকম সংস্থা স্প্যাম কল করছে বলে চিহ্নিত হয়, তাহলে সেই সংস্থার সমস্ত সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হবে এবং ২ বছরের জন্য সমস্ত টেলিকম অপারেটরদের দ্বারা ব্ল্যাক লিস্ট করা হবে। ১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ থেকে কার্যকর হবে ট্রাই-এর এই নয়া নির্দেশিকা।

Card image cap

বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী স্থানে ভয়াবহ ড্রোন হামলা

বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী মিয়ানমারের মংডুতে ভয়াবহ ড্রোন হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে বহু মানুষের মৃত্যু হয়েছে বলে শঙ্কা করা হচ্ছে। ব্রিটিশ বার্তাসংস্থা রয়টার্স শনিবার (১০ আগস্ট) জানিয়েছে, গত সোমবার রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর উপর ড্রোন হামলা হয়। তারা জীবন বাঁচাতে বাংলাদেশে পালিয়ে আসছিলেন।


একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী রয়টার্সকে জানিয়েছেন, ড্রোন হামলার পর মরদেহের স্তূপ জমে গিয়েছিল।


যারা বেঁচে গিয়েছিলেন তারা ওই সময় স্তূপে গিয়ে নিজেদের পরিবার-পরিজনের খোঁজ করছিলেন।


নিহতদের মধ্যে এক গর্ভবতী নারী ও তার দুই বছর বয়সী মেয়েও ছিল। গত কয়েকদিন ধরেই রাখাইন রাজ্যের সব জায়গায় মিয়ানমারের জান্তা বাহিনী এবং বিদ্রোহীদের মধ্যে লড়াই হচ্ছিল। সোমবারের এই হামলা সাম্প্রতিক সময়ে রোহিঙ্গাদের উপর হওয়া হামলার মধ্যে সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী।


তিনজন প্রত্যক্ষদর্শী জানিয়েছেন, বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি এই ড্রোন হামলা চালিয়েছে। তবে আরাকান আর্মি অভিযোগ অস্বীকার করেছে। তারা এর বদলে সেনাবাহিনীর উপর দায় চাপিয়েছে। অপরদিকে সেনাবাহিনীও ভয়াবহ এই হামলার দায় বিদ্রোহীদের উপর দিয়েছে।


সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা গেছে কর্দমাক্ত ভূমিতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে মরদেহ। তাদের স্যুটকেস এবং ব্যাগও পাশেই পড়েছিল। ভয়াবহ হামলা থেকে বেঁচে ফেরা তিনজন জানিয়েছেন ২০০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। অপরদিকে এক প্রত্যক্ষদর্শী জানিয়েছেন তিনি ৭০টি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেছেন। তবে রয়টার্স নিহতের প্রকৃত সংখ্যা নিশ্চিত হতে পারেনি।


অবশ্য কোথায় হামলা হয়েছে সেটি জানতে সমর্থ হয়েছে রয়টার্স। সংস্থাটি বলেছে মিয়ানমারের উপকূলীয় শহর মংডুতে ঘটেছে এই হামলা।


মোহাম্মদ ইলিয়াস  নামের এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেছেন, হামলায় তার গর্ভবতী স্ত্রী ও দুই বছর বয়সী মেয়ে আহত হয়। এরপর তাদের মৃত্যু হয়। যখন ড্রোন থেকে মানুষের উপর হামলা চালানো শুরু হয় তখন তিনি তাদের সঙ্গেই দাঁড়িয়ে ছিলেন। তিনি পালিয়ে বাংলাদেশে চলে আসেন। বর্তমানে বাংলাদেশেই অবস্থান করছেন।


তিনি জানিয়েছেন, তিনি কয়েকবার গোলার শব্দ শুনতে পান। ওই সময় নিজেকে বাঁচাতে শুয়ে পড়েন। উঠে দাঁড়িয়ে দেখেন তার স্ত্রী ও কন্যা গুরুতর আহত ও বেশ কয়েকজন আত্মীয় মারা গেছে।


সামসুদ্দিন নামের অপর এক প্রত্যক্ষদর্শী রয়টার্সকে জানিয়েছেন, হামলা থেকে তিনি, তার স্ত্রী ও নবজাতক বেঁচে গেছেন। এখন তিনি বাংলাদেশের একটি শরণার্থী ক্যাম্পে রয়েছেন। সামসুদ্দিন বলেছেন, হামলায় তিনি অনেককে নিহত ও আহত অবস্থায় গোঙাতে দেখেছেন।


