CATEGORY entertain:

Card image cap

ঐশ্বর্য-আরাধ্যাকে নিয়ে বাড়ি ছাড়ছেন অভিষেক!

বচ্চন পরিবারের কোন্দল নিয়ে বহুদিন থেকেই জল্পনা তুঙ্গে। এমনকী, এই নিয়ে বচ্চন পরিবারের কেউ মুখ না খুললেও, সূত্র থেকে পাওয়া খবর অনুযায়ী, অশান্তির জেরে নাকি বউ ঐশ্বর্য ও মেয়ে আরাধ্যাকে নিয়ে বাড়ি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অভিষেক। নিজের দাম্পত্যকে বাঁচাতে জলসা ছেড়ে নাকি অনত্র ওঠার প্ল্যান জুনিয়ার বচ্চনের। সূত্র থেকে পাওয়া খবর অনুযায়ী, বোরিভালি এলাকায় ১৫.৪২ কোটি টাকায় ছ’টি ফ্ল্যাট কিনেছেন অভিষেক। তবে এই নিয়ে এখনও কিছু জানানো হয়নি বচ্চন পরিবারের তরফ থেকে।
গত বছরের দিওয়ালি থেকেই বচ্চন পরিবারে অশান্তির খবর শোনা যাচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে আবার খবর, নিজের বিলাসবহুল বাংলো প্রতীক্ষা মেয়ে শ্বেতার নামে করে দিয়েছেন বিগ বি। শোনা যায়, শাশুড়ি জয়া বচ্চনের সঙ্গে নাকি বউমা ঐশ্বর্যর একেবারেই বনিবনা নেই। মেয়েকে নিয়ে নাকি বাপেরবাড়িতে গিয়ে উঠেছেন প্রাক্তন বিশ্বসুন্দরী।
যদিও এমন রটনা নিয়ে এখনও পর্যন্ত বচ্চন পরিবারের কেউ মুখ খোলেননি। আবার শ্বেতা নন্দা-সহ গোটা বচ্চন পরিবারকেই অগস্ত্য-সুহানার ‘দ্য আর্চিস’ সিনেমার স্ক্রিনিংয়ে দেখা গিয়েছে। আবার অমিতাভকে প্রো-কবাডি লিগে অভিষেক, ঐশ্বর্য, আরাধ্যার পাশে দেখা গিয়েছে। কিন্তু সম্প্রতি আবার নাতনি নভ্যার পডকাস্টে গিয়ে জয়া বলেন, , “ছেলের থেকেও বেশি আমার মেয়ে আমার শক্তি। ও নারী বলেই এমনটা কিনা জানি না। কিন্তু ওই আমার বল।” এতেই আবার বচ্চন পরিবারে ভাঙনের জল্পনায় ঘৃতাহুতি পড়ে।
প্রসঙ্গত, ঐশ্বর্য-অভিষেককে নিয়ে বচ্চন পরিবারে অশান্তি তুঙ্গে। প্রকাশ্যে এসব নিয়ে কিছু না বললেও, তাঁদের দাম্পত্য যে আর সুখের নয়, তা স্পষ্ট তাঁদের নানা আচরণেই। এই যেমন, কয়েকদিন আগে খবরে এসেছিল অভিষেক তাঁর বিয়ের আংটি খুলে ফেলেছেন। অন্যদিকে, এবার দেখা গেল শুধু অভিষেক নয়, ঐশ্বর্যর হাত থেকেও গায়েব বিয়ের আংটি। যে আংটিকে আগলে রাখতেন জুনিয়ার বচ্চন ঘরনি। সেই আংটিকেই ছুঁড়ে ফেলেছেন!
১৬ বছরের বিবাহিত সম্পর্কে ভাঙন নিয়ে কম জলঘোলা হচ্ছে না। সর্বত্র কান পাতলেই শোনা যাচ্ছে, ঐশ্বর্যর সঙ্গে তাঁর শাশুড়ি ও ননদের সম্পর্ক প্রায় তলানিতে ঠেকে। তার জেরেই দাম্পত্য সম্পর্ক উষ্ণতা হারিয়েছে। শোনা যায়, শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে বাপের বাড়িতে গিয়ে উঠেছিলেন ঐশ্বর্য।

Card image cap

চওড়া হাসি টলিউডের প্রযোজক-পরিবেশকদের মুখে?

দীর্ঘ দিনের লড়াই শেষ। চওড়া হাসি প্রযোজক, হলমালিকদের মুখে। খবর, ইম্পার উদ্যোগে বাংলা ছবির ডিজিটাল প্রোজেকশন চার্জ এক লাফে প্রায় এক- তৃতীয়াংশ কমিয়ে দিল ইউফো। এত দিন নিজ রাজ্যেই যেন প্রান্তবাসী ছিল বাংলা ছবি। হিন্দি-সহ অন্যান্য ভাষার ছবি এত দিন পশ্চিমবঙ্গে সাত দিন প্রেক্ষাগৃহে দেখানোর জন্য সাড়ে ৫ হাজার টাকা খরচ হত।


বাংলা ছবিকে সেই জায়গায় দিতে হত ৭ হাজার টাকা। অর্থাৎ, প্রতি দিনের খরচ পড়ত হাজার টাকা। আনন্দবাজার অনলাইনকে ইম্পার সভাপতি পিয়া সেনগুপ্ত জানিয়েছেন, ইম্পার সঙ্গে দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউফো বাংলা ছবির ডিজিটাল প্রোজেকশন চার্জ কমাতে রাজি হয়েছে। সেই অনুযায়ী, এ বার প্রতি বাংলা ছবির খরচ দাঁড়াবে সপ্তাহে দু'হাজার একশো টাকা। এর সঙ্গে থাকবে জিএসটি। তাতেও প্রতি দিনের খরচ দাঁড়াবে তিনশো টাকা থেকে বড় জোর পাঁচশো টাকা। খবর ছড়াতেই চওড়া হাসি প্রযোজক নীল রতন দত্ত, শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, শুভঙ্কর মিত্র, রানা সরকারের। দীর্ঘ দিনের লড়াই সফল হতেই উচ্ছ্বসিত পিয়া। আশার আলো দেখছেন নবীনা প্রেক্ষাগৃহের মালিক নবীন চৌখানিও।

কী বলছেন তাঁরা? আনন্দবাজার অনলাইনের তরফ থেকে যোগাযোগ করতেই ফোনের ও পারে জয়ের হাসি পিয়ার কণ্ঠে। তাঁর কথায়, ''বাংলা ছবির প্রযোজক-পরিচালক-পরিবেশকদের কথা দিয়েছিলাম, সভাপতি হিসেবে ফিরে এলে বাংলা ছবির ডিজিটাল প্রোজেকশন চার্জ কমানোই আমার প্রথম লক্ষ্য হবে। আমি লক্ষ্যপূরণ করেছি। আমি তৃপ্ত।'' এটা সংগঠনের সভাপতির বক্তব্য। প্রযোজক পিয়া কী বলছেন? তাঁর মতে, অবশেষে বাংলা ছবির সুদিন আসতে চলেছে। খরচ কমানোর ফলে বাংলা ছবির সংখ্যা বাড়বে। যাঁরা নতুন প্রযোজক তাঁরা এ বার ছবি বানাতে এগিয়ে আসবেন। প্রায় একই কথা উইন্ডোজ় প্রযোজনা সংস্থার অন্যতম কর্ণধার শিবপ্রসাদের। তিনি বলেছেন, ''সত্যিই খুশির খবর। ইউফোর এই পদক্ষেপ প্রশংসার। বাকি সংস্থাও একই পথে হাঁটলে সবচেয়ে বেশি খুশি হব। ''


বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন ক্যামেলিয়া প্রযোজনা সংস্থার কর্ণধার নীলরতন দত্ত। তাঁর কথায়, ''এত দিন প্রচারের পাশাপাশি ডিজিটাল প্রোজেকশন চার্জের কারণে আলাদা খরচ হত ৪৫ থেকে ৫০ লক্ষ। বড় প্রযোজনা সংস্থা এই খরচ বহন করতে পারে। মুশকিলে পড়ে নতুন বা ছোট প্রযোজনা সংস্থা। খরচের বহরের কারণেই অনেক সময় ছবিমুক্তির সময় প্রেক্ষাগৃহের সংখ্যা কমিয়ে দিতে বাধ্য হতেন তাঁরা। এ বার এক লাফে সেই খরচ কমে গেল।'' এই খরচ কমানোয় সত্যিই কতটা লাভ হচ্ছে বাংলা বিনোদন দুনিয়ার? প্রশ্ন রাখা হয়েছিল দাগ ক্রিয়েটিভ প্রযোজনা সংস্থার কর্ণধার রানা সরকারের কাছে। তাঁর যুক্তি, ''কলকাতার যে কোনও প্রেক্ষাগৃহে হিন্দি বা দক্ষিণী ছবির ডিজিটাল চার্জ যা দিতে হয় বাংলা ছবির মতো ধুঁকতে থাকা একটি ইন্ডাস্ট্রিকেও টাকা কেন বেশি দিতে হবে, এই প্রশ্ন অনেক দিন আগে তুলেছিলাম। সেই নিয়ে অনেক আন্দোলন হয়েছে। আমরাও অনেক চেষ্টা করেছি যাতে চার্জ কমানো হয়। এত দিন হয়নি। এ বার হল। ইউফোর মতো বাকি সংস্থা এগিয়ে এলে ভাল।''

খুশি ধাগা প্রযোজনা সংস্থার শুভঙ্করও। তাঁর সদ্য মুক্তি পাওয়া ছবি 'এটা আমাদের গল্প' ভাল ব্যবসা করেছে। প্রযোজকের কথায়, ''অর্থের অভাবে ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও অনেক পরিবেশককে ছবি দিতে পারিনি। অবশেষে সেই সমস্যার সমাধান হল। সত্যিই এটার প্রয়োজন ছিল।'' প্রযোজকদের পাশাপাশি খবর শুনে সন্তুষ্ট পরিবেশকেরাও। নবীনা প্রেক্ষাগৃহের মালিক নবীন চৌখানির যুক্ত, ''অর্থের এই চাপ পরোক্ষ ভাবে বহন করতে হয় হলমালিকদেরও। ডিজিটাল প্রোজেকশন চার্জ কমে যাওয়া মানে এ বার আমরাও নিশ্চিন্ত। প্রযোজকেরাও তাঁদের ছবির সংখ্যা এবং প্রেক্ষাগৃহের সংখ্যা বাড়াতে পারবেন।''

Card image cap

সবার উপরে দীপিকা!

সন্তান আসার অপেক্ষায় এই মুহূর্তে স্বপ্নে ভাসছেন দীপিকা। আর তা মাঝেই এল আরেক সুখবর। একের পর এক ছবি বক্স অফিসে সুপারহিট দিয়ে ২০২৪ সালের সর্বোচ্চ পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত অভিনেত্রী হিসেবে সেরার তালিকার শীর্ষে উঠে এলেন দীপিকা। তথ্য বলছে, এই তালিকায় দীপিকা পিছনে ফেলেছেন আলিয়া, কঙ্গনা, প্রিয়াঙ্কাদের। এমনকী, পিছনে পড়েছেন ঐশ্বর্য রাই বচ্চনও।
সম্প্রতি বলিউড অভিনেত্রীদের আয়ের হিসেব কষে ফোর্বস একটি তালিকা তৈরি করেছে। যেখানে দীপিকা পাড়ুকোন ভারতের ২০২৪ সালের সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত অভিনেত্রী হিসাবে ঘোষিত হয়েছেন। তথ্য বলছে, অভিনেত্রীর বর্তমান পারিশ্রমিক ভারতীয় মুদ্রায় ১৫ কোটি থেকে ৩০ কোটি টাকা। তালিকায় এরপর রয়েছেন অভিনেত্রী-রাজনীতিবিদ কঙ্গনা রানাউত৷ তাঁর পারিশ্রমিক ১৫ কোটি থেকে ২৭ কোটি টাকা। অপর দিকে প্রতি সিনেমায় ১৫ কোটি থেকে ২৫ কোটি টাকা পারিশ্রমিক নিয়ে তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। ঠিক এর পরেই রয়েছে আলিয়া, ক্যাটরিনা, বিদ্যা বালান, করিনা কাপুর খানরা।
দীপিকার ঝুলিতে রয়েছে বেশ কয়েকটি বিগ বাজেটের ছবি রয়েছে। দীপিকাকে এই মাসের শেষের দিকে প্রভাস এবং অমিতাভ বচ্চনের বিপরীতে ‘কল্কি ২৮৯৮ এডি’-তে দেখা যাবে। রয়েছে রোহিত শেট্টি সিংহম ৩ ছবিও। তবে আপাতত, এসব ভুলে মাতৃত্বকালীন ছুটি উপভোগ করছেন রণবীর সিং ঘরনি।
দীপিকার বলিউড যাত্রা খুব একটা সহজ ছিল না। মডেলিং জগত থেকে সিনেমায় পা দেন তিনি। শাহরুখের সঙ্গে জুটি বেঁধে প্রথম ছবি ‘ওম শান্তি ওম’ সুপারহিট। তার পর বেশ কয়েকটি ফ্লপের মুখও দেখতে হয়েছে তাঁকে। তবে রণবীর কাপুরের সঙ্গে জুটি বেঁধে রিল ও রিয়্যাল দুটোতেই খবরের শিরোনামে উঠে এসেছিলেন দীপিকা। এমনকী, বলিউডের পাশাপাশি হলিউডেও ছবি করেছেন দীপিকা।
অন্তঃসত্ত্বা অবস্থাতেই আম্বানিদের জামনগরের অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন দীপিকা। শোনা গিয়েছিল, এই সময়টায় তিনি বেঙ্গালুরুতে মায়ের কাছে থাকবেন। কিন্তু অভিনেত্রীকে আবার দেখা যায় রোহিত শেট্টির ‘লেডি সিংহম’-এর সেটে। এর মধ্যেই আবার দীপিকার সারোগেসির মাধ্যমে মা হওয়ার গুঞ্জন রটেছে। তবে সম্প্রতি দীপিকার বেবি বাম্প সামনে আসায় সেই জল্পনায় ইতি।

Card image cap

আবার বড়পর্দায় অপরাজিতা-মধুমিতা জুটি?

বড়পর্দায় অপরাজিতা আঢ্য এবং মধুমিতা সরকারের জুটি সত্যিই 'চিনি'র মতোই মিষ্টি। শোনা যাচ্ছে মৈনাক ভৌমিকের পরিচালনায় আবারও এই জুটিকে নিয়ে শুরু হচ্ছে নতুন কাজ। তাহলে কি 'চিনি' এবং 'চিনি ২'র পর এবার 'চিনি ৩'?বড় পর্দায় দুর্দান্ত সাফল্য পেয়েছিল মৈনাক ভৌমিক পরিচালিত অপরাজিতা আঢ্য এবং মধুমিতা সরকার অভিনীত মা ও মেয়ের গল্প 'চিনি'।

চিনি ২' তে এই জুটি থাকলেও বদলে যায় সম্পর্কের সমীকরণ। এবার কি তাহলে আসছে 'চিনি ৩'? শোনা যাচ্ছে, ইতিমধ্যেই নাকি পরিচালক নতুন কাজ শুরুর প্রস্তুতি নিচ্ছেন এবং এই ছবিতেও আছেন অপরাজিতা আঢ্য ও মধুমিতা সরকার। আজকাল ডট ইন-এর পক্ষ থেকে অভিনেত্রী অপরাজিতা আঢ্য কে এই বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, "এখনই তেমনভাবে কিছু ঠিক হয়নি। যদিও মৈনাক আলোচনার জন্য বলেছিল আমায়, কিন্তু ধারাবাহিকের শুটিংয়ে ব্যস্ত থাকায় সম্ভব হয়নি। তবে কথা যখন হচ্ছে কাজ নিশ্চয়ই হবে।"


এতদিন স্টার জলসার 'জল থৈ থৈ ভালবাসা' নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন অভিনেত্রী অপরাজিতা আঢ্য। তবে এই ধারাবাহিক হঠাৎ করে শেষ হয়ে যাওয়ায় ক্ষুব্ধ অভিনেত্রী। তাঁর কথায়, "যে ধারাবাহিকগুলোর টিআরপি ভাল নয়, সেই ধারাবাহিক চলছে অথচ আমাদের ধারাবাহিক স্লট লিডার হওয়া ও টিআরপি ভাল থাকা সত্ত্বেও আমাদের ধারাবাহিক বন্ধ করে দেওয়ার কারণ আমি বুঝতে পারিনি।" তবে নতুন কাজ শুরু হবে শীঘ্রই,সে কথাও অনুরাগীদের জানিয়েছেন অপরাজিতা আঢ্য।

Card image cap

‘পুষ্পা ২’ মুক্তিতে ধোঁয়াশা!

