CATEGORY entertain:

Card image cap

ছেলের বয়স সবে ৪ মাস, ফের মা হতে চলেছেন মোহর?

দিনটা ছিল ২০২৩-এর ৯ মার্চ। সব নিয়ম নীতি মেনে বিয়েটা করেছিলেন গায়ক দুর্নিবার সাহা আর মোহর সেন। যে বিয়ে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় চর্চা কিছু কম হয়নি। কারণ, এটা ছিল দুর্নিবারের দ্বিতীয় বিয়ে। মোহর পেশায় প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের জনসংযোগ আধিকারিক। বুম্বাদার কাছে তিনি নিজের মেয়ের মতো তিনি।


সেই মোহরকে গায়ক দুর্নিবার যখন বিয়ে করলেন, তা নিয়ে চর্চা তো হবেই!


তবে যে যাই বলুক না কেন,বিয়ের পর থেকে সুখেই সংসার করছেন দুর্নিবার-ঐন্দ্রিলা (মোহরের আসল নাম)। বিয়ের ৮ মাসের মাথাতেই বাবা-মা হন দুর্নিবার-মোহর। আপাতত ছেলেকে নিয়ে সুখের সংসার তাঁদের। যদিও সোশ্যাল মিডিয়ায় এখনও চার মাসের ছেলের মুখ দেখাননি দুর্নিবার-মোহর। তবে খুদের টুকরো টুকরো ঝলক মাঝে মধ্যেই শেয়ার করেন তাঁরা। সে নাহয় হল, ছেলের বয়স ৪ মাসের কিছু বেশি, এরই মধ্যে ফের মা হতে চলেছেন মোহর? প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের জনসংযোগ আধিকারিকের বেবি বাম্পের ছবি পোস্ট ঘিরে নেটপাড়ায় সেই জল্পনায় ছড়িয়েছে। সত্যিই কি মা হচ্ছেন মোহর?


আজ্ঞে নাহ, একথা এক্কেবারেই সত্যি নয়। মোহর সেন শুক্রবার সক্কাল সক্কাল যে বেবি বাম্পের ছবি শেয়ার করেছেন, সেটা গতবছর ক্রিসমাসের সময় তোলা। অর্থাৎ মোহরের এটা প্রথম সন্তানের বেবি বাম্প। সেই পোস্ট করে ক্যাপশানে তিনি লেখেন, 'গত ক্রিসমাসে আমি তোমায় হৃদয় দিয়েছিলাম।'


এর আগে গত রবিবার বেশ রাতের ছোট্ট ছেলে আর বর দুর্নিবারের একটা সাদা-কালো ছবিও শেয়ার করলেন ঐন্দ্রিলা সেন। ক্যাপশনে লিখেছিলেন, 'তুঝসে মেরা জিনা মরনা, জান তেরে হাত ম্যায়… তুমি সঠিক।'


টলিপাড়ায় কান পাতলেই জানা যায়, ২০২১-এর ডিসেম্বরে সামপ্লেস এলসে একটা শো শুনতে গিয়ে প্রথম আলাপ মোহর-দুর্নিবারের। মাস কয়েক যেতে না যেতে মোহরকে প্রেম প্রস্তাব দেন গায়ক। প্রথমদিকে সম্পর্ক চেপেই রেখেছিলেন। তবে এসব খবর কী আর চাপা যায়! এরপর ২০২৩-এর ৯ মার্চ বিয়ে করেছিলেন দুর্নিবার-মোহর। দাঁড়িয়ে থেকে সেই বিয়ে দিয়েছিলেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়।


তবে মোহরের সঙ্গে বিয়ের আগে মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়কে বিয়ে করেছিলেন দুর্নিবার সাহা। ২০২১-এর ফেব্রুয়ারিতে সাতপাক ঘোরেন মীনাক্ষী-দুর্নিবার। যদিও তাঁরা আইনি বিয়ে সেরেছিলেন ২০১৭-তে। তবে কয়েক মাসেই ছন্দপতন। ২০২১ সালের ডিসেম্বরেই ছাদ আলাদা হয়ে যান দুর্নিবার-মীনাক্ষী। তবে সেসবই অতীত। দুর্নিবারের জীবন জুড়ে এখন শুধুই মোহর। এই মুহূর্তে ছোট্ট ছেলেকে নিয়ে সুখে সংসার করছেন মোহর-দুর্নিবার।

Card image cap

হাতছাড়া হল সিংহাসন, 'সেরার সেরা'-র মুকুট ছিনিয়ে নিল কে?

লক্ষ্মীবার আসলেই সকলের চোখ থাকে টিআরপি তালিকায়। বেঙ্গল টপার হওয়ার দৌঁড়ে জোর টক্কর শুরু হয়েছে জি বাংলা এবং স্টার জলসাতে। একচুলও জমি ছাড়তে নারাজ কেউ কাউকে। গত সপ্তাহের থেকে এই সপ্তাহে নম্বর একটু বেড়েছে। চলতি সপ্তাহের টিআরপি তালিকা দেখলে চোখ কপালে উঠবে অনুরাগীদের।


চলতি সপ্তাহে হাতছাড়া হয়ে গেল সিংহাসন।


ফুলকির। এবং নিজের হারানো জায়গা ফিরে পেল পর্ণা হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে কে এগিয়ে যাবে আর কে পিছিয়ে তা জানতে সকলেই মুখিয়ে রয়েছেন। টক্করে কে সেরা দশে থাকবে আর কে হবে সেরার সেরা, তা জানার জন্য মুখিয়ে রয়েছেন দর্শকরা। একনজরে দেখে নিন চলতি সপ্তাহের সেরা ১০ টিআরপি-র তালিকা।


নিম ফুলের মধু - ৭.২ (প্রথম)


ফুলকি- ৭.০(দ্বিতীয়)


কোন গোপনে মন ভেসেছে- ৬.৭(তৃতীয়)


কথা- ৫.৯ (চতুর্থ)


জগদ্ধাত্রী- ৫.৮ (পঞ্চম)


গীতা LLB- ৫.৭(ষষ্ঠ)


শুভ বিবাহ- ৫.৪ (সপ্তম)


অনুরাগের ছোঁয়া- ৫.৩ (অষ্টম)


উড়ান- ৫.০ (নবম) 


রোশনাই- ৪.৯ (দশম)


প্রতি মুহূর্তেই যেন বদলে যাচ্ছে টিআরপি তালিকা।চলতি সপ্তাহের টিআরপি-তে বেশ বড়সড় রদবদল হয়েছে। টিআরপি তালিকায় বড় চমক দিয়ে এবার সেরার সেরা হয়ে চমকে দিয়েছে ধারাবাহিক 'নিম ফুলের মধু'। ৭.২ নম্বর নিয়ে চলতি সপ্তাহে প্রথম স্থানে রয়েছে এই ধারাবাহিক । ৭.০ নম্বর নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ধারাবাহিক 'ফুলকি' । ৬.৭ নম্বর পেয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে 'কোন গোপনে মন ভেসেছে' । ৫.৯ নম্বর নিয়ে চতুর্থ স্থানে রয়েছে ধারাবাহিক 'কথা' । ৫.৮ নম্বর নিয়ে পঞ্চম স্থান রয়েছে ধারাবাহিক'জগদ্ধাত্রী'ও ।

Card image cap

থাইরয়েড ক্যানসারে আক্রান্ত হিনা খান?