Card image cap

১০ দিনের উদ্ধারপর্ব শেষে সেনাকে বিদায় বিপর্যস্ত ওয়ানড়ের

ভয়ংকর ভূমিধসে তলিয়ে গিয়েছিল কেরলের ওয়ানড়ের প্রায় ৪টি গ্রাম। কাদার নিচে তলিয়ে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন চারশোর বেশি মানুষ। সেই দুঃসময়ে এসে পাশে দাঁড়িয়েছিলেন তাঁরা। দিনদশেক পর সেইসব মানুষদের বিদায় অভ‌্যর্থনা জানালেন বিপর্যস্ত ওয়ানড়ের মানুষ। অভ‌্যর্থনা পেয়েছে সেনাবাহিনীর কুকুরাও।
শুক্রবার ওয়ানড়ে ১০ দিনের উদ্ধারপর্ব শেষ করেছে ভারতীয় সেনা। এই কদিন দিনরাত এক করে তাঁরা দুর্গতদের উদ্ধারের কাজ করেছেন। শেষ দিনে সেই উদ্ধারকারী দলকে যে বার্তা দিয়েছে ‘ঈশ্বরের আপন দেশে’র ঘরহারা মানুষগুলো তাতে আপ্লুত সকলে। সরকারি হিসাবেই চারশোর বেশি মানুষের মৃত্যুর খবর মিলেছে। কোচি ডিফেন্স পাবলিক রিলেশনস অফিসারের তরফে শেয়ার করা একটি ভিডিওতে দেখা গিয়েছে সেনা সদস‌্যরা যখন এলাকা ছাড়ছেন তখন তাঁদের ঘিরে ধরে করতালির বন‌্যা বইয়ে দিচ্ছেন উপস্থিত মানুষ।
তবে প্রশংসা থেকে বাদ পড়েনি সেনাবাহিনীর কুকুরাও। দিনরাত এক করে ধ্বংসস্তূপের তলা থেকে শুধু গন্ধ শুঁকেই খুঁজে জীবিত অথবা মৃত ব‌্যক্তিকে বের করেছে ডগ স্কোয়াড। টেরিটোরিয়াল আর্মির ১২২ নম্বর ইনফ‌্যানট্রি ব‌্যাটালিয়ন সদস‌্যদের আলাদা করে সংবর্ধনা জানিয়েছেন স্থানীয় মাউন্ট তাবোর স্কুলের শিক্ষক ও কর্মীরা। কোচির তরফে বার্তায় বলা হয়েছে, “যে সাহস ও ধৈর্য তাঁরা দেখিয়েছেন তার জন‌্য তাঁদের চিরকাল মনে রাখবে কেরলের মানুষ। ভূমিধসে ঘরহারা মানুষগুলো কোনওদিন তাঁদের অবদান ভুলবে না।”
ভিডিওয় দেখা গিয়েছে মুহুর্মুহু জয়ধ্বনি দেওয়া হচ্ছে ভারতীয় সেনার নামে, ভারতমাতার নামে। সেনার তরফে কর্নেল পরমবীর সিং নাগরা জানিয়েছেন, ১০ দিনের এই উদ্ধারপর্বে তাঁদের সবরকম সহযোগিতা করেছেন ওয়ানড়ের মানুষ এবং কেরলের অন‌্যান‌্য জেলার মানুষও। সহযোগিতা করেছেন তামিলনাড়ুর মানুষও। তাঁদেরও পালটা ধন‌্যবাদ জানিয়েছে সেনা। তবে, সেনা চলে গেলেও এখনও ওয়ানড়ের নানা দিকে শোনা যাচ্ছে কান্না-হাহাকার। পরিবার-পরিজনকে হারিয়ে দিশেহারা কয়েকশো মানুষ।

Card image cap

"প্রকৃতি তার উগ্র রূপ দেখিয়েছে, গোটা দেশ ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আছে"


প্রেসকার্ড নিউজ ন্যাশনাল ডেস্ক, ১০ আগস্ট : প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ওয়ানাড ভূমিধসের ঘটনা এবং চলমান ত্রাণ প্রচেষ্টা নিয়ে একটি পর্যালোচনা বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন যে, "এই বিপর্যয়ে যারা প্রাণ হারিয়েছে তাদের পরিবারকে সাহায্য করার জন্য আমাদের সবাইকে একত্রিত হতে হবে।


এ দুর্যোগে ভেস্তে গেছে শত শত পরিবারের স্বপ্ন। প্রকৃতি তার উগ্র রূপ দেখিয়েছে, যা সেখানে গিয়ে দেখেছি।" তিনি নিহতের পরিবারের সঙ্গে দেখা করে তাদের দুর্দশার কথাও শুনেছেন।


বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, "আমি হাসপাতালে গিয়েছি এবং সেখানে ঘটনায় আহতদের সঙ্গে দেখা করেছি। ওয়ানাডে ভূমিধসের ঘটনার পর, আমি অবিলম্বে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি এবং সাহায্য পাঠানো হয়েছে। দুর্যোগে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন সবাই। ভারত সরকার এবং গোটা দেশ ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আছে।"


বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মোদী আরও বলেন যে, "আমি দক্ষিণের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রেখেছি। ঘটনার পর মুহূর্ত থেকে তথ্য নিচ্ছি। এ ঘটনায় শত শত পরিবারের স্বপ্ন ভেস্তে গেছে। এই ধরনের সংকটের সময়ে, যখন আমরা একসাথে কাজ করি, আমরা দুর্দান্ত ফলাফল পাই। ঘটনার পর সবাই তাৎক্ষণিকভাবে থেমে না থেকে দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করে।"