কয়েকমাস আগেই ঢোল পিটিয়ে জানানো হয়েছিল, ‘পুষ্পা ২’ ছবি ১৫ আগস্ট অর্থাৎ স্বাধীনতা দিবসে মুক্তি পেতে চলেছে। তবে এবার শোনা যাচ্ছে, এই ছবির বেশ কিছুটা শুটিং এখনও হওয়া বাকি। সেই কারণে নাকি পিছতে পারে এই ছবির মুক্তি। এমনকী, শোনা যাচ্ছে, বেশ ভিএফএক্সেরও কাজ বাকি থাকায় প্রযোজকরা মুক্তি পিছিয়ে দিচ্ছে। ঝলক, প্রথম গান প্রকাশ্যে এনেও হঠাৎ পুষ্পা ২-এর মুক্তি পিছিয়ে যাওয়ার ফলে রীতিমতো হতাশ আল্লু অর্জুনের অনুরাগীরা।
ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি সূত্রে খবর, ১৫ আগস্টের পরিবর্তে চলতি বছরের বড়দিন অর্থাৎ ২৫ ডিসেম্বর নাকি মুক্তি পাবে ‘পুষ্পা ২’। যেহেতু ‘পুষ্পা’ও ডিসেম্বরে মুক্তি পেয়েছিল, সেই কারণে ডিসেম্বরকেই বেছে নেওয়া হচ্ছে বলে খবর।
‘পুষ্পা! পুষ্পা রাজ ঝুঁকে গা নেহি!’ দুবছর আগে ‘পুষ্পা’ ছবিতে বুঁদ ছিল গোটা দেশ। তাঁর এক সংলাপ, ‘পুষ্পা’ স্টাইলের নাচে মত্ত হয়েছিল আট থেকে আশি। ‘পুষ্পা’ দেখার পর থেকেই সিনেপ্রেমীরা অধীর আগ্রহে বসে ছিল কবে আসবে এই ছবির দ্বিতীয়ভাগ।ইন্ডাস্ট্রি সূত্র থেকে পাওয়া খবর অনুযায়ী, ‘পুষ্পা’ ছবির দ্বিতীয়ভাগে চিত্রনাট্যে আসবে বড়সড় বদল। এমনকী, ক্লাইম্যাক্স নাকি একেবারে চমকে দেবে দর্শকদের। পরিচালক সুকুমার সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ‘পুষ্পা’ ছবিটি যেভাবে গোটা দেশে দারুণ সাফল্য পায়, সে কথা মাথায় রেখেই এই ছবির দ্বিতীয়ভাগ সাজানো হচ্ছে।
কয়েকদিন আগেই মুক্তি পেয়েছে ‘পুষ্পা ২- দ্য় রুল’ ছবির টিজার। প্রথম ঝলকেই চমকে দিয়েছেন আল্লু অর্জুন, রশ্মিকারা। টিজার দেখার পর থেকেই এই ছবির জন্য মুখিয়ে রয়েছেন দর্শক। কিন্তু তার আগেই ইন্ডাস্ট্রি সূত্রে বড় খবর। খবর অনুযায়ী, শুধু হিন্দি তামিল, তেলুগু, মালয়লম, কন্নড় ভাষাতেই নয়, পুষ্পা ২ মুক্তি পাবে বাংলা ভাষাতেও। চমক রয়েছে আরও। সূত্র থেকে পাওয়া খবর অনুযায়ী, ‘পুষ্পা ২’-এ নাকি একটি গান গাইতে চলেছেন বাংলার জনপ্রিয় গায়ক তিমির বিশ্বাস।
জানা গিয়েছে, আল্লু অর্জুনের  লুক নিয়েও নতুন করে ভাবনা চিন্তা করা হয়েছে। ‘পুষ্পা টু’তে আল্লু অর্জুনকে একেবারে নতুন অবতারেও দেখা যেতে পারে। শুধু তাই নয়, ফাহদা ফাসিলের চরিত্রকেও একটু বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে ‘পুষ্পা টু’ ছবিতে। যা কিনা এই ছবির বড় চমক হতে পারে।

Card image cap

বয়সের তারতম্ম রেখেই দিদি নাম্বার ১ এ আসলেন স্রুতি ও সোরনেন্দু

২০২৩ সালের জুলাই মাসে আইনি বিয়ে করেন শ্রুতি দাস আর স্বর্ণেন্দু সমাদ্দার। নিজের প্রথম ধারাবাহিক ত্রিনয়নী-র পরিচালকেরই প্রেমে পড়েন অভিনেত্রী। বছর চারেকের প্রেমপর্বের পর, গ্রহণ করেন একে-অপরকে স্বামী আর স্ত্রী হিসেবে। আর এবার বিয়ের পর প্রথমবার তাঁদের একসঙ্গে দেখা গেল দিদি নম্বর ১-এর মঞ্চে।

স্বর্ণেন্দুকে সামনে পেয়েই রচনার প্রশ্ন, 'বউ হিসেবে শ্রুতি কেমন?' আর তাতে স্বর্ণেন্দুর জবাব 'ছোট'। বললেন, 'আমি ওকে বলি বাচ্চা বউ। ছেলেমানুষি এখনও যায়নি। সমস্যা, সফলতা একসঙ্গে কাটাতে কাটাতে মানুষ যেমন অভিজ্ঞতা সঞ্চার করে, আমি বলি ওরও সবই হবে ধীরে ধীরে। একসঙ্গে থাকতে থাকতে আমরা একে-অপরকে শেখাই। ও যেমন আমাকে শিখিয়েছে সেভিংস-এর গুরুত্ব। আমি যেমন এতদিন ভাবতাম, যা আছে খরচা করে নাও। কাল কে দেখেছে। তবে ও এখন আমাকে শিখিয়েছে, কালকের জন্য ভাবতে হয়। এমার্জেন্সির জন্য।'

এবার শ্রুতি জানালেন তাঁর সেই মজার অভ্যেসখানি। বলেন, 'ধরো আমি একদিন স্বপ্নে দেখলাম, আমার কোনও মেয়েকে পছন্দ না, যার সঙ্গে ওর একসময় ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল, তার খুব খেয়াল রাখছে। এবার আমি ঘুম থেকে উঠে ঝগড়া করব, কেন ওর সঙ্গে কথা বলছিলে। ও অবাক, কার কথা বলছ? নাম শুনে বলবে, আমিও তো এত ভাবি না, যত তুমি ভাবো ওর কথা!'


প্রসঙ্গত, দুজনের বয়সের ফারাক ১৪ বছর। গত বছর জুলাই মাসে বিয়ের পর এই পার্থক্য নিয়ে কতই না কটাক্ষ শুনতে হয় দম্পতিকে। আর এবার নিজেরাই তা নিয়ে করলেন মস্করা।

কদিন আগে প্রথম জামাইষষ্ঠী খাবার ছবি-ভিডিয়োও শেয়ার করে নিয়েছিলেন শ্রুতি। অভিনেত্রীর মা-বাবা জামাইকে খাইয়েছিল বিরিয়ানি। অন্য দিকে, স্বর্ণেন্দুর মা অবশ্য দিয়েছিলেন বউমা ষষ্ঠী। নতুন বস্ত্র, আশীর্বাদ, পাখার হাওয়া, হাতে হলুত সুতো বাঁধা, সব নিয়ম মেনে বউমার জন্য পালন করেছিলেন ষষ্ঠীর পুজো।

Card image cap

পুরীর সমুদ্রে তলিয়ে যাচ্ছিলেন অপরাজিতা!