হিনার ফলোয়ারের সংখ্যা নেহাত কম নয়! সর্বদাই লাইমলাইটে থাকেন তিনি। কখন কী পরলেন, কী খেলেন, কোথায় গেলেন? সবটাই অনুরাগীদের নখদর্পণে। হবে না-ই বা কেন! হিনা সোশাল মিডিয়ায় বেশ সক্রিয়। সর্বক্ষণের আপডেট শেয়ার করে নেন তাঁদের সঙ্গে। এবারও তাঁর একটি পোস্ট চর্চার শিরোনামে। যা কিনা অনুরাগীদের উদ্বেগ বাড়িয়েছে দ্বিগুণ।
হিনা খান সম্প্রতি নিজের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে লিখেছেন, “আমাদের এই গল্পের শেষ নেই! লড়াই যতই কঠিন হোক না কেন, যে যোদ্ধা তাঁর জীবনে চমৎকার হবেই হবে। আল্লার উপরই ছেড়ে দিলাম সব।” তবে শুধু অভিনেত্রীর পোস্টই নয়! এরমাঝেই ভাইরাল হয়ে যায় এক ডাক্তারের এক্স হ্যান্ডেল পোস্ট। যেখানে ওই চিকিৎসক সাফ জানিয়েছেন, “এক জনপ্রিয় অভিনেত্রী তথা সোশাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার থাইরয়েড ক্যানসারে আক্রান্ত। তিনি হাসপাতালেও এসেছিলেন। তবে জীবনেও ভাবিনি ওই তারকার এমন মারণ রোগে আক্রান্ত হবেন।” সেই পোস্ট থেকেই দুয়ে দুয়ে চার করেছেন অনেকে। যদিও অভিনেত্রীর তরফে এখনও কোনওরকম অফিশিয়াল বিবৃতি দেওয়া হয়নি।

Card image cap

রচনার সঙ্গে সেলফিতে মজে রাহুল

চব্বিশের লোকসভা ভোটে হুগলি থেকে জিতে মঙ্গলবার লোকসভায় সাংসদ হিসেবে শপথ নিয়েছেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। অধিবেশনেও যোগ দিয়েছেন। আর সেখানেই বোঝা গেল, রচনা এখানেও সেলিব্রিটি! খোদ রাহুল গান্ধী তাঁর সঙ্গে আলাপ জমিয়ে সেলফি তুললেন। তা আবার নিজের সোশাল মিডিয়ার স্টোরিতে শেয়ার করেছেন রচনা। তাতে দেখা যাচ্ছে, লোকসভা কক্ষকে পিছনে রেখে হাসিমুখে সেলফি তুলেছেন রাহুল-রচনা। লোকসভার বিরোধী দলনেতার সহজ-সরল আচরণে বেশ খুশি রচনা।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেত্রীর কথায় এবারই প্রথম রাজনীতিতে নাম লিখিয়েছেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। আর প্রায় সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে লোকসভা ভোটের ময়দানে নামানো হয়েছে। নিজের জনপ্রিয়তা আর মিষ্টি ব্যবহারে নিবিড় জনসংযোগের মধ্যে দিয়ে ভোটযুদ্ধে জয়ী হয়ে রচনাও বুঝিয়ে দিয়েছেন, তিনি ভরসাযোগ্য। মঙ্গলবার লোকসভায় শপথ নেওয়া বাংলার ৪০ সাংসদের মধ্যে ছিলেন রচনাও। শপথ শেষে তিনি বিশেষভাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ধন্যবাদ জানিয়েছিলেন। কিন্তু সংসদে তিনি একেবারে নবীন। হুগলিবাসীর জন্য কাজ করতে চান আন্তরিকভাবে। অথচ তার জন্য সংসদীয় নিয়মকানুনও জানতে হবে। তাই প্রথমবার দিল্লি গিয়ে সেসবের পাঠ নিচ্ছেন হুগলির তারকা তৃণমূল সাংসদ ।
বৃহস্পতিবার সংসদ ভবনে তাঁর সঙ্গে দেখা হল রাহুল গান্ধীর । প্রথম আলাপেই সোনিয়াপুত্রর সারল্য ভালো লেগেছে রচনার। তার পরই দেখা গেল দুজনে এক ফ্রেমে। রচনার সোশাল মিডিয়ার স্টোরিতে সেই ছবি দেখেই বোঝা গেল, একে অপরের বেশ গুণগ্রাহী। রাহুলের সঙ্গে আলাপ ও সেলফি নিয়ে অভিজ্ঞতার কথা জানাতে গিয়ে তারকা সাংসদের বক্তব্য, তিনি নিজেই নিজের ছবি তুলছিলেন। রাহুলই প্রস্তাব দেন, রচনার ছবি তুলে দেবেন। এর পর অভিনেত্রীর ফোনটি নিয়ে তাঁর ছবি তোলার পাশাপাশি দুজনের সেলফিও তোলেন। এতবারের সাংসদ, লোকসভার বিরোধী দলনেতা, সর্বোপরি গান্ধী পরিবারের ছেলের এমন সহজ-সরল আচরণে মুগ্ধ ‘দিদি নং ১’। তবে এই ফটো-সেশনের মাঝে তিনি নিজের কাজ কিন্তু ভুলছেন না। বললেন, ”মন দিয়ে সব শিখে নিচ্ছি। নইলে হুগলিবাসীর জন্য যে কাজ করতে চাই, তা ঠিকমতো করতে পারব না।”

Card image cap

ট্রোল্ড হতেই স্বস্তিকা বললেন, 'ভালো মায়েরা তো নাইটির উপর...'

স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায় বরাবরই স্পষ্ট উত্তর দিতে পছন্দ করেন। আবার তাঁকে নিয়ে কম বিতর্ক বা ট্রোলিংও হয় না। এই তো কিছুদিন আগে তিনি ইনস্টাগ্রামে একটি সুইমিং স্যুট পরা ছবি পোস্ট করেছিলেন। তারপর তাঁকে বিস্তর কটাক্ষ সহ্য করতে হয়েছিল। এবার সেটা নিয়ে মুখ খুললেন তিনি।


সুইমিং স্যুট পরা নিয়ে কী বললেন স্বস্তিকা?


হইচই প্ল্যাটফর্মে আসছে নতুন সিরিজ বিজয়া। সেখানে মুখ্য ভূমিকায় এবং একজন মায়ের চরিত্রে দেখা যাবে স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়কে। এবার সেই বিষয়ে একটি সাক্ষাৎকারে তিনি ভালো মা কী কী করলে হওয়া যায় সেটা নিয়ে কথা বললেন। আনন্দবাজারকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, 'ভালো মায়েদের চুল বড় হবে, চুল কাটতে পারবে না। ভালো মায়েরা সিগারেট খায় না। মদ খায় না।' একই সঙ্গে কিছুদিন আগে সুইমিং স্যুট পরা নিয়ে যে ট্রোল্ড হয়েছিলেন সেটার জবাবও দেন।


স্বস্তিকা সেই প্রসঙ্গে বলেন, 'ভালো মায়েরা হাতকাটা ব্লাউজ পরে না। সুইমিং কস্টিউম পরে না। জানি না আমি কী করে তারা। নাইটির উপর দুপাট্টা বা গামছা তো ভালো মায়েদের সুইমিং কস্টিউম ডেফিনিটলি হতে পারে না। সমাজে যে কোনটা শালীন আর কোন অশালীন সেটা যে যার যখন যেমন ইচ্ছে হচ্ছে তখন তেমন ভাবে ঠিক করছে।' অভিনেত্রী এদিন একই সঙ্গে বলেন, 'আমার সুইমিং কস্টিউম পরা পোস্ট নিয়ে যা হল... ভালো লাগছে, থাই মোটা, বডি শেমিং হচ্ছে সেসব ছেড়ে দাও। ওসব নিয়ে কথা বলছিই না। খালি মনে হল সাঁতার কাটতে মানুষের কী পরে যাওয়া উচিত?'