প্রধানমন্ত্রী বলেছেন যে, "আমি সমস্ত ভুক্তভোগী এবং তাদের পরিবারকে আশ্বস্ত করছি যে আমরা এই সংকটে তাদের পাশে আছি। সরকারের নীতিমালা অনুযায়ী সহায়তার পরিমাণ দেওয়া হয়েছে, আমরা আরও অর্থ দেওয়ার চেষ্টা করব। সমস্ত সমস্যা সমাধানে ভারত সরকার খুব উদারভাবে কেরালা সরকারের পাশে দাঁড়াবে।"


তিনি বলেন, "সরকার ছোট শিশু এবং যারা তাদের প্রিয়জন হারিয়েছে তাদের জন্য একটি দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ১৯৭৯ সালে, গুজরাটের মোরবিতে বাঁধটি বৃষ্টির পরে ধ্বংস হয়ে গেলে এবং এর সমস্ত জল শহরে প্রবেশ করে, ২৫০০ জনেরও বেশি লোক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। আমি সে সময় একজন স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করেছিলাম এবং এই ধরনের দুর্যোগের পরিস্থিতি আমি খুব ভালো করেই জানি। কেন্দ্রীয় সরকার আমাদের পক্ষ থেকে পূর্ণ সহযোগিতা করবে।"

Card image cap

ফাটাফাটি খবর! স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বিশেষ সার্টিফিকেট দেবে কেন্দ্র কী কী সুবিধা পাবেন এতে?

এবার স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বিশে, সার্টিফিকেট দেবে কেন্দ্রীয় সরকার। প্রতিবছরই অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করা হয় স্বাধীনতা দিবস। এই বছরও স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নেওয়া হল একগুচ্ছ উদ্যোগ। চলতি বছরে ১৫ অগাস্টে অভিনব উদ্যোগ নিল ভারত সরকার।


প্রতিটি ভারতবাসীর জন্য আনা হল বিশেষ সার্টিফিকেট।


স্মার্টফোনের সাহায্যে অতি সহজেই ডাউনলোড করা যাবে এই সার্টিফিকেট।


আসুন জেনে নেওয়া যাক কীভাবে ডাউনলোড করবেন সার্টিফিকেট?


প্রথমে harghartiranga.com-এ যেতে হবে। এরপর ক্লিক করতে হবে Take Pledge অপশনে।এরর একটি পেজ খুলে যাবে। যেখানে কীভাবে এই সার্টিফিকেট ডাউনলোড করা যাবে তা লেখা থাকবে। এরপর Take Pledge অপশনে ক্লিক করলেই আরও একটি নতুন পেজ খুলে যাবে। নতুন পেজ খুললে ইনপুট করতে হবে নাম, মোবাইল নাম্বার, রাজ্যের নাম। এরপর নিজের একটা ছবি আপলোড করতে হবে। এরপর ডাউনলোড সার্টিফিকেট অপশনে ক্লিক করলেই স্বাধীনতা দিবস (Independence Day) উপলক্ষ্যে সার্টিফিকেটটি ডাউনলোড হয়ে যাবে।


ভারতের সচেতন নাগরিক হিসাবে কর্তব্য পালনের জন্য দেওয়া হবে এই সার্টিফিকেট। নিজেদের কর্তব্য পালন করার শপথ হিসাবেই এই নতুন সার্টিফিকেট দেবে কেন্দ্রীয় সরকার।

Card image cap

ভারতে আশ্রয় চেয়ে সীমান্তে স্লোগান বাংলাদেশি সংখ্যালঘুদের

তপ্ত বাংলাদেশে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের পরও নিরাপত্তা নিয়ে নিশ্চিন্ত হতে পারছেন না সেখানকার সংখ্যালঘুরা। সীমান্তে দাঁড়িয়ে তাঁরা ভারতের আশ্রয় ভিক্ষা করছেন। শুক্রবার কোচবিহার সীমান্তে দেখা গেল তেমনই দৃশ্য। শীতলকুচির পাঠানতুলি গ্রামে কাঁটাতারের ওপারে শয়ে শয়ে ভিড় করেছেন বাংলাদেশি শরণার্থীরা। সেখানে দাঁড়িয়ে ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান তুলছেন তাঁরা। পাশাপাশি গদিচ্যুত প্রধানমন্ত্রী হাসিনা এবং ভারতের জয়ধ্বনিও শোনা গেল তাঁদের গলায়। সীমান্তের জলাশয়ের মাঝে দাঁড়িয়ে সংখ্যালঘু হিন্দুদের দাবি, ”আমরা ভারতের আশ্রয় চাই।”