অপরাজিতা আঢ্য গিয়েছিলেন পুরী। স্বামী অতনু হাজরার হাত ধরে নেমেছিলেন সমুদ্রে। সেখানেই বিপত্তি।
কী হয়েছিল? ভিডিও শেয়ার করে অভিনেত্রী নিজেই জানিয়েছেন সেই কথা। ভিডিওর শুরুতে টি-শার্ট আর শর্টসে দেখা যাচ্ছে অপরাজিতা আঢ্য ও অতনু হাজরাকে। একে অপরের হাত ধরে সমুদ্রের দিকে এগিয়ে যান তাঁরা। নেপথ্যে বাজছে সালমা আঘার গান। ক্যামেরার সামনে পোজও দেন স্বামী-স্ত্রী।
এর পরই অভিনেত্রীকে বালিয়ে বসে থাকতে দেখা যায়। তিনি বলেন, “পুরীর সমুদ্রের ব্যাপারই আলাদা। কিন্তু আমি প্রায় ঢেউয়ের তোড়ে চলে যাচ্ছিলাম। কোনওরকমে উঠে এসেছি। আর পায়ে কেটে গেছে। কিন্তু এর পরও খুব মজা লাগছে।” তাই তো সৈকতের ভেজা বালিতে সুন্দর করে ভালোবাসার চিহ্ন এঁকে দিয়েছিলেন অভিনেত্রী। যদিও তা ঢেউ ভাঙা সাদা ফেনায় মিলিয়ে যায়।
রবিবার ছিল ‘জল থই থই ভালোবাসা’  সিরিয়ালের শেষ এপিসোডের সম্প্রচার। তার আগেই শেষ হয়েছে শুটিং। গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে এই সিরিয়াল শুরু হয়েছিল। কোজাগরি বসুর চরিত্রে বাংলা টেলিভিশনের দর্শকদের নজর কেড়েছিলেন অপরাজিতা। কিন্তু এক বছরের মধ্যেই সিরিয়ালটি বন্ধ হয়েছিল। TRP তালিকায় ভালো জায়গায় থাকা সত্ত্বেও কেন এই ধারাবাহিক বন্ধ করে দেওয়া হল? সেই প্রশ্ন তোলা হচ্ছে সোশাল মিডিয়ায়। অভিনেত্রী নিজেও এ নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন।

Card image cap

হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন কিং খান! তীব্র গরমে হিটস্ট্রোক!

এক্সপ্রেস কলকাতা ডেস্ক: গত দিন দুয়েক ধরেই আহমেদাবাদে রয়েছেন বলিউড বাদশা। কলকাতা নাইট রাইর্ডাসের খেলা দেখতে মঙ্গলবারই সেখানে হাজির হন তিনি। আহমেদাবাদে সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদকে হারিয়ে মঙ্গলবার আইপিএল ফাইনালে পৌঁছেছে নাইট রাইডার্স। দল জেতার পর মাঠে নেমে উদ্‌যাপন করতে দেখা যায় কিং খানকে। মঙ্গলবার ম্যাচ শেষের পর গভীর রাতে বস্ত্রপুরের আইটিসি নর্মদা হোটেলে ফিরে আসেন তিনি। আর তারপরই বুধবার দুপুরে তড়িঘড়ি হাসপাতালে ভর্তি হতে হল শাহরুখ খানকে।

বলিউডের কিং খানের খবরে উদ্বিগ্ন ভক্তেরা। অভিনেতার কথা মাথায় রেখে পুলিশের কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়। হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন কিং খান। শাহরুখ খানের অসুস্থতার এই খবর দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। উল্লেখ্য, চলতি মাসের ২০ তারিখ সপরিবারে মুম্বইতে ভোট দেন বাদশা। গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করেই নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামের উদ্দেশে উড়ে যান বলিউড সুপারস্টার।
মঙ্গলবার ম্যাচ শেষে গভীর রাতে বস্ত্রপুরের আইটিসি নর্মদা হোটেলে ফিরে আসেন কিং খান। কিন্তু বুধবার সকাল থেকেই অসুস্থ বোধ করতে থাকেন তিনি। তাই দেরি না করে কেডি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় শাহরুখকে। বুধবার মুম্বইতে ফেরার কথা ছিল তাঁর। তবে চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী বিশ্রাম নেওয়ার জন্য সেই সফর বাতিল করেছেন কিং খান।
আহমেদাবাদে এখন তীব্র তাপপ্রবাহ চলছে। তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রির আশপাশে ঘোরাফেরা করছে। এই তীব্র গরমের জন্য অসুস্থ হয়ে পড়েন কিং খান। ডিহাইড্রেশন হয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে। সূত্রের খবর, এদিন তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে প্রাথমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এই মুহূর্তে তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানা যাচ্ছে।

Card image cap

ফের নয়া বিতর্কে শিল্পা শেট্টি! এবার উঠল পশু নিগ্রহের অভিযোগ!

এক্সপ্রেস কলকাতা ডেস্ক: বিতর্ক যেন পিছুই ছাড়ে না জনপ্রিয় অভিনেত্রী শিল্পা শেট্টির (Shilpa Shetty)। এক মাস আগেই এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টোরেট ১০০ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে। হাতছাড়া হয়েছে শিল্পা শেট্টির নামে থাকা বান্দ্রার বিলাসবহুল ফ্ল্যাটও। সেই আইনি জটিলতা কাটতে না কাটতেই ফের নতুন বিতর্কে জড়ালেন অভিনেত্রী। এবার শিল্পার বিরুদ্ধে উঠল পশু নিগ্রহের অভিযোগ।

সম্প্রতি মাতৃদিবস উপলক্ষে মা সুনন্দা শেট্টিকে নিয়ে বৈষ্ণোদেবীতে (Vaishno Devi Temple) পুজোও দেন শিল্পা। সঙ্গে ছিলেন বোন শমিতা শেট্টিও। বৈষ্ণোদেবীতে পুজো দেওয়ার মুহূর্ত সোশাল মিডিয়ায় শেয়ার করতেই এবার ফের বিতর্কে শিল্পা। ঘোড়ার পিঠে চড়ে মা বৈষ্ণোদেবীর দর্শনে গিয়েছিলেন অভিনেত্রী। সেই প্রেক্ষিতেই তাঁর বিরুদ্ধে নেটপাড়ার উঠেছে পশু নিগ্রহের অভিযোগ। প্রশ্ন উঠেছে, ‘আপনি এত শরীর সতেচন, এত যোগব্যায়াম করেন। তাহলে কেন অবলা ঘোড়ার পিঠে চড়ে পাহাড়ে উঠছেন? ওদের তো কষ্ট হয়!’ আবার কেউ বলেন, ‘কাটরা থেকে এই ১২ কিমি ঘোড়ার পিঠে চড়েই পাহাড়ে উঠলেন আপনি। সেলেব হিসেবে আপনি তো হেলিকপ্টার করেও যেতে পারতেন। তাহলে কেন নিরীহ পশুগুলোকে কষ্ট দিলেন?’

Card image cap

সোশ্যাল মিডিয়ায় রহস্য জনক পোস্ট, তারপরেই মৃত্যু! ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার জনপ্রিয় নায়িকার!

এক্সপ্রেস কলকাতা ডেস্ক: ২০২০ সালে সুশান্ত সিং রাজপুত, তারপর তুনিশা খান থেকে শুরু জিয়া খান—তালিকাটা লম্বা। গ্ল্যামার জগতে আত্মহত্যার ঘটনা নতুন নয়। টলিউড থেকে বলিউড– উদাহরণ ভুরি ভুরি। আবারও ঘটে গেল এক অনভিপ্রেত ঘটনা। ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হল ভোজপুরি অভিনেত্রী অমৃতা পান্ডের নিথর দেহ।