বিজয়া প্রসঙ্গে


আগামী ৫ জুলাই থেকে হইচই প্ল্যাটফর্মে দেখা যাবে বিজয়া। এক মায়ের গল্প দেখা যাবে এই সিরিজে। সিরিজটির পরিচালনা করেছেন সায়ন্তন ঘোষাল।


Card image cap

শপথগ্রহণেও ‘সুপারহিট’ সুপারস্টার দেব

ব্যক্তিগত কারণের জন্য মঙ্গলবার শপথগ্রহণ করতে পারেননি ঠিকই, তবে বুধবার স্পিকার নির্বাচনের দিনই ১৮তম লোকসভার সাংসদ হিসেবে শপথ নিলেন দেব। শপথবাক্য পাঠের পর ধন্যবাদ জানালেন তাঁর প্রিয় ঘাটালবাসীকে।
পরনে অলিভ গ্রিন রঙের ফর্মাল শার্ট। কালো প্যান্ট। কাঁধে ঝোলা সাইড ব্যাগ। চোখে রোদচশমা। হিরোসুলভ মেজাজেই সবুজ কার্পেটে হেঁটে পার্লামেন্টের ভিতরে প্রবেশ করতে দেখা যায় টলিউড সুপারস্টার দেবকে। সাধু বাংলাতেই লোকসভায় শপথবাক্য পাঠ করলেন তিনি। টানা তিনবার তাঁকে জেতানোর জন্য সংসদে দাঁড়িয়ে ঘাটালবাসীকে ধন্যবাদও জানালেন দেব। সোশাল মিডিয়াতেও শপথবাক্য পাঠের ভিডিও পোস্ট করেছেন তৃণমূলের ‘সুপারস্টার’ সাংসদ। সেখানেই তাঁকে বলতে শোনা যায়, “ঘাটালবাসীকে ধন্যবাদ আমাকে টানা ৩ বার জেতানোর জন্য। জয় হিন্দ, জয় বাংলা।”
লোকসভায় দেবের প্রত্যাবর্তনে ততোধিক উচ্ছ্বসিত তাঁর অনুরাগীরা। লোকসভা ভোটের আগে সংসদ থেকে যখন ছবি শেয়ার করে লিখেছিলেন, ‘আর কিছুক্ষণের অপেক্ষা…’, তখন তাঁর রাজনীতি থেকে বাণপ্রস্থে যাওয়ার সিদ্ধান্তকে মেনে নিতে পারেননি অনুরাগীদের একাংশ। তবে চব্বিশের নির্বাচন ঘুরিয়ে দিল মোড়! তাঁকে ফেরাতে ময়দানে নেমেছিলেন খোদ দলের সেনাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও তাঁর হাত ছাড়েননি। বরং বলেছিলেন, যে ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান দেবের স্বপ্ন, তা বাস্তবায়িত করতে পদক্ষেপ করবে রাজ্যই। অতএব সব জল্পনার সমাপ্তি ঘটিয়ে বাংলা দেখল রাজনীতিতে ‘খোকাবাবু’র প্রত্যাবর্তন। সেই শুরু। এলেন, দলের দেওয়া দায়িত্ব রক্ষা করতে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে জিতলেনও। আর বুধবার সাংসদ হিসেবে তৃতীয়বার শপথ নিলেন দীপক অধিকারী তথা ভক্তদের প্রিয় ‘দেবদা’।রাজনৈতিক সৌজন্যের যে বাতাবরণ ক্রমশ হারিয়ে যেতে বসেছিল, তা চব্বিশের নির্বাচনী মাঠে পুরোদমে ফিরিয়ে এনেছিলেন দেব। রাজনৈতিক বিরোধিতা থাকবেই। কিন্তু তা কি ব্যক্তিসম্পর্কে বিষিয়ে দিতে পারে? শুরু হল নতুন চর্চা। বলা যায়, দেবের সৌজন্যে নতুন ন্যারেটিভ পেয়ে গিয়েছিল ভোটের রাজনীতি। সেই নিয়ে তর্ক-বিতর্ক চলে বিস্তর! তবে শেষমেশ ভোটের ফল দেখাল, সৌজন্যের রাজনীতিতেই ঘাটালে শেষ হাসি হেসেছেন দেব। গতবারের চেয়ে পৌনে এক লাখ ভোটের মার্জিন বাড়িয়ে তৃতীয়বারের জন‌্য সংসদ-যাত্রা নিশ্চিত করেছেন দেব । বিজেপির অভিনেতা-বিধায়ক তথা এবারের প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ‌্যায়কে এক লক্ষ ৮২ হাজার ৪৪৬ ভোটে হারিয়েছেন তিনি। বুধবার থেকে সংসদ হিসেবে নতুন ইনিংস শুরু করলেন সুপারস্টার দেব ওরফে সাংসদ দীপক অধিকারী।

Card image cap

হকার উচ্ছেদে কড়া রাজ্য

মুখ্যমন্ত্রীর ভর্ৎসনার পরই হকার উচ্ছেদে কড়া অ্যাকশনে রাজ্য। জেলায়-জেলায় চলছে উচ্ছেদ। এর মাঝেই হকার উচ্ছেদ নিয়ে ফের বৈঠক ডাকলেন মুখ্যমন্ত্রী। বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় নবান্নে ফের বৈঠকে বসবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পুলিশ কর্তা ও কর্মীদের হাজির থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।
নবান্ন থেকে জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, হকার উচ্ছেদ এবং জমি জবরদখল নিয়ে বৃহস্পতিবার বৈঠকে বসবেন মুখ্যমন্ত্রী। ভিডিও কনফারেন্স মারফত সমস্ত পুরসভার মেয়র, পুরনিগমের চেয়ারপার্সনরা। জেলাশাসক, মহকুমা শাসক এবং বিডিওরাও ভারচুয়ালি যোগ দেবেন বৈঠক। জেলা পুলিশ সুপার এবং কমিশনারদের ভারচুয়ালি যোগ দিতে হবে বৈঠকে। 
তবে হাওড়ার জেলাশাসক, চেয়ারপার্সনকে সশরীরের বৈঠকে যোগ দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একইভাবে কলকাতা, হাওড়া এবং বিধাননগর কমিশনারেটের আইসি এবং ওসিদের সশরীরের হাজিরা দিতে বলা হয়েছে। তবে তাহেরপুর এবং ঝালদা পুরসভার কাউকে যোগ দেওয়ার আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।  
প্রসঙ্গত, লোকসভা ভোটের পর্ব মিটতেই সোমবার নবান্নে বৈঠকে ডেকেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। সেখানে জমি জবরদখল, হকার সমস্যা নিয়ে ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটিয়েছিলেন তিনি। আমলা, পুলিশ কেউ রেহাই পাননি। এর পরই হকার উচ্ছেদে নামে। এর পরই বৃহস্পতিবার ফের বৈঠক ডাকলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। 

Card image cap

ছবি প্রদর্শনে কমল খরচ,কমবে বাংলা সিনেমার টিকিটের দাম?