এপারে কোচবিহারের শীতলকুচির পাঠানতুলি গ্রাম, ওপারে লালমণিরহাট। মাঝে জলাশয় বরাবর কাঁটাতার। শুক্রবার সেই জলে নেমেই এপারে আসার জন্য হুড়োহুড়ি পড়ে গেল বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী গ্রামগুলির সংখ্যালঘু বাসিন্দাদের। জিরো পয়েন্টে বসে তাঁরা হাসিনা ও আওয়ামি লিগের পক্ষে স্লোগান তুললেন। হিন্দুদের গলায় শোনা গেল ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনি।  জলাশয় পেরিয়ে পাঠানতুলি গ্রামের ওপারে দাঁড়িয়ে তাঁদের বক্তব্য, ”আমাদের নিরাপত্তা নেই, ভারতের আশ্রয় চাই।” 
বুধবার জলপাইগুড়ির সীমান্ত এলাকা বেরুবাড়িতে একইভাবে  জড়ো হয়েছিলেন বহু বাংলাদেশি। সেখানে কাঁটাতার না থাকায় বিএসএফ-বিজিবি একযোগে কাজ করে তাঁদের নিজেদের এলাকায় ফেরত পাঠায়। শুক্রবার দেখা গেল, আরও বেশি সংখ্যক শরণার্থী ভারতের আশ্রয় ভিক্ষা করছেন। বিএসএ সূত্রে খবর, বাংলাদেশের লালমণিরহাট জেলার গাইবান্দা, পশ্চিম গোতামারি, পূর্ব গোতামারি, ডাকুয়াটারি এলাকার বাসিন্দা তাঁরা। এই সবকটিই সীমান্তবর্তী গ্রাম। বৃহস্পতিবার রাতেই অশান্ত বাংলাদেশের হাল ধরতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়েছে। তার প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ডঃ মহম্মদ ইউনুস। তিনি অবশ্য সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার আশ্বাস দিয়েছেন। কিন্তু তার পরও বিক্ষিপ্তভাবে সেখানকার হিন্দু অধ্যুষিত একাধিক জায়গায় আক্রমণ হয়েছে। লুটপাট, মারধরের ঘটনার খবর সামনে এসেছে। তাতে তাঁরা আতঙ্কিত হয়ে এবার ভারতের আশ্রয় চাইছেন।

Card image cap

NEET-PG পিছিয়ে দেওয়ার আর্জি খারিজ সুপ্রিম কোর্টের

পরীক্ষা নিয়ে হাজারও কেলেঙ্কারি, তর্ক-বিতর্ক, বাতিলের সিদ্ধান্ত। তৃতীয় এনডিএ সরকারের প্রথম ধাক্কা ছিল ডাক্তারি প্রবেশিকা পরীক্ষায় কারচুপির অভিযোগ। সেসবের জেরে NEET-UG, NEET-PG ছাড়াও উচ্চশিক্ষায় সর্বভারতীয় স্তরে একাধিক প্রবেশিকা পরীক্ষা বাতিল হয়েছে। নির্ধারিত দিনের বদলে পিছিয়ে গিয়েছে তা। এবার NEET-PG আরও পিছিয়ে দেওয়ার আবেদন খারিজ করে দিল সুপ্রিম কোর্ট । নির্ধারিত ১১ আগস্ট হবে পরীক্ষা। শুক্রবার প্রধান বিচারপতির এজলাসে এই মামলার শুনানিতে আবেদনটি খারিজ হয়ে যায়।

মাঝে মাত্র দুটি দিন। এত কম সময়ের মধ্যে পরীক্ষা পিছনোর (Postponed) আর্জি কেন? শুক্রবার শুনানিতে আবেদনকারীদের আইনজীবীকে এই প্রশ্নে কার্যত ভর্ৎসনা করেন প্রধান বিচারপতি। বর্ষীয়ান আইনজীবীর আবেদন ছিল, প্রায় ২ লক্ষ পরীক্ষার্থী রয়েছেন। সূচি অনুযায়ী দুটি ভাগে পরীক্ষার একটি সকালে এবং আরেকটি বিকেলে হবে। তাতে তাঁদের সমস্যা হতে পারে। তাই আলাদা দিনে পরীক্ষার আর্জি জানানো হচ্ছে।
তাতে বিচারপতিরা সাফ জানান, নতুন করে এখন কোনও পরীক্ষার দিনক্ষণ স্থির করা সম্ভব নয়। ২ লক্ষ পরীক্ষার্থীর ৪ লক্ষ অভিভাবক এতদিন ধরে চিন্তা আর কান্নাকাটি করেছেন, পরীক্ষা নিয়ে অনিশ্চয়তার কারণে। ভর্ৎসনার সুরে তাঁরা এও জানান, শিক্ষাজগতে নতুন কিছু সংস্কার করতে পারে না বিচারব্যবস্থা। তাতে আইনজীবী সওয়াল করেন, মাঝেমাঝে কোনও কাজকে বিলম্বিত করলে তা আরও ভালো হয়। কিন্তু তাঁর কোনও যুক্তি গ্রাহ্য করেননি বিচারপতিরা। ফলে পরীক্ষা পিছনোর আর্জি খারিজ হয়ে যায়।

Card image cap

ওয়াকফ সংশোধনী বিল যৌথ কমিটিতে পাঠাল কেন্দ্র

তুমুল বিরোধিতার মধ্যেই লোকসভায় পেশ ওয়াকফ সংশোধনী বিল। তবে সংক্ষিপ্ত আলোচনার পরে বিল পাঠানো হল সংসদের যৌথ কমিটির কাছে। বিল পেশ নিয়ে এদিন শাসক-বিরোধী বিতণ্ডায় তপ্ত হয়ে ওঠে লোকসভা। যার জেরে তাড়াহুড়ো করে বিলটি পাশ না করিয়ে যৌথ কমিটির কাছে পাঠানো হয়েছে।