শনিবার ২৭ তারিখ বিহারের ভাগলপুরের জোগসার থানা এলাকার আদমপুর জাহাজ ঘাটে অবস্থিত একটি অ্যাপার্টমেন্টের ফ্ল্যাটে ঝুলন্ত অবস্থায় অভিনেত্রীর মৃতদেহ পাওয়া যায়। ঘটনাকে ঘিরে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, আত্মহত্যা করেছেন তিনি। কিন্তু কী কারণে আত্মহত্যা করেছেন অমৃতা? তা এখনও জানা যায়নি।
এক পুলিশ আধিকারিক জানিয়েছেন, শনিবার সন্ধ্যায় অ্যাপার্টমেন্টে এক মহিলা আত্মহত্যা করেছেন বলে পুলিশ খবর পেয়েছিল। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছান এসএইচও কৃষ্ণ নন্দন কুমার সিং, এসআই রাজীব রঞ্জন ও শক্তি পাসওয়ান। ফ্ল্যাটে পৌঁছে অমৃতার লাশ পড়ে আছে বিছানায়। অভিনেত্রীর মৃতদেহ দেখার পর তাঁকে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কিন্তু, হাসপাতালে আনা হলে তাঁকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, মুম্বইয়ে স্বামীর সঙ্গে থাকতেন অমৃতা। দুই বছর আগে ছত্তিশগড়ের বিলাসপুরের বাসিন্দা চন্দ্রমণি ঝাংদেকে বিয়ে করেছিলেন অমৃতা পান্ডে। বিয়ের পর দু’জনেই মুম্বইয়ে একসঙ্গে থাকতেন। অমৃতার বোনের বিয়ে ছিল, তাই ১২ এপ্রিল অমৃতা এবং তাঁর স্বামী চন্দ্রমণি ভাগলপুরে আসেন। বিয়ের পর, ১৮ এপ্রিল চন্দ্রমণি মুম্বই ফিরে আসেন। কিন্তু অমৃতার এখানেই কিছু দিন থেকে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল। মৃত্যুর দিন হোয়াটসঅ্যাপে এক রহস্যজনকে স্টেটাস দিতেও দেখা যায় তাঁকে। অমৃতা লেখেন, “দুই নৌকায় পা দিয়ে ও চলছিল। আমি নৌকো ডুবিয়ে ওর যাত্রা সহজ করে দিলাম।”
যদিও ঘটনাস্থলে এখনও পর্যন্ত কোনও সুইসাইড নোট মেলেনি। পরিবার সূত্রে খবর, হতাশায় ভুগছিলেন অভিনেত্রী, চিকিৎসাও চলছিল তাঁর। ইতিমধ্যেই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। সাবইনস্পেক্টর আনন্দ কুমারের নেতৃত্বে তৈরি হয়ে বিশেষ টিমও। তাঁর মৃত্যুতে ভেঙে পড়েছে গোটা পরিবার। কী কারণে এই চরম পদক্ষেপ করলেন তিনি তাই খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

Card image cap

বিয়ের কার্ডের সঙ্গে বিশেষ উপহার! কৌশাম্বিকে বিয়ে নিয়ে প্রথমবার মুখ খুললেন আদৃত

Adrit-Kaushambi Wedding: জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘মিঠাই’-এর অনস্ক্রিন ভাইয়ের সঙ্গে প্রেম নিয়ে ভক্তদের রোষের মুখে পড়তে হয়েছিল কৌশাম্বিকে। সহ্য করতে হয়েছিল ট্রোলিং। কিন্তু শুরু থেকেই প্রেমিকাকে আগলেছেন আদৃত। আর এবার সম্পর্ককে আইনি স্বীকৃতি দেওয়ার পালা। আগামী ৯ মে হাওড়ার এক বিলাসবহুল জায়গায় বসতে চলেছে আদৃত রায় ও কৌশাম্বী চক্রবর্তীর বিয়ের আসর। শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে জোরকদমে।

কৌশাম্বিকে ঘরে আনতে মুখিয়ে রয়েছে আদৃতের গোটা পরিবার। একমাত্র ছেলের বিয়ে নিয়ে উত্তেজিত নায়কের বাবা-মা। কৌশাম্বির বাড়ির তরফে যে আমন্ত্রণপত্র নির্বাচিত হয়েছে তাতে রয়েছে সাবেকিয়ানার ছোঁয়া। লাল রঙের উপর সোনালি রঙা ‘শুভবিবাহ’ খচিত কার্ডটিতে দুজনের বিয়ের নির্ঘন্ট সামনে এসেছে। অন্যদিকে রিসেপশনের কার্ডটি কিন্তু একদম ইউনিক। শুধু তাই নই, কার্ডের সঙ্গে দেওয়া হয়েছে উপহারও। প্রত্যেকটি কার্ডের সঙ্গে পাঠানো হচ্ছে রূপোর গণেশের মূর্তি। বিয়ের সঙ্গে উপহারের ট্রেন্ড বহুদিনের। সম্প্রতি অম্বানিদের বাড়ির অনুষ্ঠানেও আমন্ত্রিতদের পাঠানো হয়েছিল বিশেষ উপহার। সেই ট্রেন্ডে গা ভাসালেন আদৃত নিজেও।
উল্লেখ্য দু-দিন আগেই আদৃতের বাড়িতে নববর্ষের আড্ডায় একজোট হয়েছিল মিঠাই সিরিয়ালের কলাকুশলীরা। সেখানেই নিজের বিয়ে নিয়ে প্রথমবার মুখ খুলতে দেখা গিয়েছে আদৃতকে। পর্দার ঠাম্মি, পিসিমণিরা হবু বরের সঙ্গে ঠাট্টা করতে ছাড়েননি এইদিন। কৌশাম্বি এদিন বিয়ের কার্ড তুলে দেন পরিবারের সবচেয়ে জেষ্ঠ্য সদস্য ‘দাদাই’-এর হাতে। বর-কনে দুই পক্ষের তরফেই বিয়েতে নিমন্ত্রিত মিঠাই পরিবার। মজা করে এক মহিলা সদস্যাকে বলতে শোনা গেল, ‘কৌশাম্বি যতই আমাদের নেমন্তন্ন করুক আমরা কিন্তু আদৃতের গাড়ি করে যাব।‘ এরপরই আদৃতের কাছে প্রশ্ন উড়ে আসে ঘোড়ায় চড়ে কি বিয়ে করতে যাবেন তিনি? জবাবে মুচকি হেসে অভিনেতা বলেন, ‘Thar’। হ্যাঁ, পছন্দের এসইউভি গাড়ি চড়েই ‘দিলওয়ালে’ আদৃত তাঁর দুলহানিয়াকে আনতে হাওড়া পৌঁছাবেন।
দুই পরিবার, কাছের বন্ধুদের নিয়েই শুভকাজটা সারবেন আদৃত-কৌশাম্বি। এই অনুষ্ঠানে হাজির থাকবেন মোদক পরিবারও। ইতিমধ্যেই আমন্ত্রিতদের কাছে পৌঁছে গিয়েছে কার্ড। এখন লাখ টাকার প্রশ্ন হল, এই বিয়েতে কি আমন্ত্রিত থাকবেন সৌমিতৃষা কুন্ডু ওরফে মিঠাই?

Card image cap

'ইনকাম' কম বলে কথা শোনায় প্রেমিকা?

আমাদের মন তো এত হিসেব করে সবসময় চলে না। তাই অনেকসময় এহেন বুদ্ধিমতি মহিলারা এমন পুরুষের সঙ্গে মন দেওয়া-নেওয়া করে ফেলেন, যাঁর আয় খুব একটা বেশি নয়। আর এই ভুলটা করে ফেলার পরই তাঁদের সঙ্গী হয় মানসিক অস্থিরতা। তারপর এনারা নিজের বয়ফ্রেন্ডকে ‘উপার্জন’ নিয়ে খোঁটা দিতে শুরু করেন। আর প্রেমিকার মুখে এমনতর কথাবার্তা শুনে প্রেমিকের হৃদয় জ্বলে পুড়ে ছাই হয়ে যায়। তারপর তাঁরা ধীরে ধীরে সম্পর্ক থেকে দূরত্ব বাড়াতে শুরু করেন।

সংসার চালাতে গেলে একটা বিরাট অংকের টাকা আয় করতেই হবে। নইলে যে সারাজীবন শুধু অর্থের কথা চিন্তা করতে করতেই জীবন কাটিয়ে দেবেন। আর এই বিষয়টা আজকালকার নারীরা খুব ভালো মতো বোঝেন। সেই কারণেই তাঁরা এমন পুরুষ মানুষকে বিয়ে করতে চান যাঁর রোজগার যথেষ্ট ভালো।তাই পরিস্থিতি এতটা জটিল দিকে যাওয়ার আগেই প্রেমিকার ভাবনাচিন্তা বদলে ফেলার কাজে লেগে পড়ুন। আর সেই কাজে আপনাকে সাহায্য করবে এই নিবন্ধে উল্লেখিত কয়েকটি টিপস।