দীর্ঘদিন সোশাল মিডিয়ায় বাংলা ছবির পাশে দাঁড়ানোর একটা ট্রেন্ড চালু হয়েছে। বাংলা সিনেমাকে বাঁচাতে ইন্ডাস্ট্রির তারকাই একে অপরের পাশে দাঁড়ান। হলে এসে ছবি দেখার অনুরোধ করেন। অভিযোগ, অনেক সময়ই একইসঙ্গে বাংলার সঙ্গে ভাষার ছবি মুক্তি পেলে কোণঠাসা হয়ে যায় টলিপাড়া। মুক্তির কয়েকদিনের মধ্যেই হল থেকে গায়েব সিনেমা। ভালো স্টারকাস্ট, ভালো কনটেন্ট হওয়া সত্ত্বেও সিনেমাহলে বাংলা ছবির খুব অল্পদিনের জন্য ঠাঁই পায় বলেও দীর্ঘদিনের অভিযোগ। প্রোজেকশন সংস্থাগুলির সিদ্ধান্তে তালিকা থেকে বাদ পড়ল একটি অভিযোগ। সার্বিক ভাবে বাংলা ছবি প্রদর্শনের খরচ কিছুটা কমতে চলেছে।


পাটিগণিতের হিসেবে স্বল্প হলেও লাঘব হবে প্রযোজকদের ভার। কমবে খরচের বহর। এদিকে এমন সিদ্ধান্তের ফলে কমতে পারে সিনেমার টিকিটের দামও। এবিষয়ে ব্যারাকপুরের অতীন্দ্র সিনেমার কর্ণধার অচিন্ত্য সিংহ রায় বলেন,'২০০ টাকার টিকিটের দাম ৫০ টাকা কমিয়ে ১৫০ করা হচ্ছে'। দক্ষিণ কলকাতার নবীনা সিনেমায় অবশ্য টিকিটের দামে কোনও হেরফের হচ্ছে না বলে জানান কর্ণধার নবীন চৌখানি। একই পথে হেঁটে টিকিটের দাম অপরিবর্তিত রাখছে প্রিয়া সিনেমাও। সংস্থার তরফে কর্ণধার অরিজিৎ দত্তর কথায়, ‘টিকিটের দাম কমালে তো হলগুলোর ক্ষতি। এরকম চললে তো সিনেমা হলই বন্ধ হয়ে যাবে’।

সম্প্রতি ডিজিটাল প্রোজেকশন চার্জ এক তৃতীয়াংশ কমিয়েছিল UFO। এবার সেই পথে হাঁটল SVF। তাঁদের কিউব প্রোজেকশনের চার্জও সমান হারে কমানো হয়েছে। হার কমিয়েছে EMW-ও। এবিষয়ে ইমপার সভানেত্রী পিয়া সেনগুপ্ত বলেন, 'দু-তিন রকমের ডিজিটাল ফরম্যাট রয়েছে। UFO, QUBE ও EMW এই তিনটি ফরম্যাটে ছবি প্রদর্শিত হয়। UFO আমাদের সঙ্গে আগেই চুক্তিবদ্ধ হয়েছিল। কিউবের সঙ্গেও কথা চলছিল। কিন্তু, অ্যাক্রোপলিস মলে আগুন লাগার ঘটনায় পিছিয়ে যায়। ২৪ জুন,

Card image cap

কপুর পরিবারে পরবর্তী বিয়ে অর্জুনের',বিচ্ছেদচর্চার মাঝেই বড় ইঙ্গিত অনিলের।




আরব সাগরের পাড়ে এখন বিয়ের মরশুম। সেলিব্রিটিদের বিয়ে মানেই যেন ডেস্টিনেশন ওয়েডিং। তবে বহু তারকাই নিজের শহরে নতুন জীবন শুরু করেন। জাহির-সোনাক্ষীও মায়া নগরী মুম্বইতেই নতুন জীবন শুরু করলেন। তারকা দম্পতির বিয়েতে এসেছিলেন বলিউডের 'নায়ক' ও বিগ বস ওটিটি-র নতুন সঞ্চালক অনিল কপুর। সলমানের জুতোয় পা গলিয়ে সফলই বলা চলে অনিল কপুরকে। ২১ জুন শুরু হয়েছে বিগ বস ওটিটি সিজন ৩। দর্শক কিন্তু, বেশ ভালোই এনজয় করছে। বিগ বসের ঘরের সদস্য অনিল কন্যা রিয়া কপুর। শোয়ের মাঝে অনিলকে প্রশ্ন করেন, কপুর পরিবারে এবার বিবাহযোগ্য কে? উত্তরে সঞ্চালক তাঁর ভাইপো অর্জুন কপুরের নাম বলেন। এরপরই অর্জুনের বিয়ে নিয়ে শুরু হয়েছে জল্পনা।


প্রসঙ্গত, বিগ বসের ঘরে বিভিন্ন রকমের আলোচনা হয়ে থাকে। বিয়ের মরশুমে রিয়াও জানতে চেয়েছেন তাঁর পরিবারে কোনও পরবর্তী বিয়েটা কার। অনিলের কাছে রিয়ার প্রশ্ন, কপুর পরিবারে এবার কে বিয়ে করছে? অনিল কপুরের অকপট জবাব, 'মনে হয় অর্জুন।' অনিলের এই কথা মুহবর্তে ভাইরাল হয়ে যায়। অর্জুন কপুরের ভক্তরা মনে করছেন মালাইকার সঙ্গে খুব শীঘ্রই গাঁটছড়া বাঁধবেন অর্জুন। যদিও এই মুহূর্তে অর্জুন-মালাইকার 'ব্রেক আপ' নিয়ে চর্চা চলছে। তাঁদের ঘনিষ্ঠ সূত্রের দাবি, পথ আলাদা হয়েছে দুজনের। কিন্তু, মালাইকার ম্যানেজার বলেছিলেন, এগুলো ভিত্তিহীন। তাঁরা আজও ডেট করছেন।


অনিল কপুর অর্জুনের বিয়ের ইঙ্গিত দিতেই উসকে গেল অর্জুন-মালাইকার বিচ্ছেদ জল্পনা। সত্যিই বিচ্ছেদ নাকি পুরোটাই রটনা? উল্লেখ্য, ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কেউই মুখ খোলেননি। তবে অর্জুনের সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে ছিল বিচ্ছেদ যন্ত্রণার ইঙ্গিত। অন্যদিকে মালাইকাও অর্জুনকে ছাড়াই গার্লস গ্যাংয়ের সঙ্গে ট্যুরে গিয়েছিলেন। অনিলের ইঙ্গিত অনুযায়ী, শীঘ্রই বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন অর্জুন কপুর। পাত্রী কে সেটা তো সময় বলবে। প্রসঙ্গত, ২০১৯- এ সম্পর্কে সিলমোহর দিয়েছিলেন তারকাযুগল। তবে তার আগে থেকেই সম্পর্কে ছিলেন অর্জুন-মালাইকা।


প্রাক্তন' কাপলের বয়সের ব্যবধান নিয়ে অনেকেই খোঁচা মারতেন। ওসব কটাক্ষকে কখনও গায়ে মাখেননি কেউই। বরং জমিয়ে হাতে হাত রেখে প্রেম করেছেন অর্জুন-মালাইকা। এই জুটিকে যেমন নিন্দুকেরা নানা মন্তব্য করতেন তেমনই আবার অসমবয়সী প্রেমের সমর্থকও ছিল অনেক। তবে আপাতত বিগ বসের ঘরে অনিল কপুরের মুখে অর্জুনের বিয়ের কথা এখন বিনোদনের হট কেক।