দেশে বিভাজনের রাজনীতি উসকে দেওয়া এবং ধর্মীয় মেরুকরণের লক্ষ্যেই এই বিলটি আনা হয়েছে বলেই সরব হয়েছেন বিরোধীরা। বৃহস্পতিবার বিল পেশ করেন সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী কিরেন রিজিজু। এর আগেই অবশ‌্য এর বিরুদ্ধে নোটিস দিয়েছিলেন কংগ্রেস সাংসদ কেসি বেণুগোপাল এবং হিবি ইডেন। বিল পেশের পরে কংগ্রেস, তৃণমূল কংগ্রেস থেকে শুরু করে ইন্ডিয়া জোট এবং তার বাইরে থাকা বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলিও বিল পেশের তীব্র বিরোধিতা করেছে।
তৃণমূল কংগ্রেসের দলনেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় তীব্র বিরোধিতা করে বলেন, এই বিল সংবিধান বিরোধী, যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর পরিপন্থী এবং বিভাজনকামী। দলের মুখ্যসচেতক কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, “এই বিলের মাধ্যমে সরকার দেওয়ানি আদালতের অধিকার লঙ্ঘন করতে চায়। কোন সম্পত্তি কার তা নির্ধারণ করা আদালতের কাজ। এই বিলের মাধ্যমে সরকার হিন্দু রাষ্ট্রের দিকে যেতে চায়।” কংগ্রেসের কে সি বেণূগোপাল বলেন, যেভাবে ধর্মীয় উসকানি দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে, সেটা মেনে নেওয়া যায় না। আজ মুসলিমদের উপর আক্রমণ হচ্ছে, কাল জৈনদের উপর হবে, পরে খ্রিষ্টানদের হবে।
সূত্রের খবর বিজেপির জোটসঙ্গীদের মধ্যেও অনেকেই বিলটিতে সংশোধনী চাইছেন। চন্দ্রবাবু নায়ডুর টিডিপি, পবন কল্যাণের জনসেনা পার্টি এবং চিরাগ পাসওয়ানের লোকজন শক্তি পার্টি এই বিলটিকে সমর্থনের ব্যাপারে প্রতিশ্রুতি দেয়নি। জেডিইউ এবং শিব সেনার শিণ্ডে শিবির সমর্থনে রাজি হলেও সব শরিক রাজি না হওয়ায় বিলটি পাশ করাতে সমস্যায় পড়তে হত সরকারপক্ষকে। সম্ভবত সেকারণেই বিলটির ভুলত্রুটি শুধরে নিয়ে আপাতত সেটিকে যৌথ কমিটিতে পাঠানো হয়েছে।

Card image cap

ভূমিকম্প সিকিমে, কাঁপল উত্তরবঙ্গও

সাতসকালে ভূমিকম্পে কাঁপল সিকিম। প্রভাব উত্তরবঙ্গ-সহ উত্তর-পূর্বের একাধিক রাজ্য। শুক্রবার সকালে পৌনে সাতটা নাগাদ আচমকাই কেঁপে ওঠে সিকিম। কম্পন অনুভূত হয় বাংলাদেশ ও ভূটানের একাংশে। তবে রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৪.৪।


ন্যাশনাল সেন্টার ফর সেসমোলজি বলছে, দার্জিলিং থেকে ২২ কিলোমিটার উত্তরে সিকিমের রাভাংলা। ভূপৃষ্ঠ থেকে ১০ কিলোমিটার গভীরে ছিল ভূমিকম্পের উৎসস্থল। কম্পন ছড়িয়ে পড়ে উত্তরবঙ্গেও। মৃদু ভূমিকম্প অনুভব হয় কোচবিহারে। খুব অল্প সময়ের জন্য স্থায়ী ছিল কম্পন। কেঁপেছে জলপাইগুড়ি, দার্জিলিংও। তবে ক্ষয়ক্ষতির কোনও খবর মেলেনি। 
উল্লেখ্য, উত্তরে প্রবল বর্ষণের ফলে জায়গায়-জায়গায় ধস নেমেছে। এমন পরিস্থিতিতে কম্পনের জেরে আতঙ্কিত এলাকাবাসী। তাঁদের আশঙ্কা, ভূমিকম্পের পর আফটার শক স্বাভাবিক ঘটনা। আর সেই আফটার শক যদি জোরালো হয়, তাহলে বিপুল ক্ষয়ক্ষতির ঘটতে পারে বলে আতঙ্কিত সিকিম-সহ উত্তরবঙ্গের বাসিন্দারা। 

Card image cap

বাংলাদেশে নোট বাতিলের আশঙ্কা? কমল টাকার দাম

সেনার অধীনেও নৈরাজ্য বহাল বাংলাদেশে। হত্যাপুরী বাংলাদেশে লাশের সারি, হিংসার ক্ষত পদ্মাপারে। কোথাও সেতু থেকে ঝুলছে মৃতদেহ, কোথাও হোটেলেই পুড়িয়ে খুন। এরই মধ্যে এবার বাংলাদেশ ব্যাঙ্কেও চরম অস্থিরতা। 