1) সম্পর্কে পয়সাই সব নয়। তাই আপনার প্রেমিকা যদি খারাপ-ভালো সব কথা ভুলে শুধু আপনার টাকা নিয়ে চিন্তিত হন, তাহলে একবার নিজের সম্পর্কের দিকে ফিরে তাকান। কারণ এমন মহিলার সঙ্গে আগামী দিনগুলি কাটানো কিন্তু খুব একটা সহজ হবে না। এমনকী ভবিষ্যতে এই ধরনের সমস্যা আরও বাড়বে বই কমবে না। তাই আর দেরি না করে এই বিষয়টা নিয়ে ভাবুন।
2)প্রেমিকা কোনও ভুল কথা বলছেন না। বরং তাঁর কথায় রয়েছে দম। তাই এবার থেকে তিনি যদি আপনাকে আয় বাড়ানোর কথা বলেন, তাহলে তাঁকে অন্তত আশ্বাস দিন যে আপনি সেই কাজে ইতিমধ্যেই লেগে পড়েছেন। আশা করছি, আপনার মুখ থেকে এই সামান্য কথাটুকু শোনার পরই প্রেমিকার মনে বয়ে যাবে খুশির হাওয়া। তারপর তিনি আর আপনাকে এমন অপমানজনক কথা শোনাবেন না।
3) অনেক সময় মহিলাদের এহেন আচরণ পুরুষের মনে বিরাট আঘাত দেয়। এমনকী নিয়মিত এই ধরনের কথা শুনতে শুনতে অবসাদের ফাঁদে পড়ার আশঙ্কাও বাড়ে বৈকি। তাই প্রেমিকার এই ধরনের নেতিবাচক কথা শুনে মনের ভার বাড়লে আর সময় নষ্ট না করে তাঁর সঙ্গে কথা বলুন। আপনার কোথায় কোথায় খারাপ লাগছে তা বুঝিয়ে বলুন। আশা করছি, এই কাজটা সেরে ফেললেই তিনি নিজের মানসিকতা বদলে ফেলবেন।

4) একদিনে কোনও সাম্রাজ্য তৈরি করা সম্ভব নয়। বরং আপনাকে দিনের পর দিন ধরে নিজের অর্থনৈতিক অবস্থা পাল্টানোর চেষ্টা করতে হবে। আর এই বিষয়টা নিজের প্রেমিকাকেও জানিয়ে রাখা দরকার। তাই আজই তাঁর কাছ থেকে কিছুটা সময় চেয়ে নিন। আর সেই সময়ের মধ্যে যে আপনি নিজের অর্থনৈতিক অবস্থা একদম বদলে ফেলতে পারবেন, এটাও জানিয়ে রাখুন। তাহলেই দেখবেন প্রেমিকা আর এইসব বিষয় নিয়ে বেশি কথা বাড়াবেন না।
5) কথা দিলে তা রাখতে হবে। নইলে যে সারাজীবন প্রেমিকার কাছে মুখ লুকিয়েই চলবেন। তাই তাঁকে কথা দেওয়ার পর আজই নিজের সঙ্গে বসে পড়ুন। তারপর বোঝার চেষ্টা করুন যে ঠিক কোন কোন কাজ করলে আপনার আয় এই বছর বাড়াতে পারবেন। তারপর একটা পরিকল্পনা ছকে নিয়ে শুরু করে দিন কাজ। আশা করছি, আপনার কর্ম তৎপরতা দেখলে প্রেমিকা আর টাকা-পয়সা নিয়ে কথা বলবেন না।

Card image cap

অ্যাকশন দৃশ্যের শুটিংয়ে দীপিকা! কিন্তু কোথায় বেবিবাম্প? প্রশ্ন নেটপাড়ায়

এক্সপ্রেস কলকাতা ডেস্ক: ফেব্রুয়ারি মাসেই নিজের সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেলে দীপিকা জানিয়েছিলেন সুখবর! তারপর অম্বানিদের অনুষ্ঠানে তাঁকে প্রথম নাচতে দেখা গিয়েছিল, তখন থেকেই উঠেছিল প্রশ্ন। দীপিকা কি সত্যিই অন্তঃসত্ত্বা? নাকি সারোগেসির সাহায্য নিচ্ছেন? এরপর বুধবার সকাল থেকেই সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে রোহিত শেট্টির ‘সিংহম ৩’ এর শুটিংয়ের বেশ কয়েকটি ছবি। যেখানে দেখা গিয়েছে পুলিশের পোশাকে অ্যাকশন সিনের শুটিং করছেন দীপিকা। সেই ছবিই ভাইরাল হতেই, দীপিকাকে কটাক্ষ করে নেটিজেনরা বলছেন, কোথায় বেবিবাম্প? গর্ভে থাকা সন্তানের কি কোনও খেয়াল নেই?

সঞ্জয় লীলা বনশালি পরিচালিত ‘গোলিও কি রাসলীলা – রামলীলা’র সেটে দীপিকা ও রণবীরের প্রেম শুরু হয়। ২০১৮ সালের ১৪ ও ১৫ নভেম্বর ইটালির লেক কোমোতে গিয়ে বিয়ে করেন তারকা যুগল। কোঙ্কনি ও সিন্ধ্রি, দুই মতেই বিয়ে করেন দীপিকা-রণবীর। এরপর কেরিয়ারেই মন দেন দুই তারকা।
বিয়ের প্রায় পাঁচ বছর পর মা হচ্ছেন দীপিকা। ২৯ ফেব্রুয়ারি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছিল সুখবর। কারণ এবার আর জল্পনা নয়। রণবীর সিং ও দীপিকা পাড়ুকোন নিজেই জানিয়েছিলেন সুখবর। জানিয়েছিলেন সেপ্টেম্বর মাসেই তাঁদের পরিবারে নতুন অতিথি আসতে চলেছে। অন্তঃসত্ত্বা অবস্থাতেই আম্বানিদের জামনগরের অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন দীপিকা। তবে এখন বিশ্রামেই রয়েছেন নায়িকা। অভিনেত্রীর ‘কাল্কি ২৯৮৯ এডি’ রিলিজের অপেক্ষায়। অন্যদিকে অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে ‘দ্য ইন্টার্ন’ শুটিং শুরুর অপেক্ষায়।
প্রসঙ্গত, বলিউডে ‘কপ ইউনিভার্স’-এর সূত্রপাত পরিচালক রোহিত শেট্টির হাত ধরেই। ‘সিংহম’ হয়ে বক্স অফিসে শোরগোল ফেলেছিলেন অজয় দেবগন। তারপর আসে ‘সিংহম রিটার্নস’। আবারও সুপারহিট অজয়-রোহিত জুটি। এবার ‘সিংহম ৩’-এর পালা। আর সেই ছবিতে দীপিকা পাড়ুকোনকে দেখা যেতে চলেছে একেবারে অ্যাকশন অবতারে।
সূত্রের খবর, মুম্বইয়ে সন্তানের জন্ম দেবেন না বলিউড ‘মস্তানি’। জানা গিয়েছে, অন্তঃসত্ত্বা দীপিকা মুম্বই ছেড়ে বেঙ্গালুরু যাচ্ছেন। সেখানে মা-বাবার কাছেই থাকবেন এই সময়টা। আর বেঙ্গালুরুতেই ভূমিষ্ঠ হবে রণবীর সিং ও দীপিকা পাড়ুকোনের প্রথম সন্তান।

Card image cap

ফের নিশানায় ভাইজান! বাড়ির সামনে চলল গুলি!

এক্সপ্রেস কলকাতা ডেস্ক: সাতসকালেই ভয়ঙ্কর খবর। বলিউডের সুপারস্টার সলমন খানের (Salman Khan) বাড়ির সামনে চলল গুলি। মুম্বইয়ের বান্দ্রায় গ্যালাক্সি অ্য়াপার্টমেন্টে থাকেন সলমন খান। এ দিন ভোর ৫টা নাগাদ হঠাৎই এক অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তি এসে গুলি চালায় সলমনের বাড়ির সামনে। শূন্যে কয়েক রাউন্ড গুলি চালান ওই ব্যক্তি, এমনটাই খবর। গুলি চালানোর পরই ঘটনাস্থল ছেড়ে পালিয়ে যায় অভিযুক্ত।গুলির শব্দে ব্যাপক আতঙ্ক ছড়ায় এলাকায়। গোটা এলাকা এখন থমথম করছে। ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এলাকার সিসিটিভি ফুটেজগুলি খতিয়ে দেখে অভিযুক্তকে ধরার চেষ্টা করা হচ্ছে।

প্রসঙ্গত, বলিউডের সুপারস্টার সলমন খান গত বছর থেকেই একাধিক উড়ো হুমকি পাচ্ছেন। কুখ্যাত গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই ও তাঁর গ্যাং একাধিবার সলমন খানকে প্রাণে মারার হুমকি দিয়েছে। উল্লেখ্য, কৃষ্ণসার হরিণ হত্যার অভিযোগ উঠেছিল সলমন খানের বিরুদ্ধে। তারপর থেকেই সলমনকে নিজের শত্রু হিসেবে মানে লরেন্স বিষ্ণোই। শোনা যায়, বিষ্ণোইর হিট লিস্টে থাকা ১০ জনের মধ্যে সবার আগে সলমনের নাম রয়েছে। কিছুদিন আগেই ইদ ছিল। সেই সময় গ্যালাক্সির বাইরে এসে অনুরাগীদের সঙ্গে দেখাও করেন সলমন। কিন্তু তার পরই ঘটল এই ঘটনা। বিষ্ণোই গ্যাং-এর বার বার প্রাণনাশের হুমকির জেরে ইতিমধ্যেই বলিউডের ‘দাবাং’ খানের নিরাপত্তা বাড়িয়েছে মুম্বই পুলিশ। বুলেট প্রুফ গাড়িও কেনা হয়েছে। কিন্তু আচমকা এই ঘটনা চিন্তা বাড়িয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলেই পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে বলে খবর।