Card image cap

সংসদে সেলফি মুডে জুন-রচনা-সায়নীরা

সংসদের সবুজ কার্পেটে ফ্রেমবন্দি তৃণমূলের তারকা সাংসদদের রঙিন মুহূর্ত। শপথগ্রহণের আগে সোমবারই দিল্লিতে পৌঁছে গিয়েছেন তাঁরা। চব্বিশের লোকসভা ভোটে জিতে প্রথমবার সংসদে পা রাখলেন জুন মালিয়া, রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়, সায়নী ঘোষরা। সোমবার একদিকে যখন সংসদ চত্বর ইন্ডিয়া জোটের বিক্ষোভে উত্তাল, তখন ফুরফুরে মেজাজে দেখা গেল তৃণমূলের প্রমিলা বাহিনীর তারকা সাংসদদের।
সোমবার লোকসভায় প্রথমবার পা রাখলেন জুন, রচনা, সায়নীরা। আর পয়লা দিনেই ফটোসেশনে মেতে উঠতে দেখা গেল তাঁদের। কখনও সেলফিতে আড্ডার মুহূর্ত ক্যামেরাবন্দি করলেন মেদিনীপুরের সাংসদ জুন। আবার কখনও বা ক্যামেরাম্যান অবতারে ধরা দিলেন সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। সংসদের সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে জুন-রচনাদের ছবি তুলে দিতে দেখা গেল শ্রীরামপুরের সাংসদকে।
প্রথমদিন সংসদে পা রাখার অভিজ্ঞতা কেমন? সায়নীর কথায়, “দারুণ! আমাদের নেত্রীর নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। উনি বাঘিনী। আর তিনিই মানুষের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ দিয়েছেন আমাদের। এটা ভীষণ বড় পাওনা।” জুন মালিয়া বলছেন, “প্রথম দিন। তাই আমরা সবাই খুব এক্সাইটেড। আশা করি, আগামী ৫ বছর এমনই সুন্দর হবে।” এর পরই সংবিধান হাতে সায়নীর সংযোজন, “প্রথম দিন থেকেই আমরা ‘টোন’ সেট করতে চাইছি। কোনও রকম স্বৈরাচারীতা চলবে না।”জুন মালিয়ার পরনে ছিল আইভরি রঙের শাড়ি। সঙ্গে ম্যাচিং করে লাল ব্লাউজ। চোখে ছোট্ট টিপ। হালকা লিপস্টিক। গলায় মুক্তোর মালা। ছিমছাম সাজেই সেলফিবন্দি হলেন মেদিনীপুরের তারকা সাংসদ। অন্যদিকে যাদবপুরের সাংসদ হিসেবে শপথগ্রহণের আগে নিলাম্বরী সাজে সংসদে ধরা দিলেন সায়নী ঘোষ। প্রথমবার লোকসভা ভোটের প্রার্থী হয়েই বাজিমাত করেছেন তিনি। যাদবপুরের মতো সম্মানের আসনে বিপুল ভোটে জয় লাভ করে নিজের ঝাঁজ বুঝিয়ে দিয়েছেন। মঙ্গলবার সংসদে দাঁড়িয়ে সাংসদ হিসেবে নতুন ইনিংস শুরু তরবেন ‘বাজিগর’ সায়নী। দিদি নম্বর ওয়ান রচনাকে দেখা গেল নিজস্ব বুটিকের সবুজ রঙের শাড়ি পরনে। তবে তৃণমূলের প্রমিলা বাহিনির মধ্যে কমলা-গোলাপি কম্বিনেশনের পিওর সিল্ক শাড়িতে নজর কাড়লেন মহুয়া মৈত্রও।

Card image cap

সোনাক্ষী সিনহার রিসেপশন লুকে মন্ত্রমুগ্ধ নেটপাড়া

আইনি বিয়ে মিটেছে সকালে। সন্ধ্যেয় অন্য লুকে ধরা দিলেন সোনাক্ষী সিনহা। হাতে আলতা, সিঁথি রাঙিয়েছেন সিঁদুরে।শিল্পা শেট্টির বিলাসবহুল হোটেল বাস্তিয়ানে আয়োজিত গ্র্যান্ড রিসেপশনে সোনাক্ষীর পরনে টুকটুকে লাল শাড়ি, হাতে চূড়া। সঙ্গে পান্নার গয়না। স্বামী জাহির ইকবাল বেছে নিয়েছিলেন সাদা শেরওয়ানি স্যুট।বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়স্বজনদের সঙ্গে খোশমেজাজে ধরা দিলেন নবদম্পতি। ভেসে গেলেন শুভেচ্ছার জোয়ারে।স্বরা ভাস্করের মতোই ‘স্পেশাল ম্যারেজ অ্যাক্ট’-এ চার হাত এক হয়েছে সোনাক্ষী সিনহার। সোনাক্ষী-জাহিরের বিয়ে নিয়ে অনুরাগীদের উন্মাদনা তুঙ্গে। রবিবার সকাল থেকেই অনুষ্ঠানের ছবি-ভিডিও একের পর এক প্রকাশ্যে আসছে।রেজিস্ট্রি বিয়ের ছবি শেয়ার করে এদিন সোনাক্ষী লিখেছিলেন, “২০১৭ সালের জুন মাসের ঠিক ২৩ তারিখেই আমরা একে-অপরের চোখে ভালোবাসা দেখে আগলে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। বহু ঘাত-প্রতিঘাত পেরিয়ে সেই ভালোবাসাই আজ আমাদের এখানে নিয়ে এল। ঈশ্বর আর দুই পরিবারের আশীর্বাদ সাক্ষী রইল এই মুহুর্তের। আমরা এখন নবদম্পতি। এখন থেকে অনন্তকাল পর্যন্ত আমি তোমারই।….”

Card image cap

বিশ্বের সবচেয়ে দামি পানীয় জল এটি

জল ছাড়া কারও বেঁচে থাকা সম্ভব নয়, তাই এর অপর নাম 'জীবন'। পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষই মাটির তলা থেকে নলকূপের সাহায্যে সাধারণ জল পান করেন। যেখানে বিশ্বের কোটিপতিরা নামি দামি কো ম্পা নির জলে গলা ভেজান। আজকাল বাজারে ১০-২০ টাকা দামের জল পাওয়া যায়। তবে এই প্রতিবেদনে এমন একটি জলের বোতলের কথা বলা হয়েছে, যার দাম শুনলে অবাক হতে পারেন।


জানা গেছে, বিশ্বের সবথেকে দামী জলের নাম 'অ্যাকোয়া দি ক্রিস্তালো ট্রিবুতো আ মোদিগিলানি'। ২০১০ সালে বিশ্বের সবচেয়ে দামি জল হিসেবে এটি গিনিস বুকে জায়গা করে নেয়। জলটির প্যাকেজে লেখা থাকে আকাশছোঁয়া দামে রহস্য। ৭৫০ মিলিলিটার বোতল তৈরি হয়েছে ২৪ ক্যারেটের খাঁটি সোনায়। যা ভারতীয় মুদ্রা এর দাম ৪৫ লক্ষ টাকারও বেশি। শুধুমাত্র ধনকুবেররাই এই জলে তেষ্টা মেটাতে পারেন।