জানা গিয়েছে, গভর্নর, ডেপুটি গভর্নরদের পদত্যাগের দাবিতে কর্মীদেরই একাংশের বিক্ষোভ শুরু করে দিয়েছে।


চাপের মুখে ইস্তফা দিয়েছেন গভর্নর-সহ উচ্চপদস্থ কর্তাদের। সেনার নিরাপত্তায় কোনওক্রমে ব্যাঙ্ক ছাড়েন পদত্যাগী কর্তারা। 


এদিকে, বাংলাদেশী নোটের ওপর মুজিবুর রহমানের ছবি। এই নোট বাতিল হয়ে যেতে পারে কিংবা বদলে যেতে পারে বলে আশঙ্কা। সেই কারণে কমে গেছে ভারতীয় টাকার সঙ্গে বিনিময় মূল্যও। 


গুগলে সার্চ করলে দেখা যাচ্ছে, ভারতীয় মুদ্রা ১ টাকায় (রুপি) বাংলাদেশী মুদ্রা ১.৪০ টাকা হচ্ছে। অর্থাৎ, ভারতের ১০০ টাকা নিয়ে বাংলাদেশী মুদ্রা নিতে চান তাহলে প্রায় ১৪০ বাংলাদেশি টাকা পাবেন। বাংলাদেশে অস্থিরতার আগে পেট্রাপোল সীমান্তে বাংলাদেশী ১০০ টাকার পরিবর্তে ভারতীয় মুদ্রায় মানি এক্সচেঞ্জে ৭১ টাকা দেওয়া হত। তবে এবার বাংলাদেশী ১০০ টাকার পরিবর্তে পাওয়া যাচ্ছে ভারতের ৬৫ টাকা। প্রতি বাংলাদেশী ১০০ টাকায় ভারতীয় মুদ্রার হিসেব অনুযায়ী ৬ টাকা করে কম পাওয়া যাচ্ছে। 


এদিকে, অশান্ত বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আজই চূড়ান্ত হবে অন্তর্বর্তী সরকারের বাকি সদস্যদের নাম। নোবেল শান্তি জয়ী ইউনুস কি বাংলাদেশে শান্তি ফেরাতে পারবেন? তাকিয়ে গোটা বিশ্ব। গতকালই জেল থেকে মুক্তি পেয়েছেন বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া। আজ বাংলাদেশে ফিরছেন বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার ছেলে তারিক রহমান। সন্ধেয় ঢাকায় বিএনপি-র সমাবেশে যোগ দেবেন খালেদা-পুত্র। ১৩ বছর পর ঢাকায় কেন্দ্রীয় অফিসের তালা খুলল জামাত। 

Card image cap

বাংলাদেশে প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে সলিমুল্লাহ খান?

প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে শেখ হাসিনা বাংলাদেশ ছাড়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সে দেশে অন্তর্বর্তী সরকারে কারা কারা থাকছেন, তা নিয়ে উঠে আসে বেশ কিছু সম্ভাব্য নাম। তাঁদের মধ্যে নিশ্চিত ভাবেই উল্লেখযোগ্য ড. সলিমুল্লাহ খানের নাম।


কানাঘুষো, আওয়ামি লীগ সরকারের তীব্র বিরোধী হিসাবে পরিচিত অধ্যাপক আসিফ নজরুলকে দেখা যেতে পারে তাঁর ডেপুটি হিসাবে।

তৈরি সম্ভাব্য মন্ত্রিসভাও। কিন্তু কে এই সলিমুল্লাহ?

অধ্যাপক, বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী, লেখক এবং তাত্ত্বিক হিসাবে পরিচিত ডা. সলিমুল্লাহ। তাঁর বিভিন্ন ভাষণে বারবার ফুটে উঠছে ভারত বিদ্বেষী রূপ। বরংবার তিনি রবীন্দ্রনাথ এবং ভারত সরকারের বিরুদ্ধে সমালোচনা করে গিয়েছেন। রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের তীব্র বিরোধিতা করেছিলেন বলে জামাত শিবির যে মিথ্যা প্রচার চালিয়ে আসছে, প্রকারন্তরে সেই প্রচারে হাওয়া দিয়ে এসেছেন সলিমুল্লাহ।

জামাতরা কবিগুরুর লেখা গানকে জাতীয় সঙ্গীত হিসাবে মানতে নারাজ। তারা বরাবরই তীব্র রবীন্দ্র বিরোধী। একবার সলিমুল্লাহ তাঁর ভাষণে বলেছিলেন,”আমরা এত রবীন্দ্রনাথ রবীন্দ্রনাথ করি কেন? কারণ আমরা অতটা শক্তিশালী সাহিত্য রচনা করতে পারিনি। এটা সত্যি কথা। যেদিন আমরা রবীন্দ্রনাথকে চিবাইয়া থুথাইয়া ফেলায়া দিতে পারুম, সেই দিন বুঝবেন আমরা বাংলা সাহিত্যে শক্তিশালী হইছি।”


Card image cap

দক্ষিণবঙ্গে আপাতত হালকা বৃষ্টি, ফের ভোগান্তি কবে?