সলমন ও তাঁর পরিবারের কাছ থেকে তোলা আদায় করার চেষ্টা চলছে। দেওয়া হয়েছে হুমকি চিঠি। সূত্রের খবর, হুমকি চিঠিগুলির নিচে ‘LB-GB’ লেখা থাকছে। মনে করা হচ্ছে লরেন্স বিষ্ণোইর নাম হিসেবে ‘LB’ লেখা হচ্ছে। আর ‘GB’ লেখা হচ্ছে কুখ্যাত গ্যাংস্টার গোল্ডি ব্রারের নামে। বিষ্ণোই গ্যাংয়ের সদস্য গোল্ডি। পাঞ্জাবী সংগীত শিল্পী তথা কংগ্রেস নেতা সিধু মুসেওয়ালা (Sidhu Moose Wala) হত্যাকাণ্ডের অন্যতম প্রধান অভিযুক্ত সে। পুলিশ সূত্রে খবর, সিধুর খুনের দায় স্বীকার করেছে কানাডার কুখ্যাত এই গ্যাংস্টার।

Card image cap

বর কোথায়? বিয়ের পর একা তাপসীকে দেখেই প্রশ্ন পাপারাজ্জির

এক্সপ্রেস কলকাতা ডিজিটাল ডেস্ক: চুপিচুপি বিয়ে সেরেছেন। এখনও বিয়ের কোনও ছবি সোশাল মিডিয়ায় শেয়ার করেননি। কিন্তু এমন কথা কী আর লুকানো যায়? তাপসী আর ব্যাডমিন্টন তারকা ম্যাথিয়াসের বিয়ের ভিডিও সোশাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। এদিকে তাপসী এখনও লাজে রাঙা নববধূ। সম্প্রতি প্রযোজক আনন্দ পণ্ডিতের মেয়ের বিয়েতে একাই গিয়েছিলেন তিনি। তাতেই পাপারাজ্জির প্রশ্ন, “স্যর (তাপসীর স্বামী) কোথায়?” প্রশ্ন শুনে পড়ে যান বিড়ম্বনায় পড়ে যান নায়িকা। তার পরই দেন লাজুক উত্তর।
গত ২৩ মার্চ উদয়পুরের প্যালেসে ছিমছাম অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে দীর্ঘদিনের প্রেমিক তথা ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় ম্যাথিয়াস বোয়ের গলায় মালা দেন তাপসী। ম্যাথিয়াস ডেনমার্কের বাসিন্দা হলেও তাপসী পাঞ্জাবি পরিবারের মেয়ে। ফলে বিয়েতে পাঞ্জাবি রীতিই নাকি মানা হয়েছে। আবার তার মধ্যেই ছিল খ্রিস্টান বিয়ের কিছু নিয়মের ছোঁয়া। কোনও ডিজাইনার লেহেঙ্গা নয়, বরং পাঞ্জাবি পোশাক সালোয়ার স্যুটে ছাদনাতলায় পৌঁছন অভিনেত্রী। অন্যদিকে ম্যাথিয়াসকে দেখা যায় শেরওয়ানি, পাগড়িতে।ভাইরাল ভিডিওতে মালাবদলের পরই নবদম্পতিকে নাচে-গেনে মেতে উঠতে দেখা যায়। এক-অপরের গালে এঁকে দেন ভালোবাসার চুম্বন। ব্রাইডস মেইড হিসেবে তাপসীর পাশে দেখা যায় তাঁর বোন শগুন পান্নু ও কয়েকজন বান্ধবীকে। কিন্তু এত কিছুর পরও তাপসী বিয়ে নিয়ে প্রকাশ্যে কোনও কথা বলতে নারাজ। এমনকী, আনন্দ পণ্ডিতের মেয়ের বিয়েতে অভিনেত্রীকে একা দেখে যখন ফটোশিকারিরা ম্যাথিয়াসের কথা জানতে চান অভিনেত্রী অত্যন্ত লজ্জা পেয়ে বলেন, “আমাকে না কোনদিন তোমরা বিপদে ফেলবে!”
কিন্তু এত লুকোছাপা কীসের জন্য? এর আগে বিয়ে সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে অভিনেত্রী বলেছিলেন, “আসলে আমি ঠিক বুঝতে পারছিলাম না যে, বিয়ের মতো ব্যক্তিগত বিষয়কে চর্চায় আনব কিনা। আসলে প্রথম থেকেই আমি ব্যক্তিগত জীবনটাকে কখনই সবার সামনে তুলে ধরতে চাইনি। আমার বিয়েতে কারা আসছেন, কারা আসছেন না। কিংবা বরের ব্যাপারে কোনও তথ্য লুকোতে চাইনি। আমার একমাত্র উদ্দেশ্যই ছিল ব্যক্তিগত ইভেন্টকে স্পটলাইটে না রাখার।”

Card image cap

ইদে অনুরাগীদের জন্য সলমনের উপহার

এক্সপ্রেস কলকাতা ডেস্ক : ইদের মরসুম মানেই বলিউডে একসময় সলমন খানের আবির্ভাব। ‘কিক’, ‘এক থা টাইগার’, ‘টাইগার জিন্দা হ্যায়’, ‘সুলতান’, ‘বজরঙ্গি ভাইজান’, যতবার ইদের বক্স অফিসে সলমন এসেছেন, ততবারই ছবি সুপার হিট। তার পরেই যেন সলমনের ভাগ্যে এল শনির দশা। ইদ ছেড়ে অন্য সময়ে ছবি মুক্তি পেলেই, সলমনের ভরাডুবি। যেখানে শাহরুখ খান এক বছরে ‘পাঠান’, ‘জওয়ান’ ও ‘ডাঙ্কি’ এনে রাজত্ব করল, সেখানে সলমনের ‘টাইগার থ্রি’ তেমন ব্যবসা করতে পারেনি। তাই ভাগ্য ফেরাতে এবার ফের ইদকেই বেছে নিলেন সলমন।


চলতি বছরে ইদে অভিনেতার কোনও ছবি মুক্তি পায়নি। কিন্তু খুশির ইদে সলমন তাঁর অনুরাগীদের নিরাশ না করে দিলেন খুশির খবর। বৃহস্পতিবার ঘোষণা করলেন তাঁর নতুন ছবির নাম। সেই সঙ্গে ছবিতে তাঁর চরিত্রটি নিয়েও আভাস দিলেন।

ভাইজান জানালেন তাঁর নতুন ছবির নাম ‘সিকন্দর।’ ছবির পরিচালক এ আর মুরুগাদোস। ছবিটি প্রযোজনা করছেন সাজিদ নাদিয়াদওয়ালা। চলতি বছরে ইদে মুক্তি পেয়েছে দু’টি হিন্দি ছবি। সেই প্রসঙ্গে টেনে ছবির নাম ঘোষণা করে সমাজমাধ্যমে সলমন লেখেন, ‘‘এই ইদে ‘বড়ে মিঞা ছোটে মিঞা’ আর ‘ময়দান’ দেখুন এবং আগামী বছর ‘সিকন্দরের’ সঙ্গে এসে আলাপ করবেন। আপনাদের ইদের শুভেচ্ছা।’’

সাজিদের প্রযোজনায় একাধিক ছবিতে দর্শক সলমনকে দেখেছেন। ‘জুড়ুয়া’ থেকে শুরু করে ‘মুঝসে শাদি করোগি’ এবং ‘কিক’-এর মতো ছবিও দর্শককে উপহার দিয়েছেন এই জুটি। অন্য দিকে ‘গজনি’ ছবিটি মুরুগাদসকে বলিউডে জনপ্রিয়তা এনে দেয়। উল্লেখ্য মুরুগাদস সলমনের সাথে এই প্রথমবার জুটি বাঁধছেন। শোনা যাচ্ছে, ছবিতে সলমনের বিপরীতে ইন্ডাস্ট্রির প্রথম সারির কোনও অভিনেত্রীর কথা ভাবা হচ্ছে। ছবিটি আগামী বছর ইদে মুক্তি পাবে।