দাবি করা হয়েছে, এই জলটিতে ২৪ ক্যারেটের ৫ গ্রাম খাঁটি সোনা মেশানো থাকে। যার কারণে জলের ক্ষারকীয়ত্ব বৃদ্ধি পায় না। তাই বলা হয়, প্রতি বোতলে বিশ্বের তিনটি জায়গা থেকে জল ভরা হয়। এই তিনটি অংশের উৎস হল ফ্রান্সের বিশেষ একটি ঝর্ণা, ফিজির একটি বিশেষ প্রস্রবণ এবং তৃতীয় উৎস হল আইসল্যান্ডের হিমবাহ।


এক দশকেরও বেশি সময় আগে অ্যাকোয়া দি ক্রিস্তালো ট্রিবুতো আ মোদিগিলানি জলটি নিলামে বিক্রি হয়েছিল ৪৯ লক্ষ টাকারও বেশি দামে। এই জলের বোতল ডিজাইন করেছেন ফার্নান্দো আলতামিরানো। তার এই নকশা তৈরি বোতলেই থাকে মহার্ঘ পানীয় জল। এছাড়াও আরো একটি বহু মূল্য পানীয় জাপানের কোনা নিগারি।


জাপানী কো ম্পা নির এই বিশেষ জলটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় এক হাজার ফিট গভীর থেকে সংগ্রহ করা হয়, যা খনিজ সমৃদ্ধ। বলা হয় এতে এমন কিছু খনিজ আছে যা ওজন কমাতে সাহায্য করে। কোনা নিগারি র ৭৫০ মিলিটারের বোতলের দাম ৪০২ মার্কিন ডলার যা ভারতীয় মুদ্রায় ৩৩ হাজার টাকা। এর ১ লিটার বোতলের দাম ৪৪ হাজার টাকা। গভীর সমুদ্র থাকা ইলেক্ট্রোলাইটসে সমৃদ্ধ এই পানীয়।

Card image cap

পুজো দিয়েই শুরু সোনাক্ষী-জাহিরের বিয়ের অনুষ্ঠান!

রাত পোহালেই বিশেষ দিন! সেজে উঠেছে শত্রুঘ্ন সিনহার বাড়ি ‘রামায়ণ’। অভিনেতা-রাজনীতিবিদের একমাত্র মেয়ে সোনাক্ষীর বিয়ে বলে কথা! আলোর রোশনাই সারা বাড়িতে। পুজোয় বসে গিয়েছেন অভিনেত্রীর মা পুনম। এদিকে জাহিরের বাড়িতেও সাজো সাজো রব। একের পর এক ছবি ও ভিডিও প্রকাশ্যে আসছে। সোনাক্ষীর বিয়ের পোশাকের সামান্য ঝলকও দেখা গিয়েছে বলে দাবি।
বেশ কয়েক বছর ধরেই জাহির ইকবালের সঙ্গে প্রেম সোনাক্ষীর। এ নিয়ে সরাসরি কখনও কিছু বলেননি অভিনেত্রী। তবে জাহিরের সঙ্গে নানা পার্টি, রেস্তরাঁয় দেখা গিয়েছে তাঁকে। আবার সোশাল মিডিয়াতেও এক সঙ্গে ছবি পোস্ট করেছেন দুজন। লোকসভা ভোট শেষ হওয়ার পরই সোনাক্ষীর বিয়ের গুঞ্জন শোনা যায়। প্রথমে শোনা যাচ্ছিল, মেয়ের বিয়ে নিয়ে খুশি নন শত্রুঘ্ন সিনহা। তবে হবু জামাইয়ের সঙ্গে দেখা করে এই জল্পনাকে ‘খামোশ’ করিয়ে দেন বলিউডের শটগান।
জাহিরের বাবা ইকবাল রতনসি আবার এক সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, হিন্দু বা মুসলিম রীতি মেনে সোনাক্ষী ও জাহিরের বিয়ে হচ্ছে না। তাঁরা সিভিল ম্যারেজ করছেন। অর্থাৎ আইনিভাবেই মনের মানুষকে বিয়ে করছেন বলিউডের ‘দাবাং’ গার্ল। শোনা যাচ্ছে, ফ্যাশন ডিজাইনার আবু জানির সারারা পোশাকেই সেজে উঠবেন সোনাক্ষী। আর অন্যদিকে, মণীশ মালহোত্রার গলাবন্ধ কুর্তায় দেখা যাবে জাহির ইকবালকে। ‘ভাইরাল ভায়ানি’র একটি ভিডিওতে কালো গাড়ি থেকে পোশাক নামাতে দেখা গিয়েছে। দাবি করা হচ্ছে, এটিই সোনাক্ষীর বিয়ের পোশাক।তারকা যুগলের এই বিয়ের অতিথি তালিকাতেও রয়েছে বড় চমক। সূত্রের খবর মানলে, বিয়েতে বিশেষ অতিথি হিসেবে দেখা যাবে সলমন খানকে। শোনা যাচ্ছে, সোনাক্ষীর আবদারে নাকি তিনি পারফর্মও করবেন। এছাড়াও, সঞ্জয় লীলা বনশালির ‘হীরামাণ্ডি’ সিরিজের পুরো স্টারকাস্ট থাকবেন সোনাক্ষীর এই বিয়েতে। দেখা যেতে পারে অক্ষয় কুমার, সুভাষ ঘাইকে। বিয়ের সমস্ত অনুষ্ঠানেই সোনাক্ষীর BFF হুমা কুরেশিকে দেখা যাচ্ছে। এর আগে হানি সিং ও পুনম ধিঁল্লো বিয়ের অনুষ্ঠানে যাবেন বলে জানিয়েছিলেন।

Card image cap

আইএএস অফিসারের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের লাকি আলির

বলিউড গায়ক লাকি আলি সম্প্রতি আইএএস অফিসার রোহিণী সিন্ধুরি, তাঁর স্বামী এবং দেওরের বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ এনেছেন। এবং কর্ণাটক লোকায়ুক্তের কাছে অভিযোগ দায়ের করেছেন। নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ঘটনা নিজেই তুলে ধরেছিলেন গায়ক। সবার নাম লিখে কী ভাবে জমিতে অবৈধ দখল ও সরকারি অর্থ ব্যবহার করা হয়েছে সেকথাও বলা হয়েছে।


গায়ক লাকি আলির শেয়ার করা পোস্ট অনুযায়ী, রোহিনী সিন্ধুরি, তাঁর স্বামী সুধীর রেড্ডি এবং দেওরের মধুসূদন রেড্ডির বিরুদ্ধে সরকারি সম্পদের অপব্যবহার এবং জমি দখলের অভিযোগ এনেছে। লাকি আলির কথিত জমি দখলের কথা এই প্রথম নয়।


লাকি আলি অভিযোগ আনেন আইএএস অফিসারের বিরুদ্ধে

ইয়েলাহাঙ্কা নিউ টাউন থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই গায়ক ও আইএএস অফিসারের মধ্যে বিরোধ চলছিল বলে খবর। কয়েক বছর আগে, লাকি আলি সোশ্যাল মিডিয়ায় অভিযোগ করেছিলেন যে স্থানীয় পুলিশ আইএএস অফিসারকে সমর্থন করছে এবং উচ্চ কর্তৃপক্ষকে এই বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার জন্য অনুরোধ করেছিলেন।