বুধবার সকাল থেকে ধূসর মেঘ উধাও কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলায় জেলায়। যদিও বেলা গড়ালে আবহাওয়ার পরিবর্তন হবে। কোথাও কয়েক পশলা, কোথাও আবার মাঝারি বৃষ্টিও হতে পারে। তবে গত কয়েক দিনের মতো আপাতত ভোগান্তি নেই দক্ষিণবঙ্গে। অন্যদিকে দুর্যোগের ঘনঘটা উত্তরবঙ্গে। 


আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর সূত্রে খবর, বুধবার দক্ষিণবঙ্গের কোনও জেলাতেই ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই।


বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সতর্কতা রয়েছে দক্ষিণবঙ্গের তিন জেলায়। পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আজ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে হুগলি, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ ও নদিয়া জেলাতেও। কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাতে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। শনি ও রবিবার বৃষ্টি বাড়তে পারে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে। বিক্ষিপ্তভাবে ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকবে কয়েকটি জেলায়।


অন্যদিকে আজ ও আগামিকাল, বৃহস্পতিবার ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার এবং জলপাইগুড়ি জেলাতে। শুক্রবারেও ভারি বৃষ্টি হতে পারে। বাকি তিন জেলাতেও বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা ও মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। নদীর জলস্তর বেড়ে প্লাবনের আশঙ্কা রয়েছে।

Card image cap

শেখ হাসিনা বাংলাদেশ ছাড়তেই বড় অ্যাকশন নিল LIC!

বাংলাদেশে চলমান অস্থিরতার মাঝেই পদত্যাগ করে দেশ ছেড়েছেন শেখ হাসিনা। ঠিক এই আবহেই LIC-র তরফে একটি বড় ঘোষণা করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই এই সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে যে LIC বাংলাদেশে তাদের অফিস আগামী ৭ অগাস্ট পর্যন্ত বন্ধ রাখবে। ঢাকা থেকে পাওয়া খবর অনুযায়ী, গত ২ দিনে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে নিরাপত্তা বাহিনী ও সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীদের মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষে শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছেন।


এই বিক্ষোভ এখনও চলছে।


বাংলাদেশে থাকবে LIC-র অফিস:


কি জানিয়েছে LIC: ইতিমধ্যেই LIC একটি নিয়ন্ত্রক ফাইলিংয়ে বলেছে যে বাংলাদেশের বিরাজমান সামাজিক-রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে, LIC বাংলাদেশ লিমিটেডের অফিস ৫ অগাস্ট ২০২৪ থেকে ৭ অগাস্ট ২০২৪ পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। LIC জানিয়েছে যে বাংলাদেশ সরকার ৫ অগাস্ট ২০২৪ থেকে ৭ অগাস্ট ২০২৪ পর্যন্ত ৩ দিনের জন্য কারফিউ ঘোষণা করেছে।


এই প্রসঙ্গে জানিয়ে রাখি যে, বিতর্কিত চাকরি কোটা স্কিমের বিরুদ্ধে গত মাসে বাংলাদেশে  শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ শুরু হয়। সেই বিক্ষোভ ক্রমশ সরকারবিরোধী আন্দোলনে পরিণত হয়। এদিকে, সোমবার LIC-র শেয়ার BSE-তে ৬.১০ শতাংশ পতনের সাথে ১,১১০ টাকায় বন্ধ হয়েছে।



কেন এই বিক্ষোভ হচ্ছে: প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, বাংলাদেশে মুক্তিযোদ্ধাদের স্বজনদের জন্য সরকারি চাকরিতে সংরক্ষণের প্রতিবাদে গত ১ জুলাই থেকে বিক্ষোভ শুরু হয়। এর আগে গত ৫ জুন মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের জন্য সংরক্ষণের ব্যবস্থা পুনর্বহাল করার নির্দেশ দেয় ঢাকা হাইকোর্ট। আর এই নির্দেশের পরেই সারা দেশে সংরক্ষণ নিয়ে বিক্ষোভ শুরু হয়েছিল। যা পরে রীতিমতো বিদ্রোহে পরিণত হয়।


মিডিয়া রিপোর্ট থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, এই বিক্ষোভের ফলে বাংলাদেশে এখনও পর্যন্ত ৩০০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এমতাবস্থায়, নিহতদের জন্য বিচার চেয়ে এবং শেখ হাসিনার পদত্যাগের দাবিতে এই বিক্ষোভ চলছিল। এদিকে, সোমবার হাসিনা প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে দেশ ছেড়েছেন। জানিয়ে রাখি যে, বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা শেখ হাসিনা ২০০৯ সাল থেকে দেশ শাসন করছেন। তিনি পাঁচবার ওই দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন।


Card image cap

ইস্তফা দিয়ে দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনা

সেনাবাহিনীর চাপে শেষ পর্যন্ত ইস্তফা দিয়ে দেশ ছাড়লেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ দিন দুপুরেই ঢাকা থেকে উড়ে যায় শেখ হাসিনার হেলিকপ্টার। কিছুক্ষণের মধ্যেই বাংলাদেশের সেনাপ্রধান ওয়াকার উজ জামান ঘোষণা করেন, প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন শেখ হাসিনা।