Card image cap

আইফোন ১৪ প্লাস মডেল কিনতে পারবেন আপনিও

এক্সপ্রেস কলকাতা ডেস্ক : আপনি যদি আইফোন কেনার পরিকল্পনা করে থাকেন তাহলে ফ্লিপকার্টে আপনার জন্য রয়েছে সুবর্ণ সুযোগ। আইফোন ১৪ প্লাস মডেলে থাকছে ব্যাপক ছাড়। ৫০ হাজার টাকার কমে আইফোন ১৪ সিরিজের এই মডেল কেনার সুযোগ পাবেন আপনি। আইফোন ১৪ প্লাস মডেলে রয়েছে ৬.৭ ইঞ্চির বড় ডিসপ্লে, অ্যাপেলের এ১৫ বায়োনিক চিপসেট। এই ফোন কেনার ক্ষেত্রে কত ছাড় পাবেন, বিস্তারিত দেখে নিন। ফ্লিপকার্টে আইফোন ১৪ প্লাস মডেলে ছাড় এখন ফ্লিপকার্টে এই ফোনের দামে রয়েছে ছাড়। প্রায় ১৬ শতাংশ ছাড় পাবেন ক্রেতারা। তার ফলে ফোনের দাম কমে হবে ৬৬,৯৯৯ টাকা লঞ্চের সময় আইফোন ১৪ প্লাস মডেলের দাম ছিল ৭৯,৯০০ টাকা। আইফোন ১৩ কিংবা আইফোন ১৩ মিনি- এই দুই মডেল এক্সচেঞ্জ করে আইফোন ১৪ প্লাস ফোন কিনলে, তবেই এই বিপুল পরিমাণ এক্সচেঞ্জ অফার পাবেন আপনি। আর যে ফোন এক্সচেঞ্জ করবেন, সেটা কী অবস্থায় রয়েছে তার উপরেও নির্ভর করবে ছাড়ের পরিমাণ। যদি সঠিক ভাবে এক্সচেঞ্জ অফার আপনি পান, তাহলে আইফোন ১৪ প্লাস মডেলের দাম কমে হবে ৪৪,২৯৭ টাকা। ক্রেতারা এই এক্সচেঞ্জ অফারের সুবিধা পেলে ৩৫,৬০৩ টাকা সাশ্রয় করতে পারবেন। এতটা কমে আইফোন ১৪ সিরিজের প্রো প্লাস মডেল কিনতে পারা সত্যিই সুবর্ণ সুযোগ। এখানেই শেষ নয়। ক্রেতাদের জন্য রয়েছে এক্সচেঞ্জ অফার। অর্থাৎ যদি আপনি পুরনো ফোনের পরিবর্তে আইফোন ১৪ প্লাস মডেল কেনেন তাহলে প্রায় ২৩ হাজার টাকা পর্যন্ত পেতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে একটা শর্ত রয়েছে। এবার দেখে নেওয়া যাক আইফোন ১৪ প্লাস মডেলে কী কী ফিচার এবং স্পেসিফিকেশন রয়েছে • স্লিক ডিজাইনের আইফোন ১৪ প্লাস মডেলে রয়েছে ৬.৭ ইঞ্চির Super Retina XDR OLED ডিসপ্লে। তার উপরে কর্নিং গ্লাস প্রোটেকশন। ফোনের রেয়ার প্যানেলেও এই ফিচার দেখা যাবে। এটি আসলে গ্লাস ফ্রন্ট অ্যান্ড ব্যাক স্ক্রিন। তার সঙ্গে থাকছে অ্যালুমিনিয়াম ফ্রেম। ফোনের ডিসপ্লের উপর সুরক্ষার জন্য সেরামিক শিল্ডের গ্লাস রয়েছে। • আইফোন ১৪ প্লাস মডেলে রয়েছে ডুয়াল ১২ মেগাপিক্সেলের লেন্স। এর মধ্যে একটি ওয়াইড লেন্স যার সঙ্গে সেনসর শিফট অপটিকাল ইমেজ স্টেবিলাজেশন ফিচার যুক্ত রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে আলট্রা ওয়াইড লেন্স। আর রয়েছে ডুয়াল এলইডি টোনের ফ্ল্যাশ, 4K ভিডিও রেকর্ডিং করার সুবিধা। সেলফি তোলা এবং ভিডিও কলের রয়েছে জন্য রয়েছে ১২ মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট ক্যামেরা সেনসর। এর সাহায্যেও 4K ভিডিও রেকর্ডিং করা সম্ভব। • স্টারলাইট, মিডনাইট, ব্লু, পার্পল এবং (প্রোডাক্ট) রেড- এই চার রঙে কেনা যাবে আইফোন ১৪ প্লাস ফোন। অ্যাপেলের এ ১৫ বায়োনিক চিপ রয়েছে এই আইফোনে। এছাড়াও রয়েছে ৬ জিবি র্যাম। এর পাশাপাশি ১২৮,২৫৬ এবং ৫১২ জিবি স্টোরেজ নিয়ে আইফোন ১৪ প্লাস ফোন লঞ্চ হয়েছে।

Card image cap

শিশুর চিত্রশিল্পীর চিত্র প্রদর্শন

হুগলীর চন্দননগরে সাত বছরের শিশু চিত্র শিল্পী সৃজন পোদ্দারের প্রথম একক চিত্র প্রদর্শনী। হুগলীর ভদ্রেশ্বরের বাসিন্দা সাত বছরের শিশু চিত্রশিল্পী সৃজন পোদ্দার। পিতা সমরেশ পোদ্দার ভারত বাংলাদেশ আর্ন্তজাতিক খ্যাতি সম্পন্ন চিত্রশিল্পী।১৫ মার্চ ,২০২৪ থেকে ১৭ মার্চ রবিবার পর্যন্ত হুগলীর চন্দননগরের রবীন্দ্রভবন সংলগ্ন অবনীন্দ্র শিল্প প্রদর্শনালয়ে সৃজন পোদ্দারের এই একক চিত্র প্রদর্শনীশিবির চলবে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চন্দননগর পৌরনিগমের পৌরপ্রধান রাম চক্রবর্ত্তী, উপ পৌরপ্রধান মুন্না আগরওয়াল সহ অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। ছোট্ট সৃজন মাত্র নয় মাস বয়স থেকেই ছবি অঙ্কণ করছে। এত অল্প বয়সেই সে প্রায় পনেরো হাজারের মতো বেশি ছবি অঙ্কণ করেছে। চন্দন নগরের মহানাগরিক রাম চক্রবর্ত্তী সৃজনের কাজের ভূষসী প্রসংশা করেন ও ওর ভবিষ্যত সাফল্য ও কামনা করেন। চন্দননগর পৌরনিগমের উপ মহানাগরিক মুন্না আগরওয়াল ও ছোট সৃজনের অঙ্কণ দেখে মুদ্ধ। তিনি ও সৃজন কে ভবিষ্যতে আরো সাফল্য অর্জন করার শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা জানান। পশ্চিমবঙ্গে এত ছোট বয়সে শিশু চিত্রশিল্পী হিসাবে সৃজনের এই নিজ হাতে অঙ্কিত চিত্র প্রদর্শনী সত্যিই উৎসাহমূলক। ইতিমধ্যেই বহু বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী ও বিশিষ্ট মানুষজন সৃজনের এই চিত্র প্রদর্শনী দর্শন করে গেছেন। সৃজনের বাবা আর্ন্তজাতিক খ্যাতি সম্পন্ন চিত্রশিল্পী সমরেশ পোদ্দার জানান ছোট্ট থেকেই সৃজনের অঙ্কণের এই আগ্রহ কে উপলব্ধি করেই তারা সৃজন কে উৎসাহ দিয়েছেন। শিশু চিত্রশিল্পী সৃজন পোদ্দার ও জানাই ছোট থেকেই সে যা চোখের সামনে দেখতো তাই সে অঙ্কণ করে ফেলতো রঙ তুলি দিয়ে। মূলত অ্যবস্ট্যাক্ট প্রিন্টিং ই সৃজনের বিশেষ ঝোক। এছাড়াও সৃজন এত অল্প বয়সে অন্য বিভিন্ন বিষয়ের উপর ও চিত্র অঙ্কণে সমান পারদর্শী।