দুই বছর আগেও আওয়াজ তুলেছিলেন লাকি আলি

তিনি আরও দাবি করেন, 'ভূমি মাফিয়ারা' অবৈধভাবে জমি দখলের ষড়যন্ত্র করেছে। সম্পত্তিটি ইয়েলাহাঙ্কার কাঞ্চনাহাল্লি এলাকায় অবস্থিত বলেও জানা গিয়েছে। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে, তিনি একটি থ্রেডে কর্ণাটকের মহাপরিচালককে ট্যাগ করেছিলেন এবং বলেছিলেন যে তাঁর জমি একটি ট্রাস্টের সম্পত্তি। বেঙ্গালুরু জমি মাফিয়া সুধীর রেড্ডি এবং মধু রেড্ডির সিন্ধুরির সাহায্যে বেআইনিভাবে দখল করা হয়েছিল।


তিনি আইএএস অফিসারের পরিবারের বিরুদ্ধে তাদের ব্যক্তিগত লাভের জন্য রাষ্ট্রীয় সম্পদের অপব্যবহার করার অভিযোগ করেছেন। তিনি আরও বলেছিলেন যে তারা ‘জোর’ করে এবং অবৈধভাবে তাঁর জমি দখলের চেষ্টা চালাচ্ছে এবং প্রাসঙ্গিক নথি দেখাতেও পারেনি। তিনি আরও বলেন, ‘স্থানীয় পুলিশের কাছ থেকে কোনও সাহায্য পাচ্ছেন না তিনি।’


গত তিন দশক ধরে আলি সম্পত্তির সঙ্গে জড়িত মামলার আদালতের নথি অনুযায়ী, মেহমুদের পাঁচ ছেলের মধ্যে দ্বিতীয় লাকি আলী ওরফে মাকসুদ আলি-সহ পরিবারের সদস্যরা প্রাথমিকভাবে জমির মালিকদের কাছে বিক্রি করার বিষয়ে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন কিন্তু পরে আসেন। ২০০৮ সালে আদালতে একটি সমঝোতায় যেখানে রিয়েলটর, গ্রিন অর্চার্ডস হোমস লিমিটেড এবং ইশওয়ান্থ শেনয়- মাকসুদ (লাকি) এবং তাঁর ভাই মকদুমের নামে একটি ট্রাস্ট-সহ পরিবারকে জমির কিছু অংশ ফেরত দিয়েছিলেন।

Card image cap

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন সন্ধ্যা রায়

অবশেষে স্বস্তি। হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন সন্ধ্যা রায় । আচমকাই বুকে সমস্যা হওয়ায় বর্ষীয়ান অভিনেত্রীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। এখন অনেকটাই ভালো আছেন তিনি। সেই কারণেই অভিনেত্রীকে বাড়ি যাওয়ার অনুমতি দিয়েছেন চিকিৎসকরা।
বুকে অস্বস্তি বোধ করছিলেন। সঙ্গে নাকি শ্বাসকষ্টও ছিল। সেই কারণেই কলকাতার এক হাসপাতালে ভর্তি করা হয় সন্ধ্যা রায়কে। গত সোমবার প্রবীণ অভিনেত্রীর অসুস্থতার খবর প্রকাশ্যে আসে। পরে শোনা যায়, তার আগের শনিবারই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল তাঁকে। হাসপাতাল সূত্রে খবর, প্রেশারের সমস্যা রয়েছে অভিনেত্রীর। উচ্চরক্তচাপ বড় চিন্তার কারণ ছিল। এর দোসর হিসেবে আবার সুগারও রয়েছে।
ইসিজি, ইকোকার্ডিওগ্রাফি ও রক্ত-সহ বেশ কয়েকটি শারীরিক পরীক্ষা করা হয় সন্ধ্যা রায়ের। অভিজ্ঞ চিকিৎসকদের একটা টিম তাঁকে নিয়মিত পর্যবেক্ষণে রেখেছিলেন। শুক্রবার হুইলচেয়ারে করে অভিনেত্রীকে বাড়ির পথে রওনা করে দেন চিকিৎসক পিকে মিত্র (ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজি), ডা, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় (ডেপুটি সুপার), ডা. সুস্মিতা দেবনাথ (ক্রিটিকাল কেয়ার)।
নবদ্বীপে জন্ম সন্ধ্যা রায়ের। অভিনেত্রীর জন্মের কিছুদিন পর বাংলাদেশ চলে গিয়েছিল তাঁর পরিবার। পরে ১৯৫৭ সালে ভারতে ফেরেন সন্ধ্যা রায় ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা। সিনেমার জগতে তাঁর প্রবেশ ছয়ের দশকে। ‘মায়া মৃগ’, ‘পলাতক’, ‘গণদেবতা’, ‘বাঘিনী’, ‘অশনী সংকেত’, ‘দাদার কীর্তি’, ‘ভ্রান্তিবিলাস’, ‘শ্রীমান পৃথ্বীরাজ’, ‘ঠগিনী’, ‘রাহগির’, ‘নবাব’, ‘সত্য মিথ্যা’ ‘বাবা তারকনাথ’-এর মতো সিনেমায় অভিনয় করেছেন। আটের দশকের মাঝামাঝি সময়ে প্রথমসারির অভিনেত্রী হিসেবে অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিলেন সন্ধ্যা রায়। তরুণ মজুমদার পরিচালিত ‘গণদেবতা’ সিনেমায় অভিনয় করার জন্য পেয়েছিলেন ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ড। BFJA এবং কালাকার অ্যাওয়ার্ডও পেয়েছেন। ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী হয়েছিলেন সন্ধ্যা রায়। ভোটে জিতে মেদিনীপুরের সাংসদ হন তিনি। প্রবীণ তারকার বাড়ি ফেরার খবরে খুশি তাঁর অনুরাগীরা।

Card image cap

বিতর্ক উড়িয়ে সোনাক্ষীর শ্বশুরবাড়িতে পা শত্রুঘ্নর

জাহির ইকবাল এবং সোনাক্ষী সিনহা গাঁটছড়া বাঁধতে চলেছেন। মাঝে আর মাত্র একটা দিন। সিনহা এবং ইকবাল পরিবারে ইতিমধ্যেই শুরু উদযাপন। ২৩ জুন পরিবার এবং বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে নিয়ে দম্পতি নতুন জীবন শুরু করতে চলেছেন বলেও জানা গিয়েছে। তবে বিয়ের দিনক্ষণ ঘোষণার পর থেকেই মেয়ে-জামাইের সঙ্গে শত্রুঘ্নের সম্পর্ক নিয়ে নানা ধরণের আলোচনা চলেছে চারিদিকে। তবে সবকিছুকে ফুৎকারে উড়িয়েছেন অভিনেতা। বরং, নতুন পরিবারকে এমনভাবেই কাছে টেনে নিলেন, যা দেখে সকলেই মুগ্ধ।


বিয়ের আগে প্রথমবার শত্রুঘ্ন সিনহা এবং স্ত্রী পুনম সিনহাকে সপরিবারে সোনাক্ষী এবং জাহিরের সঙ্গে দেখা গিয়েছে। দুই পরিবারের সদস্যদেরই বেশকিছু ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। যেখানে পোজ দিয়ে ছবি তুলেছেন সকলে। ভক্তেরা বলছেন, এর চেয়ে ভালো আর কিছুই হতে পারে না।