হাসিনার পদত্যাগের দাবিতেই ছাত্র আন্দোলনে উত্তাল হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশ। 


এ দিন দুপুরে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, দেশের বিশিষ্টজন, আন্দোলনরত ছাত্রদের প্রতিনিধিদের নিয়ে বৈঠক করেন বাংলাদেশের সেনাপ্রধান ওয়াকার উজ জামান। তার পর থেকেই হাসিনার পদত্যাগের জল্পনা ছড়ায়। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদর দফতরে এই বৈঠকের কিছুক্ষণ পরই সেনাপ্রধান শেখ হাসিনার পদত্যাগের কথা ঘোষণা করেন। তিনি আরও জানান, আন্দোলনরত ছাত্রদের দাবি মেনেই অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের জন্য বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির কাছে তাঁরা দাবি জানাবেন।


হাসিনা দেশ ছাড়ার পরই প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন গণভবনের দখল নেয় বিক্ষোভকারীরা। রীতিমতো লুঠপাট শুরু হয় সেখানে। ঢাকায় বঙ্গবন্ধু মুজিবুর রহমানের মূর্তি ভাঙার চেষ্টাও করতে দেখা যায় বিক্ষোভকারীদের। অন্যদিকে ঢাকার একটি সেনা ছাউনি থেকে সেনা নিরাপত্তায় হাসিনাকে নিয়ে উড়ে যায় একটি হেলিকপ্টার। কিছুক্ষণের মধ্যেই ভারতের আগরতলায় নামে সেই হেলিকপ্টার।


কারফিউয়ের মধ্যেই আজ বাংলাদেশে মার্চ টু ঢাকা অভিযানের ডাক দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। রাজধানী ঢাকার সায়েন্স ল্যাব এলাকা সহ বিভিন্ন জায়গায় জমায়েতও করতে শুরু করেন তাঁরা। পাল্টা তাঁদের ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে পুলিশ এবং সেনাবাহিনী। গতকাল থেকে আন্দোলনকারী, আওয়ামি লিগের সমর্থক এবং পুলিশের মধ্যে শুরু হওয়া সংঘর্ষে ইতিমধ্যেই শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে বাংলাদেশে।


নতুন করে শুরু হওয়া বিক্ষোভ, আন্দোলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের দাবিতে উত্তাল হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ। গতকাল পর্যন্ত আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানেরই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। যদিও এ দিন সেনাপ্রধানের সবপক্ষকে নিয়ে বৈঠককে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে।

Card image cap

মুসলিম বিশ্ব বনাম ইহুদি ! তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু?

চরমে দ্বন্দ্ব , তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু ! ইরানে ঢুকে হামাসের রাজনৈতিক প্রধান ইসমাইলকে হত্যা করেছে ইজরায়েল। তারপরই পাল্টা জবাব দেওয়ার চরম হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইরান। ২০২৩ সালের অক্টোবরে যে যুদ্ধ ইজরায়েল ও হামাসের মধ্যে শুরু হয়েছিল, তা পুরোদমে ইজরায়েল-ইরানের যুদ্ধে পরিণত হতে পারে যে কোনও সময়েই।


তেহরান সমর্থিত সন্ত্রাস গোষ্ঠীও ইজরায়েলের থেকে চরম বদলা নেওয়ার হুমকি দিয়েছে। লেবাননের সঙ্গেও লাগতে পারে যুদ্ধ। আপাতত গোটা বিশ্বেরই নজর এই সম্ভাব্য যুদ্ধের দিকে।


ইরানের রেভেলিউশনারি গার্ড হুমকি দিয়ে জানায় যে হামাস প্রধান হানিয়ে-কে হত্যার চরম মাশুল গুনতে হবে ইজরায়েলকে। যেখানে ইরানের সঙ্গে ইজরায়েলের যুদ্ধের সম্ভাবনা বাড়ছে, সেই সময়ই হিজবুল্লার মিলিটারি কম্যান্ডার ফুয়াদ সুকর-কেও হামলা চালিয়ে খতম করেছে ইজরায়েল। এই হামলার পর লেবাননও হাত গুটিয়ে থাকবে না বলেই জানিয়েছে। প্যালেস্তাইনের হামাস গোষ্ঠীর হামলা তো জারিই রয়েছে। ফলে এখন তিনদিক থেকে যুদ্ধের মুখে ইজরায়েল।


এদিকে, যুদ্ধের সম্ভাবনা যত বাড়ছে, ততই উদ্বেগ বাড়ছে বাকি দেশ গুলির। ভারত, আমেরিকা, ব্রিটেন, ফ্রান্স, পোল্যান্ড সহ একাধিক দেশ ইজরায়েল ও মধ্য প্রাচ্যে থাকা নিজেদর নাগরিকদের সতর্ক থাকতে বলেছে এবং প্রয়োজন মতো অবিলম্বে দেশ ছেড়ে চলে আসার পরামর্শ দিয়েছে