সপরিবারে উদযাপনের একটি ছবিও প্রকাশ্যে এসেছে। যেখানে সিনহা ও ইকবাল পরিবারকে একসঙ্গে দেখা গিয়েছে। ইন্টারনেটে প্রকাশিত ছবিটি দেখে সবাই ভালোবাসার বর্ষণ করছেন। ছবিতে দেখা যাচ্ছে সোনাক্ষী সিনহা সামনে দাঁড়িয়ে একটি সাদা পোশাকে সেলফি তুলছেন। নববধূর চেহারা জ্বলজ্বল করছে এবং তাঁর চোখে মুখে সেই ছাপও স্পষ্ট।


সোনাক্ষী সিনহা ও জাহির ইকবালের পরিবার

শত্রুঘ্ন সিনহা, পুনম সিনহা, জাহির ইকবাল এবং তাঁর পুরো পরিবার একসঙ্গে রয়েছেন। ছবিটি শেয়ার করার সময় ক্যাপশন দেওয়া হয়েছে 'ম্যাড হাউজ'। সকলের উত্তেজনা বাড়িয়ে দিয়েছে এই ছবি এবং দম্পতিকে অফিসিয়ালি মিস্টার এবং মিসেস হিসাবে দেখার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন।


শত্রুঘ্ন সিনহার সঙ্গে জাহির ইকবালের সম্পর্ক

শত্রুঘ্ন সিনহার তাঁর মেয়ে সোনাক্ষী সিনহার বিয়েতে অংশ না নেওয়ার খবরের মধ্যেই প্রথমবার অভিনেত্রীর সঙ্গে তাঁর আসার একটি ভিডিয়ো প্রকাশ পেয়েছে। তিনি তাঁর জামাই জাহির ইকবালের সঙ্গে ছবির জন্য পোজও দিয়েছেন এবং আশীর্বাদ করতেও দেখা গিয়েছে প্রাণভরে।


মেয়ের বিয়ে কি সত্যিই বয়কট করবেন শত্রুঘ্ন? এই প্রশ্নের উত্তরে অভিনেতা বলেন, সোনাক্ষীর জীবনসঙ্গী বেছে নেওয়ার সমস্ত অধিকার রয়েছে। এবং তিনি তাঁর সিদ্ধান্তকে সমর্থনও করেন। তাঁর মেয়ের বিয়ের বিষয়ে শত্রুঘ্ন আরও বলেন, ‘সোনাক্ষী এবং জাহিরকে তাঁদের জীবন একসঙ্গে কাটাতে হবে। তাঁরা একসঙ্গে খুব ভালো থাকব বলেই আমার মনে হয়। সোনাক্ষী এবং জাহিরের ২৩ জুন বিয়ের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিতদের তালিকায় রয়েছেন সলমান খান, হানি সিং, হীরামান্ডির কলাকুশলীরা, সঞ্জয় লীলা বনসালি, ডেইজি শাহ এবং পুনম ধিল্লন বলে খবর।

Card image cap

বন্ধ হচ্ছে নিউ ইয়র্কে প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার রেস্তরাঁ

সাধ করে বিদেশের মাটিতে ভারতীয় খাবারের রেস্তরাঁ বানিয়ে ছিলেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। বর নিক জোনাসের আবদারে তার নাম দিয়েছিলেন সোনা। সেই সাধের রেস্তরাঁই এবার বন্ধ করতে চলেছেন প্রিয়াঙ্কা। সোশাল মিডিয়ায় প্রিয়াঙ্কা নিজেই সে খবর জানালেন। প্রিয়াঙ্কা জানালেন, আগামী ৩০ জুনই বন্ধ হবে ‘সোনা’।
মার্কিন মুলুকে পায়ের তলার মাটি ইতিমধ্যেই শক্ত করে ফেলেছেন। পশ্চিমী গ্ল্যামারজগতে নামডাকের পাশাপাশি এক রেস্তরাঁর মালকিনও হিসেবেও প্রসিদ্ধি লাভ করেছিলেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। বিদেশে দেশি হেঁশেলের স্বাদ পৌঁছে দিতে এক বন্ধুর সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে খুলে ফেলেছিলেন রেস্তরাঁ। ২০২১ সালে নিউ ইয়র্কে মনীশ গোয়েলের সঙ্গে রেস্তরাঁর ব্যবসা শুরু করেছিলেন প্রিয়াঙ্কা। এর আগেও প্রিয়াঙ্কা জানিয়ে ছিলেন, “যে কোনও ব্যবসা শুরু করাই কেরিয়ারে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ তথা গর্বেরও। সোনার পথ চলার ক্ষেত্রে প্রিয়াঙ্কার অবদানও ঠিক সেরকমই। দেশি হেঁশেলের রান্নার গল্প ওঁর গল্প বলার মধ্যে দিয়ে একাধিকবার ফুটে উঠেছে।”
জানা গিয়েছে, এই ব্যবসায় প্রিয়ঙ্কার সঙ্গে অংশীদার ছিলেন মণীশ গোয়েল নামে এক ব্যবসায়ী। আচমকাই তিনি অংশীদারি ছেড়ে চলে যাওয়ায় প্রিয়ঙ্কাও এ বার বন্ধ করে দিতে চাইছেন তাঁর রেস্তরাঁ।

Card image cap

একফ্রেমে প্রসেনজিৎ-দেব-জিৎ-আবির-সোহম-বাবুল

কে বলে টলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে একতা নেই! কে বলে, সেলিব্রিটিদের মধ্যে ভাব-ভালোবাসা নেই! এসব গুঞ্জনকে যেন ফিকে করে দিল ‘অযোগ্য’র স্ক্রিনিং৷ সাউথ সিটির আইনক্সে প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণার ৫০ তম ছবি দেখতে হাজির গোটা টলিউড৷ তবে সবের মাঝে পাপারাজ্জিদের ক্যামেরায় বন্দি হল ঐতিহাসিক এক ফ্রেম৷ যেখানে দেখা হল টলিউডের বিগ সুপারস্টারদের৷ এক ফ্রেমে ধরা দিলেন প্রসেনজিৎ, দেব, জিৎ, আবির, সোহমের মতো স্টারেরা৷
ইদানীং টলিপাড়ায় কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ছবিকে হিট করার ফর্মূলা সুপারহিট৷ রেষারেষি এড়িয়ে এক হিরো, আরেক হিরোর ছবির প্রচারে যান৷ এমনকী, সোশাল মিডিয়ায় একে অপরের ছবির প্রশংসাও করেন৷ বাংলা সিনেমার পাশে দাঁড়ানোর ট্রেন্ডে যেন নিন্দুকদের রটানো সমস্ত শত্রুতার গুঞ্জনকে নিজেরাই উড়িয়েছেন৷ এমনকী, একই দিনে যদি দুই মেগা সিনেমা মুক্তি পায়, তাতেও ঈর্ষা কম, সৌজন্যই বেশি৷ হালফিলের প্রমাণ জিৎ-রুক্মিণীর বুমেরাং ও প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণার অযোগ্যর রিলিজে দুই টিমের সাক্ষাত ও আড্ডা৷ সেই অযোগ্য ছবির প্রিমিয়ারেই এবার আরও সংযোজন গোটা টলিপাড়া৷ বাবুল সুপ্রিয়, অঙ্কুশ, জীতু কমল, ঐন্দ্রিলা, অপরাজিতা আঢ্যর মতো তারকাদের আলোতে এই স্পেশাল স্ক্রিনিং যেন টলিউডের একতাকে আরও উজ্জ্বল করে তুলল৷